নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে বড় দলতো আছেই, সঙ্গে ছোট দলের মেধাবী ও প্রাজ্ঞদের নিয়ে সরকার গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা। তিনি বলেছেন, ‘দেশে অনেক ছোট-বড় দল আছে। এসব দল বা দলের নেতারা একেবারে আমজনতার কাছে তেমন পরিচিত নয়, কিন্তু মেধাবী এবং প্রাজ্ঞ। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তাদের নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করবে।’
‘জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা গঠনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পরবর্তীতে জাতীয় সরকার ও দ্বি–কক্ষ বিশিষ্ট জাতীয় সংসদ অপরিহার্য’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন রুমিন ফারহানা।
আজ শুক্রবার বিকেলে চট্টগ্রাম ক্লাব মিলনায়তনে বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে সভাটি আয়োজন করা হয়। মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপনের সভাপতিত্বে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন সদস্যসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি। সভায় জাতীয় সরকার নিয়ে মতামত দেন ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিশিষ্টজনেরা।
সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বিএনপি ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯০ আসন পাবে দাবি করে বিএনপির সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে একটি জাতীয় সরকার গঠন করবে। জাতীয় সরকারটি হবে প্রাজ্ঞ ও মেধাবীদের সম্মিলন।’
রুমিন ফারহানা বলেন, ‘দেশে অনেক ছোট বড় দল আছে। সেসব দলে অনেক মেধাবীরা আছেন। বিএনপি যদি রাষ্ট্রক্ষমতায় যায় তাহলে তাদের নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। কারণ গত ১৫ বছরে রাষ্ট্রের যে ক্ষতি হয়েছে, বিএনপি মনে করে সেসব মেরামত বিএনপির একা করা সমীচীন হবে না। যদিও বিএনপি চাইলে করতে পারে। কিন্তু করবে না। কারণ বিএনপি বহুদলের বিশ্বাস করে। এই জন্য জাতীয় সরকারের কনসেপ্ট নিয়ে আমরা এগোচ্ছি।’
দ্বি–কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ নিয়ে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘রাষ্ট্রের তিনটি বিভাগ—আইন বিভাগ, বিচার বিভাগ এবং নির্বাহী বিভাগ। এর মধ্যে আইন বিভাগের কাজ হলো শুধু আইন প্রণয়ন নয়, সেই সঙ্গে রাষ্ট্র প্রণয়নও। বাই দ্য পিপল, অব দ্য পিপল অ্যান্ড ফর দ্য পিপল, সংসদও স্বৈরতন্ত্র হয়ে উঠতে পারে। সে জন্য দ্বি–কক্ষ বিশিষ্ট ধারণাটা তারেক রহমান সাহেব নিয়ে আসছেন। এটির মাধ্যমে রাষ্ট্রের চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স চলে আসবে।’
এই সভায় বিএনপির জাতীয় ঐক্য গড়ার ক্ষেত্রে কৌশলী ও বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেওয়ার ওপর জোর দেওয়ার কথা বলেন নেতারা। ২০১৮ সালে নির্বাচনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা ড. কামাল হোসেনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়।
মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন মিডিয়া সেলের সদস্যসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি।
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে বড় দলতো আছেই, সঙ্গে ছোট দলের মেধাবী ও প্রাজ্ঞদের নিয়ে সরকার গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা। তিনি বলেছেন, ‘দেশে অনেক ছোট-বড় দল আছে। এসব দল বা দলের নেতারা একেবারে আমজনতার কাছে তেমন পরিচিত নয়, কিন্তু মেধাবী এবং প্রাজ্ঞ। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তাদের নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করবে।’
‘জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা গঠনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পরবর্তীতে জাতীয় সরকার ও দ্বি–কক্ষ বিশিষ্ট জাতীয় সংসদ অপরিহার্য’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন রুমিন ফারহানা।
আজ শুক্রবার বিকেলে চট্টগ্রাম ক্লাব মিলনায়তনে বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে সভাটি আয়োজন করা হয়। মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপনের সভাপতিত্বে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন সদস্যসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি। সভায় জাতীয় সরকার নিয়ে মতামত দেন ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিশিষ্টজনেরা।
সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বিএনপি ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯০ আসন পাবে দাবি করে বিএনপির সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে একটি জাতীয় সরকার গঠন করবে। জাতীয় সরকারটি হবে প্রাজ্ঞ ও মেধাবীদের সম্মিলন।’
রুমিন ফারহানা বলেন, ‘দেশে অনেক ছোট বড় দল আছে। সেসব দলে অনেক মেধাবীরা আছেন। বিএনপি যদি রাষ্ট্রক্ষমতায় যায় তাহলে তাদের নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। কারণ গত ১৫ বছরে রাষ্ট্রের যে ক্ষতি হয়েছে, বিএনপি মনে করে সেসব মেরামত বিএনপির একা করা সমীচীন হবে না। যদিও বিএনপি চাইলে করতে পারে। কিন্তু করবে না। কারণ বিএনপি বহুদলের বিশ্বাস করে। এই জন্য জাতীয় সরকারের কনসেপ্ট নিয়ে আমরা এগোচ্ছি।’
দ্বি–কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ নিয়ে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘রাষ্ট্রের তিনটি বিভাগ—আইন বিভাগ, বিচার বিভাগ এবং নির্বাহী বিভাগ। এর মধ্যে আইন বিভাগের কাজ হলো শুধু আইন প্রণয়ন নয়, সেই সঙ্গে রাষ্ট্র প্রণয়নও। বাই দ্য পিপল, অব দ্য পিপল অ্যান্ড ফর দ্য পিপল, সংসদও স্বৈরতন্ত্র হয়ে উঠতে পারে। সে জন্য দ্বি–কক্ষ বিশিষ্ট ধারণাটা তারেক রহমান সাহেব নিয়ে আসছেন। এটির মাধ্যমে রাষ্ট্রের চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স চলে আসবে।’
এই সভায় বিএনপির জাতীয় ঐক্য গড়ার ক্ষেত্রে কৌশলী ও বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেওয়ার ওপর জোর দেওয়ার কথা বলেন নেতারা। ২০১৮ সালে নির্বাচনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা ড. কামাল হোসেনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়।
মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন মিডিয়া সেলের সদস্যসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি।
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১৯ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
২১ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওনা করেন তিনি। পরে বিকেল ৪টার আগেই সেখানে পৌঁছান তিনি...
১ দিন আগে