নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নোবেল বিজয়ী হিসেবে নয়, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান হিসেবে শ্রম আইন লঙ্ঘনের বিচার হচ্ছে। গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ ইউনুসসহ চারজনের মামলার রায় পড়তে গিয়ে আদালত পর্যবেক্ষণে এ কথা বলেন।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার শ্রম আদালত-৩ এর বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা এই রায় ঘোষণা করেন। রায় শ্রম আইনের একটি ধারায় ছয় মাসের বিনা শ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন। আরেকটি ধারায় ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেন, ‘আসামিপক্ষ এক নম্বর আসামি ড. ইউনুসের বিষয়ে প্রশংসাসূচক বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন, যেখানে তাকে দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াই করা নোবেল জয়ী আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব বলা হয়েছে। কিন্তু এ আদালতে নোবেলজয়ী ইউনূসের বিচার হচ্ছে না, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান হিসেবে বিচার হচ্ছে।’
আদালত আরও বলেন, শ্রম আইন লঙ্ঘনের বিষয়ে অভিযোগ উত্থাপন হয় সেই বিষয়ে বিচার হচ্ছে।
আদালত পর্যবেক্ষণে বলেন, গ্রামীণ টেলিকমের পক্ষে এবং ড. ইউনুসসহ চারজনের পক্ষে তাদের আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন যুক্তি তর্ক শুনানিতে এবং আত্মপক্ষ সমর্থনের লিখিত বক্তব্যে আসামিগণ উল্লেখ করেন গ্রামীণ টেলিকম পল্লী ফোন ও নকিয়া কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ। সেই চুক্তি অনুযায়ী তারা শ্রমিক নিয়োগ দেন এবং শ্রমিকদের বেতন ভাতা বিভিন্ন বিষয়ে কোম্পানির নিজস্ব আইন অনুযায়ী চলে। শ্রমিকদের স্থায়ী নিয়োগ দেওয়া হয় না। শ্রমিকদেরও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়। কাজেই তারা স্থায়ী শ্রমিকদের সুযোগ-সুবিধা পাবেন না। এ প্রসঙ্গে আদালত বলেন, দেশে বিদ্যমান শ্রম আইন মানতে হবে এবং শ্রম আইন অনুযায়ী শ্রমিকদের সুযোগ-সুবিধা দিতে হবে।
কোনো কোম্পানি নিজস্ব নিয়োগ বিধি ও নিজস্ব ছুটির নীতিমালা অনুযায়ী চলতে পারে না। সেটা আইনের বরখেলাপ।
৩০ দিনের মধ্যে পাওনা পরিশোধের নির্দেশ
আদালতের রায় কারাদণ্ড ও জরিমানার পাশাপাশি গ্রামীণ টেলিকমকে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে শ্রমিকদের আইন অনুযায়ী প্রাপ্য পাওনা পরিশোধ করা নির্দেশ দিয়েছেন।
রায়ে আরও বলা হয়েছে, ভবিষ্যতে শ্রম ও আইন অনুযায়ী গ্রামীণ টেলিকমকে ছুটির নীতিমালা, নিয়োগ বিধি এবং মজুরিসহ অন্যান্য বিষয়ে শ্রম আইন অনুযায়ী সংশোধন করার নির্দেশ দেওয়া হলো।
নোবেল বিজয়ী হিসেবে নয়, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান হিসেবে শ্রম আইন লঙ্ঘনের বিচার হচ্ছে। গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ ইউনুসসহ চারজনের মামলার রায় পড়তে গিয়ে আদালত পর্যবেক্ষণে এ কথা বলেন।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার শ্রম আদালত-৩ এর বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা এই রায় ঘোষণা করেন। রায় শ্রম আইনের একটি ধারায় ছয় মাসের বিনা শ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন। আরেকটি ধারায় ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেন, ‘আসামিপক্ষ এক নম্বর আসামি ড. ইউনুসের বিষয়ে প্রশংসাসূচক বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন, যেখানে তাকে দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াই করা নোবেল জয়ী আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব বলা হয়েছে। কিন্তু এ আদালতে নোবেলজয়ী ইউনূসের বিচার হচ্ছে না, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান হিসেবে বিচার হচ্ছে।’
আদালত আরও বলেন, শ্রম আইন লঙ্ঘনের বিষয়ে অভিযোগ উত্থাপন হয় সেই বিষয়ে বিচার হচ্ছে।
আদালত পর্যবেক্ষণে বলেন, গ্রামীণ টেলিকমের পক্ষে এবং ড. ইউনুসসহ চারজনের পক্ষে তাদের আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন যুক্তি তর্ক শুনানিতে এবং আত্মপক্ষ সমর্থনের লিখিত বক্তব্যে আসামিগণ উল্লেখ করেন গ্রামীণ টেলিকম পল্লী ফোন ও নকিয়া কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ। সেই চুক্তি অনুযায়ী তারা শ্রমিক নিয়োগ দেন এবং শ্রমিকদের বেতন ভাতা বিভিন্ন বিষয়ে কোম্পানির নিজস্ব আইন অনুযায়ী চলে। শ্রমিকদের স্থায়ী নিয়োগ দেওয়া হয় না। শ্রমিকদেরও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়। কাজেই তারা স্থায়ী শ্রমিকদের সুযোগ-সুবিধা পাবেন না। এ প্রসঙ্গে আদালত বলেন, দেশে বিদ্যমান শ্রম আইন মানতে হবে এবং শ্রম আইন অনুযায়ী শ্রমিকদের সুযোগ-সুবিধা দিতে হবে।
কোনো কোম্পানি নিজস্ব নিয়োগ বিধি ও নিজস্ব ছুটির নীতিমালা অনুযায়ী চলতে পারে না। সেটা আইনের বরখেলাপ।
৩০ দিনের মধ্যে পাওনা পরিশোধের নির্দেশ
আদালতের রায় কারাদণ্ড ও জরিমানার পাশাপাশি গ্রামীণ টেলিকমকে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে শ্রমিকদের আইন অনুযায়ী প্রাপ্য পাওনা পরিশোধ করা নির্দেশ দিয়েছেন।
রায়ে আরও বলা হয়েছে, ভবিষ্যতে শ্রম ও আইন অনুযায়ী গ্রামীণ টেলিকমকে ছুটির নীতিমালা, নিয়োগ বিধি এবং মজুরিসহ অন্যান্য বিষয়ে শ্রম আইন অনুযায়ী সংশোধন করার নির্দেশ দেওয়া হলো।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে