নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতির সুযোগে সীমান্তে মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনীর বেপরোয়া তৎপরতা ও শুক্রবার নিক্ষিপ্ত মর্টারশেলের আঘাতে বাংলাদেশ সীমান্তের শূন্যরেখার কাছাকাছি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানান তিনি।
সম্প্রতি মিয়ানমার সশস্ত্র বাহিনী বাংলাদেশের অভ্যন্তরে গোলা নিক্ষেপের মাধ্যমে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত এলাকায় এক গভীর আতঙ্কজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে মিয়ানমার সেনাবাহিনী আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে গোলাবর্ষণ ও মর্টারশেল নিক্ষেপ করে হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমরা জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি মিয়ানমারের এই ঔদ্ধত্য প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের বর্তমান অবৈধ ও অগণতান্ত্রিক সরকারের নতজানু ও দুর্বল কূটনীতির সুযোগে মিয়ানমার সশস্ত্র বাহিনীর সামরিক ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ বেড়েই চলেছে। সর্বশেষ বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু সীমান্তে এক শিশুসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন। এর ফলে সীমান্ত এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।’
বাংলাদেশ সীমান্তে মর্টারশেল ছোড়ার এক সপ্তাহের মাথায় ৩ সেপ্টেম্বর মিয়ানমার বাহিনী বারবার আকাশসীমা লঙ্ঘন করে যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার থেকে গোলা নিক্ষেপ করে জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব জানান, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের শূন্যরেখার কাছাকাছি বাংলাদেশ ভূখণ্ডের ১২০ মিটারের ভেতরে পড়ে গোলা বিস্ফোরিত হয় যা সরাসরি আন্তর্জাতিক আইনের চরম লঙ্ঘন। তিনি বলেন, মিয়ানমার বাহিনী প্রায়শই যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার থেকে বাংলাদেশের আকাশসীমা লঙ্ঘন করে গুলিবর্ষণ করছে। এমনিতেই ১২ লাখ রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে বাংলাদেশ মহা সংকটে রয়েছে। তার ওপর এখন নতুন করে সীমান্ত সমস্যা সৃষ্টি করছে মিয়ানমার বাহিনী। এটা সম্ভব হয়েছে বাংলাদেশের বর্তমান ফ্যাসিবাদী শাসক শেখ হাসিনার নতজানু পররাষ্ট্রনীতির ফলে।
ফখরুল বলেন, ‘এদিকে বাংলাদেশ ভারত সীমান্তে হত্যা অব্যাহত রয়েছে। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের সময়েও সীমান্ত হত্যা সংঘটিত হয়েছে।’ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের ভৌগোলিক অখণ্ডতা রক্ষার্থে মেরুদণ্ড সোজা করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী প্রমুখ।
বাংলাদেশ সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতির সুযোগে সীমান্তে মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনীর বেপরোয়া তৎপরতা ও শুক্রবার নিক্ষিপ্ত মর্টারশেলের আঘাতে বাংলাদেশ সীমান্তের শূন্যরেখার কাছাকাছি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানান তিনি।
সম্প্রতি মিয়ানমার সশস্ত্র বাহিনী বাংলাদেশের অভ্যন্তরে গোলা নিক্ষেপের মাধ্যমে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত এলাকায় এক গভীর আতঙ্কজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে মিয়ানমার সেনাবাহিনী আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে গোলাবর্ষণ ও মর্টারশেল নিক্ষেপ করে হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমরা জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি মিয়ানমারের এই ঔদ্ধত্য প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের বর্তমান অবৈধ ও অগণতান্ত্রিক সরকারের নতজানু ও দুর্বল কূটনীতির সুযোগে মিয়ানমার সশস্ত্র বাহিনীর সামরিক ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ বেড়েই চলেছে। সর্বশেষ বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু সীমান্তে এক শিশুসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন। এর ফলে সীমান্ত এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।’
বাংলাদেশ সীমান্তে মর্টারশেল ছোড়ার এক সপ্তাহের মাথায় ৩ সেপ্টেম্বর মিয়ানমার বাহিনী বারবার আকাশসীমা লঙ্ঘন করে যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার থেকে গোলা নিক্ষেপ করে জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব জানান, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের শূন্যরেখার কাছাকাছি বাংলাদেশ ভূখণ্ডের ১২০ মিটারের ভেতরে পড়ে গোলা বিস্ফোরিত হয় যা সরাসরি আন্তর্জাতিক আইনের চরম লঙ্ঘন। তিনি বলেন, মিয়ানমার বাহিনী প্রায়শই যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার থেকে বাংলাদেশের আকাশসীমা লঙ্ঘন করে গুলিবর্ষণ করছে। এমনিতেই ১২ লাখ রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে বাংলাদেশ মহা সংকটে রয়েছে। তার ওপর এখন নতুন করে সীমান্ত সমস্যা সৃষ্টি করছে মিয়ানমার বাহিনী। এটা সম্ভব হয়েছে বাংলাদেশের বর্তমান ফ্যাসিবাদী শাসক শেখ হাসিনার নতজানু পররাষ্ট্রনীতির ফলে।
ফখরুল বলেন, ‘এদিকে বাংলাদেশ ভারত সীমান্তে হত্যা অব্যাহত রয়েছে। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের সময়েও সীমান্ত হত্যা সংঘটিত হয়েছে।’ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের ভৌগোলিক অখণ্ডতা রক্ষার্থে মেরুদণ্ড সোজা করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী প্রমুখ।
দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘তাঁদের দায়িত্ব হচ্ছে ভোটার তালিকা প্রণয়ন করা এবং ভোটের একটা সময় নির্ধারণ করা। সে জন্য আমরা বলছি, অতি দ্রুত একটি নির্বাচনী রোডম্য
১০ ঘণ্টা আগেদেশের শত্রুরা পেছনে থেকে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ অবস্থায় সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি
১১ ঘণ্টা আগেসাবেক চিফ হুইপ ও বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য মো. জয়নুল আবদীন ফারুককে দুর্নীতির একটি মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এসএম জিয়াউর রহমান রায়ে খালাসের এই আদেশ দেন।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রস্তাবের মূল অংশে বাংলাদেশের রাজনীতির চরিত্র পরিবর্তনের বিধান ১৫ তম সংশোধনীর মাধ্যমে আওয়ামী লীগ যা করেছিল সেগুলোসহ কিছু নতুন প্রস্তাব বিএনপি দিয়েছে বলে জানান সালাহউদ্দিন আহমেদ।
১৬ ঘণ্টা আগে