নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া ক্ষমতাচ্যুত সরকারের মন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের ওপর আদালতে চত্বরেই হামলার ঘটনা ঘটছে। বিভিন্ন স্থানে মামলা নিতে চাপ দেওয়ার অভিযোগও আসছে। এসব থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ রোববার সন্ধ্যায় সাড়ে ৭টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণে তিনি এ আহ্বান জানান।
জুলাই–আগস্টে ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে নিহত সবার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বক্তব্য শুরু করেন ড. ইউনূস। শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন তিনি। স্মরণাতীত কালের ভয়াবহ বন্যায় যাঁরা মৃত্যু বরণ করেছেন, যাঁরা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বা যাঁরা সর্বস্ব হারিয়েছেন, যাঁরা দুঃসহ জীবন যাপন করছেন—তাঁদের স্মরণ করেন প্রধান উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, ‘বন্যাদুর্গতদের জীবন দ্রুত স্বাভাবিক করার জন্য যাবতীয় উদ্যোগ সরকারি–বেসরকারি পর্যায়ে নেওয়ার আয়োজন করেছে সরকার। ভবিষ্যতে সব ধরনের বন্যা প্রতিরোধে আমাদের অভ্যন্তরীণ এবং প্রতিবেশীদের সঙ্গে যাতে যৌথভাবে নেওয়া যায়, সে আলোচনা শুরু করা হয়েছে। দেশের সকল বয়সের, সকল পেশার, সকল মতের, সকল ধর্মের সবাইকে বিনা দ্বিধায় এই সংগ্রাম যোগ দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানপ্রধানকে পদত্যাগে বাধ্য করা, আদালতে আসামির ওপর হামলা প্রসঙ্গে ড. ইউনূস বলেন, ‘এখনই সব দাবি পূরণ করার জন্য জোর করা, প্রতিষ্ঠান ঢুকে ব্যক্তিবিশেষকে হুমকির মধ্যে ফেলা, মামলা গ্রহণের জন্য চাপ সৃষ্টি করা, বিচারের জন্য গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিকে আদালতে হামলা করে আগেই একধরনের বিচার করে ফেলার যে প্রবণতা, তা থেকে বের হতে হবে। ছাত্র–জনতার বিপ্লবের গৌরব ও সম্ভাবনা—এসব কাজ ম্লান হয়ে যাবে, নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রচেষ্টাও এতে ব্যাহত হবে।’
তিনি বলেন, ‘রাতারাতি এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ কঠিন। নড়বড়ে এক কাঠামো, আমি বরং বলব, জনস্বার্থের বিপরীতমুখী এক কাঠামোর ওপর দাঁড়িয়ে আমাদের দেশ পুনর্গঠনের কাজে হাত দিতে হয়েছে। আমরা এখান থেকেই বাংলাদেশকে এমনভাবে গড়তে চাই, যেন এ দেশ জনগণই সত্যিকার অর্থে সব ক্ষমতার উৎস হয়, বিশ্বদরবারে একটি মানবিক ও কল্যাণকর রাষ্ট্র হিসেবে সমাদৃত হয়। তরুণ প্রজন্ম, শিক্ষার্থী ও জনতার আত্মত্যাগর প্রতি সম্মান জানাতে রাষ্ট্র সংস্কারকাজে আমাদের সফল হতেই হবে। এর আর কোনো বিকল্প নেই।’
বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া ক্ষমতাচ্যুত সরকারের মন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের ওপর আদালতে চত্বরেই হামলার ঘটনা ঘটছে। বিভিন্ন স্থানে মামলা নিতে চাপ দেওয়ার অভিযোগও আসছে। এসব থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ রোববার সন্ধ্যায় সাড়ে ৭টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণে তিনি এ আহ্বান জানান।
জুলাই–আগস্টে ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে নিহত সবার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বক্তব্য শুরু করেন ড. ইউনূস। শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন তিনি। স্মরণাতীত কালের ভয়াবহ বন্যায় যাঁরা মৃত্যু বরণ করেছেন, যাঁরা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বা যাঁরা সর্বস্ব হারিয়েছেন, যাঁরা দুঃসহ জীবন যাপন করছেন—তাঁদের স্মরণ করেন প্রধান উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, ‘বন্যাদুর্গতদের জীবন দ্রুত স্বাভাবিক করার জন্য যাবতীয় উদ্যোগ সরকারি–বেসরকারি পর্যায়ে নেওয়ার আয়োজন করেছে সরকার। ভবিষ্যতে সব ধরনের বন্যা প্রতিরোধে আমাদের অভ্যন্তরীণ এবং প্রতিবেশীদের সঙ্গে যাতে যৌথভাবে নেওয়া যায়, সে আলোচনা শুরু করা হয়েছে। দেশের সকল বয়সের, সকল পেশার, সকল মতের, সকল ধর্মের সবাইকে বিনা দ্বিধায় এই সংগ্রাম যোগ দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানপ্রধানকে পদত্যাগে বাধ্য করা, আদালতে আসামির ওপর হামলা প্রসঙ্গে ড. ইউনূস বলেন, ‘এখনই সব দাবি পূরণ করার জন্য জোর করা, প্রতিষ্ঠান ঢুকে ব্যক্তিবিশেষকে হুমকির মধ্যে ফেলা, মামলা গ্রহণের জন্য চাপ সৃষ্টি করা, বিচারের জন্য গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিকে আদালতে হামলা করে আগেই একধরনের বিচার করে ফেলার যে প্রবণতা, তা থেকে বের হতে হবে। ছাত্র–জনতার বিপ্লবের গৌরব ও সম্ভাবনা—এসব কাজ ম্লান হয়ে যাবে, নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রচেষ্টাও এতে ব্যাহত হবে।’
তিনি বলেন, ‘রাতারাতি এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ কঠিন। নড়বড়ে এক কাঠামো, আমি বরং বলব, জনস্বার্থের বিপরীতমুখী এক কাঠামোর ওপর দাঁড়িয়ে আমাদের দেশ পুনর্গঠনের কাজে হাত দিতে হয়েছে। আমরা এখান থেকেই বাংলাদেশকে এমনভাবে গড়তে চাই, যেন এ দেশ জনগণই সত্যিকার অর্থে সব ক্ষমতার উৎস হয়, বিশ্বদরবারে একটি মানবিক ও কল্যাণকর রাষ্ট্র হিসেবে সমাদৃত হয়। তরুণ প্রজন্ম, শিক্ষার্থী ও জনতার আত্মত্যাগর প্রতি সম্মান জানাতে রাষ্ট্র সংস্কারকাজে আমাদের সফল হতেই হবে। এর আর কোনো বিকল্প নেই।’
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
২ ঘণ্টা আগে