নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের দলীয় লোকেরাই বাজার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করছে। ফলে লোকদেখানো কিছু উদ্যোগ নিলেও তা মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়ন করতে পারছে না সরকার। সিন্ডিকেটের প্রতি সরকারের এই মনোভাব ধরে ফেলেছে জনগণ। তাই সরকার দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির দায় এখন বিরোধীদের ওপর চাপানোর চেষ্টা করছে।
সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য ও বাজারে অব্যাহত দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তারা এমন কথাই বলেছেন। জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সোমবার ( ১৮ মার্চ) এই আয়োজন করে গণতন্ত্র মন্ত্র।
সভাপতির বক্তব্যে মঞ্চের সমন্বয়ক ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, জনগণ স্পষ্ট বুঝে গেছে সরকারই সিন্ডিকেটকে লালনপালন করছে। আর সে কারণে বিরোধীদের ওপর দায় চাপাতে সরকারি দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলছেন, সিন্ডিকেটের মধ্যে বিএনপির হাত আছে কি না তা খতিয়ে দেখতে হবে। আসলে সিন্ডিকেটকে কোলে বসিয়ে বিরোধী দলের ওপর দায় চাপাচ্ছে সরকার। নতুন করে গণবিক্ষোভ দমন করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার।
সাকি আরও বলেন, মুক্তবাজারের কথা বলে সরকার নিজের লোক দিয়ে বাজারে একচেটিয়া আধিপত্য করছে। পোষ্য কোম্পানির মাধ্যমে সিন্ডিকেট করে নিজেরাই ভাগ-বাঁটোয়ারা করছে। তারা নিজেরাই যেহেতু সিন্ডিকেট, এখন বিরোধী দলের ওপর দায় চাপিয়ে আরেক দফা বিরোধী দলের ওপর নিপীড়ন করতে চায় তারা।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘সরকার ২৯টা পণ্যের দাম বেঁধে দিয়েও তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। ওবায়দুল কাদের বলছেন সিন্ডিকেটের মধ্যে বিএনপি আছে কি না খতিয়ে দেখবেন। কিন্তু আমি বলতে চাই, দেশের মাত্র সাত-আটজন ব্যবসায়ী বাংলাদেশের সব আমদানি-রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ করেন। তাঁরা কারা সবাই জানে।’ দ্রব্যমূল্য বাড়ানোর সিন্ডিকেটে কারা কারা আছেন, সরকার জানতে চাইলে গণতন্ত্র মঞ্চ তাঁদের নাম প্রকাশ করবে বলে জানান তিনি।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, দেশে ডাকাতদের শাসন চলছে। যারা সিন্ডিকেট করছে, তারা সরকারের ভেতরেই আছে। সংসদ এবং সরকার মূলত সিন্ডিকেটের দখলে। আইনের শাসনকে বিদায় দিয়ে বর্তমানে দেশে এক ধরনের নৈরাজ্য চলছে। এই সরকার যত দিন থাকবে মানুষের দুর্ভোগ তত বাড়তে থাকবে।
অবস্থান কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য দেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নি শিখা জামালী, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের দলীয় লোকেরাই বাজার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করছে। ফলে লোকদেখানো কিছু উদ্যোগ নিলেও তা মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়ন করতে পারছে না সরকার। সিন্ডিকেটের প্রতি সরকারের এই মনোভাব ধরে ফেলেছে জনগণ। তাই সরকার দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির দায় এখন বিরোধীদের ওপর চাপানোর চেষ্টা করছে।
সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য ও বাজারে অব্যাহত দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তারা এমন কথাই বলেছেন। জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সোমবার ( ১৮ মার্চ) এই আয়োজন করে গণতন্ত্র মন্ত্র।
সভাপতির বক্তব্যে মঞ্চের সমন্বয়ক ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, জনগণ স্পষ্ট বুঝে গেছে সরকারই সিন্ডিকেটকে লালনপালন করছে। আর সে কারণে বিরোধীদের ওপর দায় চাপাতে সরকারি দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলছেন, সিন্ডিকেটের মধ্যে বিএনপির হাত আছে কি না তা খতিয়ে দেখতে হবে। আসলে সিন্ডিকেটকে কোলে বসিয়ে বিরোধী দলের ওপর দায় চাপাচ্ছে সরকার। নতুন করে গণবিক্ষোভ দমন করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার।
সাকি আরও বলেন, মুক্তবাজারের কথা বলে সরকার নিজের লোক দিয়ে বাজারে একচেটিয়া আধিপত্য করছে। পোষ্য কোম্পানির মাধ্যমে সিন্ডিকেট করে নিজেরাই ভাগ-বাঁটোয়ারা করছে। তারা নিজেরাই যেহেতু সিন্ডিকেট, এখন বিরোধী দলের ওপর দায় চাপিয়ে আরেক দফা বিরোধী দলের ওপর নিপীড়ন করতে চায় তারা।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘সরকার ২৯টা পণ্যের দাম বেঁধে দিয়েও তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। ওবায়দুল কাদের বলছেন সিন্ডিকেটের মধ্যে বিএনপি আছে কি না খতিয়ে দেখবেন। কিন্তু আমি বলতে চাই, দেশের মাত্র সাত-আটজন ব্যবসায়ী বাংলাদেশের সব আমদানি-রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ করেন। তাঁরা কারা সবাই জানে।’ দ্রব্যমূল্য বাড়ানোর সিন্ডিকেটে কারা কারা আছেন, সরকার জানতে চাইলে গণতন্ত্র মঞ্চ তাঁদের নাম প্রকাশ করবে বলে জানান তিনি।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, দেশে ডাকাতদের শাসন চলছে। যারা সিন্ডিকেট করছে, তারা সরকারের ভেতরেই আছে। সংসদ এবং সরকার মূলত সিন্ডিকেটের দখলে। আইনের শাসনকে বিদায় দিয়ে বর্তমানে দেশে এক ধরনের নৈরাজ্য চলছে। এই সরকার যত দিন থাকবে মানুষের দুর্ভোগ তত বাড়তে থাকবে।
অবস্থান কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য দেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নি শিখা জামালী, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৬ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৯ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১২ ঘণ্টা আগে