নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের আটটির মধ্যে সাতটিতে প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। আসন ছাড় নিয়ে শরিকদের মধ্যে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলছেন, ‘শরিকদের মধ্যে জনসমর্থন নেই—এমন কাউকে ছাড় দিয়ে নির্বাচনে পরাজিত হওয়া যাবে না।’
আজ বুধবার আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের আসন ছাড় দেওয়া নিয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তর দেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
শরিকদের আসনে এবার আওয়ামী লীগের বড় নেতাদের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে সমঝোতা হলে পুরোনো আসনগুলো ছেড়ে দেওয়া হবে না কি নতুন আসনে ছাড় দেওয়া হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আসন বণ্টনের বিষয় আসলে সেটা তো পরস্পর সমঝোতার বিষয়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আপনি নির্বাচনে জেতার মতো ইলেকটেবল কি না? শরিক সে জন্য দেব? কিন্তু আপনাকে তো নির্বাচনে জিততে হবে। সেটা নম্বর ওয়ান।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘শরিক হলেই যে দিতে হবে? উনি নির্বাচনের জেতার অবস্থানে নেই, ওনার সেই রকম জনসমর্থন নেই। তাহলে শরিক এ জন্য দিয়ে হারব? সেটা তো হবে না। নির্বাচনে জিততে হবে।’ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনের জন্য দলীয় ডামি প্রার্থী দেওয়ার জন্য বলেছে আওয়ামী লীগ। দলীয় ঘোষণার পরে বিভিন্ন আসনে মনোনয়ন না পাওয়া আওয়ামী লীগ নেতা ও জনপ্রতিনিধিরা স্বতন্ত্র নির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দলের লোক হলে সিদ্ধান্ত মানতে হবে। সে রকম ঢালাওভাবে কিছু করতে যাব না। আমাদেরও কিছু কৌশল আছে।’
স্বতন্ত্র প্রার্থীর কারণে দলের মধ্যে শৃঙ্খলার সংকট দেখা দিতে পারে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সবকিছু মাথায় রেখে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবং নেব।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের আটটির মধ্যে সাতটিতে প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। আসন ছাড় নিয়ে শরিকদের মধ্যে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলছেন, ‘শরিকদের মধ্যে জনসমর্থন নেই—এমন কাউকে ছাড় দিয়ে নির্বাচনে পরাজিত হওয়া যাবে না।’
আজ বুধবার আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের আসন ছাড় দেওয়া নিয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তর দেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
শরিকদের আসনে এবার আওয়ামী লীগের বড় নেতাদের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে সমঝোতা হলে পুরোনো আসনগুলো ছেড়ে দেওয়া হবে না কি নতুন আসনে ছাড় দেওয়া হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আসন বণ্টনের বিষয় আসলে সেটা তো পরস্পর সমঝোতার বিষয়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আপনি নির্বাচনে জেতার মতো ইলেকটেবল কি না? শরিক সে জন্য দেব? কিন্তু আপনাকে তো নির্বাচনে জিততে হবে। সেটা নম্বর ওয়ান।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘শরিক হলেই যে দিতে হবে? উনি নির্বাচনের জেতার অবস্থানে নেই, ওনার সেই রকম জনসমর্থন নেই। তাহলে শরিক এ জন্য দিয়ে হারব? সেটা তো হবে না। নির্বাচনে জিততে হবে।’ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনের জন্য দলীয় ডামি প্রার্থী দেওয়ার জন্য বলেছে আওয়ামী লীগ। দলীয় ঘোষণার পরে বিভিন্ন আসনে মনোনয়ন না পাওয়া আওয়ামী লীগ নেতা ও জনপ্রতিনিধিরা স্বতন্ত্র নির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দলের লোক হলে সিদ্ধান্ত মানতে হবে। সে রকম ঢালাওভাবে কিছু করতে যাব না। আমাদেরও কিছু কৌশল আছে।’
স্বতন্ত্র প্রার্থীর কারণে দলের মধ্যে শৃঙ্খলার সংকট দেখা দিতে পারে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সবকিছু মাথায় রেখে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবং নেব।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৬ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে