অনলাইন ডেস্ক
ঘোষণাপত্র তৈরিতে তাড়াহুড়ো ও যেনতেন প্রক্রিয়ায় না করার আহ্বান জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেন, ‘আমরা বলেছি, এটা যেন তাড়াহুড়ো করে যেনতেন প্রক্রিয়ায় না করা হয়। ঘোষণাপত্র তৈরির জন্য সরকারের দিক থেকে এই উদ্যোগ নেওয়া দরকার।’
আজ বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বানে সর্বদলীয় সংলাপ শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানের আমন্ত্রণে রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন অংশীজনকে ডাকা হয়েছিল। সেই বৈঠকের উদ্দেশ্য ছিল জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের একটি ঘোষণাপত্র কীভাবে তৈরি করা যাবে। গণ-অভ্যুত্থানের যে প্রেক্ষাপট, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জনগণের চেয়ে আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ ঘটেছে, গণ-অভ্যুত্থান ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের যেই দিকনির্দেশনা দেয়, এই বিষয়গুলো একটা দলিলের একত্র হতে পারে। তবে সেটার একটা পদ্ধতিগত দিক কী হবে? দলিলটা কীভাবে তৈরি হবে? এই বিষয়ে আমরা আমাদের প্রস্তাবগুলো তুলে ধরেছি। আশা করি, সেই অনুযায়ী অন্তর্বর্তী সরকার কর্মপন্থা তৈরি করবেন।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, ‘আমরা বলেছি, এটা যেন তাড়াহুড়ো করে যেনতেন প্রক্রিয়ায় না করা হয়। ঘোষণাপত্র তৈরির জন্য সরকারের দিক থেকে এই উদ্যোগ নেওয়া দরকার। এটা কী হবে? এটার আইনের দিক কী? রাজনৈতিক দিকগুলো কী? এ প্রশ্নগুলো সবার ঐকমত্যের জায়গা থেকে হবে।’
সরকারের পক্ষ থেকে একটি ড্রাফট কমিটি করা দরকার জানিয়ে সাকি বলেন, ড্রাফট কমিটি ড্রাফটিংয়ের দায়িত্বের জায়গায় থাকবেন। শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক দলসহ সব অংশীজনের মতামতকে যুক্ত করে প্রয়োজনীয় সময় নিয়ে দলিলটি তৈরি করতে হবে। একটা ভবিষ্যতের দলিল। এটা আমাদের রাজনৈতিক সূত্র হিসেবে সব সময় কাজে লাগবে। সেভাবে যাতে তৈরি করা হয়।
সাকি আরও বলেন, ‘৫ আগস্টে আন্দোলনের মধ্যে যে ঐকমত্য তৈরি হয়েছিল, সে ঐকমত্যের প্রকাশ হিসেবে সেভাবে আমাদের দলিলটি তৈরি করার জন্য পদ্ধতিগত জায়গায় প্রস্তাব করেছি।’
ঘোষণাপত্র তৈরিতে তাড়াহুড়ো ও যেনতেন প্রক্রিয়ায় না করার আহ্বান জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেন, ‘আমরা বলেছি, এটা যেন তাড়াহুড়ো করে যেনতেন প্রক্রিয়ায় না করা হয়। ঘোষণাপত্র তৈরির জন্য সরকারের দিক থেকে এই উদ্যোগ নেওয়া দরকার।’
আজ বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বানে সর্বদলীয় সংলাপ শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানের আমন্ত্রণে রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন অংশীজনকে ডাকা হয়েছিল। সেই বৈঠকের উদ্দেশ্য ছিল জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের একটি ঘোষণাপত্র কীভাবে তৈরি করা যাবে। গণ-অভ্যুত্থানের যে প্রেক্ষাপট, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জনগণের চেয়ে আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ ঘটেছে, গণ-অভ্যুত্থান ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের যেই দিকনির্দেশনা দেয়, এই বিষয়গুলো একটা দলিলের একত্র হতে পারে। তবে সেটার একটা পদ্ধতিগত দিক কী হবে? দলিলটা কীভাবে তৈরি হবে? এই বিষয়ে আমরা আমাদের প্রস্তাবগুলো তুলে ধরেছি। আশা করি, সেই অনুযায়ী অন্তর্বর্তী সরকার কর্মপন্থা তৈরি করবেন।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, ‘আমরা বলেছি, এটা যেন তাড়াহুড়ো করে যেনতেন প্রক্রিয়ায় না করা হয়। ঘোষণাপত্র তৈরির জন্য সরকারের দিক থেকে এই উদ্যোগ নেওয়া দরকার। এটা কী হবে? এটার আইনের দিক কী? রাজনৈতিক দিকগুলো কী? এ প্রশ্নগুলো সবার ঐকমত্যের জায়গা থেকে হবে।’
সরকারের পক্ষ থেকে একটি ড্রাফট কমিটি করা দরকার জানিয়ে সাকি বলেন, ড্রাফট কমিটি ড্রাফটিংয়ের দায়িত্বের জায়গায় থাকবেন। শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক দলসহ সব অংশীজনের মতামতকে যুক্ত করে প্রয়োজনীয় সময় নিয়ে দলিলটি তৈরি করতে হবে। একটা ভবিষ্যতের দলিল। এটা আমাদের রাজনৈতিক সূত্র হিসেবে সব সময় কাজে লাগবে। সেভাবে যাতে তৈরি করা হয়।
সাকি আরও বলেন, ‘৫ আগস্টে আন্দোলনের মধ্যে যে ঐকমত্য তৈরি হয়েছিল, সে ঐকমত্যের প্রকাশ হিসেবে সেভাবে আমাদের দলিলটি তৈরি করার জন্য পদ্ধতিগত জায়গায় প্রস্তাব করেছি।’
চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনের রোডম্যাপ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘এখনো নির্বাচন নিয়ে বিভ্রান্তিমূলক কথাবার্তা হচ্ছে। বলা হচ্ছে, ডিসেম্বর থেকে জুন, আবার বলা হয়, জুন থেকে ডিসেম্বর। আমরা ডিসেম্বরে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা চাই। আমাদের দাবির সঙ্গে
৭ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠককে ইতিবাচকভাবে দেখছি এবং এই বৈঠক ভালো কিছু বয়ে আনবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ। শনিবার (৫ এপ্রিল) বিকেলে ভোলায় নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবা
১০ ঘণ্টা আগেভারতের লোকসভায় পাস হওয়া ওয়াক্ফ সংশোধনী বিলকে ‘মুসলিম স্বার্থবিরোধী’ আখ্যা দিয়ে এর তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার আজ শনিবার (৫ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে বলেছেন, এই বিল মুসলমানদের ধর্মীয় স্বাধীনতা, মালিকানা ও অধিকার হরণের একটি পরিকল্পিত প্রচেষ্টা।
১২ ঘণ্টা আগেছাত্র উপদেষ্টাদের সরকারে রেখে দেশে কোনোভাবেই সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব হবে না বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। আজ শনিবার দুপুরে ঝিনাইদহে দলের জেলা শাখার আয়োজনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১৪ ঘণ্টা আগে