ফরিদপুর প্রতিনিধি

সারা দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্থিরতা নিয়ে সরকার উদ্বিগ্ন উল্লেখ করে শিক্ষা উপদেষ্টা ড. সি আর আবরার বলেছেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অস্থিরতা যেন আর না ঘটে সে বিষয়ে আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। পুরো সমাজ একটি অস্থিরতার মধ্যে চলছে এবং সব যে রাতারাতি ঠিক হয়ে যাবে, সেটা ভাবাও বোধ হয় ঠিক নয়।’
আজ বুধবার ফরিদপুরে সাহিত্য ভবনের ভিত্তিপ্রস্তরের উদ্বোধনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। এর আগে জেলার সাংস্কৃতিক ব্যক্তিদের সঙ্গে আড্ডায় মেতে ওঠেন শিক্ষা উপদেষ্টা এবং ফরিদপুর নিয়ে স্মৃতিচারণা করেন।

কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগের বিষয়ে সরকারের মনোভাব কী, জানতে চাইলে ড. সি আর আবরার বলেন, ‘আমি কোনো ব্যক্তি নিয়ে কথা বলব না, পুরো প্রক্রিয়া নিয়ে আমরা আলোচনা করছি।
এখানে অংশীদার যাঁরা ছিলেন, তাঁদের নিয়ে কমিটি হচ্ছে, বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে তাঁরা যে রিকমেন্ডশন (পরামর্শ) দেবেন, সেগুলো সরকার বিবেচনায় নেবে। তবে সমস্যা সমাধান করার যে প্রক্রিয়া, সেটি ত্বরান্বিতভাবে আমরা সম্পাদন করছি এবং আশা করি, দ্রুত সমাধান হবে।’

অপর এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘আগের সরকারের সময়ে শিক্ষার্থীদের দাবিদাওয়া উত্থাপন করার সুযোগ-সুবিধা ছিল না এবং যখনই কেউ দাবিদাওয়া উত্থাপন করত, তখন রাষ্ট্র ঝাঁপিয়ে পড়ত তাদের ওপর।
বর্তমানে রাষ্ট্র মনে করে, এখন একটি ব্যবস্থা রয়েছে। তাদের দাবিদাওয়া আমরা সংবেদনশীলতার সঙ্গে দেখছি। আমরা চেষ্টা করব, তারা যেটি চাচ্ছে, সেটি নিয়মের ও আইনের মধ্যে এবং যুক্তিসংগত সমাধান করার। তারা হয়তো অতীতের মতো ভাবছে, সমাধান হবে না, কিন্তু আমরা অতি দ্রুত সমাধান করব।’
এ সময় ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক মো. কামরুল হাসান মোল্যা, পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল, ফরিদপুর সাহিত্য পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক এম এ সামাদ, বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মফিজ ইমাম মিলন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সারা দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্থিরতা নিয়ে সরকার উদ্বিগ্ন উল্লেখ করে শিক্ষা উপদেষ্টা ড. সি আর আবরার বলেছেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অস্থিরতা যেন আর না ঘটে সে বিষয়ে আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। পুরো সমাজ একটি অস্থিরতার মধ্যে চলছে এবং সব যে রাতারাতি ঠিক হয়ে যাবে, সেটা ভাবাও বোধ হয় ঠিক নয়।’
আজ বুধবার ফরিদপুরে সাহিত্য ভবনের ভিত্তিপ্রস্তরের উদ্বোধনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। এর আগে জেলার সাংস্কৃতিক ব্যক্তিদের সঙ্গে আড্ডায় মেতে ওঠেন শিক্ষা উপদেষ্টা এবং ফরিদপুর নিয়ে স্মৃতিচারণা করেন।

কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগের বিষয়ে সরকারের মনোভাব কী, জানতে চাইলে ড. সি আর আবরার বলেন, ‘আমি কোনো ব্যক্তি নিয়ে কথা বলব না, পুরো প্রক্রিয়া নিয়ে আমরা আলোচনা করছি।
এখানে অংশীদার যাঁরা ছিলেন, তাঁদের নিয়ে কমিটি হচ্ছে, বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে তাঁরা যে রিকমেন্ডশন (পরামর্শ) দেবেন, সেগুলো সরকার বিবেচনায় নেবে। তবে সমস্যা সমাধান করার যে প্রক্রিয়া, সেটি ত্বরান্বিতভাবে আমরা সম্পাদন করছি এবং আশা করি, দ্রুত সমাধান হবে।’

অপর এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘আগের সরকারের সময়ে শিক্ষার্থীদের দাবিদাওয়া উত্থাপন করার সুযোগ-সুবিধা ছিল না এবং যখনই কেউ দাবিদাওয়া উত্থাপন করত, তখন রাষ্ট্র ঝাঁপিয়ে পড়ত তাদের ওপর।
বর্তমানে রাষ্ট্র মনে করে, এখন একটি ব্যবস্থা রয়েছে। তাদের দাবিদাওয়া আমরা সংবেদনশীলতার সঙ্গে দেখছি। আমরা চেষ্টা করব, তারা যেটি চাচ্ছে, সেটি নিয়মের ও আইনের মধ্যে এবং যুক্তিসংগত সমাধান করার। তারা হয়তো অতীতের মতো ভাবছে, সমাধান হবে না, কিন্তু আমরা অতি দ্রুত সমাধান করব।’
এ সময় ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক মো. কামরুল হাসান মোল্যা, পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল, ফরিদপুর সাহিত্য পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক এম এ সামাদ, বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মফিজ ইমাম মিলন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ফরিদপুর প্রতিনিধি

সারা দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্থিরতা নিয়ে সরকার উদ্বিগ্ন উল্লেখ করে শিক্ষা উপদেষ্টা ড. সি আর আবরার বলেছেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অস্থিরতা যেন আর না ঘটে সে বিষয়ে আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। পুরো সমাজ একটি অস্থিরতার মধ্যে চলছে এবং সব যে রাতারাতি ঠিক হয়ে যাবে, সেটা ভাবাও বোধ হয় ঠিক নয়।’
আজ বুধবার ফরিদপুরে সাহিত্য ভবনের ভিত্তিপ্রস্তরের উদ্বোধনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। এর আগে জেলার সাংস্কৃতিক ব্যক্তিদের সঙ্গে আড্ডায় মেতে ওঠেন শিক্ষা উপদেষ্টা এবং ফরিদপুর নিয়ে স্মৃতিচারণা করেন।

কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগের বিষয়ে সরকারের মনোভাব কী, জানতে চাইলে ড. সি আর আবরার বলেন, ‘আমি কোনো ব্যক্তি নিয়ে কথা বলব না, পুরো প্রক্রিয়া নিয়ে আমরা আলোচনা করছি।
এখানে অংশীদার যাঁরা ছিলেন, তাঁদের নিয়ে কমিটি হচ্ছে, বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে তাঁরা যে রিকমেন্ডশন (পরামর্শ) দেবেন, সেগুলো সরকার বিবেচনায় নেবে। তবে সমস্যা সমাধান করার যে প্রক্রিয়া, সেটি ত্বরান্বিতভাবে আমরা সম্পাদন করছি এবং আশা করি, দ্রুত সমাধান হবে।’

অপর এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘আগের সরকারের সময়ে শিক্ষার্থীদের দাবিদাওয়া উত্থাপন করার সুযোগ-সুবিধা ছিল না এবং যখনই কেউ দাবিদাওয়া উত্থাপন করত, তখন রাষ্ট্র ঝাঁপিয়ে পড়ত তাদের ওপর।
বর্তমানে রাষ্ট্র মনে করে, এখন একটি ব্যবস্থা রয়েছে। তাদের দাবিদাওয়া আমরা সংবেদনশীলতার সঙ্গে দেখছি। আমরা চেষ্টা করব, তারা যেটি চাচ্ছে, সেটি নিয়মের ও আইনের মধ্যে এবং যুক্তিসংগত সমাধান করার। তারা হয়তো অতীতের মতো ভাবছে, সমাধান হবে না, কিন্তু আমরা অতি দ্রুত সমাধান করব।’
এ সময় ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক মো. কামরুল হাসান মোল্যা, পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল, ফরিদপুর সাহিত্য পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক এম এ সামাদ, বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মফিজ ইমাম মিলন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সারা দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্থিরতা নিয়ে সরকার উদ্বিগ্ন উল্লেখ করে শিক্ষা উপদেষ্টা ড. সি আর আবরার বলেছেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অস্থিরতা যেন আর না ঘটে সে বিষয়ে আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। পুরো সমাজ একটি অস্থিরতার মধ্যে চলছে এবং সব যে রাতারাতি ঠিক হয়ে যাবে, সেটা ভাবাও বোধ হয় ঠিক নয়।’
আজ বুধবার ফরিদপুরে সাহিত্য ভবনের ভিত্তিপ্রস্তরের উদ্বোধনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। এর আগে জেলার সাংস্কৃতিক ব্যক্তিদের সঙ্গে আড্ডায় মেতে ওঠেন শিক্ষা উপদেষ্টা এবং ফরিদপুর নিয়ে স্মৃতিচারণা করেন।

কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগের বিষয়ে সরকারের মনোভাব কী, জানতে চাইলে ড. সি আর আবরার বলেন, ‘আমি কোনো ব্যক্তি নিয়ে কথা বলব না, পুরো প্রক্রিয়া নিয়ে আমরা আলোচনা করছি।
এখানে অংশীদার যাঁরা ছিলেন, তাঁদের নিয়ে কমিটি হচ্ছে, বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে তাঁরা যে রিকমেন্ডশন (পরামর্শ) দেবেন, সেগুলো সরকার বিবেচনায় নেবে। তবে সমস্যা সমাধান করার যে প্রক্রিয়া, সেটি ত্বরান্বিতভাবে আমরা সম্পাদন করছি এবং আশা করি, দ্রুত সমাধান হবে।’

অপর এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘আগের সরকারের সময়ে শিক্ষার্থীদের দাবিদাওয়া উত্থাপন করার সুযোগ-সুবিধা ছিল না এবং যখনই কেউ দাবিদাওয়া উত্থাপন করত, তখন রাষ্ট্র ঝাঁপিয়ে পড়ত তাদের ওপর।
বর্তমানে রাষ্ট্র মনে করে, এখন একটি ব্যবস্থা রয়েছে। তাদের দাবিদাওয়া আমরা সংবেদনশীলতার সঙ্গে দেখছি। আমরা চেষ্টা করব, তারা যেটি চাচ্ছে, সেটি নিয়মের ও আইনের মধ্যে এবং যুক্তিসংগত সমাধান করার। তারা হয়তো অতীতের মতো ভাবছে, সমাধান হবে না, কিন্তু আমরা অতি দ্রুত সমাধান করব।’
এ সময় ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক মো. কামরুল হাসান মোল্যা, পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল, ফরিদপুর সাহিত্য পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক এম এ সামাদ, বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মফিজ ইমাম মিলন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

