নিজস্ব প্রতিবেদক
হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হক গা ঢাকা দিয়েছেন। পুলিশ বলছে, একাধিকবার গ্রেফতারের জন্য অভিযান চালালেও তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া মাদ্রাসা থেকে দুই একবার ফেসবুক লাইভে আসলেও সেখানে আর নেই তিনি।
মতিঝিল বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) সৈয়দ নুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলার প্রাথমিক তদন্তে হেফাজতের এ নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। তাকে গ্রেফতারের জন্য পুলিশ একাধিক জায়গায় অভিযান চালিয়েছে। কিন্তু তার বাসা, মাদ্রাসায় ও সম্ভাব্য একাধিক জায়গায় খুঁজেও তাকে পাওয়া যায়নি। সে গ্রেফতার এড়াতে গা ঢাকা দিয়েছেন।
পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় তাকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। তাকে যেখানে পাওয়া যাবে সেখান থেকেই গ্রেফতার করা হবে।
গত ২৬ মার্চ ঢাকায় বায়তুল মোকাররম কেন্দ্রীয় মসজিদে নাশকতার ঘটনায় পল্টন থানার দুই মামলার আসামি করা হয় হেফাজতের এ নেতাকে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বলছেন, মামলায় হুকুমের আসামী হিসাবে মামুনুল হকের বিরুদ্ধে তথ্য প্রমাণ মিলেছে। তারপর থেকেই গ্রেফতার অভিযান চালানো হচ্ছে।
এদিকে মামুনুল হকের স্ত্রী হিসেবে আলোচনায় আসা দুই নারীকেও খুঁজছে পুলিশ। জান্নাত আরা ঝর্ণার পরে জান্নাতুল ফেরদৌস নামের ঐ দুই নারীও সন্ধান মিলছে না। এখন পর্যন্ত এই দুই নারীর অবস্থান নিশ্চিত হতে পারেননি তদন্তকারীরা।
মামুনুলের দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে দাবি করা জান্নাতুলের ভাই পরিচয় দেওয়া শাহজাহান নামের এক ব্যক্তি মোহাম্মদপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। জিডিতে তিনি লিখেন, মামুনুল হক তার বড় বোন জান্নাতুল ফেরদৌস ওরফে লিপিকে বিয়ে করেছেন। তবে তার বোনের কোনো সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না। বোনকে নিরাপত্তা দেওয়া এবং অভিভাবকের কাছে হস্তান্তরের জন্য জিডিতে তিনি আইনি সহায়তা চেয়েছেন।
অন্যদিকে মামুনুল হকের নারী কেলেঙ্কারি ও সম্প্রীতি হেফাজতে ইসলামের কর্মকাণ্ড নিয়ে অসন্তুষ্ট বাংলাদেশ ফরায়েজী আন্দোলন। এ কারণে হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমীরের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ হাসান।
আরও পড়ুন:
হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হক গা ঢাকা দিয়েছেন। পুলিশ বলছে, একাধিকবার গ্রেফতারের জন্য অভিযান চালালেও তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া মাদ্রাসা থেকে দুই একবার ফেসবুক লাইভে আসলেও সেখানে আর নেই তিনি।
মতিঝিল বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) সৈয়দ নুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলার প্রাথমিক তদন্তে হেফাজতের এ নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। তাকে গ্রেফতারের জন্য পুলিশ একাধিক জায়গায় অভিযান চালিয়েছে। কিন্তু তার বাসা, মাদ্রাসায় ও সম্ভাব্য একাধিক জায়গায় খুঁজেও তাকে পাওয়া যায়নি। সে গ্রেফতার এড়াতে গা ঢাকা দিয়েছেন।
পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় তাকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। তাকে যেখানে পাওয়া যাবে সেখান থেকেই গ্রেফতার করা হবে।
গত ২৬ মার্চ ঢাকায় বায়তুল মোকাররম কেন্দ্রীয় মসজিদে নাশকতার ঘটনায় পল্টন থানার দুই মামলার আসামি করা হয় হেফাজতের এ নেতাকে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বলছেন, মামলায় হুকুমের আসামী হিসাবে মামুনুল হকের বিরুদ্ধে তথ্য প্রমাণ মিলেছে। তারপর থেকেই গ্রেফতার অভিযান চালানো হচ্ছে।
এদিকে মামুনুল হকের স্ত্রী হিসেবে আলোচনায় আসা দুই নারীকেও খুঁজছে পুলিশ। জান্নাত আরা ঝর্ণার পরে জান্নাতুল ফেরদৌস নামের ঐ দুই নারীও সন্ধান মিলছে না। এখন পর্যন্ত এই দুই নারীর অবস্থান নিশ্চিত হতে পারেননি তদন্তকারীরা।
মামুনুলের দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে দাবি করা জান্নাতুলের ভাই পরিচয় দেওয়া শাহজাহান নামের এক ব্যক্তি মোহাম্মদপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। জিডিতে তিনি লিখেন, মামুনুল হক তার বড় বোন জান্নাতুল ফেরদৌস ওরফে লিপিকে বিয়ে করেছেন। তবে তার বোনের কোনো সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না। বোনকে নিরাপত্তা দেওয়া এবং অভিভাবকের কাছে হস্তান্তরের জন্য জিডিতে তিনি আইনি সহায়তা চেয়েছেন।
অন্যদিকে মামুনুল হকের নারী কেলেঙ্কারি ও সম্প্রীতি হেফাজতে ইসলামের কর্মকাণ্ড নিয়ে অসন্তুষ্ট বাংলাদেশ ফরায়েজী আন্দোলন। এ কারণে হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমীরের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ হাসান।
আরও পড়ুন:
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৯ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১১ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৫ ঘণ্টা আগে