নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে করা মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের রায় নিয়ে দেশ-বিদেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। তাঁদের কেউ কেউ এই রায়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
গতকাল সোমবার ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালত ওই রায় দেন। রায়ের পরপরই আপিলের শর্তে চারজনকে জামিন দেওয়া হয়। এই রায় গতকাল আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শিরোনাম হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন মত প্রকাশের স্বাধীনতা বিষয়ে জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞ আইরিন খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল, ব্যারিস্টার সারা হোসেন, আলোকচিত্রী শহিদুল ইসলাম এবং ঢাকায় বিভিন্ন দূতাবাসের প্রতিনিধিরা। রায়ের পর আইরিন খান আদালত চত্বরে সাংবাদিকদের বলেন, একজন বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে ২০২৪ সালের প্রথম দিনেই তিনি মর্মাহত এবং আতঙ্কিত হয়েছেন।
এই রায়ে একজন নোবেল বিজয়ীর বিরুদ্ধে শ্রম আদালতকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। তিনি বলেন, যেখানে বাংলাদেশে প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও শ্রম আইন কোনো না কোনোভাবে ভাঙা হচ্ছে, সেখানে ড. ইউনূসকে শাস্তি দেওয়ার জন্য আদালতব্যবস্থাকে অস্ত্র বানানো হয়েছে।
দেশি-বিদেশি অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রায় নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান এক্সে (সাবেক টুইটার) লিখেছেন, বিচারব্যবস্থার বিশ্বাসযোগ্যতার চরম সংকটের কারণে তিনি ইউনূসের রায়ে ক্ষুব্ধ ও গভীরভাবে বিরক্ত।
বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) মহাপরিচালক বিনায়ক সেন এক্সে লেখেন, ‘ইউনূসকে আপিল করার শর্তে জামিন দেওয়া হয়েছে। এটা [রায়] জঘন্য। ব্রিটিশরা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে হয়রানি করেনি, যদিও তিনি নাইটহুড ত্যাগ করেছিলেন এবং একটি রাষ্ট্রদ্রোহমূলক বই ‘লেটারস ফ্রম রাশিয়া’ লিখেছিলেন। অমর্ত্য সেন এখন ভারতে হয়রানির শিকার হচ্ছেন। আমাদের হয়েছেটা কী?’
সুইডেনের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়নবিষয়ক গবেষক অশোক সোয়াইন এক্সে লিখেছেন, ‘...আদালত নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসকে কারাদণ্ড দিয়েছেন।...৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে এমন একটা ভয়ের পরিবেশ তৈরি করা হচ্ছে।’
নিউইয়র্ক টাইমসের কলামিস্ট নিক ক্রিসটফ এক্সে গত ২৮ ডিসেম্বর লেখেন, ‘শান্তিতে নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে ১ জানুয়ারি একটি রায় আসতে পারে। আশা করি, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বাইডেন এবং কংগ্রেসের সদস্যরা এ বিষয়ে সরব হবেন।’
শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে করা মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের রায় নিয়ে দেশ-বিদেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। তাঁদের কেউ কেউ এই রায়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
গতকাল সোমবার ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালত ওই রায় দেন। রায়ের পরপরই আপিলের শর্তে চারজনকে জামিন দেওয়া হয়। এই রায় গতকাল আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শিরোনাম হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন মত প্রকাশের স্বাধীনতা বিষয়ে জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞ আইরিন খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল, ব্যারিস্টার সারা হোসেন, আলোকচিত্রী শহিদুল ইসলাম এবং ঢাকায় বিভিন্ন দূতাবাসের প্রতিনিধিরা। রায়ের পর আইরিন খান আদালত চত্বরে সাংবাদিকদের বলেন, একজন বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে ২০২৪ সালের প্রথম দিনেই তিনি মর্মাহত এবং আতঙ্কিত হয়েছেন।
এই রায়ে একজন নোবেল বিজয়ীর বিরুদ্ধে শ্রম আদালতকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। তিনি বলেন, যেখানে বাংলাদেশে প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও শ্রম আইন কোনো না কোনোভাবে ভাঙা হচ্ছে, সেখানে ড. ইউনূসকে শাস্তি দেওয়ার জন্য আদালতব্যবস্থাকে অস্ত্র বানানো হয়েছে।
দেশি-বিদেশি অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রায় নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান এক্সে (সাবেক টুইটার) লিখেছেন, বিচারব্যবস্থার বিশ্বাসযোগ্যতার চরম সংকটের কারণে তিনি ইউনূসের রায়ে ক্ষুব্ধ ও গভীরভাবে বিরক্ত।
বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) মহাপরিচালক বিনায়ক সেন এক্সে লেখেন, ‘ইউনূসকে আপিল করার শর্তে জামিন দেওয়া হয়েছে। এটা [রায়] জঘন্য। ব্রিটিশরা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে হয়রানি করেনি, যদিও তিনি নাইটহুড ত্যাগ করেছিলেন এবং একটি রাষ্ট্রদ্রোহমূলক বই ‘লেটারস ফ্রম রাশিয়া’ লিখেছিলেন। অমর্ত্য সেন এখন ভারতে হয়রানির শিকার হচ্ছেন। আমাদের হয়েছেটা কী?’
সুইডেনের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়নবিষয়ক গবেষক অশোক সোয়াইন এক্সে লিখেছেন, ‘...আদালত নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসকে কারাদণ্ড দিয়েছেন।...৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে এমন একটা ভয়ের পরিবেশ তৈরি করা হচ্ছে।’
নিউইয়র্ক টাইমসের কলামিস্ট নিক ক্রিসটফ এক্সে গত ২৮ ডিসেম্বর লেখেন, ‘শান্তিতে নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে ১ জানুয়ারি একটি রায় আসতে পারে। আশা করি, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বাইডেন এবং কংগ্রেসের সদস্যরা এ বিষয়ে সরব হবেন।’
নবীন উদ্যোক্তাদের সংগ্রাম ও সাফল্যের গল্প শুনতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে ১৫ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন, যাঁরা সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পদ–পদবি ব্যবহার করে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালে বাংলাদেশে ৩১০ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তাদের মাঝে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশের বেশি কৈশোর বয়সী।
১৩ ঘণ্টা আগে