নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে সহিংসতার শিকার সংখ্যালঘু সম্প্রদায় ও তাদের উপাসনালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। একই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনাগুলোর নামকরণের দায়িত্ব নিজেদের কাঁধে তুলে না নেওয়ারও অনুরোধ জানিয়েছে সংগঠনটি।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে নৈরাজ্য প্রতিরোধ ও শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গণসমাবেশের আয়োজন করে সংগঠনটি। এতে সভাপতিত্ব করেন হেফাজত মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমান।
সাজিদুর রহমান বলেন, ‘২০১৩, ২০১৬ এবং ২০২১ সালে হেফাজতের নেতা-কর্মীদের যারা নির্মমভাবে শহীদ করেছে, আমরা তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। ২০১৩ সাল থেকে অদ্যাবধি হেফাজতের দায়েরকৃত সকল মিথ্যা মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। শিক্ষা কারিকুলাম থেকে ইসলামের সঙ্গে সাংঘর্ষিক সকল বিষয় বাদ দিতে হবে। এ ছাড়া দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকদের এবং তাদের উপাসনালয়ের নিরাপত্তা শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে। এই ব্যাপারে আমাদের গুরুত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে।’
তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হতাহতের ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং নিহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ ও আহতদের সুচিকিৎসার দাবি জানান।
সমাবেশের বিশেষ ঘোষণায় হেফাজত নায়েবে আমির মাওলানা মাহফুজুল হক বলেন, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনাগুলোর নামকরণের দায়িত্ব কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীবিশেষ কর্তৃক নিজেদের কাঁধে তুলে নেওয়া সমীচীন নয়। এ বিষয়ে যেকোনো অভিপ্রায় কিংবা গণ–আকাঙ্ক্ষা প্রস্তাবনা আকারে উপস্থাপন করা যেতে পারে।
চলমান পরিস্থিতিতে দেশব্যাপী শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষাই হেফাজতে ইসলামের প্রধান লক্ষ্য জানিয়ে সর্বস্তরের জনগণ, নেতা-কর্মী ও আলেম সমাজকে সর্বোচ্চ ধৈর্য ও সহনশীলতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলার আহ্বান জানান তিনি।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন মাওলানা আব্দুল হামীদ (পীর সাহেব মধুপুর), ড. আহমাদ আব্দুল কাদের, মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মাওলানা মুহিউদ্দিন রাব্বানী, মাওলানা আহমাদ আলী কাসেমী, মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, মুফতি সাখাওয়াত হুসাইন রাজী, মাওলানা খুরশিদ আলম কাসেমী, মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম সুবহানী প্রমুখ।
দেশে সহিংসতার শিকার সংখ্যালঘু সম্প্রদায় ও তাদের উপাসনালয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। একই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনাগুলোর নামকরণের দায়িত্ব নিজেদের কাঁধে তুলে না নেওয়ারও অনুরোধ জানিয়েছে সংগঠনটি।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে নৈরাজ্য প্রতিরোধ ও শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গণসমাবেশের আয়োজন করে সংগঠনটি। এতে সভাপতিত্ব করেন হেফাজত মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমান।
সাজিদুর রহমান বলেন, ‘২০১৩, ২০১৬ এবং ২০২১ সালে হেফাজতের নেতা-কর্মীদের যারা নির্মমভাবে শহীদ করেছে, আমরা তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। ২০১৩ সাল থেকে অদ্যাবধি হেফাজতের দায়েরকৃত সকল মিথ্যা মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। শিক্ষা কারিকুলাম থেকে ইসলামের সঙ্গে সাংঘর্ষিক সকল বিষয় বাদ দিতে হবে। এ ছাড়া দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকদের এবং তাদের উপাসনালয়ের নিরাপত্তা শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে। এই ব্যাপারে আমাদের গুরুত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে।’
তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হতাহতের ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং নিহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ ও আহতদের সুচিকিৎসার দাবি জানান।
সমাবেশের বিশেষ ঘোষণায় হেফাজত নায়েবে আমির মাওলানা মাহফুজুল হক বলেন, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনাগুলোর নামকরণের দায়িত্ব কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীবিশেষ কর্তৃক নিজেদের কাঁধে তুলে নেওয়া সমীচীন নয়। এ বিষয়ে যেকোনো অভিপ্রায় কিংবা গণ–আকাঙ্ক্ষা প্রস্তাবনা আকারে উপস্থাপন করা যেতে পারে।
চলমান পরিস্থিতিতে দেশব্যাপী শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষাই হেফাজতে ইসলামের প্রধান লক্ষ্য জানিয়ে সর্বস্তরের জনগণ, নেতা-কর্মী ও আলেম সমাজকে সর্বোচ্চ ধৈর্য ও সহনশীলতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলার আহ্বান জানান তিনি।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন মাওলানা আব্দুল হামীদ (পীর সাহেব মধুপুর), ড. আহমাদ আব্দুল কাদের, মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মাওলানা মুহিউদ্দিন রাব্বানী, মাওলানা আহমাদ আলী কাসেমী, মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, মুফতি সাখাওয়াত হুসাইন রাজী, মাওলানা খুরশিদ আলম কাসেমী, মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম সুবহানী প্রমুখ।
অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স-বাংলাদেশ (এইবি) ও এগ্রিকালচারিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এএবি)-এর কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে বিএনপি। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগেআজ সকাল সাড়ে ৭টার দিকে দুটি ডাবল ডেকার বাসে করে স্মৃতিসৌধে আসেন দলটির নেতা–কর্মীরা। স্লোগান দিতে দিতে তাঁরা স্মৃতিসৌধের বেদিতে যান এবং পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তাঁরা স্মৃতিসৌধ ত্যাগ করেন। এরপর সাভার থেকে রায়েরবাজারে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ছাত্র-জনতার কবর জিয়ারত করবেন...
৫ ঘণ্টা আগেসাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টায় জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তাঁরা। রাজনৈতিক দল হিসেবে যাত্রা শুরুর পর প্রথম কর্মসূচির অংশ ছিল এটি।
৫ ঘণ্টা আগেআত্মপ্রকাশের পর এবার দল গোছাতে মন দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের এই দলের লক্ষ্য নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত, যেটি ব্যাপক জনসম্পৃক্ততা ছাড়া সম্ভব নয়। এই কারণে কেন্দ্রের পর এবার তৃণমূলে কমিটি গঠনের দিকে নজর দিয়েছে দলটি।
১৩ ঘণ্টা আগে