নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সলঙ্গা গণহত্যা সংঘটনের স্থানে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে ব্রিটিশ শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক সংঘটিত সলঙ্গা গণহত্যা দিবসকে (২৭ জানুয়ারি) জাতীয় দিবসের স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।
এসংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসাইন দোলনের বেঞ্চ এই আদেশ দেন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মো. আসাদ উদ্দিন।
এর আগে সুপ্রিম কোর্টের ১১ জন আইনজীবী জনস্বার্থে রিটটি দায়ের করেন। আবেদনকারী আইনজীবীরা হলেন কাওসার আলী, বদরুদ্দোজা বাবু, গোলাম হাসনায়েন, হারুনর রশিদ, গোলাম কিবরিয়া, রোকসানা সুলতানা, জহিরুল হক কিসলু, ব্যারিস্টার মো. আব্দুল বাতেন শেখ, হেকাম আলী শিমুল এবং মোরশেদুল ইসলাম।
আইনজীবী আসাদ উদ্দিন বলেন, ১৯২২ সালের ২৭ জানুয়ারি ছিল সলঙ্গা হাটের দিন। সেদিন যুবক আব্দুর রশিদের (যিনি বাংলাদেশ গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনের সভাপতি ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মাওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশ নামে পরিচিত) নেতৃত্বে সলঙ্গা হাটে চলতে থাকে ব্রিটিশ পণ্য বর্জনের প্রচারাভিযান। “বিলেতি পণ্য বর্জন করো, এদেশ থেকে ব্রিটিশ হটাও” স্লোগানে স্বেচ্ছাসেবকদের প্রচারাভিযান যখন তুঙ্গে, তখন কংগ্রেস অফিস থেকে আব্দুর রশিদকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই সেদিন ব্রিটিশ বেনিয়াদের নৃশংসতার এক রক্তাক্ত অধ্যায় বিরচিত হয় সলঙ্গায়। সংঘটিত হয় গণহত্যা।
আসাদ উদ্দিন আরও বলেন, ‘সরকারি হিসাবে এ ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা দেখানো হয় সাড়ে চার হাজার। কিন্তু বেসরকারি তথ্যমতে এই সংখ্যা দশ সহস্রাধিক বলে জানা যায়। সলঙ্গা বিদ্রোহের বয়স ১০০ বছর পার হয়েছে। এত বছর পরও দিবসটি জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা না করা এবং স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপন না হওয়া অত্যন্ত দুঃখজনক। জাতি হিসাবে এটি আমাদের জন্য ব্যর্থতা ও লজ্জার বটে। তাই একজন সলঙ্গাবাসী এবং সচেতন নাগরিক হিসেবে রিট করেছি।’
সলঙ্গা গণহত্যা সংঘটনের স্থানে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে ব্রিটিশ শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক সংঘটিত সলঙ্গা গণহত্যা দিবসকে (২৭ জানুয়ারি) জাতীয় দিবসের স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।
এসংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসাইন দোলনের বেঞ্চ এই আদেশ দেন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মো. আসাদ উদ্দিন।
এর আগে সুপ্রিম কোর্টের ১১ জন আইনজীবী জনস্বার্থে রিটটি দায়ের করেন। আবেদনকারী আইনজীবীরা হলেন কাওসার আলী, বদরুদ্দোজা বাবু, গোলাম হাসনায়েন, হারুনর রশিদ, গোলাম কিবরিয়া, রোকসানা সুলতানা, জহিরুল হক কিসলু, ব্যারিস্টার মো. আব্দুল বাতেন শেখ, হেকাম আলী শিমুল এবং মোরশেদুল ইসলাম।
আইনজীবী আসাদ উদ্দিন বলেন, ১৯২২ সালের ২৭ জানুয়ারি ছিল সলঙ্গা হাটের দিন। সেদিন যুবক আব্দুর রশিদের (যিনি বাংলাদেশ গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনের সভাপতি ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মাওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশ নামে পরিচিত) নেতৃত্বে সলঙ্গা হাটে চলতে থাকে ব্রিটিশ পণ্য বর্জনের প্রচারাভিযান। “বিলেতি পণ্য বর্জন করো, এদেশ থেকে ব্রিটিশ হটাও” স্লোগানে স্বেচ্ছাসেবকদের প্রচারাভিযান যখন তুঙ্গে, তখন কংগ্রেস অফিস থেকে আব্দুর রশিদকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই সেদিন ব্রিটিশ বেনিয়াদের নৃশংসতার এক রক্তাক্ত অধ্যায় বিরচিত হয় সলঙ্গায়। সংঘটিত হয় গণহত্যা।
আসাদ উদ্দিন আরও বলেন, ‘সরকারি হিসাবে এ ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা দেখানো হয় সাড়ে চার হাজার। কিন্তু বেসরকারি তথ্যমতে এই সংখ্যা দশ সহস্রাধিক বলে জানা যায়। সলঙ্গা বিদ্রোহের বয়স ১০০ বছর পার হয়েছে। এত বছর পরও দিবসটি জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা না করা এবং স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপন না হওয়া অত্যন্ত দুঃখজনক। জাতি হিসাবে এটি আমাদের জন্য ব্যর্থতা ও লজ্জার বটে। তাই একজন সলঙ্গাবাসী এবং সচেতন নাগরিক হিসেবে রিট করেছি।’
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ককে বাংলাদেশে যেকোনো সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এমন বাস্তবতায় দেশটির ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি সুযোগ হিসেবে দেখা হয়েছে ছয় মাস আগে। তবে ওয়াশিংটনে পালাবদলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের রিপাবলিকান...
১২ মিনিট আগেনবীন উদ্যোক্তাদের সংগ্রাম ও সাফল্যের গল্প শুনতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে ১৫ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন, যাঁরা সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পদ–পদবি ব্যবহার করে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে