নিজস্ব প্রতিবেদক
হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকসহ অন্য নেতাদের নজরদারিতে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। যেকোনো সময় গ্রেপ্তার হতে পারেন তারা। গ্রেপ্তার এড়াতে গত তিন দিন ধরে মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া মাদ্রাসায় অবস্থান করছেন মামুনুল হক। মাদ্রাসা থেকেই ফেসবুকে লাইভ করাসহ সংগঠনের সকল মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করছেন তিনি।
শনিবার (৩ এপ্রিল) সোনারগাঁওয়ের রয়েল রিসোর্ট থেকে উদ্ধার হওয়ার পর হেফাজত ইসলামের এ নেতা আর বাসায় ফেরেনি। ঘটনার পর গত কয়েকদিনে ঢাকায় ও নারায়ণগঞ্জে তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা হয়েছে। প্রত্যেকটি মামলায় হুকুমের আসামি করা হয়েছে তাকে। এর মধ্যে সরকারের একাধিক মন্ত্রীও হেফাজতের তাণ্ডবের বিষয়ে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার কথা বলেছেন।
গতকাল বুধবার (৭ এপ্রিল) রাতে মাদ্রাসার সামনে সাদা পোশাকে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা উপস্থিত হন। এরপর থেকে হেফাজতের নেতাকর্মীদের মধ্যে মামুনুলকে নিয়ে গ্রপ্তার আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। রাত দুইটার দিকে হেফাজতের কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের সম্পাদক আতাউল্লাহ আমিন ফেসবুকে স্ট্যাটাস, 'মাবুদ তুমিই একমাত্র সাহায্যকারী। আমাদের ভয় পাবার কিছু নেই। পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে। সবাই আল্লাহর কাছে দুই হাত উঠিয়ে দোয়া করুন।'
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্র বলছে, শনিবার রাতে সোনারগাঁ থেকে ফিরে পল্টনে বোনের বাসায় যান মামুনুল হক। সেখান থেকে পরের দিন যান মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া মাদ্রাসায়। সারাদিন সেখানে অবস্থান করে। তারপর মোহাম্মদপুরের কাদেরাবাদ হাউজিংয়ের বাসায় না গিয়ে বছিলায় যান মামুনুল। পরে গত সোমবার তিনি জামিয়া রাহমানিয়ায় এসেছিলেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গতিবিধি আঁচ করতে পেরে গত তিন দিন ধরে মাদ্রাসাতেই অবস্থান করছেন তিনি।
এবিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার সৈয়দ নুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলার তদন্তের কাজ চলছে। তারা যে যেখানেই থাকুক। আমাদের নজরদারিতে আছে। যথাসময়ে গ্রেপ্তারে পদক্ষেপ নেয়া হবে।
এদিকে বৃহস্পতিবার দুপুরে ফেসবুক লাইভে এসে মামুনুল বলেন, আমার স্ত্রীর সঙ্গে আমি কি বলবো না বলবো সেটা আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার। কিন্তু ফোনালাপ ফাঁস করে আমার ব্যক্তিগত অধিকার ক্ষুণ্ণ করা হয়েছে। এটি যেমন দেশের আইনেও অপরাধ তেমনি ইসলামী বিধানেও চরম গুনাহর কাজ। সুতরাং আমার ব্যক্তিগত ফোনালাপ যারা ফাঁস করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেব।
হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকসহ অন্য নেতাদের নজরদারিতে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। যেকোনো সময় গ্রেপ্তার হতে পারেন তারা। গ্রেপ্তার এড়াতে গত তিন দিন ধরে মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া মাদ্রাসায় অবস্থান করছেন মামুনুল হক। মাদ্রাসা থেকেই ফেসবুকে লাইভ করাসহ সংগঠনের সকল মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করছেন তিনি।
শনিবার (৩ এপ্রিল) সোনারগাঁওয়ের রয়েল রিসোর্ট থেকে উদ্ধার হওয়ার পর হেফাজত ইসলামের এ নেতা আর বাসায় ফেরেনি। ঘটনার পর গত কয়েকদিনে ঢাকায় ও নারায়ণগঞ্জে তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা হয়েছে। প্রত্যেকটি মামলায় হুকুমের আসামি করা হয়েছে তাকে। এর মধ্যে সরকারের একাধিক মন্ত্রীও হেফাজতের তাণ্ডবের বিষয়ে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার কথা বলেছেন।
গতকাল বুধবার (৭ এপ্রিল) রাতে মাদ্রাসার সামনে সাদা পোশাকে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা উপস্থিত হন। এরপর থেকে হেফাজতের নেতাকর্মীদের মধ্যে মামুনুলকে নিয়ে গ্রপ্তার আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। রাত দুইটার দিকে হেফাজতের কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের সম্পাদক আতাউল্লাহ আমিন ফেসবুকে স্ট্যাটাস, 'মাবুদ তুমিই একমাত্র সাহায্যকারী। আমাদের ভয় পাবার কিছু নেই। পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে। সবাই আল্লাহর কাছে দুই হাত উঠিয়ে দোয়া করুন।'
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্র বলছে, শনিবার রাতে সোনারগাঁ থেকে ফিরে পল্টনে বোনের বাসায় যান মামুনুল হক। সেখান থেকে পরের দিন যান মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া মাদ্রাসায়। সারাদিন সেখানে অবস্থান করে। তারপর মোহাম্মদপুরের কাদেরাবাদ হাউজিংয়ের বাসায় না গিয়ে বছিলায় যান মামুনুল। পরে গত সোমবার তিনি জামিয়া রাহমানিয়ায় এসেছিলেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গতিবিধি আঁচ করতে পেরে গত তিন দিন ধরে মাদ্রাসাতেই অবস্থান করছেন তিনি।
এবিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার সৈয়দ নুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলার তদন্তের কাজ চলছে। তারা যে যেখানেই থাকুক। আমাদের নজরদারিতে আছে। যথাসময়ে গ্রেপ্তারে পদক্ষেপ নেয়া হবে।
এদিকে বৃহস্পতিবার দুপুরে ফেসবুক লাইভে এসে মামুনুল বলেন, আমার স্ত্রীর সঙ্গে আমি কি বলবো না বলবো সেটা আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার। কিন্তু ফোনালাপ ফাঁস করে আমার ব্যক্তিগত অধিকার ক্ষুণ্ণ করা হয়েছে। এটি যেমন দেশের আইনেও অপরাধ তেমনি ইসলামী বিধানেও চরম গুনাহর কাজ। সুতরাং আমার ব্যক্তিগত ফোনালাপ যারা ফাঁস করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেব।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৯ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১১ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৫ ঘণ্টা আগে