নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘যে নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠন ও মন্ত্রিসভা শপথ নিয়েছে, এর নৈতিক ও গণতান্ত্রিক ভিত্তি নাই। এই সরকার বেশি দিন টিকতে পারবে না। লড়াই করেই এই সরকারের থেকে সবকিছু কড়ায়-গণ্ডায় আদায় করা হবে। এই রকম ফোরটোয়েন্টি সরকারের সঙ্গে কোনো কথার দরকার নাই।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত ‘প্রহসনের ডামি নির্বাচন জনগণ মানে না, অবিলম্বে অন্তর্বর্তীকালীন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচন দিতে হবে’ শিরোনামে এক বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মান্না বলেন, ‘পদত্যাগ করেন, মাফ করে দেব। সংসদ ভেঙে দেন, তারপর কথা বলব। এই সরকারের সঙ্গে কিসের কথা? এই রকম ফোরটোয়েন্টি একটা গভর্নমেন্টের সঙ্গে কথার কী দরকার? লড়াই যখন শুরু করেছি, তখন লড়াই করব। লড়াইয়ের মধ্যে নিজেদের পাওনা কড়ায়-গণ্ডায় আদায় করে নেব। জেনারেশনের পর জেনারেশন লাগবে না, মাসের পর মাসও লাগবে না। শুধু লড়াই করলে এই সরকার আর টিকতে পারবে না। কারণ, মানুষ তাদের সঙ্গে নাই।’
এই নির্বাচন একটা প্রহসন; তাই যেকোনো সময় আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি বদলে গণেশ উল্টে যেতে পারে। এমন ভাবনা থেকে দ্রুত এমপি ও মন্ত্রীদের শপথ করিয়ে সরকার গঠন করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেন মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘এত জলদি করে এমপিরা শপথ নিল, মন্ত্রীরা শপথ নিল কেন? কারণ, তাঁদের ভয় করছে। কী জানি কোথা থেকে কী হয়ে যায়। কখন না জানি গণেশ উল্টে যায়। ভয়ে আছেন তাঁরা।’
সাজানো নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল হিসেবে ভয়ানক মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয়েছে। এই সরকার আগামী পাঁচ বছর ক্ষমতা চালিয়ে নিতে পারবে না বলে মন্তব্য করেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেন, ‘আমরা নাকি নির্বাচনের ট্রেন মিস করেছি। আমরা বলি, এই ট্রেন বাংলাদেশ ধ্বংসের ট্রেন ছিল। এই ট্রেন বর্জন করে বাংলাদেশের মানুষ নৈতিক বল দেখিয়েছে। এই দেশ মানুষ রক্ষা করবে আপনাদের ক্ষমতা থেকে বিদায় করে।’
এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ, ডামি ও প্রহসন লীগে পরিণত হয়েছে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আওয়ামী লীগের একটা নতুন নামকরণ হয়েছে। কেউ কেউ আওয়ামী লীগকে নতুনভাবে নামকরণ করছেন। বাংলাদেশ ডামি লীগ নাকি এটার নামকরণ হয়েছে। কেউ কেউ আবার নতুন করে নামকরণ করছেন, এটা বাংলাদেশ তামাশা লীগে পর্ববসিত হয়েছে। প্রকাশ্যে যারা মানুষের ভোট নিয়ে এমন জালিয়াতি করতে পারে, ভোটের অধিকার নিয়ে তামাশা করতে পারে, লুণ্ঠন করতে পারে, তাদের মানুষ যদি তামাশা লীগ নাম দিয়ে থাকে, তাহলে মানুষকে দোষ দেওয়া যাবে না। ঐতিহ্যবাহী একটা রাজনৈতিক দলের রাজনৈতিক অধঃপতন কতটা নিম্ন পর্যায়ে গেছে, এই হলো এর নমুনা।’
সমাবেশে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে উপস্থিত হন গণসংহতি আন্দোলন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনসহ কয়েকটি বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা। এ সময় তাঁরা শেখ হাসিনা ‘ভোট চোর, ভোট চোর’ বলে স্লোগান দিয়ে পুনরায় জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানান।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সহসভাপতি তানিয়া রব, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুসহ গণতন্ত্র মঞ্চের বিভিন্ন স্তরের নেতারা। সমাবেশ শেষ পুনরায় নির্বাচনের দাবিতে একটি মিছিল প্রেসক্লাবের সামনে থেকে বের হয়। মিছিলটি পল্টন হয়ে জিপিও মোড় ঘুরে একই পথে আবার প্রেসক্লাবের সামনে এসে শেষ হয়।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘যে নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠন ও মন্ত্রিসভা শপথ নিয়েছে, এর নৈতিক ও গণতান্ত্রিক ভিত্তি নাই। এই সরকার বেশি দিন টিকতে পারবে না। লড়াই করেই এই সরকারের থেকে সবকিছু কড়ায়-গণ্ডায় আদায় করা হবে। এই রকম ফোরটোয়েন্টি সরকারের সঙ্গে কোনো কথার দরকার নাই।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত ‘প্রহসনের ডামি নির্বাচন জনগণ মানে না, অবিলম্বে অন্তর্বর্তীকালীন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচন দিতে হবে’ শিরোনামে এক বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মান্না বলেন, ‘পদত্যাগ করেন, মাফ করে দেব। সংসদ ভেঙে দেন, তারপর কথা বলব। এই সরকারের সঙ্গে কিসের কথা? এই রকম ফোরটোয়েন্টি একটা গভর্নমেন্টের সঙ্গে কথার কী দরকার? লড়াই যখন শুরু করেছি, তখন লড়াই করব। লড়াইয়ের মধ্যে নিজেদের পাওনা কড়ায়-গণ্ডায় আদায় করে নেব। জেনারেশনের পর জেনারেশন লাগবে না, মাসের পর মাসও লাগবে না। শুধু লড়াই করলে এই সরকার আর টিকতে পারবে না। কারণ, মানুষ তাদের সঙ্গে নাই।’
এই নির্বাচন একটা প্রহসন; তাই যেকোনো সময় আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি বদলে গণেশ উল্টে যেতে পারে। এমন ভাবনা থেকে দ্রুত এমপি ও মন্ত্রীদের শপথ করিয়ে সরকার গঠন করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেন মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘এত জলদি করে এমপিরা শপথ নিল, মন্ত্রীরা শপথ নিল কেন? কারণ, তাঁদের ভয় করছে। কী জানি কোথা থেকে কী হয়ে যায়। কখন না জানি গণেশ উল্টে যায়। ভয়ে আছেন তাঁরা।’
সাজানো নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল হিসেবে ভয়ানক মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয়েছে। এই সরকার আগামী পাঁচ বছর ক্ষমতা চালিয়ে নিতে পারবে না বলে মন্তব্য করেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেন, ‘আমরা নাকি নির্বাচনের ট্রেন মিস করেছি। আমরা বলি, এই ট্রেন বাংলাদেশ ধ্বংসের ট্রেন ছিল। এই ট্রেন বর্জন করে বাংলাদেশের মানুষ নৈতিক বল দেখিয়েছে। এই দেশ মানুষ রক্ষা করবে আপনাদের ক্ষমতা থেকে বিদায় করে।’
এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ, ডামি ও প্রহসন লীগে পরিণত হয়েছে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আওয়ামী লীগের একটা নতুন নামকরণ হয়েছে। কেউ কেউ আওয়ামী লীগকে নতুনভাবে নামকরণ করছেন। বাংলাদেশ ডামি লীগ নাকি এটার নামকরণ হয়েছে। কেউ কেউ আবার নতুন করে নামকরণ করছেন, এটা বাংলাদেশ তামাশা লীগে পর্ববসিত হয়েছে। প্রকাশ্যে যারা মানুষের ভোট নিয়ে এমন জালিয়াতি করতে পারে, ভোটের অধিকার নিয়ে তামাশা করতে পারে, লুণ্ঠন করতে পারে, তাদের মানুষ যদি তামাশা লীগ নাম দিয়ে থাকে, তাহলে মানুষকে দোষ দেওয়া যাবে না। ঐতিহ্যবাহী একটা রাজনৈতিক দলের রাজনৈতিক অধঃপতন কতটা নিম্ন পর্যায়ে গেছে, এই হলো এর নমুনা।’
সমাবেশে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে উপস্থিত হন গণসংহতি আন্দোলন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনসহ কয়েকটি বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা। এ সময় তাঁরা শেখ হাসিনা ‘ভোট চোর, ভোট চোর’ বলে স্লোগান দিয়ে পুনরায় জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানান।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সহসভাপতি তানিয়া রব, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুসহ গণতন্ত্র মঞ্চের বিভিন্ন স্তরের নেতারা। সমাবেশ শেষ পুনরায় নির্বাচনের দাবিতে একটি মিছিল প্রেসক্লাবের সামনে থেকে বের হয়। মিছিলটি পল্টন হয়ে জিপিও মোড় ঘুরে একই পথে আবার প্রেসক্লাবের সামনে এসে শেষ হয়।
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১২ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
১৫ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওনা করেন তিনি। পরে বিকেল ৪টার আগেই সেখানে পৌঁছান তিনি...
১৬ ঘণ্টা আগে