নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন বলেছেন, নিরক্ষরতাকে নির্বাসনে পাঠিয়ে প্রতিটি নাগরিককে সাক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন করে গড়ে তুলতে কাজ করছে সরকার। ২০৩০ সালের মধ্যে নিরক্ষর মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে বর্তমান সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ বলেও জানান তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো (বিএনএফই) মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী জানান, দেশের সার্বিক উন্নয়নে শিক্ষা ও সাক্ষরতার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। তাই উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো দেশের সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। গত কয়েক বছরে দেশের ৬৪ জেলার ২৪৮টি উপজেলার ১৫ থেকে ৪৫ বয়সী ৪৪ লাখ ৬০ হাজার নিরক্ষরকে শিক্ষা ব্যুরোর মাধ্যমে মৌলিক সাক্ষরতা দেওয়া হয়েছে। এ কার্যক্রম শেষ হয়েছে গত জুলাইয়ে। এর বাইরে স্কুল থেকে ঝরে পড়া ও স্কুলে যায়নি এমন ৬ লাখ শিক্ষার্থীকে মৌখিক শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব আমিনুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, দেশের ১৭ কোটি মানুষকে মানবসম্পদে রূপান্তরের মাধ্যমে মানব পুঁজি গড়ে তোলার জন্য সম্মিলিত প্রয়াসে কাজ করতে হবে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিএনএফই’র মহাপরিচালক মু. নুরুজ্জামান শরীফ, ইউনেসকো জাতীয় কমিশনের ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল সোহেল ইমাম খান প্রমুখ।
বক্তারা জানান, দেশে এখনো চার কোটির বেশি মানুষ নিরক্ষর রয়েছে। তাদের সাক্ষরতার আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।
জাতিসংঘের ঘোষণা অনুযায়ী প্রতি বছর ৮ সেপ্টেম্বর সারা বিশ্বে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালন করা হয়। বাংলাদেশ ১৯৭২ সাল থেকে এ দিবসটি পালন করছে। এ বছর দিবসটির স্লোগান ‘সাক্ষরতা শিখন ক্ষেত্রের প্রসার।’ দিনটি ঘিরে পথযাত্রা, র্যালি, সভা ও সেমিনারসহ নানা কর্মসূচি পালিত হচ্ছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন বলেছেন, নিরক্ষরতাকে নির্বাসনে পাঠিয়ে প্রতিটি নাগরিককে সাক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন করে গড়ে তুলতে কাজ করছে সরকার। ২০৩০ সালের মধ্যে নিরক্ষর মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে বর্তমান সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ বলেও জানান তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো (বিএনএফই) মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী জানান, দেশের সার্বিক উন্নয়নে শিক্ষা ও সাক্ষরতার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। তাই উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো দেশের সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। গত কয়েক বছরে দেশের ৬৪ জেলার ২৪৮টি উপজেলার ১৫ থেকে ৪৫ বয়সী ৪৪ লাখ ৬০ হাজার নিরক্ষরকে শিক্ষা ব্যুরোর মাধ্যমে মৌলিক সাক্ষরতা দেওয়া হয়েছে। এ কার্যক্রম শেষ হয়েছে গত জুলাইয়ে। এর বাইরে স্কুল থেকে ঝরে পড়া ও স্কুলে যায়নি এমন ৬ লাখ শিক্ষার্থীকে মৌখিক শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব আমিনুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, দেশের ১৭ কোটি মানুষকে মানবসম্পদে রূপান্তরের মাধ্যমে মানব পুঁজি গড়ে তোলার জন্য সম্মিলিত প্রয়াসে কাজ করতে হবে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিএনএফই’র মহাপরিচালক মু. নুরুজ্জামান শরীফ, ইউনেসকো জাতীয় কমিশনের ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল সোহেল ইমাম খান প্রমুখ।
বক্তারা জানান, দেশে এখনো চার কোটির বেশি মানুষ নিরক্ষর রয়েছে। তাদের সাক্ষরতার আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।
জাতিসংঘের ঘোষণা অনুযায়ী প্রতি বছর ৮ সেপ্টেম্বর সারা বিশ্বে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালন করা হয়। বাংলাদেশ ১৯৭২ সাল থেকে এ দিবসটি পালন করছে। এ বছর দিবসটির স্লোগান ‘সাক্ষরতা শিখন ক্ষেত্রের প্রসার।’ দিনটি ঘিরে পথযাত্রা, র্যালি, সভা ও সেমিনারসহ নানা কর্মসূচি পালিত হচ্ছে।
দেশে প্রতিদিন ১ হাজার ৩৪০টি অপরিণত শিশুর জন্ম হচ্ছে। সে হিসাবে ঘণ্টায় অপরিণত শিশুর জন্ম হচ্ছে ৫৬টি। দেশে অপরিণত শিশু জন্মে প্রতিরোধ কার্যক্রমে গতি নেই। এখনো বছরে সাড়ে চার লাখ অপরিণত শিশুর জন্ম হচ্ছে।
১৪ মিনিট আগেমেট্রোরেল চালানো কোম্পানি ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগ পদে আর আমলা-নির্ভরতা থাকছে না। গত ৯ অক্টোবর প্রকাশিত নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে এমডি পদের জন্য সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
৯ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
১১ ঘণ্টা আগে