নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরী এলাকা থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক নারী কর্মকর্তাকে অপহরণ ও নির্যাতনের ঘটনায় গ্রেপ্তার তিনজনকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আফনান সুমি তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। তিনজন হলেন অটোরিকশাচালক সাইফুল ইসলাম, শিক্ষার্থী ইয়াসিন আরাফাত রাজু ও আবু বক্কর সিদ্দিক সাব্বির।
আদালতে রমনা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন ফকির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
রিমান্ড শেষে বিকেলে তাঁদের আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় তাঁদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক মো. সহিদুল ওসমান মাসুম। শুনানি শেষে আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার তাঁদের এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। অপহরণ করে নারীকে আটক রাখার স্থান থেকে এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ১৭ আগস্ট রাত ৮টার দিকে রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরী এলাকার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৯ নম্বর ফটক থেকে অপহরণের শিকার হন ৪৮ বছর বয়সী ওই নারী কর্মকর্তা। তখন তিনি মাইক্রোবাসে করে মগবাজার থেকে সিদ্ধেশ্বরীর বাসায় ফিরছিলেন। এ সময় কয়েক ব্যক্তি মাইক্রোবাস থামিয়ে চালককে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে গাড়ি থেকে চালককে নামিয়ে মাইক্রোবাসসহ ওই নারীকে অপহরণ করেন তাঁরা।
জনাকীর্ণ এলাকা থেকে প্রকাশ্যে একজন সরকারি কর্মকর্তাকে অপহরণের ১৮ ঘণ্টা পর্যন্ত কোনো খোঁজ ছিল না। পরদিন বেলা ২টার দিকে ওই নারী কৌশলে গাড়ি থেকে নেমে চিৎকার শুরু করলে স্থানীয় লোকজন ঢাকার সবুজবাগ এলাকার একটি গ্যারেজ থেকে তাঁকে উদ্ধার করেন। পাশাপাশি তিন অপহরণকারীকে আটকও করেন।
যখন ওই নারী কর্মকর্তাকে উদ্ধার করা হয়, তখন তাঁর বাঁ পা ভাঙা, চোখে ও মাথায় মারাত্মক আঘাতের চিহ্ন ছিল। রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাসায় ফেরেন তিনি।
এ ঘটনায় তিনি ঢাকার রমনা থানায় চারজনের নাম উল্লেখ করে অপহরণ মামলা করেন। মামলার প্রধান আসামি করা হয়েছে মো. মাসুদ নামে এক ব্যক্তিকে। তিনি গত জুলাই মাসে ওই নারীর ব্যক্তিগত গাড়ির চালক ছিলেন। ১ আগস্ট তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়।
রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরী এলাকা থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক নারী কর্মকর্তাকে অপহরণ ও নির্যাতনের ঘটনায় গ্রেপ্তার তিনজনকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আফনান সুমি তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। তিনজন হলেন অটোরিকশাচালক সাইফুল ইসলাম, শিক্ষার্থী ইয়াসিন আরাফাত রাজু ও আবু বক্কর সিদ্দিক সাব্বির।
আদালতে রমনা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন ফকির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
রিমান্ড শেষে বিকেলে তাঁদের আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় তাঁদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক মো. সহিদুল ওসমান মাসুম। শুনানি শেষে আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার তাঁদের এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। অপহরণ করে নারীকে আটক রাখার স্থান থেকে এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ১৭ আগস্ট রাত ৮টার দিকে রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরী এলাকার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৯ নম্বর ফটক থেকে অপহরণের শিকার হন ৪৮ বছর বয়সী ওই নারী কর্মকর্তা। তখন তিনি মাইক্রোবাসে করে মগবাজার থেকে সিদ্ধেশ্বরীর বাসায় ফিরছিলেন। এ সময় কয়েক ব্যক্তি মাইক্রোবাস থামিয়ে চালককে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে গাড়ি থেকে চালককে নামিয়ে মাইক্রোবাসসহ ওই নারীকে অপহরণ করেন তাঁরা।
জনাকীর্ণ এলাকা থেকে প্রকাশ্যে একজন সরকারি কর্মকর্তাকে অপহরণের ১৮ ঘণ্টা পর্যন্ত কোনো খোঁজ ছিল না। পরদিন বেলা ২টার দিকে ওই নারী কৌশলে গাড়ি থেকে নেমে চিৎকার শুরু করলে স্থানীয় লোকজন ঢাকার সবুজবাগ এলাকার একটি গ্যারেজ থেকে তাঁকে উদ্ধার করেন। পাশাপাশি তিন অপহরণকারীকে আটকও করেন।
যখন ওই নারী কর্মকর্তাকে উদ্ধার করা হয়, তখন তাঁর বাঁ পা ভাঙা, চোখে ও মাথায় মারাত্মক আঘাতের চিহ্ন ছিল। রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাসায় ফেরেন তিনি।
এ ঘটনায় তিনি ঢাকার রমনা থানায় চারজনের নাম উল্লেখ করে অপহরণ মামলা করেন। মামলার প্রধান আসামি করা হয়েছে মো. মাসুদ নামে এক ব্যক্তিকে। তিনি গত জুলাই মাসে ওই নারীর ব্যক্তিগত গাড়ির চালক ছিলেন। ১ আগস্ট তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
৭ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
৮ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
৮ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৯ ঘণ্টা আগে