মামুন আবদুল্লাহ, ঢাকা
জ্বালানি তেলের ব্যবসা থেকে গত ছয় বছরে সরকারের আয় হয়েছে ৬৩ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) তেল বিক্রি করে লাভ করেছে সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকার বেশি। আর এই তেল আমদানির ওপর ভ্যাট-ট্যাক্সসহ বিভিন্ন শুল্ক ও আবগারি কর বাবদ সরকার রাজস্ব পেয়েছে প্রায় সাড়ে ৫০ হাজার কোটি টাকা। জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের নথিপত্র থেকে এই চিত্র পাওয়া গেছে।
মন্ত্রণালয়ের হিসাব আরও বলছে, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানির উচ্চ মূল্যের কারণে তিন মাস ধরে সরকারের লোকসান হচ্ছে এবং তা দিনে ২০-২২ কোটি টাকার মতো। প্রতিদিন ২১ কোটি টাকা হিসাব করলেও সেটা তিন মাসে মোট লোকসান ২ হাজার কোটি টাকার কম। আগামী তিন মাস এই লোকসান চললেও জ্বালানি তেল খাতে সরকারের বাড়তি খরচ হওয়ার কথা ২ হাজার কোটি টাকা। তারপরেও এত দিনের আয় থেকে ৫৫ হাজার কোটি টাকার বেশি থাকার কথা। কিন্তু তার আগেই সরকার সাধারণ মানুষের কাছে সবচেয়ে ব্যবহৃত জ্বালানি তেল ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারে একবারে ১৫ টাকা বাড়িয়েছে। এই মূল্যবৃদ্ধির তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে গতকাল সকাল থেকে সারা দেশে বন্ধ হয়ে গেছে বাস-ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান চলাচল। স্থবির হয়ে পড়েছে অর্থনীতির চাকা।
এই মূল্যবৃদ্ধি কি অনিবার্য ছিল? নাকি কৌশলে ভারতের মতো এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব ছিল। আমদানিনির্ভর বেশির ভাগ দেশই তাদের জ্বালানি তেলের শুল্ক কিছুটা বেশি হারে আদায় করে থাকে রাজস্ব আদায়কে সুবিধাজনক অবস্থানে ধরে রাখার জন্য। গত বৃহস্পতিবার ভারত তেলের ওপর উচ্চহারের শুল্কে কিছুটা ছাড় দিয়ে পেট্রল আর ডিজেলের দাম কমিয়েছে।
বাংলাদেশ বা ভারতের নিজের তেলের খনি নেই। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে আমদানি করে মেটাতে হয় জ্বালানি তেলের চাহিদার পুরোটাই। বেশি দামে কিনলে বেচতেও হবে বেশিতে—এটাই ব্যবসার রেওয়াজ। বিশ্ববাজার থেকে বেশি দামে জ্বালানি কিনে ভারত নিজ দেশে দাম কমিয়েছে, আমরা পারিনি। কারণ, সরকার রাজস্ব হারাতে চায়নি।
বিপিসির নথিপত্রে দেখা যায়, প্রতি লিটার ডিজেল আমদানিতে নানা ধরনের শুল্ক-কর-মার্জিন ধরা হচ্ছে ২০ থেকে ২৪ টাকা। অর্থাৎ ৪২ টাকা লিটার দরে কেনা ডিজেল চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছানোর পর শুল্ক-করের কারণে হয়ে যায় ৬৬ টাকা। আর এই ডিজেল ৬৫ টাকা দরে বিক্রি করলে প্রতি লিটারে লোকসান হিসাব করা হয় ১ টাকা। কিন্তু আদতে শুল্ক-করের হিসাব বাদ দিলে বিপিসি বা সরকারের ৪২ টাকা লিটার দরে কেনা ডিজেল ৬৫ টাকায় বিক্রি করায় লাভ হওয়ার কথা ২৩ টাকা। এই শুভংকরের ফাঁকিতেই বিপিসির লোকসান হিসাব করা হয় আর বাড়ানো হয় সরকারের রাজস্ব।
বিপিসির কর্মকর্তারা বলছেন, বিশ্ববাজারে অশোধিত জ্বালানির দাম এখন সর্বোচ্চ ব্যারেলপ্রতি ৮২ দশমিক শূন্য ৬ মার্কিন ডলার। এই দামে কেনা ডিজেল প্রতি লিটার ৬৫ টাকা করে বিক্রি করে তাঁদের লোকসান হচ্ছে ১৫ টাকা। আর এই লিটারে ১৫ টাকার লোকসান কমাতে সরকার দাম বাড়াল। কিন্তু লিটারে ২০-২৪ টাকা শুল্কের যে হিসাব করা হচ্ছে, সেখান থেকে ১৫ টাকা কমানো কি সম্ভব ছিল না।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শুল্কহার সহজেই লিটারে ১৫ টাকা কমানোর সুযোগ ছিল। আর সেটা করলে দাম বাড়ানোর প্রয়োজন হতো না। অক্টোবর-নভেম্বর থেকে দেশে সেচ মৌসুম পুরোপুরি শুরু হয়। এ জন্য ডিজেলের ব্যবহারও ব্যাপক বাড়ে। এ ছাড়া যানবাহন ভাড়া বাড়ায় মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় আরও বাড়বে।
ডিজেল, পেট্রল, কেরোসিনসহ সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম নির্ভর করে সৌদি আরবের আরামকো, আবুধাবির অ্যাডনক আর রাশিয়ার অশোধিত তেল উৎপাদনের ওপর। বিশ্ববাজারে অশোধিত তেলের দাম বাড়লে বা কমলে তার আনুপাতিক প্রভাব পড়ে পেট্রল, ডিজেল, কেরোসিন, ফার্নেস অয়েলসহ পরিশোধিত বিভিন্ন ধরনের জ্বালানি তেলের ওপর। এ কারণে বিশ্ববাজারে অশোধিত তেলের (ক্রুড) দামই হচ্ছে দেশে দেশে জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণের মূল নিয়ামক। সচরাচর অশোধিত তেলের তুলনায় ডিজেল, পেট্রলের মতো শোধিত জ্বালানির দাম ব্যারেলপ্রতি ৭-৮ মার্কিন ডলার বেশি হয়।
আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কথা বলে সরকার দেশেও দাম বাড়িয়েছে, ভালো কথা। কিন্তু দাম ক্রমাগত কমে গত বছরের এপ্রিল মাসে ব্যারেলপ্রতি ২১ মার্কিন ডলারে নেমে আসে। তখন দেশে তেলের দাম কমেনি। বরং ২০১৬ সালের এপ্রিলে যে দাম ঠিক করা হয়েছিল, সেটাই বহাল রাখা হয় গত ছয় বছর।
আমাদের দেশে আমলাতান্ত্রিক জটিল প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো-কমানো হচ্ছে দীর্ঘদিন ধরে। এ কারণে অনেক সময় বিশ্ববাজারে বাড়লেও বিপিসি-জ্বালানি মন্ত্রণালয়-প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মধ্যে ফাইল চালাচালির কারণে সময় পেরিয়ে যায়। অতীতে এমনও হয়েছে, দীর্ঘ প্রক্রিয়া পার করে দেশের বাজারে তেলের দাম বাড়ানো যখন শুরু হলো, তখন বিশ্ববাজারে দাম কমতে শুরু করেছে। এবারও তাড়াহুড়া না করে সাধারণ মানুষকে চিন্তার কেন্দ্রে রাখলে এভাবে একসঙ্গে ১৫ টাকা না বাড়ালেও হতো।
জ্বালানি তেলের ব্যবসা থেকে গত ছয় বছরে সরকারের আয় হয়েছে ৬৩ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) তেল বিক্রি করে লাভ করেছে সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকার বেশি। আর এই তেল আমদানির ওপর ভ্যাট-ট্যাক্সসহ বিভিন্ন শুল্ক ও আবগারি কর বাবদ সরকার রাজস্ব পেয়েছে প্রায় সাড়ে ৫০ হাজার কোটি টাকা। জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের নথিপত্র থেকে এই চিত্র পাওয়া গেছে।
মন্ত্রণালয়ের হিসাব আরও বলছে, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানির উচ্চ মূল্যের কারণে তিন মাস ধরে সরকারের লোকসান হচ্ছে এবং তা দিনে ২০-২২ কোটি টাকার মতো। প্রতিদিন ২১ কোটি টাকা হিসাব করলেও সেটা তিন মাসে মোট লোকসান ২ হাজার কোটি টাকার কম। আগামী তিন মাস এই লোকসান চললেও জ্বালানি তেল খাতে সরকারের বাড়তি খরচ হওয়ার কথা ২ হাজার কোটি টাকা। তারপরেও এত দিনের আয় থেকে ৫৫ হাজার কোটি টাকার বেশি থাকার কথা। কিন্তু তার আগেই সরকার সাধারণ মানুষের কাছে সবচেয়ে ব্যবহৃত জ্বালানি তেল ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারে একবারে ১৫ টাকা বাড়িয়েছে। এই মূল্যবৃদ্ধির তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে গতকাল সকাল থেকে সারা দেশে বন্ধ হয়ে গেছে বাস-ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান চলাচল। স্থবির হয়ে পড়েছে অর্থনীতির চাকা।
এই মূল্যবৃদ্ধি কি অনিবার্য ছিল? নাকি কৌশলে ভারতের মতো এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব ছিল। আমদানিনির্ভর বেশির ভাগ দেশই তাদের জ্বালানি তেলের শুল্ক কিছুটা বেশি হারে আদায় করে থাকে রাজস্ব আদায়কে সুবিধাজনক অবস্থানে ধরে রাখার জন্য। গত বৃহস্পতিবার ভারত তেলের ওপর উচ্চহারের শুল্কে কিছুটা ছাড় দিয়ে পেট্রল আর ডিজেলের দাম কমিয়েছে।
বাংলাদেশ বা ভারতের নিজের তেলের খনি নেই। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে আমদানি করে মেটাতে হয় জ্বালানি তেলের চাহিদার পুরোটাই। বেশি দামে কিনলে বেচতেও হবে বেশিতে—এটাই ব্যবসার রেওয়াজ। বিশ্ববাজার থেকে বেশি দামে জ্বালানি কিনে ভারত নিজ দেশে দাম কমিয়েছে, আমরা পারিনি। কারণ, সরকার রাজস্ব হারাতে চায়নি।
বিপিসির নথিপত্রে দেখা যায়, প্রতি লিটার ডিজেল আমদানিতে নানা ধরনের শুল্ক-কর-মার্জিন ধরা হচ্ছে ২০ থেকে ২৪ টাকা। অর্থাৎ ৪২ টাকা লিটার দরে কেনা ডিজেল চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছানোর পর শুল্ক-করের কারণে হয়ে যায় ৬৬ টাকা। আর এই ডিজেল ৬৫ টাকা দরে বিক্রি করলে প্রতি লিটারে লোকসান হিসাব করা হয় ১ টাকা। কিন্তু আদতে শুল্ক-করের হিসাব বাদ দিলে বিপিসি বা সরকারের ৪২ টাকা লিটার দরে কেনা ডিজেল ৬৫ টাকায় বিক্রি করায় লাভ হওয়ার কথা ২৩ টাকা। এই শুভংকরের ফাঁকিতেই বিপিসির লোকসান হিসাব করা হয় আর বাড়ানো হয় সরকারের রাজস্ব।
বিপিসির কর্মকর্তারা বলছেন, বিশ্ববাজারে অশোধিত জ্বালানির দাম এখন সর্বোচ্চ ব্যারেলপ্রতি ৮২ দশমিক শূন্য ৬ মার্কিন ডলার। এই দামে কেনা ডিজেল প্রতি লিটার ৬৫ টাকা করে বিক্রি করে তাঁদের লোকসান হচ্ছে ১৫ টাকা। আর এই লিটারে ১৫ টাকার লোকসান কমাতে সরকার দাম বাড়াল। কিন্তু লিটারে ২০-২৪ টাকা শুল্কের যে হিসাব করা হচ্ছে, সেখান থেকে ১৫ টাকা কমানো কি সম্ভব ছিল না।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শুল্কহার সহজেই লিটারে ১৫ টাকা কমানোর সুযোগ ছিল। আর সেটা করলে দাম বাড়ানোর প্রয়োজন হতো না। অক্টোবর-নভেম্বর থেকে দেশে সেচ মৌসুম পুরোপুরি শুরু হয়। এ জন্য ডিজেলের ব্যবহারও ব্যাপক বাড়ে। এ ছাড়া যানবাহন ভাড়া বাড়ায় মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় আরও বাড়বে।
ডিজেল, পেট্রল, কেরোসিনসহ সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম নির্ভর করে সৌদি আরবের আরামকো, আবুধাবির অ্যাডনক আর রাশিয়ার অশোধিত তেল উৎপাদনের ওপর। বিশ্ববাজারে অশোধিত তেলের দাম বাড়লে বা কমলে তার আনুপাতিক প্রভাব পড়ে পেট্রল, ডিজেল, কেরোসিন, ফার্নেস অয়েলসহ পরিশোধিত বিভিন্ন ধরনের জ্বালানি তেলের ওপর। এ কারণে বিশ্ববাজারে অশোধিত তেলের (ক্রুড) দামই হচ্ছে দেশে দেশে জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণের মূল নিয়ামক। সচরাচর অশোধিত তেলের তুলনায় ডিজেল, পেট্রলের মতো শোধিত জ্বালানির দাম ব্যারেলপ্রতি ৭-৮ মার্কিন ডলার বেশি হয়।
আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কথা বলে সরকার দেশেও দাম বাড়িয়েছে, ভালো কথা। কিন্তু দাম ক্রমাগত কমে গত বছরের এপ্রিল মাসে ব্যারেলপ্রতি ২১ মার্কিন ডলারে নেমে আসে। তখন দেশে তেলের দাম কমেনি। বরং ২০১৬ সালের এপ্রিলে যে দাম ঠিক করা হয়েছিল, সেটাই বহাল রাখা হয় গত ছয় বছর।
আমাদের দেশে আমলাতান্ত্রিক জটিল প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো-কমানো হচ্ছে দীর্ঘদিন ধরে। এ কারণে অনেক সময় বিশ্ববাজারে বাড়লেও বিপিসি-জ্বালানি মন্ত্রণালয়-প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মধ্যে ফাইল চালাচালির কারণে সময় পেরিয়ে যায়। অতীতে এমনও হয়েছে, দীর্ঘ প্রক্রিয়া পার করে দেশের বাজারে তেলের দাম বাড়ানো যখন শুরু হলো, তখন বিশ্ববাজারে দাম কমতে শুরু করেছে। এবারও তাড়াহুড়া না করে সাধারণ মানুষকে চিন্তার কেন্দ্রে রাখলে এভাবে একসঙ্গে ১৫ টাকা না বাড়ালেও হতো।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) মুনাফা অর্জনের মাধ্যমে অন্যদের জন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করার জন্য বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের প্রশংসা করেছেন
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে কর্মরত বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বিনিয়োগকারীদের কাছে বাংলাদেশকে তুলে ধরার পাশাপাশি বিদ্যমান ব্যবসায়িক সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এ
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বন্দর নগরী চট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যাকাণ্ডের ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন। তিনি হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে তদন্ত এবং যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেসনাতন সম্মিলিত জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকন) সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তার এবং তাঁর জামিনের বিষয়ে ভারতের দেওয়া বিবৃতির কড়া জবাব দিয়েছে বাংলাদেশ
৮ ঘণ্টা আগে