নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সরকার গত ৫০ বছরের মধ্যে সবচাইতে ভয়াবহভাবে মানুষকে শোষণ করছে জানিয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম বলেছেন, ‘শ্রমজীবী, সাধারণ মানুষের মুক্তির জন্য সরকারকে সরানোর বিকল্প নেই।’
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে মহান মে দিবস উপলক্ষে ‘ফ্যাসিবাদ, শ্রমজীবী মানুষ ও আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘আজকের ফ্যাসিবাদ আগামী দিনে আরও শক্তিশালী হবে। আজকে শ্রমজীবী, সাধারণ মানুষের মুক্তির জন্য, দেশ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মুক্তির জন্য এই সরকারকে সরানোর বিকল্প নেই। সরকার পরিচালনার আইনকানুন, সংবিধান, ক্ষমতাকাঠামো, জবাবদিহিহীনতা পরিবর্তনের লড়াইকে সরকার ও শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের লড়াইয়ে রূপান্তর করতে হবে।’
বাংলাদেশের শ্রমিকদের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক কোনো আইন মানা হয় না জানিয়ে হাসনাত কাইয়ুম বলেন, দেশে শ্রমজীবী মানুষের সংখ্যা প্রায় ৬ কোটি ৷ এই শ্রমিকের পাঁচ ভাগের চার ভাগ শ্রমিক যেসব খাতে কাজ করেন, সেখানে আট ঘণ্টা কাজের কোনো নিশ্চয়তা নেই। দেশের সবচেয়ে বড় খাত গার্মেন্টসে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের অবস্থাটা সবারই জানা।
মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে প্রায় আড়াই লাঁখ শ্রমিক কাজ করছেন জানিয়ে হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘তাঁরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যে টাকাগুলো পাঠান, তা দিয়েই দেশ চলছে। সরকার বলছে, দেশের অর্থনীতির খুব উন্নতি হচ্ছে। এবারও প্রায় ৭ লাখ কোটি টাকার বাজেট হয়েছে ৷ মানে এই টাকা শ্রমিকেরা তৈরি করেছেন। অথচ অর্থনীতির উন্নতির যাঁরা গল্প করছেন, তাঁরা হাজার হাজার কোটি টাকা দেশের বাইরে পাচার করছেন।’
হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘এই চক্রটা চলছে, কারণ এটাই আইন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। তারা এই সিস্টেমটা চালানোর জন্যই সরকার হয় ৷ একমাত্র বাজেট করার জন্যই তারা সংসদ সদস্য, সরকার হয়। শ্রমিকের রক্তঝরা এই টাকা খরচ করার জন্যই তারা উন্নয়নের গল্প বলে। বাংলাদেশের আইন, সংবিধানের দোহাই দিয়ে সব তাদের ইচ্ছামতো করে।’
এই প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে কথা বললে নানান হয়রানি করা হয় জানিয়ে হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘এই প্রক্রিয়া জারি রাখতে তারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বানায়। গুম-খুন করার জন্য র্যাব বানায়। তাদের উন্নয়নের গল্প শোনানোর জন্য কিছু লোককে বুদ্ধিজীবীর তকমা দেয়। এইভাবে তারা একটা লুটপাট, পাচারের ব্যবস্থা, মানুষের সকল আয়-উপার্জন আত্মসাতের ব্যবস্থা করে।’
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।
বর্তমান সরকার গত ৫০ বছরের মধ্যে সবচাইতে ভয়াবহভাবে মানুষকে শোষণ করছে জানিয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম বলেছেন, ‘শ্রমজীবী, সাধারণ মানুষের মুক্তির জন্য সরকারকে সরানোর বিকল্প নেই।’
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে মহান মে দিবস উপলক্ষে ‘ফ্যাসিবাদ, শ্রমজীবী মানুষ ও আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘আজকের ফ্যাসিবাদ আগামী দিনে আরও শক্তিশালী হবে। আজকে শ্রমজীবী, সাধারণ মানুষের মুক্তির জন্য, দেশ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মুক্তির জন্য এই সরকারকে সরানোর বিকল্প নেই। সরকার পরিচালনার আইনকানুন, সংবিধান, ক্ষমতাকাঠামো, জবাবদিহিহীনতা পরিবর্তনের লড়াইকে সরকার ও শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের লড়াইয়ে রূপান্তর করতে হবে।’
বাংলাদেশের শ্রমিকদের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক কোনো আইন মানা হয় না জানিয়ে হাসনাত কাইয়ুম বলেন, দেশে শ্রমজীবী মানুষের সংখ্যা প্রায় ৬ কোটি ৷ এই শ্রমিকের পাঁচ ভাগের চার ভাগ শ্রমিক যেসব খাতে কাজ করেন, সেখানে আট ঘণ্টা কাজের কোনো নিশ্চয়তা নেই। দেশের সবচেয়ে বড় খাত গার্মেন্টসে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের অবস্থাটা সবারই জানা।
মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে প্রায় আড়াই লাঁখ শ্রমিক কাজ করছেন জানিয়ে হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘তাঁরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যে টাকাগুলো পাঠান, তা দিয়েই দেশ চলছে। সরকার বলছে, দেশের অর্থনীতির খুব উন্নতি হচ্ছে। এবারও প্রায় ৭ লাখ কোটি টাকার বাজেট হয়েছে ৷ মানে এই টাকা শ্রমিকেরা তৈরি করেছেন। অথচ অর্থনীতির উন্নতির যাঁরা গল্প করছেন, তাঁরা হাজার হাজার কোটি টাকা দেশের বাইরে পাচার করছেন।’
হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘এই চক্রটা চলছে, কারণ এটাই আইন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। তারা এই সিস্টেমটা চালানোর জন্যই সরকার হয় ৷ একমাত্র বাজেট করার জন্যই তারা সংসদ সদস্য, সরকার হয়। শ্রমিকের রক্তঝরা এই টাকা খরচ করার জন্যই তারা উন্নয়নের গল্প বলে। বাংলাদেশের আইন, সংবিধানের দোহাই দিয়ে সব তাদের ইচ্ছামতো করে।’
এই প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে কথা বললে নানান হয়রানি করা হয় জানিয়ে হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘এই প্রক্রিয়া জারি রাখতে তারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বানায়। গুম-খুন করার জন্য র্যাব বানায়। তাদের উন্নয়নের গল্প শোনানোর জন্য কিছু লোককে বুদ্ধিজীবীর তকমা দেয়। এইভাবে তারা একটা লুটপাট, পাচারের ব্যবস্থা, মানুষের সকল আয়-উপার্জন আত্মসাতের ব্যবস্থা করে।’
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।
সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১ ঘণ্টা আগেসেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
২১ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
২১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
১ দিন আগে