নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে কারাবন্দী করে রাখা হয়েছে অভিযোগ করে আদালতকে চ্যালেঞ্জ করেছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, 'আদালতের কাছে এমন কোনো আইন নাই, যে আইনের বলে বেগম খালেদা জিয়াকে জামিন দেওয়া যায় না। এমন কোনো আইন নাই। একদম চ্যালেঞ্জ করে বলছি।'
আজ বৃহস্পতিবার সকালে চন্দ্রিমা উদ্যানে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের ৪৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ সময় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী উপস্থিত ছিলেন।
'খালেদা জিয়ার মুক্তি দেওয়া একান্তই আদালতের ইচ্ছার ব্যাপার'—এমন মন্তব্য করে বিএনপির এই নেতা অভিযোগ করেন, আর সবার ব্যাপারে আদালতের মুক্তি দেওয়ার ইচ্ছাটা থাকলেও খালেদা জিয়ার বেলায় তা হয় না। তাঁর জামিনের বিষয়ে আদালত কেন কলম থামিয়ে রাখে, সেটা বুঝতে হবে।
সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার উদাহরণ টেনে গয়েশ্বর বলেন, `তাঁর ওপর যে খড়্গ নেমে এসেছে, তারপর সব বিচারপতি আশঙ্কা ও আতঙ্কে থাকেন। আইনের বই ঘেঁটে সুষ্ঠু বিচার করার ক্ষেত্রে তাঁদের প্রতিবন্ধকতা আছে।'
গয়েশ্বর বলেন, `খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়েই হবে। গণতন্ত্র মুক্তি পাবে। অন্যায়-অবিচার থেকে মানুষ বাঁচতে পারবে। গণতন্ত্রের বাধা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর পতনের মধ্য দিয়েই এটা সম্ভব হবে।'
সরকারপতনে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়ে গয়েশ্বর বলেন, `এমন আন্দোলন দেখবেন, যে আন্দোলনে এই সরকারের পক্ষে দাঁড়িয়ে কথা বলার আর সুযোগ থাকবে না।'
নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতেই কি বিএনপি মাঠে নামবে—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে গয়েশ্বর বলেন, `বিএনপি সব সময় আন্দোলনমুখী দল। বিএনপি সব সময় আন্দোলন করছে। আমরা আন্দোলন করছি। কোনো আন্দোলন দীর্ঘস্থায়ী হয়, আবার কোনো আন্দোলন ক্ষণস্থায়ী হয়।'
বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে বলেন, `এটা একটা বার্তা। সরকার যে দুর্বল হয়ে পড়েছে, এটা তারই প্রমাণ। এভাবেই তারা বিরোধী দলকে দুর্বল করতে চায়।'
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে কারাবন্দী করে রাখা হয়েছে অভিযোগ করে আদালতকে চ্যালেঞ্জ করেছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, 'আদালতের কাছে এমন কোনো আইন নাই, যে আইনের বলে বেগম খালেদা জিয়াকে জামিন দেওয়া যায় না। এমন কোনো আইন নাই। একদম চ্যালেঞ্জ করে বলছি।'
আজ বৃহস্পতিবার সকালে চন্দ্রিমা উদ্যানে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের ৪৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ সময় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী উপস্থিত ছিলেন।
'খালেদা জিয়ার মুক্তি দেওয়া একান্তই আদালতের ইচ্ছার ব্যাপার'—এমন মন্তব্য করে বিএনপির এই নেতা অভিযোগ করেন, আর সবার ব্যাপারে আদালতের মুক্তি দেওয়ার ইচ্ছাটা থাকলেও খালেদা জিয়ার বেলায় তা হয় না। তাঁর জামিনের বিষয়ে আদালত কেন কলম থামিয়ে রাখে, সেটা বুঝতে হবে।
সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার উদাহরণ টেনে গয়েশ্বর বলেন, `তাঁর ওপর যে খড়্গ নেমে এসেছে, তারপর সব বিচারপতি আশঙ্কা ও আতঙ্কে থাকেন। আইনের বই ঘেঁটে সুষ্ঠু বিচার করার ক্ষেত্রে তাঁদের প্রতিবন্ধকতা আছে।'
গয়েশ্বর বলেন, `খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়েই হবে। গণতন্ত্র মুক্তি পাবে। অন্যায়-অবিচার থেকে মানুষ বাঁচতে পারবে। গণতন্ত্রের বাধা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর পতনের মধ্য দিয়েই এটা সম্ভব হবে।'
সরকারপতনে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়ে গয়েশ্বর বলেন, `এমন আন্দোলন দেখবেন, যে আন্দোলনে এই সরকারের পক্ষে দাঁড়িয়ে কথা বলার আর সুযোগ থাকবে না।'
নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতেই কি বিএনপি মাঠে নামবে—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে গয়েশ্বর বলেন, `বিএনপি সব সময় আন্দোলনমুখী দল। বিএনপি সব সময় আন্দোলন করছে। আমরা আন্দোলন করছি। কোনো আন্দোলন দীর্ঘস্থায়ী হয়, আবার কোনো আন্দোলন ক্ষণস্থায়ী হয়।'
বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে বলেন, `এটা একটা বার্তা। সরকার যে দুর্বল হয়ে পড়েছে, এটা তারই প্রমাণ। এভাবেই তারা বিরোধী দলকে দুর্বল করতে চায়।'
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
২ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৪ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৬ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে