নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কারাবন্দী বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পরিবারের খোঁজ খবর নিতে তার বাসায় গেলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। আজ রোববার বিকেলে প্রথমে বিএনপির মহাসচিবের উত্তরার বাসায় যান গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। পরে ২০ দলীয় জোটের নেতারাও যান। এ সময় মির্জা ফখরুলের স্ত্রী রাহাত আরা বেগমের সঙ্গে তারা কথা বলেন, তাঁকে সহমর্মিতা জানান।
ফখরুলের বাসা থেকে বেরিয়ে বিএনপি মহাসচিব ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ গ্রেপ্তার হওয়া নেতা-কর্মীদের মুক্তির দাবি জানান তারা।
গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা ও নাগরিক ঐক্যর সভাপতি মাহামুদুর রহমান মান্না বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মত একজন সব্যসাচী রাজনীতিককে গ্রেপ্তার করাটা অত্যন্ত দুঃখজনক। তাঁকে যেভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তা রাজনীতিতে সদাচারের লঙ্ঘন। দেশের একজন প্রথম শ্রেণির নেতার বাড়িতে যদি এ রকম আচরণ করা হয়, তাহলে সারা দেশে কি করা হয়, সেটা সহজেই অনুমেয়। ফখরুলের গ্রেপ্তারে নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে তাঁর মুক্তির দাবি জানান মান্না।
এ সময় মঞ্চের অন্য নেতাদের মধ্যে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মির্জা ফখরুলের স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে এসে ২০ দলীয় জোটের নেতা ও কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, বর্তমান ফ্যাসিবাদী সরকার কোনো পরিবারের ইজ্জত রক্ষা করছে না। মধ্যরাতে বাড়ি ঘেরাও করে মির্জা ফখরুলের গ্রেপ্তারের ঘটনা তারই প্রমাণ। আমরা আশা করব অশোভন কাজ করা থেকে সরকার বিরত থাকবে। বিএনপির গ্রেপ্তার হওয়া নেতা-কর্মীদের জন্য সমবেদনা জানান তিনি।
এ সময় গণমিছিলের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের কথা জানিয়ে ইবরাহিম বলেন, ‘আগামী ৩০ ডিসেম্বর যে গণমিছিল হবে, তার সঙ্গে আমরা অবশ্যই আছি। একই সঙ্গে এটাও জানিয়ে রাখতে চাই-আমরা ১১টি দল আমাদের দক্ষতা-সক্ষমতা নিয়ে সেখানে উপস্থিত থাকব।
জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, বিএনপি যে ১০ দফা দিয়েছে, তার সঙ্গে আমরা একাত্মতা জানিয়েছি। দাবি আদায়ে আমরাও অভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করব। দেশবাসীকে এসব কর্মসূচিকে সফল করার আহ্বান জানান তিনি।
২০ দলীয় জোটের অন্য নেতাদের মধ্যে ছিলেন মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, এনডিপির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবু তাহের প্রমুখ।
কারাবন্দী বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পরিবারের খোঁজ খবর নিতে তার বাসায় গেলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। আজ রোববার বিকেলে প্রথমে বিএনপির মহাসচিবের উত্তরার বাসায় যান গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। পরে ২০ দলীয় জোটের নেতারাও যান। এ সময় মির্জা ফখরুলের স্ত্রী রাহাত আরা বেগমের সঙ্গে তারা কথা বলেন, তাঁকে সহমর্মিতা জানান।
ফখরুলের বাসা থেকে বেরিয়ে বিএনপি মহাসচিব ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ গ্রেপ্তার হওয়া নেতা-কর্মীদের মুক্তির দাবি জানান তারা।
গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা ও নাগরিক ঐক্যর সভাপতি মাহামুদুর রহমান মান্না বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মত একজন সব্যসাচী রাজনীতিককে গ্রেপ্তার করাটা অত্যন্ত দুঃখজনক। তাঁকে যেভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তা রাজনীতিতে সদাচারের লঙ্ঘন। দেশের একজন প্রথম শ্রেণির নেতার বাড়িতে যদি এ রকম আচরণ করা হয়, তাহলে সারা দেশে কি করা হয়, সেটা সহজেই অনুমেয়। ফখরুলের গ্রেপ্তারে নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে তাঁর মুক্তির দাবি জানান মান্না।
এ সময় মঞ্চের অন্য নেতাদের মধ্যে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মির্জা ফখরুলের স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে এসে ২০ দলীয় জোটের নেতা ও কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, বর্তমান ফ্যাসিবাদী সরকার কোনো পরিবারের ইজ্জত রক্ষা করছে না। মধ্যরাতে বাড়ি ঘেরাও করে মির্জা ফখরুলের গ্রেপ্তারের ঘটনা তারই প্রমাণ। আমরা আশা করব অশোভন কাজ করা থেকে সরকার বিরত থাকবে। বিএনপির গ্রেপ্তার হওয়া নেতা-কর্মীদের জন্য সমবেদনা জানান তিনি।
এ সময় গণমিছিলের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের কথা জানিয়ে ইবরাহিম বলেন, ‘আগামী ৩০ ডিসেম্বর যে গণমিছিল হবে, তার সঙ্গে আমরা অবশ্যই আছি। একই সঙ্গে এটাও জানিয়ে রাখতে চাই-আমরা ১১টি দল আমাদের দক্ষতা-সক্ষমতা নিয়ে সেখানে উপস্থিত থাকব।
জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, বিএনপি যে ১০ দফা দিয়েছে, তার সঙ্গে আমরা একাত্মতা জানিয়েছি। দাবি আদায়ে আমরাও অভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করব। দেশবাসীকে এসব কর্মসূচিকে সফল করার আহ্বান জানান তিনি।
২০ দলীয় জোটের অন্য নেতাদের মধ্যে ছিলেন মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, এনডিপির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবু তাহের প্রমুখ।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দলটির তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল ডেলিগেশন অব ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মি. সেবাস্টিয়ান রিগার ব্রাউনের আমন্ত্রণে রাজধানী ঢাকার গুলশানে তাঁর বাসায় ইইউ অন্তর্ভুক্ত আটটি দেশের প্রতিনিধির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে তাঁকে পবিত্র ওমরাহ পালনের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়েছেন
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আমরা মনে করি এই অন্তর্বর্তী সরকারের সকল সিদ্ধান্ত, সকল নীতি, সকল ভূমিকার মধ্যে জনআকাঙক্ষার প্রতিফলন থাকা উচিত। কিন্তু তিন মাস অতিবাহিত হচ্ছে। আমরা লক্ষ্য করছি দুর্ভাগ্যজনক হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো নীতি, কোনো কোনো সিদ্ধ
১০ ঘণ্টা আগেসংস্কার নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই। যাঁরা ‘সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে’— ধরনের প্রশ্ন তুলে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির
১৩ ঘণ্টা আগে