নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংসদ বিলুপ্ত করে ক্ষমতাসীন সরকারের পদত্যাগসহ ১০ দফা দাবি আদায়ে ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে আজ সোমবার দেশজুড়ে মহানগর ও উপজেলা পর্যায়ে সমাবেশ ও মিছিলের ঘোষণা রয়েছে বিএনপিসহ সমমনা দল ও জোটগুলোর। এই কর্মসূচি ঘিরে ‘সহিংসতা রোধে’ ঢাকার রাজপথে অবস্থান নিয়ে পাল্টা সমাবেশের ঘোষণার সঙ্গে সারা দেশে সতর্ক থাকবে আওয়ামী লীগ।
বিএনপির শীর্ষ স্থানীয় নেতারা জানান, আজ বেলা ২টায় রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিল শেষে সমাবেশ করবে বিএনপি। অসুস্থতাজনিত কারণে কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারছেন না দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। সদ্য কারামুক্ত দুই নেতাই রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি আছেন। মির্জা ফখরুলের পরিবর্তে নয়াপল্টনে বিএনপির কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি থাকবেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
গত ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠের গণসমাবেশে ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে’ ১০ দফা ঘোষণার পর ‘রাষ্ট্র সংস্কারের ২৭ দফা রূপরেখা ঘোষণা করে দলটি। এর ভিত্তিতে ২৪ ডিসেম্বর সারা দেশে গণমিছিলের মধ্য দিয়ে বিএনপির কর্মসূচি শুরু হয়। ওই কর্মসূচি ও পরে গণ-অবস্থানে যুগপৎ অংশ নেয় সমমনা দলগুলো। আজকের সমাবেশ চলমান যুগপৎ আন্দোলনের তৃতীয় কর্মসূচি।
আজ সকাল সাড়ে ১০টায় গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য এবং সাড়ে ১১টায় গণতন্ত্র মঞ্চ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ ও মিছিল করবে। বেলা ২টায় এফডিসি-সংলগ্ন দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) এবং জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট এই কর্মসূচি পালন করবে।
বিএনপি নেতারা জানান, ধাপে ধাপে কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে যেতে চায় বিএনপি। সে অনুযায়ী দলে এবং সমমনা জোট ও দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে কর্মসূচি ঠিক করা হচ্ছে। চলমান আন্দোলন-সংগ্রামে জনগণকে সম্পৃক্ত করতে নাগরিক দুর্ভোগের বিষয়গুলো সামনে এনে কর্মসূচি ঠিক করা হচ্ছে। এজন্য বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। আজকের মিছিল-সমাবেশ থেকে ২৫ জানুয়ারি বাকশাল প্রতিষ্ঠার দিন ঘিরে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবে বিএনপি। ১৯৭৫ সালের ওই দিনে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদীয় শাসনব্যবস্থা বাতিল করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা (বাকশাল) প্রবর্তন করা হয়েছিল। এর প্রতিবাদে সেই দিনটিতে অতীতের মতো এবারও বিএনপি কর্মসূচি দিতে যাচ্ছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলীয় ফোরামে সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে কর্মসূচি নির্ধারণ করা হচ্ছে। দলের নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি গণতন্ত্রকামী মানুষ এসব কর্মসূচির সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে। বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি সামনে রেখে সমাবেশ ও মিছিল হবে সারা দেশে। ওই কর্মসূচি থেকে নতুন কর্মসূচির ঘোষণা আসবে।
এদিকে আজ সকাল থেকে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ পৃথক অবস্থান ও সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে। যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ দলটির সহযোগী সংগঠনগুলোও রাজপথে সক্রিয় থাকার কথা জানিয়েছে। একইভাবে সারা দেশে সরকারি দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
‘শান্তিপূর্ণ সমাবেশের’ কথা বলে বিএনপির নেতা-কর্মীরা যাতে দেশে ‘বিশৃঙ্খলা তৈরি’ করতে না পারেন, সে জন্য আগের মতোই দলের নেতা-কর্মীরা মাঠে সতর্ক অবস্থানে থাকবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান। তিনি বলেন, ‘বিএনপি দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে, তাদের ষড়যন্ত্র আমরা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করব।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে অবস্থান ও সমাবেশ কর্মসূচি পালিত হবে। এতে আওতাধীন প্রতিটি ওয়ার্ড, থানার নেতা-কর্মীদের অংশ নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বেলা তিনটায় ভাটারা থানার নতুন বাজার ১০০ ফুট রাস্তার মাথায় অবস্থান কর্মসূচি ও শান্তি সমাবেশ করবে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। উভয় কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এ ছাড়া দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গেছে।
আজ আলাদা কর্মসূচি নিয়ে রাজপথে থাকবেন ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ যুবলীগের নেতা-কর্মীরা। এর মধ্যে ঢাকা উত্তর বেলা ১১টায় ফার্মগেটে এবং দক্ষিণের উদ্যোগে দুপুর ১২টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।
অন্যদিকে বেলা ১১টায় শাহবাগ চত্বরে পৃথকভাবে অবস্থান কর্মসূচি ও ছাত্র সমাবেশ করবে ছাত্রলীগ। ‘স্মার্ট বাংলাদেশ প্রজন্মের স্বপ্ন, স্মার্ট বাংলাদেশ ছাত্রসমাজের রায়’ শীর্ষক এই কর্মসূচিতে নেতা-কর্মীদের অংশ নিতে নির্দেশনা দিয়েছেন ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।
সংসদ বিলুপ্ত করে ক্ষমতাসীন সরকারের পদত্যাগসহ ১০ দফা দাবি আদায়ে ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে আজ সোমবার দেশজুড়ে মহানগর ও উপজেলা পর্যায়ে সমাবেশ ও মিছিলের ঘোষণা রয়েছে বিএনপিসহ সমমনা দল ও জোটগুলোর। এই কর্মসূচি ঘিরে ‘সহিংসতা রোধে’ ঢাকার রাজপথে অবস্থান নিয়ে পাল্টা সমাবেশের ঘোষণার সঙ্গে সারা দেশে সতর্ক থাকবে আওয়ামী লীগ।
বিএনপির শীর্ষ স্থানীয় নেতারা জানান, আজ বেলা ২টায় রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিল শেষে সমাবেশ করবে বিএনপি। অসুস্থতাজনিত কারণে কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারছেন না দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। সদ্য কারামুক্ত দুই নেতাই রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি আছেন। মির্জা ফখরুলের পরিবর্তে নয়াপল্টনে বিএনপির কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি থাকবেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
গত ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠের গণসমাবেশে ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে’ ১০ দফা ঘোষণার পর ‘রাষ্ট্র সংস্কারের ২৭ দফা রূপরেখা ঘোষণা করে দলটি। এর ভিত্তিতে ২৪ ডিসেম্বর সারা দেশে গণমিছিলের মধ্য দিয়ে বিএনপির কর্মসূচি শুরু হয়। ওই কর্মসূচি ও পরে গণ-অবস্থানে যুগপৎ অংশ নেয় সমমনা দলগুলো। আজকের সমাবেশ চলমান যুগপৎ আন্দোলনের তৃতীয় কর্মসূচি।
আজ সকাল সাড়ে ১০টায় গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য এবং সাড়ে ১১টায় গণতন্ত্র মঞ্চ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ ও মিছিল করবে। বেলা ২টায় এফডিসি-সংলগ্ন দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) এবং জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট এই কর্মসূচি পালন করবে।
বিএনপি নেতারা জানান, ধাপে ধাপে কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে যেতে চায় বিএনপি। সে অনুযায়ী দলে এবং সমমনা জোট ও দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে কর্মসূচি ঠিক করা হচ্ছে। চলমান আন্দোলন-সংগ্রামে জনগণকে সম্পৃক্ত করতে নাগরিক দুর্ভোগের বিষয়গুলো সামনে এনে কর্মসূচি ঠিক করা হচ্ছে। এজন্য বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। আজকের মিছিল-সমাবেশ থেকে ২৫ জানুয়ারি বাকশাল প্রতিষ্ঠার দিন ঘিরে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবে বিএনপি। ১৯৭৫ সালের ওই দিনে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে সংসদীয় শাসনব্যবস্থা বাতিল করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা (বাকশাল) প্রবর্তন করা হয়েছিল। এর প্রতিবাদে সেই দিনটিতে অতীতের মতো এবারও বিএনপি কর্মসূচি দিতে যাচ্ছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলীয় ফোরামে সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে কর্মসূচি নির্ধারণ করা হচ্ছে। দলের নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি গণতন্ত্রকামী মানুষ এসব কর্মসূচির সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে। বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি সামনে রেখে সমাবেশ ও মিছিল হবে সারা দেশে। ওই কর্মসূচি থেকে নতুন কর্মসূচির ঘোষণা আসবে।
এদিকে আজ সকাল থেকে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ পৃথক অবস্থান ও সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে। যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ দলটির সহযোগী সংগঠনগুলোও রাজপথে সক্রিয় থাকার কথা জানিয়েছে। একইভাবে সারা দেশে সরকারি দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
‘শান্তিপূর্ণ সমাবেশের’ কথা বলে বিএনপির নেতা-কর্মীরা যাতে দেশে ‘বিশৃঙ্খলা তৈরি’ করতে না পারেন, সে জন্য আগের মতোই দলের নেতা-কর্মীরা মাঠে সতর্ক অবস্থানে থাকবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান। তিনি বলেন, ‘বিএনপি দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে, তাদের ষড়যন্ত্র আমরা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করব।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে অবস্থান ও সমাবেশ কর্মসূচি পালিত হবে। এতে আওতাধীন প্রতিটি ওয়ার্ড, থানার নেতা-কর্মীদের অংশ নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বেলা তিনটায় ভাটারা থানার নতুন বাজার ১০০ ফুট রাস্তার মাথায় অবস্থান কর্মসূচি ও শান্তি সমাবেশ করবে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। উভয় কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এ ছাড়া দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গেছে।
আজ আলাদা কর্মসূচি নিয়ে রাজপথে থাকবেন ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ যুবলীগের নেতা-কর্মীরা। এর মধ্যে ঢাকা উত্তর বেলা ১১টায় ফার্মগেটে এবং দক্ষিণের উদ্যোগে দুপুর ১২টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।
অন্যদিকে বেলা ১১টায় শাহবাগ চত্বরে পৃথকভাবে অবস্থান কর্মসূচি ও ছাত্র সমাবেশ করবে ছাত্রলীগ। ‘স্মার্ট বাংলাদেশ প্রজন্মের স্বপ্ন, স্মার্ট বাংলাদেশ ছাত্রসমাজের রায়’ শীর্ষক এই কর্মসূচিতে নেতা-কর্মীদের অংশ নিতে নির্দেশনা দিয়েছেন ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১১ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৪ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৭ ঘণ্টা আগে