উবায়দুল্লাহ বাদল, ঢাকা
জনপ্রশাসনের শীর্ষ পদ মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের মেয়াদ শেষ হচ্ছে এ বছরই। মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেনের চুক্তির মেয়াদ আগামী অক্টোবরে এবং মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার চুক্তির মেয়াদ আগামী জুলাইয়ে শেষ হচ্ছে। এই দুই পদে কারা আসছেন, সে নিয়ে জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে প্রশাসনে।
এরই মধ্যে জোরালোভাবে শোনা যাচ্ছে, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও মুখ্য সচিব পদে এবার নতুন মুখ দেখা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে আলোচনায় আছে পাঁচ আমলার নাম। তাঁরা হলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান (সিনিয়র সচিব) মো. মোকাব্বির হোসেন ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সালাহ উদ্দিনের নামও বলছেন কেউ কেউ। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রশাসনে শীর্ষ দুটি পদেই বর্তমানে চুক্তির ভিত্তিতে আছেন বিসিএস ১৯৮৬ (অষ্টম) ব্যাচের কর্মকর্তা মো. মাহবুব হোসেন ও নবম ব্যাচের মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া। এ দুটি পদের মধ্যে মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে। আর মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেনের মেয়াদ শেষ হবে আগামী অক্টোবরের মাঝামাঝি। তাঁদের চুক্তি যদি নবায়ন না হয়, তাহলে এই দুই পদে নতুন মুখ দেখা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিসিএস নবম ও দশম ব্যাচ থেকে নিয়োগ দেওয়া হতে পারে।
চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ নিয়ে জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, প্রশাসনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও কারিগরি পদে চুক্তিতে নিয়োগ দেয় সরকার।
যোগ্য ব্যক্তি না পাওয়া গেলে জনস্বার্থেই এটি করতে হয়। অতীতেও ছিল, এখনো আছে।
জানা যায়, প্রশাসনের শীর্ষ দুটি পদে সাধারণত জ্যেষ্ঠতার নীতি অনুসরণ করা হয়। এবারও তেমনটি হলে পাঁচ-ছয়জনের মধ্য থেকেই দুজন উঠে আসতে পারেন। নবম ব্যাচের দুজন সচিব নিয়মিত চাকরিতে আছেন। তাঁরা হলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী ও বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান (সিনিয়র সচিব) ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন। তবে মুনিরুছ সালেহীনের আগামী ২৮ আগস্ট অবসরে যাওয়ার কথা। মেজবাহ উদ্দিনের চাকরির মেয়াদ আছে আগামী ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রশাসনের অনেকে বলছেন, সব ঠিক থাকলে মেজবাহ উদ্দিনেরই মন্ত্রিপরিষদ সচিব হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাঁদের যুক্তি, আগেও মুখ্য সচিবের সিনিয়র কর্মকর্তাকেই মন্ত্রিপরিষদ সচিব পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
মুখ্য সচিব পদের জন্য আলোচনায় আছেন দশম ব্যাচের মোস্তফা কামাল, মো. মোকাব্বির হোসেন ও জাকিয়া সুলতানা। প্রথম দুজন ২০২০ সালের ২৪ ডিসেম্বর একই প্রজ্ঞাপনে সচিব হন। তাঁদের মধ্যে মোস্তফা কামাল আগামী বছরের ৯ সেপ্টেম্বর, মোকাব্বির হোসেন ৩১ ডিসেম্বর এবং জাকিয়া সুলতানা ২০২৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর অবসরে যাবেন। তবে এই পদে মোস্তফা কামালের নামই বেশি শোনা যাচ্ছে। তিনি প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তাদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন’-এর বর্তমান সভাপতি। আর জ্যেষ্ঠতার নীতি অনুসরণ করা না হলে ১৩ ব্যাচের কর্মকর্তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সালাহ উদ্দিন মুখ্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পেতে পারেন বলে কেউ কেউ মনে করছেন।
তবে নতুন করে আর চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ চান না প্রশাসনের বেশির ভাগ কর্মকর্তা। সচিবালয়ে বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রশাসনের কেউই চান না, শীর্ষ পর্যায়সহ সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হোক। তাঁদের মতে, স্বাধীনতার ৫৩ বছরে জনপ্রশাসন প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীও টানা ১৬ বছরসহ ২০ বছরের বেশি সময় ধরে সরকার পরিচালনা করছেন। প্রশাসনের প্রতিটি খুঁটিনাটি বিষয় তাঁর নখদর্পণে। তাই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের আর প্রয়োজন নেই। অনেকে যুক্তি দেখিয়ে বলেন, বর্তমান মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও মুখ্য সচিব দুজনই চুক্তিতে কর্মরত। তাঁরাও কিন্তু একসময় নতুন মুখ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন। সুতরাং, নতুনেরাও সুযোগ পেলে পুরোনোদের মতো সংশ্লিষ্ট পদে যোগ্যতার প্রমাণ দেবেন। তাই সিনিয়র সচিবদের মধ্যে জ্যেষ্ঠতা, যোগ্যতা ও মেধায় যাঁরা এগিয়ে, তাঁদেরই এসব পদে নিয়োগ দেওয়া উচিত। তবে নাম প্রকাশ করে এ বিষয়ে কেউই কিছু বলতে রাজি হননি।
প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রায় অভিন্ন মত প্রকাশ করেছেন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার। তাঁর মতে, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ আইনের খেলাপ না হলেও চুক্তির সংস্কৃতি থেকে সরে আসার সময় হয়েছে। সাবেক সচিব আবু আলম মো. শহিদ খানের মতে, সচিব পদে চুক্তিতে একটি নিয়োগ হলে চার স্তরে পদোন্নতি থেমে যায়। এতে অতিরিক্ত সচিব যেমন সচিব হতে পারেন না, তেমনি যুগ্ম সচিবও অতিরিক্ত সচিব হতে পারেন না। একইভাবে উপসচিব ও সিনিয়র সহকারী সচিবেরাও বঞ্চিত হন। তাই শুধু প্রশাসন নয়, সব ক্যাডারেই সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়মিত কর্মকর্তাদেরই নিয়োগ দেওয়া উচিত।
জনপ্রশাসনের শীর্ষ পদ মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের মেয়াদ শেষ হচ্ছে এ বছরই। মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেনের চুক্তির মেয়াদ আগামী অক্টোবরে এবং মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার চুক্তির মেয়াদ আগামী জুলাইয়ে শেষ হচ্ছে। এই দুই পদে কারা আসছেন, সে নিয়ে জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে প্রশাসনে।
এরই মধ্যে জোরালোভাবে শোনা যাচ্ছে, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও মুখ্য সচিব পদে এবার নতুন মুখ দেখা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে আলোচনায় আছে পাঁচ আমলার নাম। তাঁরা হলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান (সিনিয়র সচিব) মো. মোকাব্বির হোসেন ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সালাহ উদ্দিনের নামও বলছেন কেউ কেউ। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রশাসনে শীর্ষ দুটি পদেই বর্তমানে চুক্তির ভিত্তিতে আছেন বিসিএস ১৯৮৬ (অষ্টম) ব্যাচের কর্মকর্তা মো. মাহবুব হোসেন ও নবম ব্যাচের মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া। এ দুটি পদের মধ্যে মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে। আর মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেনের মেয়াদ শেষ হবে আগামী অক্টোবরের মাঝামাঝি। তাঁদের চুক্তি যদি নবায়ন না হয়, তাহলে এই দুই পদে নতুন মুখ দেখা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিসিএস নবম ও দশম ব্যাচ থেকে নিয়োগ দেওয়া হতে পারে।
চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ নিয়ে জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, প্রশাসনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও কারিগরি পদে চুক্তিতে নিয়োগ দেয় সরকার।
যোগ্য ব্যক্তি না পাওয়া গেলে জনস্বার্থেই এটি করতে হয়। অতীতেও ছিল, এখনো আছে।
