অনলাইন ডেস্ক
ডিসেম্বরকে সামনে রেখে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। তিনি বলেন, আগামী ডিসেম্বরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের ভোট আয়োজন করাকে লক্ষ্য ধরেই সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। জাতীয় নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনো প্রস্তুতি নেই নির্বাচন আয়োজনকারী সাংবিধানিক সংস্থাটির।
আজ মঙ্গলবার ১৮টি উন্নয়ন সহযোগী দেশ ও সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে দুই ঘণ্টা ধরে এ বৈঠক চলে।
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, উন্নয়ন সহযোগী ১৮টি দেশের মিশন প্রধানদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল, সঙ্গে ছিল জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি ইউএনডিপি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার নির্বাচন নিয়ে পরিকল্পনা তুলে ধরেছেন। ভোটার তালিকা হালনাগাদসহ ইসি কোন স্টেজে আছে সে ধারণা দেওয়া হয়েছে। ইউএনডিপি ও উন্নয়ন সহযোগীরা আমাদের কী ধরনের সহায়তা করতে পারেন সে ধারণাও দিয়েছে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইসি সানাউল্লাহ বলেন, ‘নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে আগেও কথা হয়েছে। এটা ইসির হাতে নয়। প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে চলছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন হবে। সেখান থেকে সিদ্ধান্ত আসার পর সরকার সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা নির্বাচন নিয়ে কোনো চ্যালেঞ্জ দেখছি না, যা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করবে। কিছু বিষয় হয়তো থাকবে আমরা তা নিয়ে ভাবছি না।’
সানাউল্লাহ বলেন, স্থানীয় ও জাতীয়— দুই নির্বাচন একসঙ্গে করা সম্ভব নয়। স্থানীয় নির্বাচন করতে গেলে এক বছর সময় লাগে। এতে জাতীয় নির্বাচন পিছিয়ে যাবে। ইসি জাতীয় নির্বাচন নিয়েই ভাবছে। তবে সরকার যদি ওইভাবে কিছু সিদ্ধান্ত নেয়, সেভাবে হবে। এ ক্ষেত্রে সরকার যেভাবে সিদ্ধান্ত নেবে সেভাবেই হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘অতীতের অভিজ্ঞতায় দেখেছি, বড় আকারে পাঁচ স্তরের স্থানীয় নির্বাচন করতে হলে এক বছরের মতো সময় লাগে। আমাদের সব স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান অকার্যকর হয়নি, কিছু হয়েছে। এ কন্ডিশনাল বিষয়গুলো নিয়ে স্পেসিফিক টাইমলাইন দেওয়া সম্ভব নয়। আমরা ধারণা করি, সরকার তো আমাদের হাতের টাইমগুলো বিবেচনায় নেবেন এবং তারা যদি মনে করেন জাতীয় নির্বাচনকে কোনো একটা টাইমে ফ্রেম করে তারপর কতটুকু অনুশীলন করা যায় তাঁরাই সিদ্ধান্ত নেবেন।’
ইসি সানাউল্লাহ বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচন কতটুকু হবে, কোন কোন ইনস্টিটিউশনের হবে, সে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার। তখন আমরা বলতে পারব। তখন বলতে পারব এটা জাতীয় নির্বাচনকে প্রভাবিত করবে কি করবে না। তার আগে সম্ভব না।’
এর আগে গত রোববার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘দ্রুত নির্বাচনের জন্য আমরা সরকারকে আবারও তাগাদা দিয়েছি। সংস্কার কমিশনগুলোতে সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে ন্যূনতম সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচনের কথা বলেছি।’
সরকার অতি দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করছেন বলে প্রধান উপদেষ্টা বিএনপিকে আশ্বস্ত করেছে বলে জানান তিনি। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী একটা রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন তিনি। সেই অনুযায়ী ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করছি। জনগণও প্রত্যাশা করছে।’
সোমবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘আগামী জাতীয় নির্বাচন সব রাজনৈতিক দলের চাওয়ার ওপর নির্ভর করবে। এখন যদি সব পার্টি বলে, আমরা ডিসেম্বরে নির্বাচন চাই, সে ক্ষেত্রে উনি তো (প্রধান উপদেষ্টা) বলেছেন। এমন নয় যে উনি একটি জায়গায় স্থির আছেন। রাজনৈতিক দলগুলো কী চায়, তার ওপর নির্ভর করবে।’
ডিসেম্বরকে সামনে রেখে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। তিনি বলেন, আগামী ডিসেম্বরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের ভোট আয়োজন করাকে লক্ষ্য ধরেই সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। জাতীয় নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনো প্রস্তুতি নেই নির্বাচন আয়োজনকারী সাংবিধানিক সংস্থাটির।
আজ মঙ্গলবার ১৮টি উন্নয়ন সহযোগী দেশ ও সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে দুই ঘণ্টা ধরে এ বৈঠক চলে।
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, উন্নয়ন সহযোগী ১৮টি দেশের মিশন প্রধানদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল, সঙ্গে ছিল জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি ইউএনডিপি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার নির্বাচন নিয়ে পরিকল্পনা তুলে ধরেছেন। ভোটার তালিকা হালনাগাদসহ ইসি কোন স্টেজে আছে সে ধারণা দেওয়া হয়েছে। ইউএনডিপি ও উন্নয়ন সহযোগীরা আমাদের কী ধরনের সহায়তা করতে পারেন সে ধারণাও দিয়েছে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইসি সানাউল্লাহ বলেন, ‘নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে আগেও কথা হয়েছে। এটা ইসির হাতে নয়। প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে চলছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন হবে। সেখান থেকে সিদ্ধান্ত আসার পর সরকার সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা নির্বাচন নিয়ে কোনো চ্যালেঞ্জ দেখছি না, যা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করবে। কিছু বিষয় হয়তো থাকবে আমরা তা নিয়ে ভাবছি না।’
সানাউল্লাহ বলেন, স্থানীয় ও জাতীয়— দুই নির্বাচন একসঙ্গে করা সম্ভব নয়। স্থানীয় নির্বাচন করতে গেলে এক বছর সময় লাগে। এতে জাতীয় নির্বাচন পিছিয়ে যাবে। ইসি জাতীয় নির্বাচন নিয়েই ভাবছে। তবে সরকার যদি ওইভাবে কিছু সিদ্ধান্ত নেয়, সেভাবে হবে। এ ক্ষেত্রে সরকার যেভাবে সিদ্ধান্ত নেবে সেভাবেই হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘অতীতের অভিজ্ঞতায় দেখেছি, বড় আকারে পাঁচ স্তরের স্থানীয় নির্বাচন করতে হলে এক বছরের মতো সময় লাগে। আমাদের সব স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান অকার্যকর হয়নি, কিছু হয়েছে। এ কন্ডিশনাল বিষয়গুলো নিয়ে স্পেসিফিক টাইমলাইন দেওয়া সম্ভব নয়। আমরা ধারণা করি, সরকার তো আমাদের হাতের টাইমগুলো বিবেচনায় নেবেন এবং তারা যদি মনে করেন জাতীয় নির্বাচনকে কোনো একটা টাইমে ফ্রেম করে তারপর কতটুকু অনুশীলন করা যায় তাঁরাই সিদ্ধান্ত নেবেন।’
ইসি সানাউল্লাহ বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচন কতটুকু হবে, কোন কোন ইনস্টিটিউশনের হবে, সে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার। তখন আমরা বলতে পারব। তখন বলতে পারব এটা জাতীয় নির্বাচনকে প্রভাবিত করবে কি করবে না। তার আগে সম্ভব না।’
এর আগে গত রোববার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘দ্রুত নির্বাচনের জন্য আমরা সরকারকে আবারও তাগাদা দিয়েছি। সংস্কার কমিশনগুলোতে সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে ন্যূনতম সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচনের কথা বলেছি।’
সরকার অতি দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করছেন বলে প্রধান উপদেষ্টা বিএনপিকে আশ্বস্ত করেছে বলে জানান তিনি। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী একটা রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন তিনি। সেই অনুযায়ী ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করছি। জনগণও প্রত্যাশা করছে।’
সোমবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘আগামী জাতীয় নির্বাচন সব রাজনৈতিক দলের চাওয়ার ওপর নির্ভর করবে। এখন যদি সব পার্টি বলে, আমরা ডিসেম্বরে নির্বাচন চাই, সে ক্ষেত্রে উনি তো (প্রধান উপদেষ্টা) বলেছেন। এমন নয় যে উনি একটি জায়গায় স্থির আছেন। রাজনৈতিক দলগুলো কী চায়, তার ওপর নির্ভর করবে।’
চিকেন’স নেক বা শিলিগুড়ি করিডর ভারতের মূল ভূখণ্ডকে উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলোর সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখা একটি সংকীর্ণ ভূখণ্ড, যার ভূরাজনৈতিক গুরুত্ব অপরিসীম। বাংলাদেশ, চীন, নেপাল ও ভুটানের সীমান্তবর্তী এই করিডর ভারতের নিরাপত্তা ও সংযোগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লাইফলাইন।
২ ঘণ্টা আগেআমাদের প্রধান উপদেষ্টা সরাসরি যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। যেহেতু আমাদের নিশ্চিতভাবে সবচেয়ে বড় সম্পদ প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়। উনার যে আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা, সেটাকে ব্যবহার করে আমরা যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করব...
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশি পণ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক আরোপ নিয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বৈঠক শুরু হয়েছ। সরকারের ইতিবাচক সিদ্ধান্তে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, খেলাধুলা শিশু ও তরুণদের মেধা ও মনন বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। এর মাধ্যমে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব, শৃঙ্খলাবোধ, অধ্যবসায়, দায়িত্বজ্ঞান ও কর্তব্যপরায়ণতার সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগে