নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে রায়ের প্রতিবাদে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপির সাবেক নারী সংসদ সদস্যরা।
আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতি তাঁরা এ প্রতিবাদ জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, নতুন করে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে বিচারের নামে ক্যামেরা ট্রায়াল চালানো হয়েছে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দুদকের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী জোবাইদা রহমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের নগ্ন প্রতিহিংসার শিকারের নজির হলো আদালত কর্তৃক আজকের ফরমায়েশি এই রায়।
তাঁরা বলেছেন, ‘অবৈধ সরকারের নীল নকশায় পরিচালিত একটি তথাকথিত বিচার প্রক্রিয়ায় তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে ফরমায়েশি রায়ের মাধ্যমে সাজা প্রদান করা হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের আশা-ভরসার স্থল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বাধীন চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনের বিষয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য আজ বুধবার এই মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে আদালতকে দিয়ে। তারেক রহমান-জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা ঘটনায় ভুয়া এই মামলায় মাত্র ১ মাস ২০ দিনে ৪২ জনকে দিয়ে সাজানো সাক্ষী দিয়ে আদালত কর্তৃক আজকের রায় আমরা মানি না। নতুন করে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে বিবেচিত এই ফরমায়েশি রায় আমরা প্রত্যাখ্যান করছি এবং এই রায়ের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
বিবৃতিতে সাবেক মহিলা এমপিরা বলেন, ‘মামলার গতিপ্রকৃতি বিশ্লেষণ করলেই বোঝা যায় যে, এটি একটি ফরমায়েশি রায়। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দুদকের এই মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতিহিংসামূলক এই মামলার শিকার হয়েছেন। এই মামলার ঘটনা এগিয়েছে একেবারে সুপারসনিক গতিতে। বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কোনো মামলা এত দ্রুত নিষ্পত্তি করে রায় দেওয়ার কোনো নজির নেই।’
বিএনপি দলীয় সাবেক এমপিরা বলেন, ‘বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার দীর্ঘদিন অবৈধভাবে ক্ষমতায় থেকে রাষ্ট্রের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে ফেলেছে। রাষ্ট্রের অন্যতম স্তম্ভ বিচার বিভাগ তার মধ্যে অন্যতম উদাহরণ। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) শুধুমাত্র সরকারের আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠানই নয়, বিরোধী দলীয় দমন কমিশনে পরিণত হয়েছে। আমরা সর্বক্ষেত্রে বিচারের নামে প্রহসন প্রত্যক্ষ করছি। ইতিপূর্বে সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, আমাদের দলীয় প্রধান, দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দেওয়া হয়েছে, তাঁকে দীর্ঘ বছর ধরে কারাবন্দী করে রাখা হয়েছে। নিম্ন আদালতের সাজা উচ্চ আদালত কর্তৃক নজিরবিহীনভাবে বৃদ্ধি করা হয়েছে। একজন বয়স্ক ও নারী হিসেবে আইনগতভাবে তাঁর জামিন প্রাপ্তির অধিকার থাকলেও সেই অধিকার থেকে তাঁকে বঞ্চিত করা হয়েছে। বিগত ১৪ বছরে সারা দেশে মিথ্যা ও গায়েবি মামলায় প্রায় ৪০ লাখ মানুষকে আসামি করা হয়েছে। শত শত নেতা–কর্মীদের সাজা দেওয়া হয়েছে।’
‘এদিকে গত কয়েক দিনের ঘটনা প্রবাহে আমরা আগেই আশঙ্কা করেছিলাম যে, আমাদের প্রিয় নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানকে সরকারি নীল নকশায় মিথ্যা মামলায় হয়তোবা সাজার ব্যবস্থা করা হবে। অথচ এই মামলা চলার মতো কোনো আইনগত উপাদান নেই। কেননা তারেক রহমান প্রদেয় সম্পদ বিবরণী যা ২০০৭ সালে জমা দেওয়া হয়েছিল, তার পুরোপুরিভাবে আয়কর জমা দেওয়া হয়েছিল’—বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
‘পাশাপাশি ডা. জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ হচ্ছে ৩৫ লাখ টাকার এফডিআর সংক্রান্ত মামলা দায়েরের আগেই (২০০৫-২০০৬) অর্থ বৎসরের ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়া হয়েছিল। তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে ঢাকার বিশেষ আদালতে চলমান এই মামলায় অবিশ্বাস্য দ্রুততায় সাক্ষী নেওয়া হয়। অথচ দেশে লাখ লাখ মামলার জট থাকলেও তাঁদের এই মামলায় মাত্র ১ মাস ২০ দিনে ৪২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। রাত ৮ টা-৯টা পর্যন্ত একতরফাভাবে সাক্ষী নেওয়া হয়েছে। আমাদের আইনজীবীরা এ ধরনের বিচার কাজের বৈধতা বিষয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করতে গেলে তাঁদের ওপর পুলিশ ও সরকার দলীয় আইনজীবীরা একাধিকবার হামলা চালিয়েছে। তাঁদেরকে আদালত কক্ষ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে বিচারের নামে ক্যামেরা ট্রায়াল চালানো হয়েছে।’
বিএনপি দলীয় সাবেক এমপিরা বিবৃতিতে আরও বলেন, ‘সরকারি নীল নকশায় পরিচালিত এই তথাকথিত বিচার প্রক্রিয়ায় তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানকে ফরমায়েশি রায়ের মাধ্যমে সাজা প্রদান করা হলো। অতীতে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ আমাদের অনেক নেতাকে ফরমায়েশি রায়ের মাধ্যমে সাজা প্রদান করা হয়েছে। তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানকে একই প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে ফরমায়েশি রায়ের মাধ্যমে সাজা দেওয়া হলো একটি গভীর চক্রান্তের অংশ। এত দ্রুত গতিতে মামলা নিষ্পত্তির মূল কারণ যে-কেবলই রাজনৈতিক প্রতিহিংসা, তা নিশ্চয়ই বলার অপেক্ষা রাখে না।’
অবৈধ সরকারের মূল লক্ষ্য হচ্ছে—বেগম খালেদা জিয়া, দেশনায়ক তারেক রহমানসহ সকল দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক নেতাদের রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়া। বাংলাদেশকে পুনরায় একদলীয় শাসন ব্যবস্থা বাকশালে ফিরিয়ে নেওয়া। কারণ অবৈধভাবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে অনেক আগেই। সর্বশেষ ফরমায়েশি এই রায়ের মধ্য দিয়ে দেশের বিচার বিভাগের ওপর মানুষের সর্বশেষ আশাটুকু শেষ করে দিল।
যৌথ বিবৃতি দেওয়া বিএনপি দলীয় সাবেক এমপিদের মধ্যে অন্যতম হলেন—বেগম সেলিমা রহমান, শিরিন সুলতানা, সৈয়দা আশিফা আশরাফি পাপিয়া, সুলতানা আহমেদ, বিলকিস ইসলাম, নিলোফার চৌধুরী মনি, হেলেন জেরিন খান, রেহানা আক্তার রানু, শাম্মী আক্তার, রেজিনা ইসলাম, নেওয়াজ হালিমা আরলি, বিলকিস জাহান শিরিন, জাহান পান্না, নার্গিস আলী, ফাহিমা হোসেন জুবলি, এ্যাডভোকেট রিনা পারভীন, ইয়াসমিন আরা হক প্রমুখ।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে রায়ের প্রতিবাদে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপির সাবেক নারী সংসদ সদস্যরা।
আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতি তাঁরা এ প্রতিবাদ জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, নতুন করে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে বিচারের নামে ক্যামেরা ট্রায়াল চালানো হয়েছে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দুদকের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী জোবাইদা রহমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের নগ্ন প্রতিহিংসার শিকারের নজির হলো আদালত কর্তৃক আজকের ফরমায়েশি এই রায়।
তাঁরা বলেছেন, ‘অবৈধ সরকারের নীল নকশায় পরিচালিত একটি তথাকথিত বিচার প্রক্রিয়ায় তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে ফরমায়েশি রায়ের মাধ্যমে সাজা প্রদান করা হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের আশা-ভরসার স্থল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বাধীন চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনের বিষয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য আজ বুধবার এই মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে আদালতকে দিয়ে। তারেক রহমান-জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা ঘটনায় ভুয়া এই মামলায় মাত্র ১ মাস ২০ দিনে ৪২ জনকে দিয়ে সাজানো সাক্ষী দিয়ে আদালত কর্তৃক আজকের রায় আমরা মানি না। নতুন করে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে বিবেচিত এই ফরমায়েশি রায় আমরা প্রত্যাখ্যান করছি এবং এই রায়ের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
বিবৃতিতে সাবেক মহিলা এমপিরা বলেন, ‘মামলার গতিপ্রকৃতি বিশ্লেষণ করলেই বোঝা যায় যে, এটি একটি ফরমায়েশি রায়। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দুদকের এই মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতিহিংসামূলক এই মামলার শিকার হয়েছেন। এই মামলার ঘটনা এগিয়েছে একেবারে সুপারসনিক গতিতে। বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কোনো মামলা এত দ্রুত নিষ্পত্তি করে রায় দেওয়ার কোনো নজির নেই।’
বিএনপি দলীয় সাবেক এমপিরা বলেন, ‘বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার দীর্ঘদিন অবৈধভাবে ক্ষমতায় থেকে রাষ্ট্রের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে ফেলেছে। রাষ্ট্রের অন্যতম স্তম্ভ বিচার বিভাগ তার মধ্যে অন্যতম উদাহরণ। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) শুধুমাত্র সরকারের আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠানই নয়, বিরোধী দলীয় দমন কমিশনে পরিণত হয়েছে। আমরা সর্বক্ষেত্রে বিচারের নামে প্রহসন প্রত্যক্ষ করছি। ইতিপূর্বে সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, আমাদের দলীয় প্রধান, দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দেওয়া হয়েছে, তাঁকে দীর্ঘ বছর ধরে কারাবন্দী করে রাখা হয়েছে। নিম্ন আদালতের সাজা উচ্চ আদালত কর্তৃক নজিরবিহীনভাবে বৃদ্ধি করা হয়েছে। একজন বয়স্ক ও নারী হিসেবে আইনগতভাবে তাঁর জামিন প্রাপ্তির অধিকার থাকলেও সেই অধিকার থেকে তাঁকে বঞ্চিত করা হয়েছে। বিগত ১৪ বছরে সারা দেশে মিথ্যা ও গায়েবি মামলায় প্রায় ৪০ লাখ মানুষকে আসামি করা হয়েছে। শত শত নেতা–কর্মীদের সাজা দেওয়া হয়েছে।’
‘এদিকে গত কয়েক দিনের ঘটনা প্রবাহে আমরা আগেই আশঙ্কা করেছিলাম যে, আমাদের প্রিয় নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানকে সরকারি নীল নকশায় মিথ্যা মামলায় হয়তোবা সাজার ব্যবস্থা করা হবে। অথচ এই মামলা চলার মতো কোনো আইনগত উপাদান নেই। কেননা তারেক রহমান প্রদেয় সম্পদ বিবরণী যা ২০০৭ সালে জমা দেওয়া হয়েছিল, তার পুরোপুরিভাবে আয়কর জমা দেওয়া হয়েছিল’—বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
‘পাশাপাশি ডা. জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ হচ্ছে ৩৫ লাখ টাকার এফডিআর সংক্রান্ত মামলা দায়েরের আগেই (২০০৫-২০০৬) অর্থ বৎসরের ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়া হয়েছিল। তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে ঢাকার বিশেষ আদালতে চলমান এই মামলায় অবিশ্বাস্য দ্রুততায় সাক্ষী নেওয়া হয়। অথচ দেশে লাখ লাখ মামলার জট থাকলেও তাঁদের এই মামলায় মাত্র ১ মাস ২০ দিনে ৪২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। রাত ৮ টা-৯টা পর্যন্ত একতরফাভাবে সাক্ষী নেওয়া হয়েছে। আমাদের আইনজীবীরা এ ধরনের বিচার কাজের বৈধতা বিষয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করতে গেলে তাঁদের ওপর পুলিশ ও সরকার দলীয় আইনজীবীরা একাধিকবার হামলা চালিয়েছে। তাঁদেরকে আদালত কক্ষ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে বিচারের নামে ক্যামেরা ট্রায়াল চালানো হয়েছে।’
বিএনপি দলীয় সাবেক এমপিরা বিবৃতিতে আরও বলেন, ‘সরকারি নীল নকশায় পরিচালিত এই তথাকথিত বিচার প্রক্রিয়ায় তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানকে ফরমায়েশি রায়ের মাধ্যমে সাজা প্রদান করা হলো। অতীতে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ আমাদের অনেক নেতাকে ফরমায়েশি রায়ের মাধ্যমে সাজা প্রদান করা হয়েছে। তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানকে একই প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে ফরমায়েশি রায়ের মাধ্যমে সাজা দেওয়া হলো একটি গভীর চক্রান্তের অংশ। এত দ্রুত গতিতে মামলা নিষ্পত্তির মূল কারণ যে-কেবলই রাজনৈতিক প্রতিহিংসা, তা নিশ্চয়ই বলার অপেক্ষা রাখে না।’
অবৈধ সরকারের মূল লক্ষ্য হচ্ছে—বেগম খালেদা জিয়া, দেশনায়ক তারেক রহমানসহ সকল দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক নেতাদের রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়া। বাংলাদেশকে পুনরায় একদলীয় শাসন ব্যবস্থা বাকশালে ফিরিয়ে নেওয়া। কারণ অবৈধভাবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে অনেক আগেই। সর্বশেষ ফরমায়েশি এই রায়ের মধ্য দিয়ে দেশের বিচার বিভাগের ওপর মানুষের সর্বশেষ আশাটুকু শেষ করে দিল।
যৌথ বিবৃতি দেওয়া বিএনপি দলীয় সাবেক এমপিদের মধ্যে অন্যতম হলেন—বেগম সেলিমা রহমান, শিরিন সুলতানা, সৈয়দা আশিফা আশরাফি পাপিয়া, সুলতানা আহমেদ, বিলকিস ইসলাম, নিলোফার চৌধুরী মনি, হেলেন জেরিন খান, রেহানা আক্তার রানু, শাম্মী আক্তার, রেজিনা ইসলাম, নেওয়াজ হালিমা আরলি, বিলকিস জাহান শিরিন, জাহান পান্না, নার্গিস আলী, ফাহিমা হোসেন জুবলি, এ্যাডভোকেট রিনা পারভীন, ইয়াসমিন আরা হক প্রমুখ।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১১ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৭ ঘণ্টা আগে