প্রতিনিধি
ঢাকা: ২৮ থেকে ৩০ জুন সীমিত পরিসরে লকডাউন, ১ থেকে ৭ জুলাই সর্বাত্মক লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ শনিবার দিবাগত রাতে তথ্য অধিদপ্তরের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুরথ কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। আগামীকাল রোববার (২৭ জুন) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপনে বিস্তারিত জানানো হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সুরথ কুমার বলেন, আজ রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সভাপতিত্বে সরকারের উচ্চপর্যায়ের এক ভার্চুয়াল সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
তিনি বলেন, সোমবার (২৮ জুন) থেকে সীমিত আকারে লকডাউন কার্যকর থাকবে। তার মানে যানবাহন, দোকানপাট, হোটেল সীমিতভাবে চলবে। আর বৃহস্পতিবার ১ জুলাই থেকে ৭ দিনের সর্বাত্মক লকডাউন হবে।
করোনার সংক্রমণ আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাওয়ায় পুরো দেশে ১৪ দিনের শাটডাউনের সুপারিশ করেছিল কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। এই কমিটির সুপারিশের পর গতকাল শুক্রবার সরকারি এক তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়, সোমবার থেকে সারা দেশে সাত দিনের কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হবে। বন্ধ থাকবে সব ধরনের সরকারি-বেসরকারি অফিস।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আজ বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, কঠোর লকডাউনের মধ্যে জরুরি কাজ ছাড়া কেউ বাড়ির বাইরে বের হতে পারবে না। সরকারি-বেসরকারি সব অফিস বন্ধ থাকবে। জরুরি সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরগুলো খোলা থাকবে। পোশাক কারখানার সঙ্গে রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠানগুলো খোলা থাকবে। খুবই সীমিত পরিসরে ব্যাংক খোলা থাকবে। প্রতিটি বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে বিস্তারিতভাবে বলে দেওয়া হবে।
কঠোর লকডাউনের মধ্যে জরুরি পণ্যবাহী ছাড়া সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে এবং গণমাধ্যম লকডাউনের আওতার বাইরে থাকবে বলে শুক্রবার সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়। এরপর জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেছিলেন, প্রাথমিকভাবে সাত দিন কঠোর লকডাউন পালন করা হবে। পরিস্থিতি দেখে প্রয়োজনে এর সময় বাড়ানো হবে।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে গত ৫ এপ্রিল থেকে লকডাউন শুরু করে সরকার। ধাপে ধাপে এর মেয়াদ বাড়িয়ে বিধিনিষেধগুলো পর্যায়ক্রমে শিথিল করা হয়। গত ১৭ জুন থেকে স্বাভাবিকভাবে চলছে সরকারি-বেসরকারি অফিস, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিনোদন ও পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ রয়েছে। সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে।
রাজধানী ঢাকাকে সারা দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে গত ২২ জুন থেকে নয় দিনের জন্য নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, রাজবাড়ী, মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জ জেলায় কঠোর লকডাউন দেওয়া হয়। এর বাইরে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে লকডাউন ঘোষণা করা আছে। এ ছাড়া সারা দেশে মানুষের চলাচলে আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত বিধিনিষেধ আরোপ করা আছে।
ঢাকা: ২৮ থেকে ৩০ জুন সীমিত পরিসরে লকডাউন, ১ থেকে ৭ জুলাই সর্বাত্মক লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ শনিবার দিবাগত রাতে তথ্য অধিদপ্তরের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুরথ কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। আগামীকাল রোববার (২৭ জুন) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপনে বিস্তারিত জানানো হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সুরথ কুমার বলেন, আজ রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সভাপতিত্বে সরকারের উচ্চপর্যায়ের এক ভার্চুয়াল সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
তিনি বলেন, সোমবার (২৮ জুন) থেকে সীমিত আকারে লকডাউন কার্যকর থাকবে। তার মানে যানবাহন, দোকানপাট, হোটেল সীমিতভাবে চলবে। আর বৃহস্পতিবার ১ জুলাই থেকে ৭ দিনের সর্বাত্মক লকডাউন হবে।
করোনার সংক্রমণ আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাওয়ায় পুরো দেশে ১৪ দিনের শাটডাউনের সুপারিশ করেছিল কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। এই কমিটির সুপারিশের পর গতকাল শুক্রবার সরকারি এক তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়, সোমবার থেকে সারা দেশে সাত দিনের কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হবে। বন্ধ থাকবে সব ধরনের সরকারি-বেসরকারি অফিস।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আজ বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, কঠোর লকডাউনের মধ্যে জরুরি কাজ ছাড়া কেউ বাড়ির বাইরে বের হতে পারবে না। সরকারি-বেসরকারি সব অফিস বন্ধ থাকবে। জরুরি সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরগুলো খোলা থাকবে। পোশাক কারখানার সঙ্গে রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠানগুলো খোলা থাকবে। খুবই সীমিত পরিসরে ব্যাংক খোলা থাকবে। প্রতিটি বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে বিস্তারিতভাবে বলে দেওয়া হবে।
কঠোর লকডাউনের মধ্যে জরুরি পণ্যবাহী ছাড়া সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে এবং গণমাধ্যম লকডাউনের আওতার বাইরে থাকবে বলে শুক্রবার সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়। এরপর জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেছিলেন, প্রাথমিকভাবে সাত দিন কঠোর লকডাউন পালন করা হবে। পরিস্থিতি দেখে প্রয়োজনে এর সময় বাড়ানো হবে।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে গত ৫ এপ্রিল থেকে লকডাউন শুরু করে সরকার। ধাপে ধাপে এর মেয়াদ বাড়িয়ে বিধিনিষেধগুলো পর্যায়ক্রমে শিথিল করা হয়। গত ১৭ জুন থেকে স্বাভাবিকভাবে চলছে সরকারি-বেসরকারি অফিস, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিনোদন ও পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ রয়েছে। সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে।
রাজধানী ঢাকাকে সারা দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে গত ২২ জুন থেকে নয় দিনের জন্য নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, রাজবাড়ী, মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জ জেলায় কঠোর লকডাউন দেওয়া হয়। এর বাইরে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে লকডাউন ঘোষণা করা আছে। এ ছাড়া সারা দেশে মানুষের চলাচলে আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত বিধিনিষেধ আরোপ করা আছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ককে বাংলাদেশে যেকোনো সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এমন বাস্তবতায় দেশটির ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি সুযোগ হিসেবে দেখা হয়েছে ছয় মাস আগে। তবে ওয়াশিংটনে পালাবদলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের রিপাবলিকান...
১ ঘণ্টা আগেনবীন উদ্যোক্তাদের সংগ্রাম ও সাফল্যের গল্প শুনতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে ১৫ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন, যাঁরা সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পদ–পদবি ব্যবহার করে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে