নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নয় নয়াপল্টনেই বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এমনটাই জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আমি ডিএমপির চিঠি পেয়েছি। কিন্তু আমরা নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করব।’ চলমান দুর্ভোগ সরকারের সৃষ্টি উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, পানি-বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি—সব মিলিয়ে নৈরাজ্য তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে। সরকারের গণবিরোধী এসব নীতির বিরুদ্ধে বিএনপি আন্দোলন করছে। দেশের ৮টি বিভাগে বিএনপির গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীতে এবং এরপর ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিভাগে সমাবেশ হবে।’
বিএনপির গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে বর্তমান গণবিরোধী সরকার চক্রান্ত করে যাচ্ছে জানিয়ে রিজভী বলেন, ‘সেই পুরোনো গায়েবি মামলা ও নিজেরাই ষড়যন্ত্র করে ককটেল বিস্ফোরণ, গাড়ি ভাঙচুর করছে। আবার মামলা দেওয়া হচ্ছে বিএনপি নেতা-কর্মী নামে।’
রিজভী আরও বলেন, ‘আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকার গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজধানীতে নেতা-কর্মীদের বাসায় পুলিশ তল্লাশি চালাচ্ছে। গতকাল বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীমের ধানমন্ডির বাসায় পুলিশ অতর্কিত হামলা ও অভিযান চালিয়ে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করেছে। জামালপুরে ৫ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঢাকা দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক সুমন মিয়ার নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। তাই ১০ ডিসেম্বরের গণসমাবেশ মূলত জনস্বার্থের সমাবেশ, হারানো গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার সমাবেশ।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু, নির্বাহী কমিটির সদস্য আমিনুল ইসলাম, মৎস্যজীবী দলের মো. আব্দুর রহিম, যুবদলের সাবেক নেতা এসএম জাহাঙ্গীর, স্বেচ্ছাসেবক দলের অধ্যাপক ওয়াহিদ বিন ইমতিয়াজ বকুলসহ প্রমুখ।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নয় নয়াপল্টনেই বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এমনটাই জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আমি ডিএমপির চিঠি পেয়েছি। কিন্তু আমরা নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করব।’ চলমান দুর্ভোগ সরকারের সৃষ্টি উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, পানি-বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি—সব মিলিয়ে নৈরাজ্য তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে। সরকারের গণবিরোধী এসব নীতির বিরুদ্ধে বিএনপি আন্দোলন করছে। দেশের ৮টি বিভাগে বিএনপির গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীতে এবং এরপর ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিভাগে সমাবেশ হবে।’
বিএনপির গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে বর্তমান গণবিরোধী সরকার চক্রান্ত করে যাচ্ছে জানিয়ে রিজভী বলেন, ‘সেই পুরোনো গায়েবি মামলা ও নিজেরাই ষড়যন্ত্র করে ককটেল বিস্ফোরণ, গাড়ি ভাঙচুর করছে। আবার মামলা দেওয়া হচ্ছে বিএনপি নেতা-কর্মী নামে।’
রিজভী আরও বলেন, ‘আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকার গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজধানীতে নেতা-কর্মীদের বাসায় পুলিশ তল্লাশি চালাচ্ছে। গতকাল বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীমের ধানমন্ডির বাসায় পুলিশ অতর্কিত হামলা ও অভিযান চালিয়ে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করেছে। জামালপুরে ৫ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঢাকা দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক সুমন মিয়ার নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। তাই ১০ ডিসেম্বরের গণসমাবেশ মূলত জনস্বার্থের সমাবেশ, হারানো গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার সমাবেশ।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু, নির্বাহী কমিটির সদস্য আমিনুল ইসলাম, মৎস্যজীবী দলের মো. আব্দুর রহিম, যুবদলের সাবেক নেতা এসএম জাহাঙ্গীর, স্বেচ্ছাসেবক দলের অধ্যাপক ওয়াহিদ বিন ইমতিয়াজ বকুলসহ প্রমুখ।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৫ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৮ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২০ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে