নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সার্চ কমিটির প্রধানসহ সবাই আওয়ামী লীগের দলীয় লোক দাবি করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আগে নিরপেক্ষ সরকার গঠন করতে হবে। তাদের অধীনে নির্বাচন কমিশন গঠন করে তারপর জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। এর আগে এ দেশে কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না।’ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আজ শুক্রবার জাতীয়তাবাদী তাঁতী দলের ৪২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সার্চ কমিটির যিনি প্রধান, তাঁর বাবা আওয়ামী লীগের এমপি ছিলেন। তিনি নিজেও দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন। তাঁর ছোট ভাই শেখ হাসিনার উপদেষ্টা ছিলেন। সার্চ কমিটির আরেক সদস্যও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। যাঁরা সার্চ করবেন, তাঁরাই নিরপেক্ষ নন। তাঁরা কীভাবে নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করবেন?’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘এই নাটক জায়েজ করার জন্য তাঁরা সুশীল সমাজের কয়েকজনকে ডেকেছেন। তাঁদের মূল লক্ষ্য অবৈধভাবে আবার ক্ষমতায় আসা।’
আইনমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টার ফোনালাপ প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ফোনালাপে তাঁরা দুজন বিচারকের নাম উল্লেখ করেছেন, যা খুবই আপত্তিজনক। আমরা এই ফোনালাপের তদন্ত এবং পুরো ফোনালাপ প্রকাশের দাবি করছি।’
সরকারের মন্ত্রীদের দুর্নীতি প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার নামে শিক্ষামন্ত্রীর আত্মীয়স্বজন লুটপাট করেছে, এখন পর্যন্ত এর কোনো তদন্ত হয়নি। বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নিজস্ব কোম্পানি দিয়ে দেশে ব্যবসা করছেন, যা বেআইনি।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আওয়ামী লীগের লোকেরা লুটপাট করে কানাডা, সিঙ্গাপুরে বাড়ি কিনছে। আর এদিকে দ্রব্যমূল্য ক্রমাগত বাড়তে থাকায় সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠছে। এই সরকার দেশটাকে মুনাফাখোর, লুটেরা ও কালোবাজারিদের স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছে।’
তাঁতীরাসহ সাধারণ ব্যবসায়ীরা করোনাকালে দেওয়া সরকারের কোনো প্রণোদনা পাননি উল্লেখ করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম বলেন, ‘প্রণোদনার নামে এমপি-মন্ত্রীরা হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করেছেন।’
জাতীয়তাবাদী তাঁতী দলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘দেশের তাঁতশিল্পকে সমৃদ্ধ করতে এবং সব পর্যায়ের ব্যবসায়ীদের স্বার্থের কথা চিন্তা করে জিয়াউর রহমান তাঁতী দল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বর্তমান সরকার স্বৈরাচারী সরকার। এই জালিম সরকারকে রাজপথের আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করতে জাতীয়তাবাদী তাঁতী দল রাজপথে থাকবে।’
সার্চ কমিটির প্রধানসহ সবাই আওয়ামী লীগের দলীয় লোক দাবি করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আগে নিরপেক্ষ সরকার গঠন করতে হবে। তাদের অধীনে নির্বাচন কমিশন গঠন করে তারপর জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। এর আগে এ দেশে কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না।’ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আজ শুক্রবার জাতীয়তাবাদী তাঁতী দলের ৪২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সার্চ কমিটির যিনি প্রধান, তাঁর বাবা আওয়ামী লীগের এমপি ছিলেন। তিনি নিজেও দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন। তাঁর ছোট ভাই শেখ হাসিনার উপদেষ্টা ছিলেন। সার্চ কমিটির আরেক সদস্যও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। যাঁরা সার্চ করবেন, তাঁরাই নিরপেক্ষ নন। তাঁরা কীভাবে নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করবেন?’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘এই নাটক জায়েজ করার জন্য তাঁরা সুশীল সমাজের কয়েকজনকে ডেকেছেন। তাঁদের মূল লক্ষ্য অবৈধভাবে আবার ক্ষমতায় আসা।’
আইনমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টার ফোনালাপ প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ফোনালাপে তাঁরা দুজন বিচারকের নাম উল্লেখ করেছেন, যা খুবই আপত্তিজনক। আমরা এই ফোনালাপের তদন্ত এবং পুরো ফোনালাপ প্রকাশের দাবি করছি।’
সরকারের মন্ত্রীদের দুর্নীতি প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার নামে শিক্ষামন্ত্রীর আত্মীয়স্বজন লুটপাট করেছে, এখন পর্যন্ত এর কোনো তদন্ত হয়নি। বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নিজস্ব কোম্পানি দিয়ে দেশে ব্যবসা করছেন, যা বেআইনি।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আওয়ামী লীগের লোকেরা লুটপাট করে কানাডা, সিঙ্গাপুরে বাড়ি কিনছে। আর এদিকে দ্রব্যমূল্য ক্রমাগত বাড়তে থাকায় সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠছে। এই সরকার দেশটাকে মুনাফাখোর, লুটেরা ও কালোবাজারিদের স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছে।’
তাঁতীরাসহ সাধারণ ব্যবসায়ীরা করোনাকালে দেওয়া সরকারের কোনো প্রণোদনা পাননি উল্লেখ করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম বলেন, ‘প্রণোদনার নামে এমপি-মন্ত্রীরা হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করেছেন।’
জাতীয়তাবাদী তাঁতী দলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘দেশের তাঁতশিল্পকে সমৃদ্ধ করতে এবং সব পর্যায়ের ব্যবসায়ীদের স্বার্থের কথা চিন্তা করে জিয়াউর রহমান তাঁতী দল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বর্তমান সরকার স্বৈরাচারী সরকার। এই জালিম সরকারকে রাজপথের আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করতে জাতীয়তাবাদী তাঁতী দল রাজপথে থাকবে।’
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৭ ঘণ্টা আগে