কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে চীনের ক্ষেপণাস্ত্র রক্ষণাবেক্ষণ কারখানা তৈরির কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। সোমবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিজ দপ্তরে উপস্থিত সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
বাংলাদেশে চীনের ক্ষেপণাস্ত্র রক্ষণাবেক্ষণ কারখানা তৈরির বিষয়ে ভারতের গণমাধ্যমে প্রতিবেদন নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘বাংলাদেশে অতিতে এ ধরনের কোনো কিছু হয়নি এবং হওয়ার কোন সম্ভাবনাও নেই। তবে স্বাভাবিক ভাবেই একটি দেশ থেকে কোনো যন্ত্রাংশ ক্রয় করা হলে তা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে একটি সমঝোতা থাকে। কিন্তু এর বাইরে সংবাদে যা এসেছে এবং বাংলাদেশের কিছু গণমাধ্যম আরও উৎসাহী হয়ে এটাকে রং চড়িয়ে সংবাদ করেছেন, তার কোন ভিত্তি নেই।’
রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কোন স্থাপনা হচ্ছে কি না? এর উত্তরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘অতিতে এ রকম কোন স্থাপনা নির্মাণ করা হয়নি। নতুন করে কোন স্থাপনা তৈরির পরিকল্পনা নেই।’
ক্ষেপণাস্ত্র রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কোনো কেন্দ্র রয়েছে কি না বা তৈরি করা হবে কি না? জানতে চাইলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কি আছে, সেটি আমরা সকলে জানি বা আমাদের জানার প্রয়োজন পরে না বা আমাদের জানার প্রয়োজন নেইও সেই অর্থে। কিন্তু আলাদাভাবে চায়না-বাংলাদেশ মেনটেন্যান্স সেন্টার বা চায়না-বাংলাদেশ মিসাইল মেনটেন্যান্স সেন্টার বা রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার এ রকম কিছু নেইও এবং নতুন করে তৈরির পরিকল্পনা নেই।’
ভারতের গণমাধ্যমে উদ্বেগ নিয়ে প্রশ্ন করলে শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘ভারত আমাদের কাছে কোন উদ্বেগ জানায়নি।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে এর উৎপত্তি যেখান থেকে হয়েছে সেখানে লিখিত ভাবে জানাব। জাপানের সংবাদমাধ্যম নিক্কে’তে একজন মুক্ত প্রতিবেদন লিখেছেন।’
এদিকে ক্ষেপণাস্ত্র কারখানা নিয়ে গত রোববার ঢাকার চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং বলেন, ‘আমার কাছে এ সম্পর্কে কোনও তথ্য নেই। আমরা এটুকু বলতে চাই বাংলাদেশসহ কোনো দেশে চীনের সামরিক স্থাপনা নেই। যদি কিছু থাকে সেটি হচ্ছে মেরামত করার জন্য কারখানা এবং সেটিও বাংলাদেশের সরকারের প্রয়োজন অনুযায়ী। তবে আমি নিশ্চিত করে এখন কিছু বলতে পারছি না। আমি বেইজিংয়ের কাছে এ বিষয়ে তথ্য চাইব।’
বাংলাদেশে চীনের ক্ষেপণাস্ত্র রক্ষণাবেক্ষণ কারখানা তৈরির কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। সোমবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিজ দপ্তরে উপস্থিত সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
বাংলাদেশে চীনের ক্ষেপণাস্ত্র রক্ষণাবেক্ষণ কারখানা তৈরির বিষয়ে ভারতের গণমাধ্যমে প্রতিবেদন নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘বাংলাদেশে অতিতে এ ধরনের কোনো কিছু হয়নি এবং হওয়ার কোন সম্ভাবনাও নেই। তবে স্বাভাবিক ভাবেই একটি দেশ থেকে কোনো যন্ত্রাংশ ক্রয় করা হলে তা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে একটি সমঝোতা থাকে। কিন্তু এর বাইরে সংবাদে যা এসেছে এবং বাংলাদেশের কিছু গণমাধ্যম আরও উৎসাহী হয়ে এটাকে রং চড়িয়ে সংবাদ করেছেন, তার কোন ভিত্তি নেই।’
রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কোন স্থাপনা হচ্ছে কি না? এর উত্তরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘অতিতে এ রকম কোন স্থাপনা নির্মাণ করা হয়নি। নতুন করে কোন স্থাপনা তৈরির পরিকল্পনা নেই।’
ক্ষেপণাস্ত্র রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কোনো কেন্দ্র রয়েছে কি না বা তৈরি করা হবে কি না? জানতে চাইলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কি আছে, সেটি আমরা সকলে জানি বা আমাদের জানার প্রয়োজন পরে না বা আমাদের জানার প্রয়োজন নেইও সেই অর্থে। কিন্তু আলাদাভাবে চায়না-বাংলাদেশ মেনটেন্যান্স সেন্টার বা চায়না-বাংলাদেশ মিসাইল মেনটেন্যান্স সেন্টার বা রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার এ রকম কিছু নেইও এবং নতুন করে তৈরির পরিকল্পনা নেই।’
ভারতের গণমাধ্যমে উদ্বেগ নিয়ে প্রশ্ন করলে শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘ভারত আমাদের কাছে কোন উদ্বেগ জানায়নি।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে এর উৎপত্তি যেখান থেকে হয়েছে সেখানে লিখিত ভাবে জানাব। জাপানের সংবাদমাধ্যম নিক্কে’তে একজন মুক্ত প্রতিবেদন লিখেছেন।’
এদিকে ক্ষেপণাস্ত্র কারখানা নিয়ে গত রোববার ঢাকার চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং বলেন, ‘আমার কাছে এ সম্পর্কে কোনও তথ্য নেই। আমরা এটুকু বলতে চাই বাংলাদেশসহ কোনো দেশে চীনের সামরিক স্থাপনা নেই। যদি কিছু থাকে সেটি হচ্ছে মেরামত করার জন্য কারখানা এবং সেটিও বাংলাদেশের সরকারের প্রয়োজন অনুযায়ী। তবে আমি নিশ্চিত করে এখন কিছু বলতে পারছি না। আমি বেইজিংয়ের কাছে এ বিষয়ে তথ্য চাইব।’
যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ: গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সংকট’ সম্মেলনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ৫ আগস্ট দেশত্যাগ না করলে বিক্ষুব্ধ জনতার সহিংসতার শিকার হতে পারতেন হাসিনা। বিস্তারিত জানুন এই
২ মিনিট আগেদেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
১০ ঘণ্টা আগেদেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
১২ ঘণ্টা আগে