নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। আজ সোমবার রাতে রাজধানীর উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ সোমবার রাতে তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের(ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার(ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক।
তিনি বলেন, ‘সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা(ডিবি) পুলিশ। সোমবার রাতে রাজধানীর উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে ২৪টি মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তারের পর তাঁকে ডিবি হেফাজতে রাখা হয়েছে।’
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই অনেক আওয়ামী লীগ নেতার মতো আত্মগোপনে ছিলেন কামরুল ইসলাম। তার বিরুদ্ধে ২৪টি মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে।
২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি থেকে ২০১৯ সালের ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত খাদ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন কামরুল ইসলাম। এর আগে তিনি ২০০৮ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। তিনি টানা চারবার সংসদ সদস্য হন।
বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে বিতর্কিত কথা বলতে সরব ছিলেন সাবেক এই মন্ত্রী। আইন প্রতিমন্ত্রী থাকাকালে নিম্ন আদালতের বেশিরভাগ কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে তিনি কোটি কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণ করেন বলে অভিযোগ আছে।
খাদ্যমন্ত্রী থাকা অবস্থায় দুর্নীতির মাধমে ব্রাজিল থেকে নিম্নমানের গম ক্রয় করে সরকারের কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগও আছে তার বিরুদ্ধে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখেও পড়নে তিনি। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর এরইমধ্যে তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। আজ সোমবার রাতে রাজধানীর উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ সোমবার রাতে তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের(ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার(ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক।
তিনি বলেন, ‘সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা(ডিবি) পুলিশ। সোমবার রাতে রাজধানীর উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে ২৪টি মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তারের পর তাঁকে ডিবি হেফাজতে রাখা হয়েছে।’
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই অনেক আওয়ামী লীগ নেতার মতো আত্মগোপনে ছিলেন কামরুল ইসলাম। তার বিরুদ্ধে ২৪টি মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে।
২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি থেকে ২০১৯ সালের ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত খাদ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন কামরুল ইসলাম। এর আগে তিনি ২০০৮ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। তিনি টানা চারবার সংসদ সদস্য হন।
বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে বিতর্কিত কথা বলতে সরব ছিলেন সাবেক এই মন্ত্রী। আইন প্রতিমন্ত্রী থাকাকালে নিম্ন আদালতের বেশিরভাগ কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে তিনি কোটি কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণ করেন বলে অভিযোগ আছে।
খাদ্যমন্ত্রী থাকা অবস্থায় দুর্নীতির মাধমে ব্রাজিল থেকে নিম্নমানের গম ক্রয় করে সরকারের কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগও আছে তার বিরুদ্ধে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখেও পড়নে তিনি। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর এরইমধ্যে তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জন্ম হওয়ার পর থেকেই মুক্তিযুদ্ধকে পুঁজি করে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ জাতিকে বিভক্ত করার প্রচেষ্ট চালিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর করে অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রাতে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ থেকে এ অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেপতিত সরকার সংখ্যা বানানোর খেলায়ও মেতে উঠেছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থনীতি-সংক্রান্ত শ্বেতপত্র প্রণয়ন জাতীয় কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেছেন, সংখ্যা বদলে ফেলে তারা ভোটের ফল ঠিক করত। মুদ্রাস্ফীতিসহ বিভিন্ন উপাত্তের সংখ্যা বদলে ফেলে তারা দেশের অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে মানুষের চোখে...
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সংবিধানে সর্বস্তরে নারী-পুরুষের সমান অধিকারের কথা বলা হলেও নাগরিক হিসেবে একজন নারী এখনো অর্থনৈতিক, সামাজিকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। সংবিধান সংস্কারের ক্ষেত্রে সমতা নিশ্চিত করতে হবে। সংবিধানে পারিবারিক আইন বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে
৪ ঘণ্টা আগে