নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘জয় বাংলা’ স্লোগান নিয়ে শাসকগোষ্ঠীর একটি দল মারামারি, কাটাকাটি, চুরি-ডাকাতি-রাহাজানি করছে। ‘জয় বাংলা’ স্লোগানের স্পিরিট ধ্বংস করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের একাংশের নেতা অধ্যাপক আবু সাইয়িদ।
আবু সাইয়িদ বলেন, ‘এটা সরকারের একটা চালাকি। কারণ, এই স্লোগান আমরা অন্তরে ধারণ করি না, মননে প্রতিফলন নেই, এ অবস্থার ভেতরে জয় বাংলা স্লোগান নিয়ে শাসকগোষ্ঠীর একটি দল মারামারি, কাটাকাটি করছে। জয় বাংলা স্লোগান নিয়ে চুরি-ডাকাতি-রাহাজানি করছি। জয় বাংলা স্লোগানের স্পিরিট ধ্বংস করা হচ্ছে।’
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে আজ শনিবার সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন গণফোরামের এ নেতা। ‘সুশাসনের লক্ষ্যে জাতীয় ঐক্য ও দুঃশাসন হটিয়ে জনগণের শাসন চাই’ শীর্ষক এ সভার আয়োজন করে গণফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটি।
জয় বাংলা স্লোগানকে বিতর্কিত করা হচ্ছে মন্তব্য করে অধ্যাপক আবু সাইয়িদ বলেন, ‘যে স্লোগানটি চেষ্টা, মননে, আদর্শে ও চিন্তায় প্রতিফলিত হবে তাকে বিতর্কিত করার অধিকার কোনো সরকারের নেই। মুক্তিযুদ্ধের সময় জয় বাংলা ঐক্যবদ্ধ হতে ব্যবহার করা হয়েছিল। এ স্লোগান নিয়ে বিভাজন সৃষ্টি করে সরকার কোন খেলা খেলছে সেটি বুঝতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘প্রকৃত অর্থে এ সরকারকে ক্ষমতায় রেখে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন, সুষ্ঠু রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় সোনার বাংলা করা সম্ভব নয়। গত ২ মার্চ “জয় বাংলা”কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।’
সংবাদ সম্মেলনে গণফোরামের নেতারা বলেন, এক কর্তৃত্ববাদী শাসন ও নিপীড়নমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যা মানুষের বেঁচে থাকার অধিকারকে সংকুচিত করে চলেছে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, স্বাধীনতার ৫০ বছর পর পুনরায় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার লড়াই করতে হচ্ছে। এমন এক শাসক গোষ্ঠী ক্ষমতাসীন যেখানে দৈনন্দিন জীবনযাত্রা বিপন্ন হয়ে পড়েছে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সংগঠনের সভাপতি মোস্তফা মহসীন মন্টু বলেন, ‘আমরা কখনই কোনো দল বা সরকারের সঙ্গে আপস করে রাজনীতি করিনি। ভবিষ্যতে জনগণের সঙ্গেই আমরা আপস করব। কোনো অবৈধ সরকারের সঙ্গে আমরা আপস করব না।’
মোস্তফা মহসীন বলেন, ‘এই সরকার নির্বাচিত হয়েছে রাতের অন্ধকারে। কোনো অবৈধ সরকারের সঙ্গে আমরা আপস করব না। এখন একটা ঐক্য প্রক্রিয়ার মধ্যে আছি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলছি। আমরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে একটা গণতন্ত্রমনা, অসাম্প্রদায়িক শক্তির একটা জাতীয় ঐক্য করার চেষ্টা করছি। সে শক্তি নিয়ে যত দিন পর্যন্ত জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা না হচ্ছে তত দিন আমরা রাজপথে থাকব।’
‘জয় বাংলা’ স্লোগান নিয়ে শাসকগোষ্ঠীর একটি দল মারামারি, কাটাকাটি, চুরি-ডাকাতি-রাহাজানি করছে। ‘জয় বাংলা’ স্লোগানের স্পিরিট ধ্বংস করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের একাংশের নেতা অধ্যাপক আবু সাইয়িদ।
আবু সাইয়িদ বলেন, ‘এটা সরকারের একটা চালাকি। কারণ, এই স্লোগান আমরা অন্তরে ধারণ করি না, মননে প্রতিফলন নেই, এ অবস্থার ভেতরে জয় বাংলা স্লোগান নিয়ে শাসকগোষ্ঠীর একটি দল মারামারি, কাটাকাটি করছে। জয় বাংলা স্লোগান নিয়ে চুরি-ডাকাতি-রাহাজানি করছি। জয় বাংলা স্লোগানের স্পিরিট ধ্বংস করা হচ্ছে।’
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে আজ শনিবার সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন গণফোরামের এ নেতা। ‘সুশাসনের লক্ষ্যে জাতীয় ঐক্য ও দুঃশাসন হটিয়ে জনগণের শাসন চাই’ শীর্ষক এ সভার আয়োজন করে গণফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটি।
জয় বাংলা স্লোগানকে বিতর্কিত করা হচ্ছে মন্তব্য করে অধ্যাপক আবু সাইয়িদ বলেন, ‘যে স্লোগানটি চেষ্টা, মননে, আদর্শে ও চিন্তায় প্রতিফলিত হবে তাকে বিতর্কিত করার অধিকার কোনো সরকারের নেই। মুক্তিযুদ্ধের সময় জয় বাংলা ঐক্যবদ্ধ হতে ব্যবহার করা হয়েছিল। এ স্লোগান নিয়ে বিভাজন সৃষ্টি করে সরকার কোন খেলা খেলছে সেটি বুঝতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘প্রকৃত অর্থে এ সরকারকে ক্ষমতায় রেখে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন, সুষ্ঠু রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় সোনার বাংলা করা সম্ভব নয়। গত ২ মার্চ “জয় বাংলা”কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।’
সংবাদ সম্মেলনে গণফোরামের নেতারা বলেন, এক কর্তৃত্ববাদী শাসন ও নিপীড়নমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যা মানুষের বেঁচে থাকার অধিকারকে সংকুচিত করে চলেছে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, স্বাধীনতার ৫০ বছর পর পুনরায় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার লড়াই করতে হচ্ছে। এমন এক শাসক গোষ্ঠী ক্ষমতাসীন যেখানে দৈনন্দিন জীবনযাত্রা বিপন্ন হয়ে পড়েছে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সংগঠনের সভাপতি মোস্তফা মহসীন মন্টু বলেন, ‘আমরা কখনই কোনো দল বা সরকারের সঙ্গে আপস করে রাজনীতি করিনি। ভবিষ্যতে জনগণের সঙ্গেই আমরা আপস করব। কোনো অবৈধ সরকারের সঙ্গে আমরা আপস করব না।’
মোস্তফা মহসীন বলেন, ‘এই সরকার নির্বাচিত হয়েছে রাতের অন্ধকারে। কোনো অবৈধ সরকারের সঙ্গে আমরা আপস করব না। এখন একটা ঐক্য প্রক্রিয়ার মধ্যে আছি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলছি। আমরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে একটা গণতন্ত্রমনা, অসাম্প্রদায়িক শক্তির একটা জাতীয় ঐক্য করার চেষ্টা করছি। সে শক্তি নিয়ে যত দিন পর্যন্ত জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা না হচ্ছে তত দিন আমরা রাজপথে থাকব।’
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৪ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৭ ঘণ্টা আগে