নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিলে দলটির নেতা-কর্মীরা বসে বসে তামাক খাবে কি না, তা জানতে চেয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘বিএনপি শান্তিপূর্ণ কোনো কর্মসূচি দিলে কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিলে আমরা কি বসে বসে তামাক খাব?’
মঙ্গলবার (৩১ মে) আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যদের সঙ্গে সহযোগী সংগঠনের এক যৌথ সভায় এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। শেখ হাসিনাকে নিয়ে কটূক্তির প্রতিবাদে আগামী ৪ জুন আওয়ামী লীগ সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেও জানান তিনি।
সরকার বিএনপির কর্মসূচিতে বাধা দিচ্ছে দলটির এমন অভিযোগের জবাবে কাদের বলেন, ‘বাধার কোনো বিষয় নয়, আমার সামনে নেত্রীকে (শেখ হাসিনা) বলছেন, পঁচাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। এ কথা শুনলে তরুণদের কি মাথা ঠিক থাকে? সন্ত্রাসীদের কি বাধা দেব না?’
কাদের বলেন, ‘ফখরুল সাহেবরা এসব স্লোগান শিখিয়ে দিয়েছেন। শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিলে ছাত্রলীগ কি চুপ করে বসে থাকবে? নেত্রীকে অপমান করা হচ্ছে। এই অপমান কি আমরা সইতে পারি? এসব কটূক্তির প্রতিবাদ ছাত্রলীগ করেছে।’
ছাত্রদল দিয়ে বিএনপি আন্দোলন শুরু করবে, দলটির এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে কাদের বলেন, ‘আমরাও দেখব কত ধানে, কত চাল। সবকিছুর একটা শেষ আছে। বাড়াবাড়ি ভালো নয়। মির্জা ফখরুলকে বলে দিচ্ছি, আগুন নিয়ে খেলবেন না। আগুন নিয়ে খেললে পরিণতি হবে ভয়াবহ।’
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের সময় সেতু ও আশপাশের এলাকার সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়েছে বলে জানান সেতুমন্ত্রী। পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে আগামী ২৪ ও ২৫ জুন সারা দেশেই উৎসবের আয়োজন করা হবে বলে জানান তিনি।
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের তারিখ ঘোষণায় বিএনপির বিষ জ্বালা উপচে পড়ছে বলে মন্তব্য করেন কাদের। বিএনপি ছাত্রদলকে ব্যবহার করে ক্যাম্পাসকে অশান্ত করার ষড়যন্ত্র করছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সম্পর্কিত খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রাজ্জাক, মুহাম্মদ ফারুক খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য মাহবুব উল আলম হানিফ, হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, মৃণাল কান্তি দাস, ওয়াসিকা আয়েশা খান, দেলোয়ার হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
রাজনীতি সম্পর্কিত খবর পড়ুন:
আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিলে দলটির নেতা-কর্মীরা বসে বসে তামাক খাবে কি না, তা জানতে চেয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘বিএনপি শান্তিপূর্ণ কোনো কর্মসূচি দিলে কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিলে আমরা কি বসে বসে তামাক খাব?’
মঙ্গলবার (৩১ মে) আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যদের সঙ্গে সহযোগী সংগঠনের এক যৌথ সভায় এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। শেখ হাসিনাকে নিয়ে কটূক্তির প্রতিবাদে আগামী ৪ জুন আওয়ামী লীগ সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেও জানান তিনি।
সরকার বিএনপির কর্মসূচিতে বাধা দিচ্ছে দলটির এমন অভিযোগের জবাবে কাদের বলেন, ‘বাধার কোনো বিষয় নয়, আমার সামনে নেত্রীকে (শেখ হাসিনা) বলছেন, পঁচাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। এ কথা শুনলে তরুণদের কি মাথা ঠিক থাকে? সন্ত্রাসীদের কি বাধা দেব না?’
কাদের বলেন, ‘ফখরুল সাহেবরা এসব স্লোগান শিখিয়ে দিয়েছেন। শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিলে ছাত্রলীগ কি চুপ করে বসে থাকবে? নেত্রীকে অপমান করা হচ্ছে। এই অপমান কি আমরা সইতে পারি? এসব কটূক্তির প্রতিবাদ ছাত্রলীগ করেছে।’
ছাত্রদল দিয়ে বিএনপি আন্দোলন শুরু করবে, দলটির এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে কাদের বলেন, ‘আমরাও দেখব কত ধানে, কত চাল। সবকিছুর একটা শেষ আছে। বাড়াবাড়ি ভালো নয়। মির্জা ফখরুলকে বলে দিচ্ছি, আগুন নিয়ে খেলবেন না। আগুন নিয়ে খেললে পরিণতি হবে ভয়াবহ।’
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের সময় সেতু ও আশপাশের এলাকার সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়েছে বলে জানান সেতুমন্ত্রী। পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে আগামী ২৪ ও ২৫ জুন সারা দেশেই উৎসবের আয়োজন করা হবে বলে জানান তিনি।
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের তারিখ ঘোষণায় বিএনপির বিষ জ্বালা উপচে পড়ছে বলে মন্তব্য করেন কাদের। বিএনপি ছাত্রদলকে ব্যবহার করে ক্যাম্পাসকে অশান্ত করার ষড়যন্ত্র করছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সম্পর্কিত খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রাজ্জাক, মুহাম্মদ ফারুক খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য মাহবুব উল আলম হানিফ, হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, মৃণাল কান্তি দাস, ওয়াসিকা আয়েশা খান, দেলোয়ার হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
রাজনীতি সম্পর্কিত খবর পড়ুন:
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১০ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১২ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৬ ঘণ্টা আগে