এএফএডি অষ্টম কংগ্রেস
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গেলে আজও ফিরে আসেননি ইসমাইল। টিউশনি করে কোনো রকমে সংসার চালাচ্ছেন দুই সন্তানের এই মা।
নাসরিন বলেন, তাঁর স্বামীর একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে কিছু সঞ্চয় ছিল। আইনি জটিলতায় তিনি সে টাকাও তুলতে পারছেন না। তাঁর স্বামী জীবিত, নাকি মৃত, তাও তিনি জানেন না। ব্যাংক কর্তৃপক্ষকেও জানাতে পারছেন না। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘অন্তত আমাদের কিছু ইঙ্গিত দিন, তিনি বেঁচে আছেন, নাকি মারা গেছেন। কী ভেবে আমরা তাঁর জন্য প্রার্থনা করব? এভাবে আর কত দিন চলবে?’
রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আজ শুক্রবার মানবাধিকার সংস্থা অধিকার আয়োজিত এশিয়ান ফেডারেশন অ্যাগেইনস্ট ইনভলেন্টারি ডিসপিয়ারেন্সের (এএফএডি) অষ্টম কংগ্রেসে নাসরিন এ কথাগুলো বলেন। অনুষ্ঠানে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, অধিকারের সভাপতি সি আর আবরার বক্তব্য দেন। আরও উপস্থিত ছিল ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন এবং পাকিস্তানের প্রতিনিধিদল।
মিরপুরে গুম হওয়া ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেন শহীদ জিয়া স্মৃতি সংঘের সদস্য ছিলেন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন অভিযোগ করেন, একজন র্যাব কর্মকর্তার সঙ্গে বিরোধ ছিল তাঁর। তিনি মনে করেন, সেই বিরোধের জেরেই ইসমাইলকে গুম করা হয়েছে। হতাশ কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আমাদের এখন এমন ভয়াবহ অবস্থা যে, আমি কালকে কী খাব সে চিন্তায় রাত জেগে থাকি। আমার স্বামীর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে আমার প্রবেশাধিকার নেই, আমি তাঁর জমি বিক্রি করতে পারছি না। সন্তানদের নিয়ে কীভাবে বেঁচে থাকব?’
নাসরিনের মতো, রওশন আরা নামের ৭০ বছর বয়সী এক নারীও ভুক্তোভোগী। তাঁর ছেলে মাহবুবুর রহমান রিপনের সন্ধানে অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। যুবদল কর্মী রিপনকে ফেনীতে তাঁদের বাড়ি থেকে ১০ বছর আগে ২০১৪ সালের ২১ মার্চ সাদাপোশাকের লোকেরা তুলে নিয়ে যায়। রওশন আরা বলেন, ‘আমার ছেলেকে রাতে অপহরণ করা হয়েছে। আমি সব জায়গায় খুঁজেছি; কিন্তু পাইনি। তাকে খুঁজে পাওয়ার আশায় আমি এখনো প্রশাসন ও মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরছি। রিপনের দুই মেয়ে, এখন ১৬ এবং ১০ বছর বয়সী, তারা বাবাকে ছাড়াই বড় হচ্ছে।’
এক দশকেরও বেশি সময় ধরে শতাধিক পরিবার তাদের প্রিয়জনের ভাগ্য না জানার অসহ্য যন্ত্রণা নিয়ে দিনযাপন করছে। এই ব্যক্তিরা, বেশির ভাগই আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচক এবং বিরোধী দলের সদস্য ছিলেন। তাঁরা আওয়ামী লীগের শাসনামলের ১৬ বছরে নিখোঁজ হন। মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের তথ্যানুযায়ী, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে অন্তত ৭০৯ জন গুমের শিকার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১৫৫ জন এখনো নিখোঁজ।
অনুষ্ঠানে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘সরকার গুমের অপরাধের বিচার নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণের বিষয়টি বিবেচনা করছে। আমাদের সামর্থ্যের সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে; কিন্তু আমাদের আন্তরিকতা ও সাহসের কোনো ঘাটতি নেই। আমরা শেষ পর্যন্ত তা দেখাব।’ তিনি বলেন, যখন কাউকে হত্যা করা হয়, তাঁর মৃতদেহটি পাওয়া যায়। কিন্তু গুম হওয়ার সঙ্গে একটি সীমাহীন অপেক্ষা রয়েছে। আপনি জানেন না তাঁরা জীবিত, নাকি মৃত।
আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের শিকড় এত গভীরে যে, এর বিরুদ্ধে লড়াই করা সহজ নয়। তারা গত ১৫ বছরে তাদের অবস্থান সুসংহত করেছে। এই অন্তর্বর্তী সরকার কয়েক সপ্তাহ ধরে এ প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করছে। এনফোর্সড ডিসপিয়ারেন্সের তদন্ত কমিশন এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মধ্যে সমন্বয় থাকতে পারে। এই কমিশনের মাধ্যমে আমরা যে তথ্য পেয়েছি, তা বিচার পরিচালনার জন্য কার্যকর হতে পারে।’
শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেন, বর্তমান সরকার নিখোঁজদের পরিবারের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করছে। ন্যায়বিচার নিশ্চিত করাই হলো সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। শুধু বলপূর্বক গুমের শিকার ব্যক্তিদের জন্য নয়, যাঁরা গত দেড় দশকে ‘নৃশংস ফ্যাসিবাদী শাসনের’ অধীনে ভুগছেন তাঁদের জন্য।
অ্যাটর্নি জেনারেল আসাদুজ্জামান বলেন, তিনি আইন উপদেষ্টাকে গুমের মতো অপরাধকে অগ্রাধিকার দিতে এবং এ ধরনের অপরাধের বিষয়ে একটি অধ্যাদেশ প্রণয়নের জন্য অনুরোধ করবেন।
মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের সভাপতি সি আর আবরার বলেন, ‘আমরা গুমের ঘটনার অবসান ঘটাব। ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার শাসনামলের সবাই যাননি, অনেকেই প্রচুর সম্পদ নিয়ে এখানে আছেন। তাঁরা ছাত্র ও জনগণসমর্থিত শাসনের কর্তৃত্ব খর্ব করার চেষ্টা করবেন। এ জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সতর্ক থাকতে হবে।’
অনুষ্ঠানে ‘দ্য কমিশন ফর মিসিং অ্যান্ড ভিকটিমস অব ভায়োলেন্স ইন ইন্দোনেশিয়া’র কো-অর্ডিনেটর ইয়াত্রি আন্দ্রিয়ানি বলেন, ‘ইন্দোনেশিয়া কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতনের পর ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। আমি আশা করি, বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে সফল হবে।’
রাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গেলে আজও ফিরে আসেননি ইসমাইল। টিউশনি করে কোনো রকমে সংসার চালাচ্ছেন দুই সন্তানের এই মা।
নাসরিন বলেন, তাঁর স্বামীর একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে কিছু সঞ্চয় ছিল। আইনি জটিলতায় তিনি সে টাকাও তুলতে পারছেন না। তাঁর স্বামী জীবিত, নাকি মৃত, তাও তিনি জানেন না। ব্যাংক কর্তৃপক্ষকেও জানাতে পারছেন না। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘অন্তত আমাদের কিছু ইঙ্গিত দিন, তিনি বেঁচে আছেন, নাকি মারা গেছেন। কী ভেবে আমরা তাঁর জন্য প্রার্থনা করব? এভাবে আর কত দিন চলবে?’
রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আজ শুক্রবার মানবাধিকার সংস্থা অধিকার আয়োজিত এশিয়ান ফেডারেশন অ্যাগেইনস্ট ইনভলেন্টারি ডিসপিয়ারেন্সের (এএফএডি) অষ্টম কংগ্রেসে নাসরিন এ কথাগুলো বলেন। অনুষ্ঠানে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, অধিকারের সভাপতি সি আর আবরার বক্তব্য দেন। আরও উপস্থিত ছিল ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন এবং পাকিস্তানের প্রতিনিধিদল।
মিরপুরে গুম হওয়া ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেন শহীদ জিয়া স্মৃতি সংঘের সদস্য ছিলেন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন অভিযোগ করেন, একজন র্যাব কর্মকর্তার সঙ্গে বিরোধ ছিল তাঁর। তিনি মনে করেন, সেই বিরোধের জেরেই ইসমাইলকে গুম করা হয়েছে। হতাশ কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আমাদের এখন এমন ভয়াবহ অবস্থা যে, আমি কালকে কী খাব সে চিন্তায় রাত জেগে থাকি। আমার স্বামীর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে আমার প্রবেশাধিকার নেই, আমি তাঁর জমি বিক্রি করতে পারছি না। সন্তানদের নিয়ে কীভাবে বেঁচে থাকব?’
নাসরিনের মতো, রওশন আরা নামের ৭০ বছর বয়সী এক নারীও ভুক্তোভোগী। তাঁর ছেলে মাহবুবুর রহমান রিপনের সন্ধানে অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। যুবদল কর্মী রিপনকে ফেনীতে তাঁদের বাড়ি থেকে ১০ বছর আগে ২০১৪ সালের ২১ মার্চ সাদাপোশাকের লোকেরা তুলে নিয়ে যায়। রওশন আরা বলেন, ‘আমার ছেলেকে রাতে অপহরণ করা হয়েছে। আমি সব জায়গায় খুঁজেছি; কিন্তু পাইনি। তাকে খুঁজে পাওয়ার আশায় আমি এখনো প্রশাসন ও মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরছি। রিপনের দুই মেয়ে, এখন ১৬ এবং ১০ বছর বয়সী, তারা বাবাকে ছাড়াই বড় হচ্ছে।’
এক দশকেরও বেশি সময় ধরে শতাধিক পরিবার তাদের প্রিয়জনের ভাগ্য না জানার অসহ্য যন্ত্রণা নিয়ে দিনযাপন করছে। এই ব্যক্তিরা, বেশির ভাগই আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচক এবং বিরোধী দলের সদস্য ছিলেন। তাঁরা আওয়ামী লীগের শাসনামলের ১৬ বছরে নিখোঁজ হন। মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের তথ্যানুযায়ী, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে অন্তত ৭০৯ জন গুমের শিকার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১৫৫ জন এখনো নিখোঁজ।
অনুষ্ঠানে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘সরকার গুমের অপরাধের বিচার নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণের বিষয়টি বিবেচনা করছে। আমাদের সামর্থ্যের সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে; কিন্তু আমাদের আন্তরিকতা ও সাহসের কোনো ঘাটতি নেই। আমরা শেষ পর্যন্ত তা দেখাব।’ তিনি বলেন, যখন কাউকে হত্যা করা হয়, তাঁর মৃতদেহটি পাওয়া যায়। কিন্তু গুম হওয়ার সঙ্গে একটি সীমাহীন অপেক্ষা রয়েছে। আপনি জানেন না তাঁরা জীবিত, নাকি মৃত।
আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের শিকড় এত গভীরে যে, এর বিরুদ্ধে লড়াই করা সহজ নয়। তারা গত ১৫ বছরে তাদের অবস্থান সুসংহত করেছে। এই অন্তর্বর্তী সরকার কয়েক সপ্তাহ ধরে এ প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করছে। এনফোর্সড ডিসপিয়ারেন্সের তদন্ত কমিশন এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মধ্যে সমন্বয় থাকতে পারে। এই কমিশনের মাধ্যমে আমরা যে তথ্য পেয়েছি, তা বিচার পরিচালনার জন্য কার্যকর হতে পারে।’
শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেন, বর্তমান সরকার নিখোঁজদের পরিবারের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করছে। ন্যায়বিচার নিশ্চিত করাই হলো সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। শুধু বলপূর্বক গুমের শিকার ব্যক্তিদের জন্য নয়, যাঁরা গত দেড় দশকে ‘নৃশংস ফ্যাসিবাদী শাসনের’ অধীনে ভুগছেন তাঁদের জন্য।
অ্যাটর্নি জেনারেল আসাদুজ্জামান বলেন, তিনি আইন উপদেষ্টাকে গুমের মতো অপরাধকে অগ্রাধিকার দিতে এবং এ ধরনের অপরাধের বিষয়ে একটি অধ্যাদেশ প্রণয়নের জন্য অনুরোধ করবেন।
মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের সভাপতি সি আর আবরার বলেন, ‘আমরা গুমের ঘটনার অবসান ঘটাব। ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার শাসনামলের সবাই যাননি, অনেকেই প্রচুর সম্পদ নিয়ে এখানে আছেন। তাঁরা ছাত্র ও জনগণসমর্থিত শাসনের কর্তৃত্ব খর্ব করার চেষ্টা করবেন। এ জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সতর্ক থাকতে হবে।’
অনুষ্ঠানে ‘দ্য কমিশন ফর মিসিং অ্যান্ড ভিকটিমস অব ভায়োলেন্স ইন ইন্দোনেশিয়া’র কো-অর্ডিনেটর ইয়াত্রি আন্দ্রিয়ানি বলেন, ‘ইন্দোনেশিয়া কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতনের পর ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। আমি আশা করি, বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে সফল হবে।’
রাষ্ট্র পরিচালনায় স্থায়ী সমাধানের জন্য নতুন সংবিধান দরকার বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রচিন্তাবিদ অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক। তিনি বলেন, ‘বর্তমান যে সংবিধান চলছে, তা কোনোমতে চালানোর জন্য সংস্কার চাইছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এটা দিয়ে কোনোমতে জোড়াতালি দিয়ে চলতে পারবে, কিন্তু একটি স্থায়ী সমাধানের জন্য
৩ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
৮ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
১৬ ঘণ্টা আগে