নিহতের স্ত্রী মারুফা আক্তার বলেন, ‘বুধবার সন্ধ্যায় ইউপি সদস্য সেলিম হোসেন আমার স্বামীকে ডেকে এনে রাতভর দফায় দফায় লাঠিপেটা করেছেন। তাঁর মাথায় ব্যান্ডেজ ছিল। নির্যাতনের কারণেই আমার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। থানা থাকতে কেন তাঁকে সারা রাত আটকে রাখা হলো? আমি জড়িত সবার বিচার চাই।’
৭ মিনিট আগে
অবৈধভাবে প্রভাব বিস্তার করে জাঙ্গালিয়া বাস টার্মিনাল থেকে নতুন বাস সার্ভিস চালু করার প্রতিবাদে কুমিল্লা নগরীর তিনটি প্রধান বাস টার্মিনাল থেকে সব ধরনের বাস চলাচল বন্ধ রেখে ধর্মঘট পালন করছে কুমিল্লা বাস মালিক সমিতি।
৪১ মিনিট আগে
রুমীর মৃত্যু কারণ সম্পর্কে তার স্বজনেরা বলেন, সাংসারিক বা পারিবারিক বিষয়ে হতাশা থেকে এমন ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারেন রুমী। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিস্তারিত তদন্ত করে দেখার আহ্বান জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীতে অবস্থিত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় অভিমুখে আয়োজিত ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদবিরোধী জুলাই ৩৬ মঞ্চ’-এর পদযাত্রায় বাধা দিয়েছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। বর্তমানে আন্দোলনকারীরা হাইকমিশন সংলগ্ন সড়কে অবস্থান...
১ ঘণ্টা আগেআক্কেলপুর (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি

জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের কাশিরা বাজারে এক ইউপি সদস্যের ব্যক্তিগত কার্যালয় থেকে সুজন মণ্ডল (মাইক্রোবাসচালক) নামের এক ব্যক্তির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
নিহত সুজন মণ্ডলের স্ত্রী মারুফা আক্তারের অভিযোগ, টাকা চুরির অভিযোগে ইউপি সদস্য সেলিম হোসেন তাঁর স্বামীকে রাতভর আটকে রেখে নির্যাতন করে হত্যা করেছেন। পরে ঘটনাটি আড়াল করতে গলায় রশি দিয়ে আত্মহত্যার নাটক সাজানো হয়েছে।
আক্কেলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিন রেজা বলেন, ইউপি সদস্য সেলিম হোসেনের ব্যক্তিগত কার্যালয় থেকে সুজন মণ্ডলের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। লাশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মাথায় ব্যান্ডেজ ও শরীরের পেছনের অংশে কালশিটে দাগ দেখা গেছে। প্রাথমিকভাবে মারধরের আলামত পাওয়া গেছে।
নিহত সুজন মণ্ডল উপজেলার কাশিরা পুকুরিয়া গ্রামের ওসমান মণ্ডলের ছেলে। তিনি পেশায় মাইক্রোবাসচালক ছিলেন। এলাকায় তাঁর বিরুদ্ধে মাদক সেবন ও চুরির অভিযোগ রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, গতকাল বুধবার পাকুরদাড়িয়া গ্রামে বিজয় দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ওই দিন বিকেলে সুজন মণ্ডল তাঁর খালাতো বোন সোনাভানের বাড়িতে গিয়ে দরজা ভেঙে ৭০ হাজার টাকা চুরি করেন বলে অভিযোগ ওঠে। পরে সন্ধ্যার দিকে ইউপি সদস্য সেলিম হোসেনের সহায়তায় তাঁকে আটক করা হয়। মারধরের একপর্যায়ে সুজন টাকা চুরির কথা স্বীকার করেন এবং চুরি হওয়া টাকার ৪৫ হাজার টাকা ফেরত দেন।
এরপর ইউপি সদস্য সেলিম হোসেন সুজন মণ্ডলকে কাশিরা বাজারে তাঁর ব্যক্তিগত কার্যালয়ে নিয়ে যান। তিনি থানায় খবর দিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে শাস্তি দেওয়ার কথা জানান। তবে রাতে পুলিশ ঘটনাস্থলে না যাওয়ায় দুজন গ্রাম পুলিশ দিয়ে তাঁকে কার্যালয়ে আটকে রাখা হয়।
আজ সকালে সুজন মণ্ডল তাঁর স্ত্রী মারুফা আক্তারের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেন। কিছু সময় পর পাহারায় থাকা গ্রাম পুলিশরা তাঁর আত্মহত্যার খবর দেন। পরে স্বজনেরা গিয়ে দেখেন, কার্যালয়ের ফ্যানের হুকের সঙ্গে রশি প্যাঁচানো অবস্থায় সুজন মণ্ডলের লাশ ঝুলে আছে।
নিহতের স্ত্রী মারুফা আক্তার বলেন, ‘বুধবার সন্ধ্যায় ইউপি সদস্য সেলিম হোসেন আমার স্বামীকে ডেকে এনে রাতভর দফায় দফায় লাঠিপেটা করেছেন। তাঁর মাথায় ব্যান্ডেজ ছিল। নির্যাতনের কারণেই আমার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। থানা থাকতে কেন তাঁকে সারা রাত আটকে রাখা হলো? আমি জড়িত সবার বিচার চাই।’
তবে নির্যাতনের অভিযোগ অস্বীকার করে ইউপি সদস্য সেলিম হোসেন বলেন, ‘সুজন টাকা চুরি করেছিল। গ্রামবাসী তাকে মারধর করেছে। পরে তাকে আমার কার্যালয়ে এনে রাত ১০টার পর পুলিশকে খবর দিই। পুলিশ রাতে ভ্রাম্যমাণ আদালত হবে না জানালে দুজন গ্রাম পুলিশ পাহারায় রেখে আমি বাড়িতে চলে যাই। পাহারার দায়িত্বে থাকা গ্রাম পুলিশ প্রকৃতির ডাকে বাইরে গেলে সে আত্মহত্যা করে।’
গোপীনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, ‘ইউপি সদস্যের ব্যক্তিগত কার্যালয়ে কাউকে আটকে রাখার বিষয়টি আমাকে জানানো হয়নি। ইউপি সদস্যের এমন ক্ষমতা নেই। ঘটনাস্থলে গিয়ে ঝুলন্ত মরদেহ দেখি।’
আক্কেলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম রেজা বলেন, সকালে ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যা মনে হলেও ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত মৃত্যুর প্রকৃত কারণ বলা যাচ্ছে না। অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।

জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের কাশিরা বাজারে এক ইউপি সদস্যের ব্যক্তিগত কার্যালয় থেকে সুজন মণ্ডল (মাইক্রোবাসচালক) নামের এক ব্যক্তির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
নিহত সুজন মণ্ডলের স্ত্রী মারুফা আক্তারের অভিযোগ, টাকা চুরির অভিযোগে ইউপি সদস্য সেলিম হোসেন তাঁর স্বামীকে রাতভর আটকে রেখে নির্যাতন করে হত্যা করেছেন। পরে ঘটনাটি আড়াল করতে গলায় রশি দিয়ে আত্মহত্যার নাটক সাজানো হয়েছে।
আক্কেলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিন রেজা বলেন, ইউপি সদস্য সেলিম হোসেনের ব্যক্তিগত কার্যালয় থেকে সুজন মণ্ডলের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। লাশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মাথায় ব্যান্ডেজ ও শরীরের পেছনের অংশে কালশিটে দাগ দেখা গেছে। প্রাথমিকভাবে মারধরের আলামত পাওয়া গেছে।
নিহত সুজন মণ্ডল উপজেলার কাশিরা পুকুরিয়া গ্রামের ওসমান মণ্ডলের ছেলে। তিনি পেশায় মাইক্রোবাসচালক ছিলেন। এলাকায় তাঁর বিরুদ্ধে মাদক সেবন ও চুরির অভিযোগ রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, গতকাল বুধবার পাকুরদাড়িয়া গ্রামে বিজয় দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ওই দিন বিকেলে সুজন মণ্ডল তাঁর খালাতো বোন সোনাভানের বাড়িতে গিয়ে দরজা ভেঙে ৭০ হাজার টাকা চুরি করেন বলে অভিযোগ ওঠে। পরে সন্ধ্যার দিকে ইউপি সদস্য সেলিম হোসেনের সহায়তায় তাঁকে আটক করা হয়। মারধরের একপর্যায়ে সুজন টাকা চুরির কথা স্বীকার করেন এবং চুরি হওয়া টাকার ৪৫ হাজার টাকা ফেরত দেন।
এরপর ইউপি সদস্য সেলিম হোসেন সুজন মণ্ডলকে কাশিরা বাজারে তাঁর ব্যক্তিগত কার্যালয়ে নিয়ে যান। তিনি থানায় খবর দিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে শাস্তি দেওয়ার কথা জানান। তবে রাতে পুলিশ ঘটনাস্থলে না যাওয়ায় দুজন গ্রাম পুলিশ দিয়ে তাঁকে কার্যালয়ে আটকে রাখা হয়।
আজ সকালে সুজন মণ্ডল তাঁর স্ত্রী মারুফা আক্তারের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেন। কিছু সময় পর পাহারায় থাকা গ্রাম পুলিশরা তাঁর আত্মহত্যার খবর দেন। পরে স্বজনেরা গিয়ে দেখেন, কার্যালয়ের ফ্যানের হুকের সঙ্গে রশি প্যাঁচানো অবস্থায় সুজন মণ্ডলের লাশ ঝুলে আছে।
নিহতের স্ত্রী মারুফা আক্তার বলেন, ‘বুধবার সন্ধ্যায় ইউপি সদস্য সেলিম হোসেন আমার স্বামীকে ডেকে এনে রাতভর দফায় দফায় লাঠিপেটা করেছেন। তাঁর মাথায় ব্যান্ডেজ ছিল। নির্যাতনের কারণেই আমার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। থানা থাকতে কেন তাঁকে সারা রাত আটকে রাখা হলো? আমি জড়িত সবার বিচার চাই।’
তবে নির্যাতনের অভিযোগ অস্বীকার করে ইউপি সদস্য সেলিম হোসেন বলেন, ‘সুজন টাকা চুরি করেছিল। গ্রামবাসী তাকে মারধর করেছে। পরে তাকে আমার কার্যালয়ে এনে রাত ১০টার পর পুলিশকে খবর দিই। পুলিশ রাতে ভ্রাম্যমাণ আদালত হবে না জানালে দুজন গ্রাম পুলিশ পাহারায় রেখে আমি বাড়িতে চলে যাই। পাহারার দায়িত্বে থাকা গ্রাম পুলিশ প্রকৃতির ডাকে বাইরে গেলে সে আত্মহত্যা করে।’
গোপীনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, ‘ইউপি সদস্যের ব্যক্তিগত কার্যালয়ে কাউকে আটকে রাখার বিষয়টি আমাকে জানানো হয়নি। ইউপি সদস্যের এমন ক্ষমতা নেই। ঘটনাস্থলে গিয়ে ঝুলন্ত মরদেহ দেখি।’
আক্কেলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম রেজা বলেন, সকালে ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যা মনে হলেও ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত মৃত্যুর প্রকৃত কারণ বলা যাচ্ছে না। অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অস্থিরতা যেন আর না ঘটে সে বিষয়ে আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। পুরো সমাজ একটি অস্থিরতার মধ্যে চলছে এবং সব যে রাতারাতি ঠিক হয়ে যাবে, সেটা ভাবাও বোধ হয় ঠিক নয়।
২৩ এপ্রিল ২০২৫
অবৈধভাবে প্রভাব বিস্তার করে জাঙ্গালিয়া বাস টার্মিনাল থেকে নতুন বাস সার্ভিস চালু করার প্রতিবাদে কুমিল্লা নগরীর তিনটি প্রধান বাস টার্মিনাল থেকে সব ধরনের বাস চলাচল বন্ধ রেখে ধর্মঘট পালন করছে কুমিল্লা বাস মালিক সমিতি।
৪১ মিনিট আগে
রুমীর মৃত্যু কারণ সম্পর্কে তার স্বজনেরা বলেন, সাংসারিক বা পারিবারিক বিষয়ে হতাশা থেকে এমন ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারেন রুমী। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিস্তারিত তদন্ত করে দেখার আহ্বান জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীতে অবস্থিত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় অভিমুখে আয়োজিত ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদবিরোধী জুলাই ৩৬ মঞ্চ’-এর পদযাত্রায় বাধা দিয়েছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। বর্তমানে আন্দোলনকারীরা হাইকমিশন সংলগ্ন সড়কে অবস্থান...
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা প্রতিনিধি

অবৈধভাবে প্রভাব বিস্তার করে জাঙ্গালিয়া বাস টার্মিনাল থেকে নতুন বাস সার্ভিস চালু করার প্রতিবাদে কুমিল্লা নগরীর তিনটি প্রধান বাস টার্মিনাল থেকে সব ধরনের বাস চলাচল বন্ধ রেখে ধর্মঘট পালন করছে কুমিল্লা বাস মালিক সমিতি। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এই কর্মসূচির ফলে নগরীসহ জেলার অন্তত ৪০টি সড়কে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় কর্মজীবী মানুষ, শিক্ষার্থী ও দূরপাল্লার যাত্রীরা পড়েছে চরম ভোগান্তিতে।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই নগরীর জাঙ্গালিয়া, শাসনগাছা ও চকবাজার বাস টার্মিনাল থেকে কোনো বাস ছেড়ে যায়নি। এতে কুমিল্লা-ঢাকা, কুমিল্লা-চট্টগ্রাম, কুমিল্লা-সিলেট, কুমিল্লা-চাঁদপুরসহ গুরুত্বপূর্ণ আন্তজেলা ও অভ্যন্তরীণ রুটগুলো কার্যত অচল হয়ে পড়ে।
পরিবহন-সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জাঙ্গালিয়া বাস টার্মিনাল ব্যবহার করে কুমিল্লা-চাঁদপুর সড়কে আইদি পরিবহনের বাস চলাচল বন্ধের দাবিতে এই ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়।

কুমিল্লা বাস মালিক সমিতির নেতারা অভিযোগ করেন, আইদি পরিবহন প্রয়োজনীয় রুট পারমিট ছাড়াই কুমিল্লার টার্মিনাল ব্যবহার করতে চাইছে, যা পরিবহন আইন ও বিদ্যমান নিয়মের পরিপন্থী।
আইদি পরিবহনের চেয়ারম্যান মীর পারভেজ আলম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ২০২৩ সালে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের অনুমতি নিয়ে কুমিল্লা-চাঁদপুর রুটে তাঁদের বাস চলাচল শুরু হয়। তবে শুরু থেকেই একটি প্রভাবশালী সিন্ডিকেট তাঁদের চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে আসছে। তিনি দাবি করেন, এসব বাধার কারণেই কুমিল্লা জেলা প্রশাসন থেকে রুট পারমিট ও অনাপত্তিপত্র পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে জাঙ্গালিয়া বাস টার্মিনাল ব্যবহার বন্ধ রেখে পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকা থেকে বাস সার্ভিস পরিচালনা করা হচ্ছে।
অন্যদিকে কুমিল্লা বাস মালিক সমিতির কার্যকরী সভাপতি মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ‘চাঁদপুর জেলা প্রশাসন থেকে অনুমতি থাকলেও কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের রুট পারমিট ছাড়া কোনো পরিবহন কুমিল্লার টার্মিনাল ব্যবহার করতে পারে না। এর আগেও আমরা তাদের একাধিকবার সতর্ক করেছি। কিন্তু বিজয় দিবস ও বুধবার হঠাৎ প্রভাব বিস্তার করে টার্মিনালে বাস ঢুকিয়ে চলাচল শুরু করে। বৃহস্পতিবার আবার একই চেষ্টা করলে বাধ্য হয়ে ধর্মঘট পালন করা হয়।’
এদিকে বাস চলাচল বন্ধ থাকায় সকাল থেকেই নগরীর বিভিন্ন এলাকায় যাত্রীদের দীর্ঘ অপেক্ষায় থাকতে দেখা যায়। অনেকে নিরুপায় হয়ে অটোরিকশা, মাইক্রোবাস কিংবা অন্যান্য বিকল্প যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে গন্তব্যে রওনা হন। শিক্ষার্থী ও অফিসগামীদের মধ্যে ক্ষোভ ও অসন্তোষ প্রকাশ পায়।
পরিবহন-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দ্রুত প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ ও সমন্বিত সিদ্ধান্ত না এলে এই সংকট আরও জটিল আকার ধারণ করতে পারে, যার সরাসরি ভুক্তভোগী হবে সাধারণ যাত্রীরা।

অবৈধভাবে প্রভাব বিস্তার করে জাঙ্গালিয়া বাস টার্মিনাল থেকে নতুন বাস সার্ভিস চালু করার প্রতিবাদে কুমিল্লা নগরীর তিনটি প্রধান বাস টার্মিনাল থেকে সব ধরনের বাস চলাচল বন্ধ রেখে ধর্মঘট পালন করছে কুমিল্লা বাস মালিক সমিতি। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এই কর্মসূচির ফলে নগরীসহ জেলার অন্তত ৪০টি সড়কে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় কর্মজীবী মানুষ, শিক্ষার্থী ও দূরপাল্লার যাত্রীরা পড়েছে চরম ভোগান্তিতে।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই নগরীর জাঙ্গালিয়া, শাসনগাছা ও চকবাজার বাস টার্মিনাল থেকে কোনো বাস ছেড়ে যায়নি। এতে কুমিল্লা-ঢাকা, কুমিল্লা-চট্টগ্রাম, কুমিল্লা-সিলেট, কুমিল্লা-চাঁদপুরসহ গুরুত্বপূর্ণ আন্তজেলা ও অভ্যন্তরীণ রুটগুলো কার্যত অচল হয়ে পড়ে।
পরিবহন-সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জাঙ্গালিয়া বাস টার্মিনাল ব্যবহার করে কুমিল্লা-চাঁদপুর সড়কে আইদি পরিবহনের বাস চলাচল বন্ধের দাবিতে এই ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়।

কুমিল্লা বাস মালিক সমিতির নেতারা অভিযোগ করেন, আইদি পরিবহন প্রয়োজনীয় রুট পারমিট ছাড়াই কুমিল্লার টার্মিনাল ব্যবহার করতে চাইছে, যা পরিবহন আইন ও বিদ্যমান নিয়মের পরিপন্থী।
আইদি পরিবহনের চেয়ারম্যান মীর পারভেজ আলম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ২০২৩ সালে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের অনুমতি নিয়ে কুমিল্লা-চাঁদপুর রুটে তাঁদের বাস চলাচল শুরু হয়। তবে শুরু থেকেই একটি প্রভাবশালী সিন্ডিকেট তাঁদের চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে আসছে। তিনি দাবি করেন, এসব বাধার কারণেই কুমিল্লা জেলা প্রশাসন থেকে রুট পারমিট ও অনাপত্তিপত্র পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে জাঙ্গালিয়া বাস টার্মিনাল ব্যবহার বন্ধ রেখে পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকা থেকে বাস সার্ভিস পরিচালনা করা হচ্ছে।
অন্যদিকে কুমিল্লা বাস মালিক সমিতির কার্যকরী সভাপতি মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ‘চাঁদপুর জেলা প্রশাসন থেকে অনুমতি থাকলেও কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের রুট পারমিট ছাড়া কোনো পরিবহন কুমিল্লার টার্মিনাল ব্যবহার করতে পারে না। এর আগেও আমরা তাদের একাধিকবার সতর্ক করেছি। কিন্তু বিজয় দিবস ও বুধবার হঠাৎ প্রভাব বিস্তার করে টার্মিনালে বাস ঢুকিয়ে চলাচল শুরু করে। বৃহস্পতিবার আবার একই চেষ্টা করলে বাধ্য হয়ে ধর্মঘট পালন করা হয়।’
এদিকে বাস চলাচল বন্ধ থাকায় সকাল থেকেই নগরীর বিভিন্ন এলাকায় যাত্রীদের দীর্ঘ অপেক্ষায় থাকতে দেখা যায়। অনেকে নিরুপায় হয়ে অটোরিকশা, মাইক্রোবাস কিংবা অন্যান্য বিকল্প যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে গন্তব্যে রওনা হন। শিক্ষার্থী ও অফিসগামীদের মধ্যে ক্ষোভ ও অসন্তোষ প্রকাশ পায়।
পরিবহন-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দ্রুত প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ ও সমন্বিত সিদ্ধান্ত না এলে এই সংকট আরও জটিল আকার ধারণ করতে পারে, যার সরাসরি ভুক্তভোগী হবে সাধারণ যাত্রীরা।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অস্থিরতা যেন আর না ঘটে সে বিষয়ে আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। পুরো সমাজ একটি অস্থিরতার মধ্যে চলছে এবং সব যে রাতারাতি ঠিক হয়ে যাবে, সেটা ভাবাও বোধ হয় ঠিক নয়।
২৩ এপ্রিল ২০২৫
নিহতের স্ত্রী মারুফা আক্তার বলেন, ‘বুধবার সন্ধ্যায় ইউপি সদস্য সেলিম হোসেন আমার স্বামীকে ডেকে এনে রাতভর দফায় দফায় লাঠিপেটা করেছেন। তাঁর মাথায় ব্যান্ডেজ ছিল। নির্যাতনের কারণেই আমার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। থানা থাকতে কেন তাঁকে সারা রাত আটকে রাখা হলো? আমি জড়িত সবার বিচার চাই।’
৭ মিনিট আগে
রুমীর মৃত্যু কারণ সম্পর্কে তার স্বজনেরা বলেন, সাংসারিক বা পারিবারিক বিষয়ে হতাশা থেকে এমন ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারেন রুমী। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিস্তারিত তদন্ত করে দেখার আহ্বান জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীতে অবস্থিত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় অভিমুখে আয়োজিত ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদবিরোধী জুলাই ৩৬ মঞ্চ’-এর পদযাত্রায় বাধা দিয়েছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। বর্তমানে আন্দোলনকারীরা হাইকমিশন সংলগ্ন সড়কে অবস্থান...
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

রাজধানীর জিগাতলার ছাত্রী হোস্টেল থেকে উদ্ধার হওয়া এনসিপি নেত্রী জান্নাতারা রুমীর (৩০) মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরেই তাঁর মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।
আজ বেলা ১টার দিকে হাজারীবাগ থানা-পুলিশ রুমীর মরদেহ মর্গে পাঠায়।
এর আগে রুমীর মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেন হাজারীবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নাজমা বেগম।
একই থানার উপপরিদর্শক মো. কামরুজ্জামান জানান, রুমীর বাড়ি নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর বাসস্ট্যান্ডে। বাবার জাকির হোসেন। রুমী ধানমন্ডি গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে নার্সিংয়ে পড়ালেখা শেষ করেছেন। এরপর বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে চাকরি করছিলেন। তবে বর্তমানে কোথায় চাকরি করতেন, নাকি বেকার ছিলেন তা জানাতে পারেননি তিনি।
এদিকে রুমীর চাচাতো ভাই মেহেদী হাসান জানান, জিগাতলার ওই বাসার ছাত্রী হোস্টেলে থাকতেন রুমী। তার দু’বার বিয়ে হয়েছিল। দুই সংসারই ভেঙে গেছে। দুই সংসারে দুটি সন্তানও রয়েছে রুমীর। দুই সন্তান বাবার কাছে থাকে।
তিনি আরও বলেন, ‘শুনেছি রুমীর রুমমেট বাড়িতে গিয়েছে। বুধবার রাতে একাই ছিলেন রুমী। তবে একই ফ্ল্যাটে পাশের রুমে অন্য রুমমেটরা ছিলেন। রাতে গৃহকর্মী পঞ্চম তলায় তাঁদের ফ্ল্যাটের সামনে গেলে দরজা খোলা দেখতে পান এবং ভেতরে আলো জ্বলতে দেখেন। এরপর উঁকি দিলে রুমীকে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। পরে তিনিই সবাইকে ডেকে তোলেন বলে শুনেছি।’
রুমীর মৃত্যু কারণ সম্পর্কে তাঁর স্বজনেরা বলেন, সাংসারিক বা পারিবারিক বিষয়ে হতাশা থেকে এমন ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারেন রুমী। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিস্তারিত তদন্ত করে দেখার আহ্বান জানান তাঁরা।
উল্লেখ্য, রাজধানীর জিগাতলার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে আজ রুমীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, রুমী জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এনসিপির ধানমন্ডি শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী ছিলেন বলে জানিয়েছেন দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব তারেক রেজা।

রাজধানীর জিগাতলার ছাত্রী হোস্টেল থেকে উদ্ধার হওয়া এনসিপি নেত্রী জান্নাতারা রুমীর (৩০) মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরেই তাঁর মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।
আজ বেলা ১টার দিকে হাজারীবাগ থানা-পুলিশ রুমীর মরদেহ মর্গে পাঠায়।
এর আগে রুমীর মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেন হাজারীবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নাজমা বেগম।
একই থানার উপপরিদর্শক মো. কামরুজ্জামান জানান, রুমীর বাড়ি নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর বাসস্ট্যান্ডে। বাবার জাকির হোসেন। রুমী ধানমন্ডি গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে নার্সিংয়ে পড়ালেখা শেষ করেছেন। এরপর বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে চাকরি করছিলেন। তবে বর্তমানে কোথায় চাকরি করতেন, নাকি বেকার ছিলেন তা জানাতে পারেননি তিনি।
এদিকে রুমীর চাচাতো ভাই মেহেদী হাসান জানান, জিগাতলার ওই বাসার ছাত্রী হোস্টেলে থাকতেন রুমী। তার দু’বার বিয়ে হয়েছিল। দুই সংসারই ভেঙে গেছে। দুই সংসারে দুটি সন্তানও রয়েছে রুমীর। দুই সন্তান বাবার কাছে থাকে।
তিনি আরও বলেন, ‘শুনেছি রুমীর রুমমেট বাড়িতে গিয়েছে। বুধবার রাতে একাই ছিলেন রুমী। তবে একই ফ্ল্যাটে পাশের রুমে অন্য রুমমেটরা ছিলেন। রাতে গৃহকর্মী পঞ্চম তলায় তাঁদের ফ্ল্যাটের সামনে গেলে দরজা খোলা দেখতে পান এবং ভেতরে আলো জ্বলতে দেখেন। এরপর উঁকি দিলে রুমীকে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। পরে তিনিই সবাইকে ডেকে তোলেন বলে শুনেছি।’
রুমীর মৃত্যু কারণ সম্পর্কে তাঁর স্বজনেরা বলেন, সাংসারিক বা পারিবারিক বিষয়ে হতাশা থেকে এমন ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারেন রুমী। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিস্তারিত তদন্ত করে দেখার আহ্বান জানান তাঁরা।
উল্লেখ্য, রাজধানীর জিগাতলার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে আজ রুমীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, রুমী জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এনসিপির ধানমন্ডি শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী ছিলেন বলে জানিয়েছেন দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব তারেক রেজা।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অস্থিরতা যেন আর না ঘটে সে বিষয়ে আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। পুরো সমাজ একটি অস্থিরতার মধ্যে চলছে এবং সব যে রাতারাতি ঠিক হয়ে যাবে, সেটা ভাবাও বোধ হয় ঠিক নয়।
২৩ এপ্রিল ২০২৫
নিহতের স্ত্রী মারুফা আক্তার বলেন, ‘বুধবার সন্ধ্যায় ইউপি সদস্য সেলিম হোসেন আমার স্বামীকে ডেকে এনে রাতভর দফায় দফায় লাঠিপেটা করেছেন। তাঁর মাথায় ব্যান্ডেজ ছিল। নির্যাতনের কারণেই আমার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। থানা থাকতে কেন তাঁকে সারা রাত আটকে রাখা হলো? আমি জড়িত সবার বিচার চাই।’
৭ মিনিট আগে
অবৈধভাবে প্রভাব বিস্তার করে জাঙ্গালিয়া বাস টার্মিনাল থেকে নতুন বাস সার্ভিস চালু করার প্রতিবাদে কুমিল্লা নগরীর তিনটি প্রধান বাস টার্মিনাল থেকে সব ধরনের বাস চলাচল বন্ধ রেখে ধর্মঘট পালন করছে কুমিল্লা বাস মালিক সমিতি।
৪১ মিনিট আগে
রাজশাহীতে অবস্থিত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় অভিমুখে আয়োজিত ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদবিরোধী জুলাই ৩৬ মঞ্চ’-এর পদযাত্রায় বাধা দিয়েছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। বর্তমানে আন্দোলনকারীরা হাইকমিশন সংলগ্ন সড়কে অবস্থান...
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী প্রতিনিধি

রাজশাহীতে অবস্থিত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় অভিমুখে আয়োজিত ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদবিরোধী জুলাই ৩৬ মঞ্চ’-এর পদযাত্রায় বাধা দিয়েছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। বর্তমানে আন্দোলনকারীরা হাইকমিশন সংলগ্ন সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন।
বেলা সাড়ে ১২টার দিকে জুলাই ৩৬ মঞ্চের ১০ থেকে ১৫ জন সদস্য মাথায় জাতীয় পতাকা বেঁধে নগরীর ভদ্রা মোড়ে জড়ো হন। সেখান থেকে তাঁরা ভারতবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দিতে দিতে পদ্মা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনের কার্যালয়ের দিকে পদযাত্রা শুরু করেন।
দুপুর পৌনে ১টার দিকে পদযাত্রাটি হাইকমিশন কার্যালয়ের কাছাকাছি পৌঁছালে পুলিশি বাধার মুখে পড়ে। কার্যালয় থেকে প্রায় ১০০ গজ দূরে ব্যারিকেড দিয়ে পুলিশ আন্দোলনকারীদের আটকে দেয়। একপর্যায়ে জুলাই ৩৬ মঞ্চের সদস্যরা ব্যারিকেড ভেঙে সামনে এগোতে চাইলে পুলিশের সঙ্গে তাদের ধস্তাধস্তি হয়। বাধার মুখে আন্দোলনকারীরা সেখানেই সড়কের ওপর বসে পড়েন এবং বিক্ষোভ শুরু করেন।
আন্দোলনকারীদের পক্ষে জুলাই ৩৬ মঞ্চের সদস্য শাহরিয়ার কবির বলেন, ‘ভারত আমাদের দেশের ওপর নানা ধরনের আগ্রাসন চালাচ্ছে। সীমান্তে একের পর এক হত্যাকাণ্ড ঘটছে, নিরপরাধ মানুষদের হত্যা করা হচ্ছে। এমনকি খুনি হাসিনাকে তারা ভারতে আশ্রয় দিয়েছে। ওসমান হাদির খুনিদেরও ভারত আশ্রয় দিয়েছে। আমরা এই ভারতীয় আগ্রাসন কোনোভাবেই মেনে নেব না।’
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, আন্দোলনকারীরা হাইকমিশন কার্যালয় থেকে ১০০ গজ দূরে প্রধান সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো কর্মকর্তার তাৎক্ষণিক আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
নগরীর ওই এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে এবং যান চলাচল কিছুটা বিঘ্নিত হচ্ছে।

রাজশাহীতে অবস্থিত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয় অভিমুখে আয়োজিত ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদবিরোধী জুলাই ৩৬ মঞ্চ’-এর পদযাত্রায় বাধা দিয়েছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। বর্তমানে আন্দোলনকারীরা হাইকমিশন সংলগ্ন সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন।
বেলা সাড়ে ১২টার দিকে জুলাই ৩৬ মঞ্চের ১০ থেকে ১৫ জন সদস্য মাথায় জাতীয় পতাকা বেঁধে নগরীর ভদ্রা মোড়ে জড়ো হন। সেখান থেকে তাঁরা ভারতবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দিতে দিতে পদ্মা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনের কার্যালয়ের দিকে পদযাত্রা শুরু করেন।
দুপুর পৌনে ১টার দিকে পদযাত্রাটি হাইকমিশন কার্যালয়ের কাছাকাছি পৌঁছালে পুলিশি বাধার মুখে পড়ে। কার্যালয় থেকে প্রায় ১০০ গজ দূরে ব্যারিকেড দিয়ে পুলিশ আন্দোলনকারীদের আটকে দেয়। একপর্যায়ে জুলাই ৩৬ মঞ্চের সদস্যরা ব্যারিকেড ভেঙে সামনে এগোতে চাইলে পুলিশের সঙ্গে তাদের ধস্তাধস্তি হয়। বাধার মুখে আন্দোলনকারীরা সেখানেই সড়কের ওপর বসে পড়েন এবং বিক্ষোভ শুরু করেন।
আন্দোলনকারীদের পক্ষে জুলাই ৩৬ মঞ্চের সদস্য শাহরিয়ার কবির বলেন, ‘ভারত আমাদের দেশের ওপর নানা ধরনের আগ্রাসন চালাচ্ছে। সীমান্তে একের পর এক হত্যাকাণ্ড ঘটছে, নিরপরাধ মানুষদের হত্যা করা হচ্ছে। এমনকি খুনি হাসিনাকে তারা ভারতে আশ্রয় দিয়েছে। ওসমান হাদির খুনিদেরও ভারত আশ্রয় দিয়েছে। আমরা এই ভারতীয় আগ্রাসন কোনোভাবেই মেনে নেব না।’
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, আন্দোলনকারীরা হাইকমিশন কার্যালয় থেকে ১০০ গজ দূরে প্রধান সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো কর্মকর্তার তাৎক্ষণিক আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
নগরীর ওই এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে এবং যান চলাচল কিছুটা বিঘ্নিত হচ্ছে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অস্থিরতা যেন আর না ঘটে সে বিষয়ে আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। পুরো সমাজ একটি অস্থিরতার মধ্যে চলছে এবং সব যে রাতারাতি ঠিক হয়ে যাবে, সেটা ভাবাও বোধ হয় ঠিক নয়।
২৩ এপ্রিল ২০২৫
নিহতের স্ত্রী মারুফা আক্তার বলেন, ‘বুধবার সন্ধ্যায় ইউপি সদস্য সেলিম হোসেন আমার স্বামীকে ডেকে এনে রাতভর দফায় দফায় লাঠিপেটা করেছেন। তাঁর মাথায় ব্যান্ডেজ ছিল। নির্যাতনের কারণেই আমার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। থানা থাকতে কেন তাঁকে সারা রাত আটকে রাখা হলো? আমি জড়িত সবার বিচার চাই।’
৭ মিনিট আগে
অবৈধভাবে প্রভাব বিস্তার করে জাঙ্গালিয়া বাস টার্মিনাল থেকে নতুন বাস সার্ভিস চালু করার প্রতিবাদে কুমিল্লা নগরীর তিনটি প্রধান বাস টার্মিনাল থেকে সব ধরনের বাস চলাচল বন্ধ রেখে ধর্মঘট পালন করছে কুমিল্লা বাস মালিক সমিতি।
৪১ মিনিট আগে
রুমীর মৃত্যু কারণ সম্পর্কে তার স্বজনেরা বলেন, সাংসারিক বা পারিবারিক বিষয়ে হতাশা থেকে এমন ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারেন রুমী। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিস্তারিত তদন্ত করে দেখার আহ্বান জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগে