নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গুমের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি করেছেন গুমের শিকার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘যারা গুমের সংস্কৃতির ধারক, বাহক, যারা গুম করেছে, হত্যা করেছে, তারা কারা বাংলাদেশের জনগন জানেন। নো মার্সি, গো টু জাস্টিস। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। তাঁরা মানুষকে গুম করেছে, হত্যা করেছে। তাঁদের বিচার করতে হবে।’
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরে গুম হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারের দুর্ভোগের চিত্র নিয়ে ‘জান ও জবান’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে তিনি এসব কথা বলেন। গুমের শিকার হওয়া স্বজনদের সংগঠন ‘মায়ের ডাক’ এর উদ্যোগে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
সরকারকে উদ্দেশ্য করে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই, যারা গুমের ঘটনার সঙ্গে দায়ী, যারা গুম করেছে, হত্যা করেছে, তাঁদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করুন, তাঁদের বিচারের সম্মুখিন করুন।’
তিনি বলেন, ‘গুমের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশে যদি ভবিষ্যতে একটি গুমের ঘটনা হয়, একটি বিচারবর্হিভূত ঘটনা হয়, অবৈধ আটকাদেশের ঘটনা হয়, আমরা তাঁদের পাশে থাকব। এই প্রতিশ্রুতি আমরা দিচ্ছি।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, আলোকচিত্রী মোশফিকুর রহমান জোহানও বক্তব্য রাখেন। এর আগে সকালে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। প্রদর্শনীর ছবিতে বিভিন্ন পরিবারের নানা গল্প ফুটে উঠেছে। একটি ছবিতে দেখা যায়, সিসিটিভি ফুটেজে মানুষ উঠিয়ে নেওয়ার দৃশ্য। আরেক ছবিতে মেলে ভারাক্রান্ত চেহারায় অসুস্থ মায়ের অপেক্ষা ছেলের ছবি হাতে। কোনো ছবিতে দেখা যায় মা-ছেলে অপলক তাকিয়ে আছে জানালার দিকে। জাতীয় জাদুঘরের নলিনীকান্ত ভট্টশালী গ্যালারীতে প্রদর্শনী চলবে ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
গুমের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি করেছেন গুমের শিকার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘যারা গুমের সংস্কৃতির ধারক, বাহক, যারা গুম করেছে, হত্যা করেছে, তারা কারা বাংলাদেশের জনগন জানেন। নো মার্সি, গো টু জাস্টিস। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। তাঁরা মানুষকে গুম করেছে, হত্যা করেছে। তাঁদের বিচার করতে হবে।’
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরে গুম হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারের দুর্ভোগের চিত্র নিয়ে ‘জান ও জবান’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে তিনি এসব কথা বলেন। গুমের শিকার হওয়া স্বজনদের সংগঠন ‘মায়ের ডাক’ এর উদ্যোগে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
সরকারকে উদ্দেশ্য করে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই, যারা গুমের ঘটনার সঙ্গে দায়ী, যারা গুম করেছে, হত্যা করেছে, তাঁদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করুন, তাঁদের বিচারের সম্মুখিন করুন।’
তিনি বলেন, ‘গুমের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশে যদি ভবিষ্যতে একটি গুমের ঘটনা হয়, একটি বিচারবর্হিভূত ঘটনা হয়, অবৈধ আটকাদেশের ঘটনা হয়, আমরা তাঁদের পাশে থাকব। এই প্রতিশ্রুতি আমরা দিচ্ছি।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, আলোকচিত্রী মোশফিকুর রহমান জোহানও বক্তব্য রাখেন। এর আগে সকালে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। প্রদর্শনীর ছবিতে বিভিন্ন পরিবারের নানা গল্প ফুটে উঠেছে। একটি ছবিতে দেখা যায়, সিসিটিভি ফুটেজে মানুষ উঠিয়ে নেওয়ার দৃশ্য। আরেক ছবিতে মেলে ভারাক্রান্ত চেহারায় অসুস্থ মায়ের অপেক্ষা ছেলের ছবি হাতে। কোনো ছবিতে দেখা যায় মা-ছেলে অপলক তাকিয়ে আছে জানালার দিকে। জাতীয় জাদুঘরের নলিনীকান্ত ভট্টশালী গ্যালারীতে প্রদর্শনী চলবে ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
২ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৩ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৫ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে