নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্যে গরমিল আছে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘অনেকেই ব্যবসায়িক কারণে বা অন্যকোনো কারণে আত্মগোপন করেছে, সেগুলোকেও গুম বলে চালিয়ে দেওয়া হয়েছে। এদের অনেককেই আমরা উদ্ধার করেছি।’
প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার পর আজ বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
প্রতিবেদন দেওয়ার আগে এ বিষয়ে তাদের আরও তথ্য জানা উচিত ছিল বলে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সবকিছু নিয়ে আরও জানা উচিত ছিল তাদের। আমি মনে করি তাদের তথ্যের বিভ্রাট হয়েছে।’
নিরাপত্তা বাহিনীর হত্যা ও নির্যাতনের বিষয়গুলো বর্তমানে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘কোন একসময়ে যখন বিএনপি সরকার এ দেশের শাসন করত তখন এমন হয়েছে। আমাদের সময়ে কোন ধরনের অন্যায় আচরণ বা হত্যাকাণ্ড ঘটলে সেগুলো আইন ও বিচারের মুখোমুখি হয়েছে। কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। গুম খুনের যে কথাগুলো হচ্ছে সেগুলো আমরা অনুসন্ধান করে দেখছি। অনেকগুলো হয়তো আত্মগোপন করে গুম বলে চালিয়ে দিয়েছে, অনেকগুলো ব্যবসায়িক কারণে লস খেয়ে নিজেই গুম হয়ে গিয়েছে। অনেককেই আমরা উদ্ধার করেছি। তাই আমরা জোর গলায় বলতে পারি যে রিপোর্টটা বের হয়েছে সেটার তথ্যে গরমিল আছে।’
২০২১ সালে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে একটি বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর। প্রতিবেদনটিকে ‘বাস্তবভিত্তিক’ উল্লেখ করে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, প্রতিবেদনে বিশ্বজুড়ে মানবাধিকার পরিস্থিতির একটি বস্তুনিষ্ঠ বিবরণের উপস্থাপন করার চেষ্টা হয়েছে যেখানে ১৯৮টি দেশ ও অঞ্চলের ২০২১ সালের চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়, বাংলাদেশে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী বিচারবহির্ভূত হত্যা ও গুমসহ নানা ধরনের নিপীড়নে জড়িত থাকলেও এর জন্য তাদের জবাবদিহি করা হয় না। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিপীড়ন ও দুর্নীতিতে জড়িত থাকলেও ব্যাপকভাবে দায়মুক্তি ভোগ করে আসছে। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা নানা ধরনের নিপীড়ন চালিয়ে থাকেন।
এ ছাড়া বিচারবহির্ভূত হত্যাসহ বেআইনি হত্যাকাণ্ড; গুম; সরকার বা তার পক্ষের এজেন্টদের নির্যাতন বা নিষ্ঠুরতা, অমানবিক ও অপমানজনক আচরণ; কারাগারে জীবনের জন্য হুমকিমূলক পরিবেশ; নির্বিচারে গ্রেপ্তার বা আটক; রাজনৈতিক কারা বন্দিত্বসহ আরও বেশ কিছু মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্যে গরমিল আছে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘অনেকেই ব্যবসায়িক কারণে বা অন্যকোনো কারণে আত্মগোপন করেছে, সেগুলোকেও গুম বলে চালিয়ে দেওয়া হয়েছে। এদের অনেককেই আমরা উদ্ধার করেছি।’
প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার পর আজ বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
প্রতিবেদন দেওয়ার আগে এ বিষয়ে তাদের আরও তথ্য জানা উচিত ছিল বলে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সবকিছু নিয়ে আরও জানা উচিত ছিল তাদের। আমি মনে করি তাদের তথ্যের বিভ্রাট হয়েছে।’
নিরাপত্তা বাহিনীর হত্যা ও নির্যাতনের বিষয়গুলো বর্তমানে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘কোন একসময়ে যখন বিএনপি সরকার এ দেশের শাসন করত তখন এমন হয়েছে। আমাদের সময়ে কোন ধরনের অন্যায় আচরণ বা হত্যাকাণ্ড ঘটলে সেগুলো আইন ও বিচারের মুখোমুখি হয়েছে। কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। গুম খুনের যে কথাগুলো হচ্ছে সেগুলো আমরা অনুসন্ধান করে দেখছি। অনেকগুলো হয়তো আত্মগোপন করে গুম বলে চালিয়ে দিয়েছে, অনেকগুলো ব্যবসায়িক কারণে লস খেয়ে নিজেই গুম হয়ে গিয়েছে। অনেককেই আমরা উদ্ধার করেছি। তাই আমরা জোর গলায় বলতে পারি যে রিপোর্টটা বের হয়েছে সেটার তথ্যে গরমিল আছে।’
২০২১ সালে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে একটি বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর। প্রতিবেদনটিকে ‘বাস্তবভিত্তিক’ উল্লেখ করে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, প্রতিবেদনে বিশ্বজুড়ে মানবাধিকার পরিস্থিতির একটি বস্তুনিষ্ঠ বিবরণের উপস্থাপন করার চেষ্টা হয়েছে যেখানে ১৯৮টি দেশ ও অঞ্চলের ২০২১ সালের চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়, বাংলাদেশে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী বিচারবহির্ভূত হত্যা ও গুমসহ নানা ধরনের নিপীড়নে জড়িত থাকলেও এর জন্য তাদের জবাবদিহি করা হয় না। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিপীড়ন ও দুর্নীতিতে জড়িত থাকলেও ব্যাপকভাবে দায়মুক্তি ভোগ করে আসছে। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা নানা ধরনের নিপীড়ন চালিয়ে থাকেন।
এ ছাড়া বিচারবহির্ভূত হত্যাসহ বেআইনি হত্যাকাণ্ড; গুম; সরকার বা তার পক্ষের এজেন্টদের নির্যাতন বা নিষ্ঠুরতা, অমানবিক ও অপমানজনক আচরণ; কারাগারে জীবনের জন্য হুমকিমূলক পরিবেশ; নির্বিচারে গ্রেপ্তার বা আটক; রাজনৈতিক কারা বন্দিত্বসহ আরও বেশ কিছু মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আইন ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ গতকাল রোববার রাতে অধ্যাদেশের গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে পদক্ষেপ নিতে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন করা হয়েছে। গতকাল রোববার এই আবেদন করা হয়। আজ সোমবার চেম্বার বিচারপতির আদালতে এই বিষয়ে শুনানি হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মোহাম্মদ আজমি।
৩ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
১২ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে