নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রয়াত বিএনপি নেতা তরিকুল ইসলামের স্মরণসভা চলছিল রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে। সেখানে বক্তব্য দিতে ডায়াসে ওঠেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বক্তব্য দিতে ওঠার আগে থেকেই হলরুমজুড়ে হইচই ও হট্টগোল চলছিল। কথা বলার পরিবেশ বিঘ্নিত হওয়ায় মেজাজ ধরে রাখতে পারলেন না মির্জা ফখরুল। শুরুতেই চটে গেলেন তিনি। শান্তভাবে বক্তব্য শোনার জন্য অনেক বোঝালেন, হইচই না করতে অনুরোধ করলেন। কিন্তু তাঁর কথা কেউ কানে তুলছিল না। একপর্যায়ে মেজাজ চড়ে যায় তাঁর।
হলরুমের ডানদিকের একটি কোণায়, যেখানে বেশি হট্টগোল হচ্ছিল, সেই দিকে ইঙ্গিত করে বিএনপি মহাসচিব রাগত স্বরে বলেন, ‘ওখানে সমস্যাটা কী? কী বলব আমি! ওইভাবে কোনো কথা বলব না আমি’। এ কথা বলেই রেগে মেগে ডায়াস ছেড়ে মঞ্চে অতিথির আসনে গিয়ে বসেন।
আয়োজকেরা সবাইকে চুপ থাকতে অনুরোধ করেন। এরপর আবার মহাসচিবকে কথা বলার জন্য অনুরোধ করেন তাঁরা। অনুরোধে সাড়া দিয়ে আবার ডায়াসে উঠে মির্জা ফখরুল নেতাকর্মীদের উদ্দেশ করে বলেন, ‘আমি আবারও বলছি আপনাদেরকে। যদি আপনারা ওনাকে (তরিকুল ইসলাম) স্মরণ করতে এসে থাকেন, তাহলে দয়া করে শান্ত হয়ে থাকেন। আর তা না হলে আমাদের থাকার কোনো দরকার নাই। আমি আবারও বলতে চাই, এইভাবে কিছু হয় না। বিশেষ করে তরুণ, যুবক এবং ছাত্রদের বলতে চাই, আপনারা নিজেরা আগে জানুন এবং নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করতে শিখুন। না হলে কোনো কিছুই অর্জন করা সম্ভব হবে না।’
বক্তব্য শেষ করার আগে মির্জা ফখরুল হট্টগোলকারীদের উদ্দেশে বলেন, ‘সমস্যাটা হচ্ছে, আমরা কেন এই সব সভায় আসি, সেটা বোধ হয় আমরা নিজেরাও জানি না। আজকে এখানে একটা স্মরণসভা এমন একজন নেতার, যিনি আমাদের অতীতে নেতৃত্ব দিয়েছেন, পথ দেখিয়েছেন এবং সারাটা জীবন সংগ্রাম করেছেন, লড়াই করেছেন। তাঁর স্মরণ সভায় এসে আমাদের এখন এই সব সমস্যাগুলো সমাধান করতে হচ্ছে। কীভাবে কথা বলবেন? এখানে সব ইয়াং ছেলেরা আছেন, তরুণরা আছেন। হয় তাঁরা ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল অথবা মহানগরের নতুন কমিটির ছেলেরা। তারাতো এখানে শুনতেই আসেনি। এখানে কথা বলারতো কোনো সুযোগ নাই। কী কথা বলবেন আপনারা?’
প্রয়াত বিএনপি নেতা তরিকুল ইসলামের স্মরণসভা চলছিল রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে। সেখানে বক্তব্য দিতে ডায়াসে ওঠেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বক্তব্য দিতে ওঠার আগে থেকেই হলরুমজুড়ে হইচই ও হট্টগোল চলছিল। কথা বলার পরিবেশ বিঘ্নিত হওয়ায় মেজাজ ধরে রাখতে পারলেন না মির্জা ফখরুল। শুরুতেই চটে গেলেন তিনি। শান্তভাবে বক্তব্য শোনার জন্য অনেক বোঝালেন, হইচই না করতে অনুরোধ করলেন। কিন্তু তাঁর কথা কেউ কানে তুলছিল না। একপর্যায়ে মেজাজ চড়ে যায় তাঁর।
হলরুমের ডানদিকের একটি কোণায়, যেখানে বেশি হট্টগোল হচ্ছিল, সেই দিকে ইঙ্গিত করে বিএনপি মহাসচিব রাগত স্বরে বলেন, ‘ওখানে সমস্যাটা কী? কী বলব আমি! ওইভাবে কোনো কথা বলব না আমি’। এ কথা বলেই রেগে মেগে ডায়াস ছেড়ে মঞ্চে অতিথির আসনে গিয়ে বসেন।
আয়োজকেরা সবাইকে চুপ থাকতে অনুরোধ করেন। এরপর আবার মহাসচিবকে কথা বলার জন্য অনুরোধ করেন তাঁরা। অনুরোধে সাড়া দিয়ে আবার ডায়াসে উঠে মির্জা ফখরুল নেতাকর্মীদের উদ্দেশ করে বলেন, ‘আমি আবারও বলছি আপনাদেরকে। যদি আপনারা ওনাকে (তরিকুল ইসলাম) স্মরণ করতে এসে থাকেন, তাহলে দয়া করে শান্ত হয়ে থাকেন। আর তা না হলে আমাদের থাকার কোনো দরকার নাই। আমি আবারও বলতে চাই, এইভাবে কিছু হয় না। বিশেষ করে তরুণ, যুবক এবং ছাত্রদের বলতে চাই, আপনারা নিজেরা আগে জানুন এবং নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করতে শিখুন। না হলে কোনো কিছুই অর্জন করা সম্ভব হবে না।’
বক্তব্য শেষ করার আগে মির্জা ফখরুল হট্টগোলকারীদের উদ্দেশে বলেন, ‘সমস্যাটা হচ্ছে, আমরা কেন এই সব সভায় আসি, সেটা বোধ হয় আমরা নিজেরাও জানি না। আজকে এখানে একটা স্মরণসভা এমন একজন নেতার, যিনি আমাদের অতীতে নেতৃত্ব দিয়েছেন, পথ দেখিয়েছেন এবং সারাটা জীবন সংগ্রাম করেছেন, লড়াই করেছেন। তাঁর স্মরণ সভায় এসে আমাদের এখন এই সব সমস্যাগুলো সমাধান করতে হচ্ছে। কীভাবে কথা বলবেন? এখানে সব ইয়াং ছেলেরা আছেন, তরুণরা আছেন। হয় তাঁরা ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল অথবা মহানগরের নতুন কমিটির ছেলেরা। তারাতো এখানে শুনতেই আসেনি। এখানে কথা বলারতো কোনো সুযোগ নাই। কী কথা বলবেন আপনারা?’
শক্ত হাতে দেশের ঘোলাটে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান
১ ঘণ্টা আগেদেশের চলমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় সামগ্রিকভাবে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। আজ বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
২ ঘণ্টা আগে৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বেড়েছে এবং বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এদেশে বিপন্ন অবস্থায় আছে বলে ক্রমাগত প্রচারণা চালাচ্ছে ভারত। বিভিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত বাংলাদেশে একটি সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তারা বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র হিস
৪ ঘণ্টা আগেজ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলা থেকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন অব্যাহতির এ আদেশ দেন
৫ ঘণ্টা আগে