কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের কর্মীদের শোষণ ও দুর্ভোগ কমানোর জন্য ব্যবস্থা নিতে দুই দেশের সরকারকে চিঠি দিয়েছিলেন জাতিসংঘের চার স্বাধীন বিশেষজ্ঞ। দুই সরকার এ বিষয়ে কী ব্যবস্থা নিলেন, তা ৬০ দিনের মধ্যে চিঠির জবাবে জানাতে বলেছিলেন তাঁরা। আর না জানালে বিষয়টি জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনে তোলা হবে, এমন হুঁশিয়ারিও দেন তাঁরা।
তবে ৬০ দিন পেরিয়ে গেলেও দুই দেশের সরকারই বিশেষজ্ঞদের চিঠির জবাব দেননি। মালয়েশিয়া ও জেনেভায় দুই দেশের কূটনৈতিক সূত্র থেকে এ কথা জানা গেছে।
এর ফলে চার বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশের কর্মীদের ভোগান্তির বিষয়টি জেনেভায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনে তুলতে পারেন, এমনটাই মনে করছেন বাংলাদেশের কূটনীতিকেরা।
গত ২৮ মার্চ দুই দেশের সরকারকে চিঠিটি দেন জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞ–টোমোয়া ওবোকাটা, রবার্ট ম্যাককরকোডেল, গেহাদ মাদি ও সিওবান মুলালি। এরপর ৬০ দিন পেরিয়েছে গত ২৬ মে।
চিঠিতে তাঁরা বলেন—মালয়েশিয়ায় ভুয়া নিয়োগকর্তারা কোটা পাওয়ার জন্য দেশটির মানবসম্পদ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ঘুষ দেয়। পরবর্তীতে নিয়োগ অনুমোদনের জন্য কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনেও ঘুষ দিতে হয়।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, সিন্ডিকেটগুলো প্রতারণার মাধ্যমে কর্মীদের কাছ থেকে উড়োজাহাজ ভাড়া, পাসপোর্ট ও ভিসার খরচ ছাড়াও অনেক বাড়তি টাকা নেয়। দুই দেশের চুক্তি অনুযায়ী একজন কর্মী নিয়োগের ফি ৭২০ ডলারের বেশি হওয়ার কথা নয়। কিন্তু সিন্ডিকেটগুলো অভিবাসী কর্মীদের কাছ থেকে জনপ্রতি সাড়ে চার হাজার থেকে ছয় হাজার ডলার (সমপরিমাণ টাকা) নিয়ে থাকে।
এমন চড়া খরচে মালয়েশিয়ায় গিয়েও এক থেকে দুই লাখ বাংলাদেশি কর্মীকে সেখানে কর্মহীন থাকতে হয়। বিনা বেতনে অথবা কম বেতনে কাজ করতে হচ্ছে অনেককে। অনেকেই এতে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। মালয়েশিয়ায় আইনানুগ অবস্থানের সুযোগ না থাকায়, গ্রেপ্তার হওয়া ও দেশে ফেরত পাঠানোর ঝুঁকিতে আছেন অনেকে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দুই দেশেই শোষণমূলক এই প্রক্রিয়ায় জড়িত সরকারি কর্মকর্তা, নিয়োগকর্তা, এজেন্ট ও সিন্ডিকেট জড়িত। এদের জবাবদিহির অভাব রয়েছে। এ বিষয়গুলো তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনার তাগিদ দেন তাঁরা। আর অভিবাসী কর্মীরা আইনানুগ অধিকার দাবি করলে, কেউ যাতে হয়রানির শিকার না হন, তাও নিশ্চিত করতে দুই সরকারকে তাগিদ দেন তাঁরা।
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের কর্মীদের শোষণ ও দুর্ভোগ কমানোর জন্য ব্যবস্থা নিতে দুই দেশের সরকারকে চিঠি দিয়েছিলেন জাতিসংঘের চার স্বাধীন বিশেষজ্ঞ। দুই সরকার এ বিষয়ে কী ব্যবস্থা নিলেন, তা ৬০ দিনের মধ্যে চিঠির জবাবে জানাতে বলেছিলেন তাঁরা। আর না জানালে বিষয়টি জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনে তোলা হবে, এমন হুঁশিয়ারিও দেন তাঁরা।
তবে ৬০ দিন পেরিয়ে গেলেও দুই দেশের সরকারই বিশেষজ্ঞদের চিঠির জবাব দেননি। মালয়েশিয়া ও জেনেভায় দুই দেশের কূটনৈতিক সূত্র থেকে এ কথা জানা গেছে।
এর ফলে চার বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশের কর্মীদের ভোগান্তির বিষয়টি জেনেভায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনে তুলতে পারেন, এমনটাই মনে করছেন বাংলাদেশের কূটনীতিকেরা।
গত ২৮ মার্চ দুই দেশের সরকারকে চিঠিটি দেন জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞ–টোমোয়া ওবোকাটা, রবার্ট ম্যাককরকোডেল, গেহাদ মাদি ও সিওবান মুলালি। এরপর ৬০ দিন পেরিয়েছে গত ২৬ মে।
চিঠিতে তাঁরা বলেন—মালয়েশিয়ায় ভুয়া নিয়োগকর্তারা কোটা পাওয়ার জন্য দেশটির মানবসম্পদ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ঘুষ দেয়। পরবর্তীতে নিয়োগ অনুমোদনের জন্য কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনেও ঘুষ দিতে হয়।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, সিন্ডিকেটগুলো প্রতারণার মাধ্যমে কর্মীদের কাছ থেকে উড়োজাহাজ ভাড়া, পাসপোর্ট ও ভিসার খরচ ছাড়াও অনেক বাড়তি টাকা নেয়। দুই দেশের চুক্তি অনুযায়ী একজন কর্মী নিয়োগের ফি ৭২০ ডলারের বেশি হওয়ার কথা নয়। কিন্তু সিন্ডিকেটগুলো অভিবাসী কর্মীদের কাছ থেকে জনপ্রতি সাড়ে চার হাজার থেকে ছয় হাজার ডলার (সমপরিমাণ টাকা) নিয়ে থাকে।
এমন চড়া খরচে মালয়েশিয়ায় গিয়েও এক থেকে দুই লাখ বাংলাদেশি কর্মীকে সেখানে কর্মহীন থাকতে হয়। বিনা বেতনে অথবা কম বেতনে কাজ করতে হচ্ছে অনেককে। অনেকেই এতে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। মালয়েশিয়ায় আইনানুগ অবস্থানের সুযোগ না থাকায়, গ্রেপ্তার হওয়া ও দেশে ফেরত পাঠানোর ঝুঁকিতে আছেন অনেকে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দুই দেশেই শোষণমূলক এই প্রক্রিয়ায় জড়িত সরকারি কর্মকর্তা, নিয়োগকর্তা, এজেন্ট ও সিন্ডিকেট জড়িত। এদের জবাবদিহির অভাব রয়েছে। এ বিষয়গুলো তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনার তাগিদ দেন তাঁরা। আর অভিবাসী কর্মীরা আইনানুগ অধিকার দাবি করলে, কেউ যাতে হয়রানির শিকার না হন, তাও নিশ্চিত করতে দুই সরকারকে তাগিদ দেন তাঁরা।
৪৩তম বিসিএসের চূড়ান্ত গেজেটে বাদ পড়া ২২৭ জন প্রার্থী পুনর্বিবেচনার আবেদন করার সুযোগ পাচ্ছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আগামী রোববার তাঁরা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আবেদন করবেন বলে জানিয়েছেন। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গতকাল বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বাদ পড়া প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার আবেদন গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত জানায়।
৪ ঘণ্টা আগেআগুন লেগে ক্ষতিগ্রস্ত সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনের চারটি ফ্লোর অফিস করার উপযোগী করে তোলা হচ্ছে। ফ্লোরগুলোতে ঠিক কবে থেকে দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু করা হবে, সে সিদ্ধান্ত দেবে সরকারের উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি।
৫ ঘণ্টা আগেইসকনের সাবেক নেতা ও রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার চিন্ময় কৃষ্ণ দাস শিগগির জামিনে মুক্তি পাবেন বলে আত্মবিশ্বাসী তাঁর আইনজীবী অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য। বৃহস্পতিবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে গ্লোবালকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি দপ্তরে তদবির বন্ধে সচিবদের কাছে আধা সরকারি পত্র দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। আজ বৃহস্পতিবার তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়
৮ ঘণ্টা আগে