নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) প্রকাশিত বৈশ্বিক গণমাধ্যম সূচক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে সরকারের ধারাবাহিক প্রচেষ্টাকে অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। এমনটাই দাবি করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
আজ সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার দেশের গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতার অবাধ স্বাধীনতার প্রকৃত চিত্রের বিপরীতে আরএসএফের মূল্যায়ন অগ্রহণযোগ্য, পক্ষপাতদুষ্ট ও সত্যের বিচ্যুতি বলে মনে করে।’ এ জন্য বাংলাদেশ সম্পর্কিত মূল্যায়ন পুনর্মূল্যায়ন করতে আরএসএফের সেক্রেটারি জেনারেল ক্রিস্টোফ ডেলোয়ারকে গতকাল রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সার্বিক বিবেচনায় আরএসএফ সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের বর্তমান র্যাঙ্কিং বাস্তবতা বহির্ভূত। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে সরকারের ধারাবাহিক প্রচেষ্টাকে অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। উল্লিখিত সমস্ত উদ্যোগ বিবেচনা করে যথেষ্ট বস্তুনিষ্ঠ তথ্য ও উপাত্ত নিয়ে আরএসএফ তাদের র্যাঙ্কিং মূল্যায়ন করবে বলে সরকার প্রত্যাশা করে। তাহলে বাংলাদেশের গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতায় স্বাধীনতার বিষয়ে প্রকৃত অবস্থান ও চিত্র ফুটে উঠবে।’
তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘এই প্রতিবেদন ও র্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশে গণমাধ্যমের ক্রমবিকাশ, সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিতকরণ এবং স্বাধীন ও নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার জন্য বর্তমান সরকারের অব্যাহত উদ্যোগকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে অস্বীকার করা হয়েছে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা র্যাঙ্কিংয়ে আরও ওপরে উঠতে চাই জেনুইনলি। যাতে কেউ এগুলোকে রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার বা অপব্যবহার করে আমাদের বিরুদ্ধে নেগেটিভ ব্র্যান্ডিং করার সুযোগ না পায়। এটাই আমাদের উদ্দেশ্য।’
এ প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করছেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এই প্রতিবেদনে অনেক ভুল তথ্য আছে। এই প্রতিবেদনে বাস্তবতার প্রতিফলন ঘটেনি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এগুলো নিয়ে কোনো পলিটিক্যাল বক্তব্যে যাব না, আমরা একাডেমিক্যালি ধরব। তথ্য দিয়ে ধরব, আমরা গোড়ায় ধরব, শিকড়ে ধরব। এগুলোকে চ্যালেঞ্জ করা হয়নি বলে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। অসত্য, ভুল এবং মিথ্যাকে প্রতিষ্ঠিত হতে দেব না। যেটা সত্য সেটা দিয়ে আমরা অসত্যকে চ্যালেঞ্জ করব।’
মোহাম্মদ আলী আরাফাত আরও বলেন, ‘এ ধরনের প্রতিবেদনে জাতীয় বা আন্তর্জাতিকভাবে এমন কিছু যদি থাকে যেটি সত্য এবং আমাদের বিপক্ষে সমালোচনা, সেগুলোকে আমরা স্বাগত জানাব। নিজেদের শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করব। সেখানে কোনো সমস্যা বা প্রতিবাদ থাকবে না। প্রতিবাদ থাকবে শুধু অসত্য, অর্ধসত্য এবং ভুল তথ্য এবং বাস্তবতার প্রতিফলন না ঘটিয়ে কোনো ধরনের নেগেটিভ ব্র্যান্ডিং যেখানে হবে সেখানে। আমরা বুদ্ধিভিত্তিক জায়গা থেকে বাংলাদেশের বিপক্ষে যেকোনো অসৎ যা কিছু হবে সেগুলোকে চ্যালেঞ্জ করতে থাকব।’
রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) প্রকাশিত বৈশ্বিক গণমাধ্যম সূচক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে সরকারের ধারাবাহিক প্রচেষ্টাকে অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। এমনটাই দাবি করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
আজ সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার দেশের গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতার অবাধ স্বাধীনতার প্রকৃত চিত্রের বিপরীতে আরএসএফের মূল্যায়ন অগ্রহণযোগ্য, পক্ষপাতদুষ্ট ও সত্যের বিচ্যুতি বলে মনে করে।’ এ জন্য বাংলাদেশ সম্পর্কিত মূল্যায়ন পুনর্মূল্যায়ন করতে আরএসএফের সেক্রেটারি জেনারেল ক্রিস্টোফ ডেলোয়ারকে গতকাল রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সার্বিক বিবেচনায় আরএসএফ সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের বর্তমান র্যাঙ্কিং বাস্তবতা বহির্ভূত। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে সরকারের ধারাবাহিক প্রচেষ্টাকে অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। উল্লিখিত সমস্ত উদ্যোগ বিবেচনা করে যথেষ্ট বস্তুনিষ্ঠ তথ্য ও উপাত্ত নিয়ে আরএসএফ তাদের র্যাঙ্কিং মূল্যায়ন করবে বলে সরকার প্রত্যাশা করে। তাহলে বাংলাদেশের গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতায় স্বাধীনতার বিষয়ে প্রকৃত অবস্থান ও চিত্র ফুটে উঠবে।’
তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘এই প্রতিবেদন ও র্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশে গণমাধ্যমের ক্রমবিকাশ, সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিতকরণ এবং স্বাধীন ও নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার জন্য বর্তমান সরকারের অব্যাহত উদ্যোগকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে অস্বীকার করা হয়েছে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা র্যাঙ্কিংয়ে আরও ওপরে উঠতে চাই জেনুইনলি। যাতে কেউ এগুলোকে রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার বা অপব্যবহার করে আমাদের বিরুদ্ধে নেগেটিভ ব্র্যান্ডিং করার সুযোগ না পায়। এটাই আমাদের উদ্দেশ্য।’
এ প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করছেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এই প্রতিবেদনে অনেক ভুল তথ্য আছে। এই প্রতিবেদনে বাস্তবতার প্রতিফলন ঘটেনি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এগুলো নিয়ে কোনো পলিটিক্যাল বক্তব্যে যাব না, আমরা একাডেমিক্যালি ধরব। তথ্য দিয়ে ধরব, আমরা গোড়ায় ধরব, শিকড়ে ধরব। এগুলোকে চ্যালেঞ্জ করা হয়নি বলে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। অসত্য, ভুল এবং মিথ্যাকে প্রতিষ্ঠিত হতে দেব না। যেটা সত্য সেটা দিয়ে আমরা অসত্যকে চ্যালেঞ্জ করব।’
মোহাম্মদ আলী আরাফাত আরও বলেন, ‘এ ধরনের প্রতিবেদনে জাতীয় বা আন্তর্জাতিকভাবে এমন কিছু যদি থাকে যেটি সত্য এবং আমাদের বিপক্ষে সমালোচনা, সেগুলোকে আমরা স্বাগত জানাব। নিজেদের শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করব। সেখানে কোনো সমস্যা বা প্রতিবাদ থাকবে না। প্রতিবাদ থাকবে শুধু অসত্য, অর্ধসত্য এবং ভুল তথ্য এবং বাস্তবতার প্রতিফলন না ঘটিয়ে কোনো ধরনের নেগেটিভ ব্র্যান্ডিং যেখানে হবে সেখানে। আমরা বুদ্ধিভিত্তিক জায়গা থেকে বাংলাদেশের বিপক্ষে যেকোনো অসৎ যা কিছু হবে সেগুলোকে চ্যালেঞ্জ করতে থাকব।’
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
২ ঘণ্টা আগে