নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বিএনপি-জামায়াতকে সন্দেহের বাইরে রাখার সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ। তিনি বলেছেন, সম্প্রতিকালে ঘন ঘন অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা খুবই দুঃখজনক ও সন্দেহজনক। বিএনপির যেহেতু অগ্নিসন্ত্রাসের রেকর্ড আছে, স্বাভাবিকভাবে সন্দেহভাজনদের তালিকায় তাঁদের গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হবে। তাদের সন্দেহের বাইরে ছেড়ে দেওয়া যায় না।’
আজ শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচা কাঁচাবাজারে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের আয়োজনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
শেখ পরশ বলেন, ‘আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে আহ্বান জানাব অগ্নিকাণ্ডে বিএনপির সংশ্লিষ্টতা খতিয়ে দেখার জন্য। কারণ বিএনপি-জামাত সরকার এদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটিয়েছিল, আর শেখ হাসিনা সরকার জঙ্গিবাদ এদেশ থেকে নির্মূল করে দিয়েছে।’
শেখ পরশ আরও বলেন, ‘আমাদের দেশের সাধারণ মানুষের দুর্ভাগ্য যে যখনই এদেশের দরিদ্র মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের সুযোগ এসেছে, তখনই স্বাধীনতা বিরোধীচক্র জামায়াত-বিএনপি ও পাকিস্তানি মতাদর্শীদের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে তাদের ভাগ্য উন্নয়নের পথ পালটে দিয়ে এদেশকে একটা জঙ্গি ও ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করেছে ওই প্রতিবিপ্লবী মহল।’
সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘অর্জন সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আজকে যে ষড়যন্ত্র চলছে। সেটা এ দেশের উন্নয়ন ও স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, এ দেশের মেহনতি কর্মজীবী মানুষের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, আপনাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। সকল ষড়যন্ত্রের মোকাবিলা আমাদের বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িক প্রগতিশীল মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
তিনি বলেন, একাত্তরের পরাজিত শক্তি ও পঁচাত্তরের ঘাতক এবং তাদের দোসররা এখনো তৎপর রয়েছে পরাজয়ের বদলা নিতে। সুযোগ পেলেই তারা আঘাত হানবে। তাদের সামনে একমাত্র বাধা আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগকে ছলে-বলে-কৌশলে নিশ্চিহ্ন বা দুর্বল করতে পারলেই পরাজিত শক্তির উত্থান হতে পারে। সে কারণে সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের এক পরিকল্পিত নীলনকশার বাস্তবায়ন চলছে।
যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, ‘শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধি করছে মানুষকে কষ্ট দিচ্ছে, প্রধানমন্ত্রীর ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছে। তাঁরা একটি মিশনে নেমেছে সেটা হলো ভারতীয় পণ্য বর্জন। আপনারা জানেন, ভারতীয় পণ্য এদেশে না আসলে দ্রব্যমূল্যের ওপর আরও চাপ পড়বে। জনগণের সমস্যা সৃষ্টি হবে। জনগণ ক্ষিপ্ত হবে, সরকার বেকায়দায় পড়বে। আর এ কারণেই নানামুখী ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি-জামায়াত।’
তিনি বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জনগণ জেগে উঠেছে। তাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলছে। যুবলীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলবো-বঙ্গবন্ধুকন্যা কি চান, সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে থাকতে হবে। যে কোন ষড়যন্ত্র-অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানার সভাপতিত্বে ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজার সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হাবিবুর রহমান পবন, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুর রহমান সোহাগ, প্রচার সস্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, উপ-দপ্তর সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা প্রমুখ।
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বিএনপি-জামায়াতকে সন্দেহের বাইরে রাখার সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ। তিনি বলেছেন, সম্প্রতিকালে ঘন ঘন অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা খুবই দুঃখজনক ও সন্দেহজনক। বিএনপির যেহেতু অগ্নিসন্ত্রাসের রেকর্ড আছে, স্বাভাবিকভাবে সন্দেহভাজনদের তালিকায় তাঁদের গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হবে। তাদের সন্দেহের বাইরে ছেড়ে দেওয়া যায় না।’
আজ শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচা কাঁচাবাজারে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের আয়োজনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
শেখ পরশ বলেন, ‘আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে আহ্বান জানাব অগ্নিকাণ্ডে বিএনপির সংশ্লিষ্টতা খতিয়ে দেখার জন্য। কারণ বিএনপি-জামাত সরকার এদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটিয়েছিল, আর শেখ হাসিনা সরকার জঙ্গিবাদ এদেশ থেকে নির্মূল করে দিয়েছে।’
শেখ পরশ আরও বলেন, ‘আমাদের দেশের সাধারণ মানুষের দুর্ভাগ্য যে যখনই এদেশের দরিদ্র মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের সুযোগ এসেছে, তখনই স্বাধীনতা বিরোধীচক্র জামায়াত-বিএনপি ও পাকিস্তানি মতাদর্শীদের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে তাদের ভাগ্য উন্নয়নের পথ পালটে দিয়ে এদেশকে একটা জঙ্গি ও ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করেছে ওই প্রতিবিপ্লবী মহল।’
সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘অর্জন সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আজকে যে ষড়যন্ত্র চলছে। সেটা এ দেশের উন্নয়ন ও স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, এ দেশের মেহনতি কর্মজীবী মানুষের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, আপনাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। সকল ষড়যন্ত্রের মোকাবিলা আমাদের বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িক প্রগতিশীল মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
তিনি বলেন, একাত্তরের পরাজিত শক্তি ও পঁচাত্তরের ঘাতক এবং তাদের দোসররা এখনো তৎপর রয়েছে পরাজয়ের বদলা নিতে। সুযোগ পেলেই তারা আঘাত হানবে। তাদের সামনে একমাত্র বাধা আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগকে ছলে-বলে-কৌশলে নিশ্চিহ্ন বা দুর্বল করতে পারলেই পরাজিত শক্তির উত্থান হতে পারে। সে কারণে সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের এক পরিকল্পিত নীলনকশার বাস্তবায়ন চলছে।
যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, ‘শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধি করছে মানুষকে কষ্ট দিচ্ছে, প্রধানমন্ত্রীর ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছে। তাঁরা একটি মিশনে নেমেছে সেটা হলো ভারতীয় পণ্য বর্জন। আপনারা জানেন, ভারতীয় পণ্য এদেশে না আসলে দ্রব্যমূল্যের ওপর আরও চাপ পড়বে। জনগণের সমস্যা সৃষ্টি হবে। জনগণ ক্ষিপ্ত হবে, সরকার বেকায়দায় পড়বে। আর এ কারণেই নানামুখী ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি-জামায়াত।’
তিনি বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জনগণ জেগে উঠেছে। তাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলছে। যুবলীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলবো-বঙ্গবন্ধুকন্যা কি চান, সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে থাকতে হবে। যে কোন ষড়যন্ত্র-অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানার সভাপতিত্বে ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজার সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হাবিবুর রহমান পবন, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুর রহমান সোহাগ, প্রচার সস্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, উপ-দপ্তর সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা প্রমুখ।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৪ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৭ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে