নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন মহিলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন আজ। বেলা ৩টায় রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া সম্মেলনের মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বর্তমান সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দায়িত্বে থাকতে চান। তবে নতুন করে আরও অনেকেই শীর্ষ পদে আসতে চান। এর জন্য শেষ পর্যন্ত করছেন দৌড়ঝাঁপ।
মহিলা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ছিলেন আইভী রহমান, ফজিলাতুন নেছা ইন্দিরার মত নারী নেত্রীরা। তাঁরা নারীদের অধিকারসহ বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে রাজপথে সক্রিয় থাকতেন। বিভিন্ন ইস্যুতে দলের জন্য রাখতেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান। মহিলা আওয়ামী লীগের বর্তমান শীর্ষ নেতৃত্বে ওই সব গুণাবলির অভাব রয়েছে। রাজপথেও তাঁদের উপস্থিতি কম দেখা গেছে। আর মহিলা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ছাত্রলীগের সাবেক নেত্রীরা সক্রিয় হয়েছেন। এঁদের অনেকই আন্দোলন-সংগ্রামে যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখেছেন। তাই এবার শীর্ষ নেতৃত্ব পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের একাধিক সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য।
সর্বশেষ ২০১৭ সালের মার্চে সম্মেলনের মাধ্যমে মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন সাফিয়া খাতুন, সাধারণ সম্পাদক হন মাহমুদা বেগম। করোনো মহামারির কারণে নির্ধারিত সময়ে সম্মেলন হয়নি। নতুন নেতৃত্বে যাঁরা আসবেন, তাঁদের নির্বাচনকালীন পরিস্থিতি সামলাতে হবে। কারণ সংবিধান অনুযায়ী ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
সংগঠনটির নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্তমান সভাপতি সাফিয়া খাতুন আবারও দায়িত্বে থাকতে চান। আবার সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা বেগম কৃক চান পদোন্নতি। এ ছাড়া সংগঠনের বিভিন্ন পদে থাকা নেতারা চান শীর্ষ পদে আসতে। এ নিয়ে সম্মেলনের তারিখ ঘোষণার পর থেকেই তাঁরা করছেন দৌড়ঝাঁপ। নিজেদের যোগ্য প্রমাণে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তুলে ধরছেন অতীতের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড। একই সঙ্গে নিয়মিত ধরনা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতাদের বাসা ও অফিসে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমান সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের বাইরে এই কমিটি থেকে সহসভাপতি আসমা জেরিন ঝুমু, শিরীন নাঈম পুনম, বনশ্রী বিশ্বাস স্মৃতি কনা, নাসিমা ফেরদৌসী, আলেয়া পারভীন রঞ্জু, আজিজা খানম কেয়া, ফারহানা ডলিসহ আরও বেশ কয়েকজন সভাপতি পদপ্রত্যাশী। নানা মাধ্যমে তাঁরা জানান দিচ্ছেন নিজেদের প্রার্থিতা।
জানতে চাইলে সাফিয়া খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি সবার দোয়া চাই।’ সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা বেগম কৃক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজনীতি যারা করে, তাদের সবাই চায় যে জায়গায় আছি, তার থেকে আরেকটা জায়গায় যাব। কাজের স্বীকৃতি সবাই চায়। তার পরও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা যে সিদ্ধান্ত দেবেন, তা সবাই মেনে নেব।’
সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশীদের মধ্যে আলোচনায় রয়েছেন বর্তমান যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শিরিন রুকসানা, শিখা চক্রবর্তী, মীনা মালেক, জান্নাত আরা হেনরী, সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতানা রাজিয়া পান্না, আনারকলি পুতুল, নাসরীন সুলতানা, ঝর্ণা বাড়ৈ, ইসমত আরা হ্যাপী, দপ্তর সম্পাদক রোজিনা নাসরিন রোজী প্রমুখ। তাঁদের অনেকেই মহিলা আওয়ামী লীগের আগের কমিটিতেও গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন।
জানতে চাইলে রোজিনা নাসরিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে থাকাকালীন ছাত্রলীগের রাজনীতি করেছি। বিএনপি-জামায়াতের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে রাজপথে ছিলাম। দলের পেছনে ঘাম, শ্রম আছে। দায়িত্ব পেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেছেন এমন নারীদের সংগঠিত করে সংগঠনের জন্য কাজ করতে চাই। পাশাপাশি তৃণমূলে নারীদের কাছে আওয়ামী লীগকে নিয়ে যাওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে।’
আরেক পদপ্রত্যাশী জান্নাত আরা হেনরী গণমাধ্যমকে বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে সংগঠনকে আরও গতিশীল করা দরকার। আমি মনে করি, আমার কোনো পিছুটান নেই, দলকে আমি ওভাবে সময় দিতে পারব, সুসংগঠিত করার জন্য সার্বক্ষণিক দলের জন্য সময় দিয়ে কাজ করতে পারব।’
সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশী সুলতানা রাজিয়া পান্না বলেন, ‘সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনে আমার অংশগ্রহণ ছিল। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে সক্রিয় ছিলাম। এক-এগারোর সময় নেত্রীকে মুক্তির আন্দোলনের অগ্রভাগে থেকেছি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার অগ্রযাত্রায় আমি ছিলাম, আছি এবং থাকব।’
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ১৫ নভেম্বর দুপুরে গণভবনে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেছেন। প্রধানমন্ত্রীকে সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার আমন্ত্রণ জানানোর পাশাপাশি নিজেদের প্রস্তুতির কথাও তাঁকে অবহিত করেন।
মাহমুদা বেগম কৃক বলেন, ‘সম্মেলন খুবই সুন্দর ও জাঁকজমক হবে। নারীদের উপস্থিতি হবে, কারণ তাদের সাড়া পাচ্ছি। একটি সুন্দর ও সার্থক সম্মেলন সবাইকে উপহার দিতে পারব।’
আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন মহিলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন আজ। বেলা ৩টায় রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া সম্মেলনের মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বর্তমান সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দায়িত্বে থাকতে চান। তবে নতুন করে আরও অনেকেই শীর্ষ পদে আসতে চান। এর জন্য শেষ পর্যন্ত করছেন দৌড়ঝাঁপ।
মহিলা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ছিলেন আইভী রহমান, ফজিলাতুন নেছা ইন্দিরার মত নারী নেত্রীরা। তাঁরা নারীদের অধিকারসহ বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে রাজপথে সক্রিয় থাকতেন। বিভিন্ন ইস্যুতে দলের জন্য রাখতেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান। মহিলা আওয়ামী লীগের বর্তমান শীর্ষ নেতৃত্বে ওই সব গুণাবলির অভাব রয়েছে। রাজপথেও তাঁদের উপস্থিতি কম দেখা গেছে। আর মহিলা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ছাত্রলীগের সাবেক নেত্রীরা সক্রিয় হয়েছেন। এঁদের অনেকই আন্দোলন-সংগ্রামে যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখেছেন। তাই এবার শীর্ষ নেতৃত্ব পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের একাধিক সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য।
সর্বশেষ ২০১৭ সালের মার্চে সম্মেলনের মাধ্যমে মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন সাফিয়া খাতুন, সাধারণ সম্পাদক হন মাহমুদা বেগম। করোনো মহামারির কারণে নির্ধারিত সময়ে সম্মেলন হয়নি। নতুন নেতৃত্বে যাঁরা আসবেন, তাঁদের নির্বাচনকালীন পরিস্থিতি সামলাতে হবে। কারণ সংবিধান অনুযায়ী ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
সংগঠনটির নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্তমান সভাপতি সাফিয়া খাতুন আবারও দায়িত্বে থাকতে চান। আবার সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা বেগম কৃক চান পদোন্নতি। এ ছাড়া সংগঠনের বিভিন্ন পদে থাকা নেতারা চান শীর্ষ পদে আসতে। এ নিয়ে সম্মেলনের তারিখ ঘোষণার পর থেকেই তাঁরা করছেন দৌড়ঝাঁপ। নিজেদের যোগ্য প্রমাণে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তুলে ধরছেন অতীতের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড। একই সঙ্গে নিয়মিত ধরনা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতাদের বাসা ও অফিসে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমান সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের বাইরে এই কমিটি থেকে সহসভাপতি আসমা জেরিন ঝুমু, শিরীন নাঈম পুনম, বনশ্রী বিশ্বাস স্মৃতি কনা, নাসিমা ফেরদৌসী, আলেয়া পারভীন রঞ্জু, আজিজা খানম কেয়া, ফারহানা ডলিসহ আরও বেশ কয়েকজন সভাপতি পদপ্রত্যাশী। নানা মাধ্যমে তাঁরা জানান দিচ্ছেন নিজেদের প্রার্থিতা।
জানতে চাইলে সাফিয়া খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি সবার দোয়া চাই।’ সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা বেগম কৃক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজনীতি যারা করে, তাদের সবাই চায় যে জায়গায় আছি, তার থেকে আরেকটা জায়গায় যাব। কাজের স্বীকৃতি সবাই চায়। তার পরও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা যে সিদ্ধান্ত দেবেন, তা সবাই মেনে নেব।’
সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশীদের মধ্যে আলোচনায় রয়েছেন বর্তমান যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শিরিন রুকসানা, শিখা চক্রবর্তী, মীনা মালেক, জান্নাত আরা হেনরী, সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতানা রাজিয়া পান্না, আনারকলি পুতুল, নাসরীন সুলতানা, ঝর্ণা বাড়ৈ, ইসমত আরা হ্যাপী, দপ্তর সম্পাদক রোজিনা নাসরিন রোজী প্রমুখ। তাঁদের অনেকেই মহিলা আওয়ামী লীগের আগের কমিটিতেও গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন।
জানতে চাইলে রোজিনা নাসরিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে থাকাকালীন ছাত্রলীগের রাজনীতি করেছি। বিএনপি-জামায়াতের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে রাজপথে ছিলাম। দলের পেছনে ঘাম, শ্রম আছে। দায়িত্ব পেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেছেন এমন নারীদের সংগঠিত করে সংগঠনের জন্য কাজ করতে চাই। পাশাপাশি তৃণমূলে নারীদের কাছে আওয়ামী লীগকে নিয়ে যাওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে।’
আরেক পদপ্রত্যাশী জান্নাত আরা হেনরী গণমাধ্যমকে বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে সংগঠনকে আরও গতিশীল করা দরকার। আমি মনে করি, আমার কোনো পিছুটান নেই, দলকে আমি ওভাবে সময় দিতে পারব, সুসংগঠিত করার জন্য সার্বক্ষণিক দলের জন্য সময় দিয়ে কাজ করতে পারব।’
সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশী সুলতানা রাজিয়া পান্না বলেন, ‘সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনে আমার অংশগ্রহণ ছিল। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে সক্রিয় ছিলাম। এক-এগারোর সময় নেত্রীকে মুক্তির আন্দোলনের অগ্রভাগে থেকেছি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার অগ্রযাত্রায় আমি ছিলাম, আছি এবং থাকব।’
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ১৫ নভেম্বর দুপুরে গণভবনে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেছেন। প্রধানমন্ত্রীকে সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার আমন্ত্রণ জানানোর পাশাপাশি নিজেদের প্রস্তুতির কথাও তাঁকে অবহিত করেন।
মাহমুদা বেগম কৃক বলেন, ‘সম্মেলন খুবই সুন্দর ও জাঁকজমক হবে। নারীদের উপস্থিতি হবে, কারণ তাদের সাড়া পাচ্ছি। একটি সুন্দর ও সার্থক সম্মেলন সবাইকে উপহার দিতে পারব।’
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৩ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৯ ঘণ্টা আগে