নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের বিকাশে সঠিক পরিচর্যা করার তাগিদ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বলেছেন, এদের ভেতরে প্রতিভা লুকায়িত আছে। সেটা বের করে নিয়ে এসে সমাজের কাজে লাগাতে পারলে, তাদের মেধা বিকাশের সুযোগ করে দিতে পারলে তাদের জীবনটাও সুন্দর হবে, বাবা-মায়ের জন্যও এদের কেউ বোঝা বলে মনে করবে না।
আজ শনিবার ১৫তম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস-২০২২ উদ্যাপন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘অটিজম আছে কি না, এটা শুরুতেই যদি চিহ্নিত করা যায়, তাহলে তাদের উপযুক্ত ট্রেনিং দিয়ে বা তাদের সঙ্গে সেভাবে ব্যবহার করে অনেকটা সুস্থ করে তোলা যায়। এই চেষ্টা আমাদের রয়েছে।’
অটিজমের বৈশিষ্ট্যসহ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সুপ্ত প্রতিভার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজ আমরা বিশ্বখ্যাত বেটহোফেন (জার্মান সংগীতজ্ঞ লুদভিগ ফন বেটোফেনের), আমরা ইলিয়টের (বিশ্ববিখ্যাত কবি ও লেখক টি এস এলিয়ট) কথা বলি অথবা আইনস্টাইনের (বিখ্যাত বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন) কথা বলি বা স্টিফেন হকিং (ব্রিটিশ পদার্থবিদ স্টিফেন হকিং); যাঁর কথাই আমরা বলি, প্রত্যেকের মাঝেই কিন্তু এ ধরনের অটিজমের সমস্যা ছিল। তাঁরা কিন্তু সমাজে এমন কিছু দিয়ে গেছেন, কোনো দিন আর কেউ এটা চিন্তাই করতে পারেনি যে তাঁদের ভেতরে এ ধরনের সমস্যা ছিল।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এবং আমাদের নানামুখী কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে অদূরভবিষ্যতে অটিজমের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ব্যক্তিদের জাতীয় জীবনে মূলধারায় নিয়ে আসা সম্ভব, এটা আমি বিশ্বাস করি। এ জন্যই আমাদের সব সময় চেষ্টা এরা যেন সঠিক পরিচর্যা পায়, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিরাও সমাজে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।’
অটিজমের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুদের আপন করে নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সবাইকে মনে রাখতে হবে, এটা কোনো রোগ না। একটা সময় ছিল, শিশু যদি প্রতিবন্ধী হতো বা অটিস্টিক হতো মানুষ তাকে লুকিয়ে রাখত, পরিবার লুকিয়ে রাখত, সামনে বলতে লজ্জা পেত। তাদের সামনে আনলে অনেকে দেখে হয়তো এটা নিয়ে প্রশ্ন করত।...একটা মানুষের জন্ম কীভাবে হয়েছে, তাঁকে তো আমরা অবহেলা করতে পারি না। তাঁকে আমরা ফেলে দিতে পারি না। তাদের আপন করে নিতে হবে।’
বিশ্বব্যাপী অটিজম সম্পর্কে মানুষের ধারণা বদলাতে সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের অবদানের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এইটুকু অন্তত বলব, সায়মা ওয়াজেদ যখন শুরু করল এই অটিজম নিয়ে কার্যক্রম এবং মানুষের মাঝে সচেতনতা শুরু করা, জাতিসংঘে এটার ওপর রেজল্যুশন নেওয়া—এই ধরনের কার্যক্রম করার ফলে আজ শুধু আমাদের দেশেই না, সারা বিশ্বেই কিন্তু এই বিষয়গুলো মানুষ সাধারণভাবে গ্রহণ করে নিয়েছে।’
যৌথ পরিবারে অটিজমের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুদের বিকাশ ভালো হয় জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, যৌথ পরিবারের কোনো শিশু যখন এ ধরনের সমস্যা নিয়ে জন্মগ্রহণ করত, তারা অনেক ভাই-বোন, আত্মীয়-পরিবার-পরিজন সবার সঙ্গে চলতে-ফিরতে অনেক সময় এই সমস্যাগুলো স্বাভাবিকভাবে দূর হয়ে যেত। এখন অবশ্য ছোট পরিবার, সুখী পরিবার হতে গিয়ে হয়তো একা একা, এ ক্ষেত্রে এদের মেধা বিকাশেরও সুযোগ হয় না। আর সুস্থ হওয়াও হয় না।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘পারিবারিকভাবে আমি মনে করি, যত বেশি এরা সাধারণ মানুষের সাথে, স্বাভাবিক মানুষের সাথে—স্বাভাবিক ও একটি অটিজম শিশু একসঙ্গে যদি বড় হয়, তার মাঝে আস্তে আস্তে ধীরে ধীরে অনেকটা ভালো হয়ে যায়। এই বিষয়টা সবাইকে চিন্তা করতে হবে।’
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বেড়ে ওঠার সুযোগ করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, যেসব শিশুর মধ্যে অটিজমটা একটু কম আছে বা যারা মিশতে পারে, তাদের সাধারণ স্কুলে বা যারা প্রতিবন্ধী সাধারণ স্কুলে ছোট ছেলেমেয়েদের সঙ্গেই যদি একসাথে মানুষ করা যায় এবং বড় করা যায়, সবার সঙ্গে বন্ধুবান্ধবের সাথে থেকে থেকে তারা কিন্তু নিজে থেকে অনেকটা সুস্থ হয়ে উঠবে। সুস্থ হয়ে যায় তারা।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘তারা একে অপরের সাথে শেয়ার করতে শেখে, ঝগড়া করুক, বন্ধুত্ব করুক বা মারামারি করুক, যাই করুক তার মধ্য দিয়েই কিন্তু তাদের ভেতরে একটা আত্মবিশ্বাস গড়ে ওঠে। শুধু আলাদাভাবে ব্যবস্থা করলেই চলবে না। তবে হ্যাঁ, যারা একেবারে বেশিই মিশতে পারে না, তাদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা থাকবে। কিন্তু যত বেশি আমরা তাদের অনেক মানুষের সঙ্গে মিশতে সুযোগ করে দেব। তত দ্রুত তারা সুস্থতা লাভ করবে বলে আমার বিশ্বাস।’
অনুষ্ঠানে প্রতিবন্ধী মানুষের স্থায়ী আবাসন ও কর্মসংস্থান নিশ্চিতে সেই ধরনের সুযোগ-সুবিধাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার পরিকল্পনার কথা জানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘আমি আমাদের সমাজকল্যাণমন্ত্রীকে বলব একটা প্রজেক্ট নিয়ে আসতে। আমাদের আটটা বিভাগ আছে। প্রতিটা বিভাগেই করে দেব। পর্যায়ক্রমে প্রত্যেক জেলায় আমরা করে দেব।’
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের বিকাশে সঠিক পরিচর্যা করার তাগিদ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বলেছেন, এদের ভেতরে প্রতিভা লুকায়িত আছে। সেটা বের করে নিয়ে এসে সমাজের কাজে লাগাতে পারলে, তাদের মেধা বিকাশের সুযোগ করে দিতে পারলে তাদের জীবনটাও সুন্দর হবে, বাবা-মায়ের জন্যও এদের কেউ বোঝা বলে মনে করবে না।
আজ শনিবার ১৫তম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস-২০২২ উদ্যাপন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘অটিজম আছে কি না, এটা শুরুতেই যদি চিহ্নিত করা যায়, তাহলে তাদের উপযুক্ত ট্রেনিং দিয়ে বা তাদের সঙ্গে সেভাবে ব্যবহার করে অনেকটা সুস্থ করে তোলা যায়। এই চেষ্টা আমাদের রয়েছে।’
অটিজমের বৈশিষ্ট্যসহ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সুপ্ত প্রতিভার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজ আমরা বিশ্বখ্যাত বেটহোফেন (জার্মান সংগীতজ্ঞ লুদভিগ ফন বেটোফেনের), আমরা ইলিয়টের (বিশ্ববিখ্যাত কবি ও লেখক টি এস এলিয়ট) কথা বলি অথবা আইনস্টাইনের (বিখ্যাত বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন) কথা বলি বা স্টিফেন হকিং (ব্রিটিশ পদার্থবিদ স্টিফেন হকিং); যাঁর কথাই আমরা বলি, প্রত্যেকের মাঝেই কিন্তু এ ধরনের অটিজমের সমস্যা ছিল। তাঁরা কিন্তু সমাজে এমন কিছু দিয়ে গেছেন, কোনো দিন আর কেউ এটা চিন্তাই করতে পারেনি যে তাঁদের ভেতরে এ ধরনের সমস্যা ছিল।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এবং আমাদের নানামুখী কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে অদূরভবিষ্যতে অটিজমের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ব্যক্তিদের জাতীয় জীবনে মূলধারায় নিয়ে আসা সম্ভব, এটা আমি বিশ্বাস করি। এ জন্যই আমাদের সব সময় চেষ্টা এরা যেন সঠিক পরিচর্যা পায়, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিরাও সমাজে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।’
অটিজমের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুদের আপন করে নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সবাইকে মনে রাখতে হবে, এটা কোনো রোগ না। একটা সময় ছিল, শিশু যদি প্রতিবন্ধী হতো বা অটিস্টিক হতো মানুষ তাকে লুকিয়ে রাখত, পরিবার লুকিয়ে রাখত, সামনে বলতে লজ্জা পেত। তাদের সামনে আনলে অনেকে দেখে হয়তো এটা নিয়ে প্রশ্ন করত।...একটা মানুষের জন্ম কীভাবে হয়েছে, তাঁকে তো আমরা অবহেলা করতে পারি না। তাঁকে আমরা ফেলে দিতে পারি না। তাদের আপন করে নিতে হবে।’
বিশ্বব্যাপী অটিজম সম্পর্কে মানুষের ধারণা বদলাতে সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের অবদানের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এইটুকু অন্তত বলব, সায়মা ওয়াজেদ যখন শুরু করল এই অটিজম নিয়ে কার্যক্রম এবং মানুষের মাঝে সচেতনতা শুরু করা, জাতিসংঘে এটার ওপর রেজল্যুশন নেওয়া—এই ধরনের কার্যক্রম করার ফলে আজ শুধু আমাদের দেশেই না, সারা বিশ্বেই কিন্তু এই বিষয়গুলো মানুষ সাধারণভাবে গ্রহণ করে নিয়েছে।’
যৌথ পরিবারে অটিজমের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুদের বিকাশ ভালো হয় জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, যৌথ পরিবারের কোনো শিশু যখন এ ধরনের সমস্যা নিয়ে জন্মগ্রহণ করত, তারা অনেক ভাই-বোন, আত্মীয়-পরিবার-পরিজন সবার সঙ্গে চলতে-ফিরতে অনেক সময় এই সমস্যাগুলো স্বাভাবিকভাবে দূর হয়ে যেত। এখন অবশ্য ছোট পরিবার, সুখী পরিবার হতে গিয়ে হয়তো একা একা, এ ক্ষেত্রে এদের মেধা বিকাশেরও সুযোগ হয় না। আর সুস্থ হওয়াও হয় না।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘পারিবারিকভাবে আমি মনে করি, যত বেশি এরা সাধারণ মানুষের সাথে, স্বাভাবিক মানুষের সাথে—স্বাভাবিক ও একটি অটিজম শিশু একসঙ্গে যদি বড় হয়, তার মাঝে আস্তে আস্তে ধীরে ধীরে অনেকটা ভালো হয়ে যায়। এই বিষয়টা সবাইকে চিন্তা করতে হবে।’
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বেড়ে ওঠার সুযোগ করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, যেসব শিশুর মধ্যে অটিজমটা একটু কম আছে বা যারা মিশতে পারে, তাদের সাধারণ স্কুলে বা যারা প্রতিবন্ধী সাধারণ স্কুলে ছোট ছেলেমেয়েদের সঙ্গেই যদি একসাথে মানুষ করা যায় এবং বড় করা যায়, সবার সঙ্গে বন্ধুবান্ধবের সাথে থেকে থেকে তারা কিন্তু নিজে থেকে অনেকটা সুস্থ হয়ে উঠবে। সুস্থ হয়ে যায় তারা।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘তারা একে অপরের সাথে শেয়ার করতে শেখে, ঝগড়া করুক, বন্ধুত্ব করুক বা মারামারি করুক, যাই করুক তার মধ্য দিয়েই কিন্তু তাদের ভেতরে একটা আত্মবিশ্বাস গড়ে ওঠে। শুধু আলাদাভাবে ব্যবস্থা করলেই চলবে না। তবে হ্যাঁ, যারা একেবারে বেশিই মিশতে পারে না, তাদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা থাকবে। কিন্তু যত বেশি আমরা তাদের অনেক মানুষের সঙ্গে মিশতে সুযোগ করে দেব। তত দ্রুত তারা সুস্থতা লাভ করবে বলে আমার বিশ্বাস।’
অনুষ্ঠানে প্রতিবন্ধী মানুষের স্থায়ী আবাসন ও কর্মসংস্থান নিশ্চিতে সেই ধরনের সুযোগ-সুবিধাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার পরিকল্পনার কথা জানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘আমি আমাদের সমাজকল্যাণমন্ত্রীকে বলব একটা প্রজেক্ট নিয়ে আসতে। আমাদের আটটা বিভাগ আছে। প্রতিটা বিভাগেই করে দেব। পর্যায়ক্রমে প্রত্যেক জেলায় আমরা করে দেব।’
নতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও অপর চার নির্বাচন কমিশনারের শপথ আগামী রোববার অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ রোববার বেলা দেড়টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ পাঠ করাবেন। সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ কথা জানান।
৩০ মিনিট আগেনির্বাচনের দিকে ধাপে ধাপে এগিয়ে যাবে সরকার বলে জানিয়েছেন ভূমি, পর্যটন ও বেসামরিক বিমান উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ। আজ শুক্রবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিআইসিসিতে এশিয়ান আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা-২০২৪ পরিদর্শন শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।
১ ঘণ্টা আগেঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস ভিসা আবেদনকারীদের জন্য নতুন ঘোষণা দিয়েছে। সহজ হয়েছে সাক্ষাৎকারবিহীন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া। বিস্তারিত জানুন।
১ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় ভ্রমণের ব্যাপারে বাংলাদেশি নাগরিকদের সতর্ক করেছে সরকার। স্ক্যাম চক্রের প্রতারণা এড়াতে নিয়োগ যাচাই এবং সাইবার নিরাপত্তা মেনে চলার পরামর্শ।
৩ ঘণ্টা আগে