জানা যায়, প্রশাসনের শীর্ষ দুটি পদে সাধারণত জ্যেষ্ঠতার নীতি অনুসরণ করা হয়। এবারও তেমনটি হলে পাঁচ-ছয়জনের মধ্য থেকেই দুজন উঠে আসতে পারেন। নবম ব্যাচের দুজন সচিব নিয়মিত চাকরিতে আছেন। তাঁরা হলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী ও বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান (সিনিয়র সচিব) ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন। তবে মুনিরুছ সালেহীনের আগামী ২৮ আগস্ট অবসরে যাওয়ার কথা। মেজবাহ উদ্দিনের চাকরির মেয়াদ আছে আগামী ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রশাসনের অনেকে বলছেন, সব ঠিক থাকলে মেজবাহ উদ্দিনেরই মন্ত্রিপরিষদ সচিব হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাঁদের যুক্তি, আগেও মুখ্য সচিবের সিনিয়র কর্মকর্তাকেই মন্ত্রিপরিষদ সচিব পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
মুখ্য সচিব পদের জন্য আলোচনায় আছেন দশম ব্যাচের মোস্তফা কামাল, মো. মোকাব্বির হোসেন ও জাকিয়া সুলতানা। প্রথম দুজন ২০২০ সালের ২৪ ডিসেম্বর একই প্রজ্ঞাপনে সচিব হন। তাঁদের মধ্যে মোস্তফা কামাল আগামী বছরের ৯ সেপ্টেম্বর, মোকাব্বির হোসেন ৩১ ডিসেম্বর এবং জাকিয়া সুলতানা ২০২৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর অবসরে যাবেন। তবে এই পদে মোস্তফা কামালের নামই বেশি শোনা যাচ্ছে। তিনি প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তাদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন’-এর বর্তমান সভাপতি। আর জ্যেষ্ঠতার নীতি অনুসরণ করা না হলে ১৩ ব্যাচের কর্মকর্তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সালাহ উদ্দিন মুখ্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পেতে পারেন বলে কেউ কেউ মনে করছেন।
তবে নতুন করে আর চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ চান না প্রশাসনের বেশির ভাগ কর্মকর্তা। সচিবালয়ে বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রশাসনের কেউই চান না, শীর্ষ পর্যায়সহ সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হোক। তাঁদের মতে, স্বাধীনতার ৫৩ বছরে জনপ্রশাসন প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীও টানা ১৬ বছরসহ ২০ বছরের বেশি সময় ধরে সরকার পরিচালনা করছেন। প্রশাসনের প্রতিটি খুঁটিনাটি বিষয় তাঁর নখদর্পণে। তাই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের আর প্রয়োজন নেই। অনেকে যুক্তি দেখিয়ে বলেন, বর্তমান মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও মুখ্য সচিব দুজনই চুক্তিতে কর্মরত। তাঁরাও কিন্তু একসময় নতুন মুখ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন। সুতরাং, নতুনেরাও সুযোগ পেলে পুরোনোদের মতো সংশ্লিষ্ট পদে যোগ্যতার প্রমাণ দেবেন। তাই সিনিয়র সচিবদের মধ্যে জ্যেষ্ঠতা, যোগ্যতা ও মেধায় যাঁরা এগিয়ে, তাঁদেরই এসব পদে নিয়োগ দেওয়া উচিত। তবে নাম প্রকাশ করে এ বিষয়ে কেউই কিছু বলতে রাজি হননি।
প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রায় অভিন্ন মত প্রকাশ করেছেন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার। তাঁর মতে, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ আইনের খেলাপ না হলেও চুক্তির সংস্কৃতি থেকে সরে আসার সময় হয়েছে। সাবেক সচিব আবু আলম মো. শহিদ খানের মতে, সচিব পদে চুক্তিতে একটি নিয়োগ হলে চার স্তরে পদোন্নতি থেমে যায়। এতে অতিরিক্ত সচিব যেমন সচিব হতে পারেন না, তেমনি যুগ্ম সচিবও অতিরিক্ত সচিব হতে পারেন না। একইভাবে উপসচিব ও সিনিয়র সহকারী সচিবেরাও বঞ্চিত হন। তাই শুধু প্রশাসন নয়, সব ক্যাডারেই সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়মিত কর্মকর্তাদেরই নিয়োগ দেওয়া উচিত।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আইন ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ গতকাল রোববার রাতে অধ্যাদেশের গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে পদক্ষেপ নিতে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন করা হয়েছে। গতকাল রোববার এই আবেদন করা হয়। আজ সোমবার চেম্বার বিচারপতির আদালতে এই বিষয়ে শুনানি হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মোহাম্মদ আজমি।
৪ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
১২ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে