নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে শুক্রবার সকাল থেকে শুরু হচ্ছে টানা ১৪ দিনের লকডাউন। কোরবানির ঈদের আগের থেকে এবারের লকডাউন আরও কঠোর হবে। কঠোরভাবে লকডাউন কার্যকর করতে এবার শিল্প কারখানাগুলোও বন্ধ রাখা হবে। চলতি মাসে শিল্প কারখানাগুলো খোলার কোনো সম্ভবনা নেই।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, এবারের লকডাউনে অফিস-আদালত, গার্মেন্ট ও রপ্তানিমুখী শিল্প কারখানা বন্ধ থাকবে। ফলে মানুষের বাইরে বের হওয়ার প্রয়োজন নেই। এবার কঠোরভাবে বিধিনিষেধ পালন করা হবে। গত লকডাউনের থেকেও এটা আরও কঠোর হবে। পুলিশ, বিজিবি ও সেনা সদস্যরা মাঠে থাকবেন।
কোরবানির ঈদে যারা বাড়ি গেছেন তাঁদের কর্মস্থলে ফেরার জন্য আজ বৃহস্পতিবার হাতে সময় রয়েছে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ফরহাদ বলেন, যেহেতু এবারের লকডাউনে সবকিছুই বন্ধ থাকবে তাই যারা বাড়ি গিয়েছেন তাঁরা যেন ৫ আগস্টের পরে ফেরেন।
‘সংক্রমণ কমাতে অবশ্যই ঘরে থাকতে হবে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে আসবেন না। বাইরে যদি আসতেই হয় ডাবল মাস্ক পরবেন, নইলে সংক্রমণ বাড়তে থাকতে। হাসপাতালে রোগীর চাপ ম্যানেজ করা অসুবিধা হবে।’
কঠোর লকডাউনের মধ্যে শিল্প মালিকেরা কারখানাগুলো খোলা রাখার দাবি জানিয়েছেন। সে প্রসঙ্গে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিল্প কারখানা খোলা রাখার বিষয়ে এ মাসের মধ্যে কোনো সিদ্ধান্ত নেই। অবস্থার যদি পরিবর্তন হয়, অবস্থা যদি ভালো হয়, পরবর্তীতে চিন্তাভাবনা করা যেতে পারে, তবে এ মাসের ভেতরে নয়।
কোরবানির ঈদের আগে ৮ দিনের জন্য বিধিনিষেধ শিথিল করে সরকার, যার মেয়াদ শুক্রবার সকাল ৬টায় শেষ হবে। শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে আগামী ৫ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত সারা দেশে লকডাউন কার্যকর করবে সরকার। এই লকডাউন কার্যকরে পুলিশ, বিজিবির সঙ্গে সেনাবাহিনীর সদস্যরা টহলে থাকবেন।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এর আগে প্রজ্ঞাপনে জানিয়েছে, শুক্রবার সকাল থেকে সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্বশাসিত ও বেসরকারি অফিসবন্ধ থাকবে। সড়ক, রেল , নৌপথে গণপরিবহন , অভ্যন্তরীণ বিমানসহ, ও সকল প্রকার যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। শপিংমল, মার্কেট, দোকানপাট, পর্যটন কেন্দ্র, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্র এবং সকল প্রকার শিল্প কলকারখানা বন্ধ থাকবে।
জনসমাবেশ হয় এ ধরনের সামাজিক [বিবাহোত্তর অনুষ্ঠান (ওয়ালিমা), জন্মদিন, পিকনিক, পার্টি ইত্যাদি] এবং রাজনৈতিক ও ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান করা যাবে না। সরকারি কর্মচারীদের নিজ নিজ কর্মস্থলে অবস্থান করে দাপ্তরিক কাজ ভার্চ্যুয়ালি (ই-নথি, ই-টেন্ডারিং, ই-মেইল, এসএমএস, হোয়াটসঅ্যাপসহ অন্যান্য মাধ্যম) করতে হবে।
আইনশৃঙ্খলা এবং জরুরি পরিষেবা যেমন-কৃষি পণ্য ও উপকরণ (সার, বীজ, কীটনাশক, কৃষি যন্ত্রপাতি ইত্যাদি) খাদ্যশস্য ও খাদ্যদ্রব্য পরিবহণ ও বিক্রি, ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্য সেবা, কোভিড-১৯ টিকা প্রদান, জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) প্রদান কার্যক্রম, রাজস্ব আদায়ের কাজ, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস/জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, টেলিফোন ও ইন্টারনেট (সরকারি-বেসরকারি), গণমাধ্যম (প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া), বেসরকারি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ডাক সেবা, ব্যাংক, ভিসা সংক্রান্ত কার্যক্রম, সিটি করপোরেশন/পৌরসভা (পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা, সড়কের বাতি ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি কার্যক্রম), সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি, ফার্মেসি ও ফার্মাসিউটিক্যালসসহ অন্যান্য জরুরি/অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ও সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অফিসগুলোর কর্মচারী ও যানবাহন প্রাতিষ্ঠানিক পরিচয়পত্র দেখিয়ে যাতায়াত করতে পারব। বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার কার্যালয় খোলা থাকবে। জরুরি পণ্য পরিবহনে নিয়োজিত ট্রাক, লরি, কাভার্ড ভ্যান, নৌযান, পণ্যবাহী রেল, ফেরি এ নিষেধাজ্ঞার আওতাবহির্ভূত থাকবে। বন্দরগুলো (বিমান, সমুদ্র, নৌ ও স্থল) এবং তৎসংশ্লিষ্ট অফিস এ নিষেধাজ্ঞার আওতাবহির্ভূত থাকবে।
কাঁচাবাজার এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে কেনাবেচা করা যাবে। সংশ্লিষ্ট বাণিজ্য সংগঠন, বাজার কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি নিশ্চিত করবে। অতি জরুরি প্রয়োজন ব্যতীত (ঔষধ ও নিত্য প্রয়োজিনীয় দ্রব্যাদি ক্রয়, চিকিৎসা সেবা, মৃতদেহ দাফন/সৎকার ইত্যাদি) কোনাভাবেই বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না। নির্দেশনা অমান্যকারীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
টিকা কার্ড দেখিয়ে টিকা গ্রহণের জন্য যাতায়াত করা যাবে। খাবারের দোকান, হোটেল-রেস্তোরাঁ সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খাবার বিক্রি (অনলাইন/টেকওয়ে) করতে পারবে। আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু থাকবে এবং বিদেশগামী যাত্রীরা তাঁদের ভ্রমণের টিকেট বা প্রমাণ দেখিয়ে গাড়ি ব্যবহার করে যাতায়াত করতে পারবেন।
করোনা মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে শুক্রবার সকাল থেকে শুরু হচ্ছে টানা ১৪ দিনের লকডাউন। কোরবানির ঈদের আগের থেকে এবারের লকডাউন আরও কঠোর হবে। কঠোরভাবে লকডাউন কার্যকর করতে এবার শিল্প কারখানাগুলোও বন্ধ রাখা হবে। চলতি মাসে শিল্প কারখানাগুলো খোলার কোনো সম্ভবনা নেই।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, এবারের লকডাউনে অফিস-আদালত, গার্মেন্ট ও রপ্তানিমুখী শিল্প কারখানা বন্ধ থাকবে। ফলে মানুষের বাইরে বের হওয়ার প্রয়োজন নেই। এবার কঠোরভাবে বিধিনিষেধ পালন করা হবে। গত লকডাউনের থেকেও এটা আরও কঠোর হবে। পুলিশ, বিজিবি ও সেনা সদস্যরা মাঠে থাকবেন।
কোরবানির ঈদে যারা বাড়ি গেছেন তাঁদের কর্মস্থলে ফেরার জন্য আজ বৃহস্পতিবার হাতে সময় রয়েছে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ফরহাদ বলেন, যেহেতু এবারের লকডাউনে সবকিছুই বন্ধ থাকবে তাই যারা বাড়ি গিয়েছেন তাঁরা যেন ৫ আগস্টের পরে ফেরেন।
‘সংক্রমণ কমাতে অবশ্যই ঘরে থাকতে হবে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে আসবেন না। বাইরে যদি আসতেই হয় ডাবল মাস্ক পরবেন, নইলে সংক্রমণ বাড়তে থাকতে। হাসপাতালে রোগীর চাপ ম্যানেজ করা অসুবিধা হবে।’
কঠোর লকডাউনের মধ্যে শিল্প মালিকেরা কারখানাগুলো খোলা রাখার দাবি জানিয়েছেন। সে প্রসঙ্গে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিল্প কারখানা খোলা রাখার বিষয়ে এ মাসের মধ্যে কোনো সিদ্ধান্ত নেই। অবস্থার যদি পরিবর্তন হয়, অবস্থা যদি ভালো হয়, পরবর্তীতে চিন্তাভাবনা করা যেতে পারে, তবে এ মাসের ভেতরে নয়।
কোরবানির ঈদের আগে ৮ দিনের জন্য বিধিনিষেধ শিথিল করে সরকার, যার মেয়াদ শুক্রবার সকাল ৬টায় শেষ হবে। শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে আগামী ৫ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত সারা দেশে লকডাউন কার্যকর করবে সরকার। এই লকডাউন কার্যকরে পুলিশ, বিজিবির সঙ্গে সেনাবাহিনীর সদস্যরা টহলে থাকবেন।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এর আগে প্রজ্ঞাপনে জানিয়েছে, শুক্রবার সকাল থেকে সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্বশাসিত ও বেসরকারি অফিসবন্ধ থাকবে। সড়ক, রেল , নৌপথে গণপরিবহন , অভ্যন্তরীণ বিমানসহ, ও সকল প্রকার যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। শপিংমল, মার্কেট, দোকানপাট, পর্যটন কেন্দ্র, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্র এবং সকল প্রকার শিল্প কলকারখানা বন্ধ থাকবে।
জনসমাবেশ হয় এ ধরনের সামাজিক [বিবাহোত্তর অনুষ্ঠান (ওয়ালিমা), জন্মদিন, পিকনিক, পার্টি ইত্যাদি] এবং রাজনৈতিক ও ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান করা যাবে না। সরকারি কর্মচারীদের নিজ নিজ কর্মস্থলে অবস্থান করে দাপ্তরিক কাজ ভার্চ্যুয়ালি (ই-নথি, ই-টেন্ডারিং, ই-মেইল, এসএমএস, হোয়াটসঅ্যাপসহ অন্যান্য মাধ্যম) করতে হবে।
আইনশৃঙ্খলা এবং জরুরি পরিষেবা যেমন-কৃষি পণ্য ও উপকরণ (সার, বীজ, কীটনাশক, কৃষি যন্ত্রপাতি ইত্যাদি) খাদ্যশস্য ও খাদ্যদ্রব্য পরিবহণ ও বিক্রি, ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্য সেবা, কোভিড-১৯ টিকা প্রদান, জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) প্রদান কার্যক্রম, রাজস্ব আদায়ের কাজ, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস/জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, টেলিফোন ও ইন্টারনেট (সরকারি-বেসরকারি), গণমাধ্যম (প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া), বেসরকারি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ডাক সেবা, ব্যাংক, ভিসা সংক্রান্ত কার্যক্রম, সিটি করপোরেশন/পৌরসভা (পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা, সড়কের বাতি ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি কার্যক্রম), সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি, ফার্মেসি ও ফার্মাসিউটিক্যালসসহ অন্যান্য জরুরি/অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ও সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অফিসগুলোর কর্মচারী ও যানবাহন প্রাতিষ্ঠানিক পরিচয়পত্র দেখিয়ে যাতায়াত করতে পারব। বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার কার্যালয় খোলা থাকবে। জরুরি পণ্য পরিবহনে নিয়োজিত ট্রাক, লরি, কাভার্ড ভ্যান, নৌযান, পণ্যবাহী রেল, ফেরি এ নিষেধাজ্ঞার আওতাবহির্ভূত থাকবে। বন্দরগুলো (বিমান, সমুদ্র, নৌ ও স্থল) এবং তৎসংশ্লিষ্ট অফিস এ নিষেধাজ্ঞার আওতাবহির্ভূত থাকবে।
কাঁচাবাজার এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে কেনাবেচা করা যাবে। সংশ্লিষ্ট বাণিজ্য সংগঠন, বাজার কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি নিশ্চিত করবে। অতি জরুরি প্রয়োজন ব্যতীত (ঔষধ ও নিত্য প্রয়োজিনীয় দ্রব্যাদি ক্রয়, চিকিৎসা সেবা, মৃতদেহ দাফন/সৎকার ইত্যাদি) কোনাভাবেই বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না। নির্দেশনা অমান্যকারীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
টিকা কার্ড দেখিয়ে টিকা গ্রহণের জন্য যাতায়াত করা যাবে। খাবারের দোকান, হোটেল-রেস্তোরাঁ সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খাবার বিক্রি (অনলাইন/টেকওয়ে) করতে পারবে। আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু থাকবে এবং বিদেশগামী যাত্রীরা তাঁদের ভ্রমণের টিকেট বা প্রমাণ দেখিয়ে গাড়ি ব্যবহার করে যাতায়াত করতে পারবেন।
সারা দেশের সাধারণ জনগণকে শান্ত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, ‘আপনারা ধৈর্য ধরুন, শান্ত থাকুন। নিজেরা আইন হাতে তুলে নিয়ে দয়া করে কোনো ধরনের অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করবেন না।’
১৫ মিনিট আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকার ও ব্যালটে ভোট গ্রহণসহ নানা প্রস্তাব নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের কাছে তুলে ধরেছেন রাজধানীর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তাঁরা জানিয়েছেন, নির্বাচন ব্যবস্থার আমূল সংস্কার করতে হবে। সরাসরি রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ গঠন, নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করা, প্
১ ঘণ্টা আগেগণমাধ্যমে গুজব প্রচারের ফলে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন
২ ঘণ্টা আগেগণমাধ্যমে হামলাসহ সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে মব জাস্টিস কঠোর হস্তে দমন করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ। একই সঙ্গে, সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের প্রতি সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার পরিপন্থী কার্যক্রম থেকে বিরত থাকারও অনুরোধ জানান তারা। সম্পাদক পরিষদ মনে করে, প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার এখনো নিরাপত্তা হুমকিত
৪ ঘণ্টা আগে