নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা হচ্ছে অভিযোগ করে সবাইকে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘কয়েক দিন আগে আমরা দেখেছি, সংস্কার ও নির্বাচনকে মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে, ঠিক একইভাবে সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমি একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে বুঝি, এর পেছনে নিশ্চয়ই কোনো না কোনো ষড়যন্ত্র রয়েছে। দেশপ্রেমিক সব মানুষ যদি সচেতন ও সতর্ক থাকি, তাহলে অবশ্যই আমরা এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে সক্ষম হব। আমাদের যেকোনো মূল্যে এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে।’
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর লেডিস ক্লাবে বিএনপির মিডিয়া সেল আয়োজিত দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তারেক রহমান এসব কথা বলেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিগত স্বৈরাচার সরকার রাষ্ট্রের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দিয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার দিকে আমরা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দিকে তাকিয়ে থাকি। সেই সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।’
সাংবাদিকদের সতর্ক থাকার পাশাপাশি সত্য ঘটনা প্রকাশ করার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি মনে করি, এখানে আপনাদের বিরাট ভূমিকা রয়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন বিষয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। আপনারা যদি আপনাদের জায়গা থেকে সত্য ঘটনা তুলে ধরেন, তাহলে আমরা এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে সক্ষম হব। আজকে দলের পক্ষ থেকে আমার অনুরোধ থাকবে, আসুন, যে প্রত্যাশায় ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছেন একটি স্বাধীন ও সার্বভৌমত্ব বাংলাদেশের জন্য; পরে বাংলাদেশের মানুষের অধিকার সমুন্নত রাখার জন্য সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ আত্মহুতি দিয়েছেন; গত ১৬-১৭ বছরের গণতান্ত্রিক উত্তরণের লড়াইয়ে যাঁরা গুম-খুনের শিকার হয়েছেন, তাঁদের ত্যাগ যেন বৃথা না যায়, তা নিয়ে কাজ করি।’
তারেক রহমান বলেন, ‘জুলাই-আগস্টে যাঁরা স্বৈরাচারকে বিদায় করার জন্য, গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন দিয়েছেন, প্রতিটি মানুষের এই জীবন উৎসর্গ যেন সার্থক হয়, এর জন্য সবাইকে এক প্ল্যাটফর্মে এসে দাঁড়াতে হবে। আমাদের সবাইকে সচেতন থাকতে হবে, আমাদের সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখতে হবে।’
বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘কোথাও কিছু একটা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। পতিত স্বৈরাচার সরকারের একটি মহল, তারা তাদের ষড়যন্ত্রে এখনো লিপ্ত আছে। আমরা যদি একসঙ্গে কাজ করি, তাহলে এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে সক্ষম হব। আমাদের প্রথম ও একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত—এই দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার যেকোনো মূল্যে প্রতিষ্ঠা করা ও দেশের মানুষের অর্থনীতির স্বাধীনতা নিশ্চিত করা। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে পারব।’
বিএনপির পক্ষ থেকে উত্থাপিত সংস্কার প্রস্তাবের কথা তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, ‘সে সময় যেভাবে সাংবাদিকেরা আমাদের ও গণতান্ত্রিক উত্তরণে বাংলাদেশের পাশে ছিলেন, তাঁদের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা।’ আগামী দিনেও তিনি সাংবাদিকদের বিএনপির পাশে থাকার আহ্বান জানান।
ইফতার মাহফিলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার হীন প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব যেন বিপন্ন হয়, আমরা যেন আবার অরক্ষিত হয়ে পড়ি, আমাদের সেই দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী যারা দেশের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে জাতির পাশে এসে দাঁড়িয়েছে, তাদের আবার বিতর্কিত করার হীন প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে অত্যন্ত সুনিপুণভাবে একটি নতুন চক্রান্ত শুরু হয়েছে। চক্রান্ত হচ্ছে, বাংলাদেশকে আবার অস্থিতিশীল করার, আবার বিপদে নিমজ্জিত করার। বাংলাদেশের যে প্রতিষ্ঠানগুলো রয়েছে, যে প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, তাদেরও বিতর্কিত করা হচ্ছে। বিশেষ করে, সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করে ফেলা হচ্ছে। এর পেছনে বড় কোনো উদ্দেশ্য থাকতে পারে না, এটার উদ্দেশ্য একটাই, ঠিক অতীতে ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে যেভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে বিপন্ন করা হয়েছে।’
বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ আলমগীর হোসেন পাভেলের সভাপতিত্বে ও সদস্যসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানির সঞ্চালনায় ইফতার মাহফিলে স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বক্তব্য দেন। এ ছাড়া এই আয়োজনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ড. মাহাদী আমিন, যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদক আবদুল হাই সিকদার, ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমন, মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খানসহ বিশিষ্ট সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা হচ্ছে অভিযোগ করে সবাইকে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘কয়েক দিন আগে আমরা দেখেছি, সংস্কার ও নির্বাচনকে মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে, ঠিক একইভাবে সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমি একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে বুঝি, এর পেছনে নিশ্চয়ই কোনো না কোনো ষড়যন্ত্র রয়েছে। দেশপ্রেমিক সব মানুষ যদি সচেতন ও সতর্ক থাকি, তাহলে অবশ্যই আমরা এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে সক্ষম হব। আমাদের যেকোনো মূল্যে এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে।’
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর লেডিস ক্লাবে বিএনপির মিডিয়া সেল আয়োজিত দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তারেক রহমান এসব কথা বলেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিগত স্বৈরাচার সরকার রাষ্ট্রের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দিয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার দিকে আমরা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দিকে তাকিয়ে থাকি। সেই সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।’
সাংবাদিকদের সতর্ক থাকার পাশাপাশি সত্য ঘটনা প্রকাশ করার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি মনে করি, এখানে আপনাদের বিরাট ভূমিকা রয়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন বিষয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। আপনারা যদি আপনাদের জায়গা থেকে সত্য ঘটনা তুলে ধরেন, তাহলে আমরা এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে সক্ষম হব। আজকে দলের পক্ষ থেকে আমার অনুরোধ থাকবে, আসুন, যে প্রত্যাশায় ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছেন একটি স্বাধীন ও সার্বভৌমত্ব বাংলাদেশের জন্য; পরে বাংলাদেশের মানুষের অধিকার সমুন্নত রাখার জন্য সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ আত্মহুতি দিয়েছেন; গত ১৬-১৭ বছরের গণতান্ত্রিক উত্তরণের লড়াইয়ে যাঁরা গুম-খুনের শিকার হয়েছেন, তাঁদের ত্যাগ যেন বৃথা না যায়, তা নিয়ে কাজ করি।’
তারেক রহমান বলেন, ‘জুলাই-আগস্টে যাঁরা স্বৈরাচারকে বিদায় করার জন্য, গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন দিয়েছেন, প্রতিটি মানুষের এই জীবন উৎসর্গ যেন সার্থক হয়, এর জন্য সবাইকে এক প্ল্যাটফর্মে এসে দাঁড়াতে হবে। আমাদের সবাইকে সচেতন থাকতে হবে, আমাদের সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখতে হবে।’
বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘কোথাও কিছু একটা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। পতিত স্বৈরাচার সরকারের একটি মহল, তারা তাদের ষড়যন্ত্রে এখনো লিপ্ত আছে। আমরা যদি একসঙ্গে কাজ করি, তাহলে এই ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে সক্ষম হব। আমাদের প্রথম ও একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত—এই দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার যেকোনো মূল্যে প্রতিষ্ঠা করা ও দেশের মানুষের অর্থনীতির স্বাধীনতা নিশ্চিত করা। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে পারব।’
বিএনপির পক্ষ থেকে উত্থাপিত সংস্কার প্রস্তাবের কথা তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, ‘সে সময় যেভাবে সাংবাদিকেরা আমাদের ও গণতান্ত্রিক উত্তরণে বাংলাদেশের পাশে ছিলেন, তাঁদের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা।’ আগামী দিনেও তিনি সাংবাদিকদের বিএনপির পাশে থাকার আহ্বান জানান।
ইফতার মাহফিলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার হীন প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব যেন বিপন্ন হয়, আমরা যেন আবার অরক্ষিত হয়ে পড়ি, আমাদের সেই দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী যারা দেশের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে জাতির পাশে এসে দাঁড়িয়েছে, তাদের আবার বিতর্কিত করার হীন প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে অত্যন্ত সুনিপুণভাবে একটি নতুন চক্রান্ত শুরু হয়েছে। চক্রান্ত হচ্ছে, বাংলাদেশকে আবার অস্থিতিশীল করার, আবার বিপদে নিমজ্জিত করার। বাংলাদেশের যে প্রতিষ্ঠানগুলো রয়েছে, যে প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, তাদেরও বিতর্কিত করা হচ্ছে। বিশেষ করে, সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করে ফেলা হচ্ছে। এর পেছনে বড় কোনো উদ্দেশ্য থাকতে পারে না, এটার উদ্দেশ্য একটাই, ঠিক অতীতে ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে যেভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে বিপন্ন করা হয়েছে।’
বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ আলমগীর হোসেন পাভেলের সভাপতিত্বে ও সদস্যসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানির সঞ্চালনায় ইফতার মাহফিলে স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বক্তব্য দেন। এ ছাড়া এই আয়োজনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ড. মাহাদী আমিন, যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদক আবদুল হাই সিকদার, ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমন, মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খানসহ বিশিষ্ট সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
চার দিনের সরকারি সফরে গতকাল বুধবার চীনে পৌঁছেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁকে নিতে চীন সরকারের পাঠানো চায়না সাউদার্ন এয়ারলাইনসের একটি বিশেষ ফ্লাইট বাংলাদেশ সময় বিকেল সোয়া ৪টায় হাইনানের কিউনহায় বোয়াও আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
২ ঘণ্টা আগেধর্ষণের সংজ্ঞা সংশোধন করা হয়েছে। বলাৎকারকেও ধর্ষণের আওতায় আনা হয়েছে। তবে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ককে ধর্ষণের আওতায় রাখা হয়নি। নারী ও শিশু নির্যাতনের অর্থদণ্ডের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেমহাসড়কগুলোতে যানবাহনের চাপ বাড়লেও গতকাল বুধবার ঈদযাত্রা ছিল নির্বিঘ্ন। বাস, ট্রেন ও লঞ্চে যাত্রীদের বাড়তি চাপ ছিল না। ফলে প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ উদ্যাপনে স্বস্তিতে ঢাকা থেকে বাড়ি যেতে পেরেছেন মানুষ।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র চায়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মার্কিন সামরিক সরঞ্জাম সংগ্রহ করুক। দেশটির প্রশান্ত মহাসাগরীয় কমান্ডের ডেপুটি কমান্ডার জোয়েল বি ভাওয়েল ঢাকায় তাঁর দুদিনের সফরে বাংলাদেশের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলেছেন।
৫ ঘণ্টা আগে