নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকায় গণসমাবেশের স্থান নিয়ে বিএনপি ও পুলিশের মধ্যে আবারও আলোচনা শুরু হয়েছে। স্থান নির্ধারণে দুই পক্ষের দুজন প্রতিনিধি কাজ করছেন। বিএনপিকে নয়াপল্টনের বিকল্প স্থান পছন্দের বিষয়ে প্রস্তাব দেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত নির্দিষ্ট কিছু জানায়নি দলটি।
বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ঢাকা মহানগরে সন্তোষজনক ও নিরাপদ কোনো জায়গা প্রস্তাব করলে তারা বিবেচনা করবে। সোমবার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ঢাকা সমাবেশের উপদেষ্টা মির্জা আব্বাস এমনটা জানান।
তিনি বলেন, ‘ঢাকা মহানগরের মধ্যে কোনো জায়গা যা আমাদের কাছে সন্তোষজনক ও নিরাপদ মনে হবে, সেরকম জায়গায় যদি বলে, তাহলে আমরা সেটা বিবেচনা করে দেখব। তারা যদি না পারে আমাদের জিজ্ঞেস করলে বলে দেব। আমাদের যদি বলে আমরা পছন্দ করে দেব তবে কোনোভাবেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও তুরাগ পাড়ে বিএনপি সমাবেশ করবে না।’
বিএনপির সমাবেশকে ঘিরে সরকার সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালাচ্ছে অভিযোগ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘গত রোববার ঢাকা মহানগর নেতা ইশরাক হোসেনের ওপর হামলার মধ্য দিয়ে এটা প্রমাণিত হয়েছে। আজ সকালে আমার শাহজাহানপুরে বাসা পুলিশ ঘিরে রেখেছে। আজকে আমার বাসায় কর্মী সভা ছিল। চারদিকে পুলিশ ঘিরে ফেলে। তাই কর্মী সভা আর হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, মামলা-হামলা, গ্রেপ্তার ও নির্যাতনর ভয়ে নেতা কর্মীরা কেউ বাসায় থাকতে পারছে না। যেসব এলাকা থেকে নেতা কর্মীরা আসবে বলে সরকার ধারণা করছে, সেসব এলাকায় নির্যাতন বাড়ানো হয়েছে।
সরকারের উদ্দেশ্য বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘হামলা-মামলা বন্ধ করুন। গ্রেপ্তারকৃত নেতা কর্মীদের মুক্তি দিন। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করতে চাই। ন্যক্কারজনক কোনো ঘটনা ঘটলে এর পাল্টা যদি কোনো ঘটনা ঘটে সে জন্য আপনারা দায়ী থাকবেন। যেকোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড মোকাবিলা করে বিএনপি সমাবেশ সফল করবে।’
এদিকে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, বিএনপি ঢাকার সমাবেশের জন্য মতিঝিল ও এর আশপাশের এলাকা কিংবা আরামবাগকে বেছে নিতে পারে।
ঢাকায় গণসমাবেশের স্থান নিয়ে বিএনপি ও পুলিশের মধ্যে আবারও আলোচনা শুরু হয়েছে। স্থান নির্ধারণে দুই পক্ষের দুজন প্রতিনিধি কাজ করছেন। বিএনপিকে নয়াপল্টনের বিকল্প স্থান পছন্দের বিষয়ে প্রস্তাব দেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত নির্দিষ্ট কিছু জানায়নি দলটি।
বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ঢাকা মহানগরে সন্তোষজনক ও নিরাপদ কোনো জায়গা প্রস্তাব করলে তারা বিবেচনা করবে। সোমবার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ঢাকা সমাবেশের উপদেষ্টা মির্জা আব্বাস এমনটা জানান।
তিনি বলেন, ‘ঢাকা মহানগরের মধ্যে কোনো জায়গা যা আমাদের কাছে সন্তোষজনক ও নিরাপদ মনে হবে, সেরকম জায়গায় যদি বলে, তাহলে আমরা সেটা বিবেচনা করে দেখব। তারা যদি না পারে আমাদের জিজ্ঞেস করলে বলে দেব। আমাদের যদি বলে আমরা পছন্দ করে দেব তবে কোনোভাবেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও তুরাগ পাড়ে বিএনপি সমাবেশ করবে না।’
বিএনপির সমাবেশকে ঘিরে সরকার সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালাচ্ছে অভিযোগ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘গত রোববার ঢাকা মহানগর নেতা ইশরাক হোসেনের ওপর হামলার মধ্য দিয়ে এটা প্রমাণিত হয়েছে। আজ সকালে আমার শাহজাহানপুরে বাসা পুলিশ ঘিরে রেখেছে। আজকে আমার বাসায় কর্মী সভা ছিল। চারদিকে পুলিশ ঘিরে ফেলে। তাই কর্মী সভা আর হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, মামলা-হামলা, গ্রেপ্তার ও নির্যাতনর ভয়ে নেতা কর্মীরা কেউ বাসায় থাকতে পারছে না। যেসব এলাকা থেকে নেতা কর্মীরা আসবে বলে সরকার ধারণা করছে, সেসব এলাকায় নির্যাতন বাড়ানো হয়েছে।
সরকারের উদ্দেশ্য বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘হামলা-মামলা বন্ধ করুন। গ্রেপ্তারকৃত নেতা কর্মীদের মুক্তি দিন। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করতে চাই। ন্যক্কারজনক কোনো ঘটনা ঘটলে এর পাল্টা যদি কোনো ঘটনা ঘটে সে জন্য আপনারা দায়ী থাকবেন। যেকোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড মোকাবিলা করে বিএনপি সমাবেশ সফল করবে।’
এদিকে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, বিএনপি ঢাকার সমাবেশের জন্য মতিঝিল ও এর আশপাশের এলাকা কিংবা আরামবাগকে বেছে নিতে পারে।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৯ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২১ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে