নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জ্বালানি তেলের বর্ধিত দাম অবিলম্বে প্রত্যাহার না করলে দেশব্যাপী ঘেরাও, অবরোধ কর্মসূচি দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেছেন, ‘প্রয়োজনে হরতালের মতো কর্মসূচি দেওয়া হবে।’
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টন মোড়ে তেলের দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধির গণবিরোধী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ জানিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)।
প্রতিবাদ সমাবেশে সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘তেলের দাম বাড়লে যাতায়াতসহ সবকিছুর দাম বাড়বে। অর্থনীতিতে চাপ পড়বে। জনজীবন বিপর্যস্ত হবে। বিশ্ববাজারে দাম কমানোর পরে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি করে এই লুটেরাদের সরকার ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে। জনস্বার্থের কথা ন্যূনতম বিবেচনা করতে ব্যর্থ এই সরকারের উচিত ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়া। এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করলে সিপিবি জেলা-উপজেলায় ঘেরাও, অবরোধ কর্মসূচি নিতে বাধ্য হবে। প্রয়োজনে হরতালের মতো কর্মসূচি দেওয়া হবে।’
সিপিবির সহসাধারণ সম্পাদক মিহির ঘোষ বলেন, ‘এই সরকার গ্যাস, তেল, সার, কেরোসিন, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি করে দেশকে নজিরবিহীন বিপদের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। দেশের খাদ্য নিরাপত্তা আজ হুমকির মুখে। মধ্যরাতের সরকার মধ্যরাতেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে জনগণের জীবনযাত্রাকে অসহনীয় করে তুলছে।’
এ সময় সিপিবির কেন্দ্রীয় সদস্য অধ্যাপক এমএম আকাশ বলেন, ‘বাংলাদেশের টাকার এখনো গুরুতর সংকট হয়নি। লুটেরা আর পাচারকারীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করে দেশ পরিচালনা করুন। আইএমএফের কাছ থেকে ধার করে দেশকে বিপদে ফেলার কোনো নৈতিক অধিকার আপনাদের নেই।’
কেন্দ্রীয় সদস্য সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেন, ‘গণবিরোধী সরকার তার গণবিরোধী কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। এই সিদ্ধান্তে জনগণের ন্যূনতম সমর্থন নেই। গতকাল থেকেই পরিবহনে নৈরাজ্য শুরু হয়ে গেছে।’
সমাবেশে সিপিবির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ‘এই সরকার অগণতান্ত্রিক এবং জুলুমে দেশ চালাচ্ছে। বর্তমানে আওয়ামী লীগ সিন্ডিকেটের এবং লুটেরাদের সরকার। পার্লামেন্টের ৬২ শতাংশ সদস্য ব্যবসায়ী, তারা নিজেদের স্বার্থে দেশ চালাচ্ছে। এই সরকার জনগণের পেটে লাথি মারছে। তীব্র গণসংগ্রামের মধ্য দিয়ে এই ব্যবস্থা বদল করে জনগণের বিকল্প শক্তি গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই।’
প্রতিবাদ সমাবেশ পরবর্তী একটি বিক্ষোভ মিছিল প্রেসক্লাবে গিয়ে শেষ হয়। সমাবেশ থেকে জ্বালানি তেল, সারের দাম না কমানো পর্যন্ত সারা দেশে সভা-সমাবেশ বিক্ষোভ অব্যাহত রাখতে ও ঘেরাও-অবরোধ-হরতাল সংগঠিত করার প্রস্তুতি নিতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।
জ্বালানি তেলের বর্ধিত দাম অবিলম্বে প্রত্যাহার না করলে দেশব্যাপী ঘেরাও, অবরোধ কর্মসূচি দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেছেন, ‘প্রয়োজনে হরতালের মতো কর্মসূচি দেওয়া হবে।’
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টন মোড়ে তেলের দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধির গণবিরোধী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ জানিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)।
প্রতিবাদ সমাবেশে সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘তেলের দাম বাড়লে যাতায়াতসহ সবকিছুর দাম বাড়বে। অর্থনীতিতে চাপ পড়বে। জনজীবন বিপর্যস্ত হবে। বিশ্ববাজারে দাম কমানোর পরে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি করে এই লুটেরাদের সরকার ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে। জনস্বার্থের কথা ন্যূনতম বিবেচনা করতে ব্যর্থ এই সরকারের উচিত ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়া। এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করলে সিপিবি জেলা-উপজেলায় ঘেরাও, অবরোধ কর্মসূচি নিতে বাধ্য হবে। প্রয়োজনে হরতালের মতো কর্মসূচি দেওয়া হবে।’
সিপিবির সহসাধারণ সম্পাদক মিহির ঘোষ বলেন, ‘এই সরকার গ্যাস, তেল, সার, কেরোসিন, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি করে দেশকে নজিরবিহীন বিপদের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। দেশের খাদ্য নিরাপত্তা আজ হুমকির মুখে। মধ্যরাতের সরকার মধ্যরাতেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে জনগণের জীবনযাত্রাকে অসহনীয় করে তুলছে।’
এ সময় সিপিবির কেন্দ্রীয় সদস্য অধ্যাপক এমএম আকাশ বলেন, ‘বাংলাদেশের টাকার এখনো গুরুতর সংকট হয়নি। লুটেরা আর পাচারকারীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করে দেশ পরিচালনা করুন। আইএমএফের কাছ থেকে ধার করে দেশকে বিপদে ফেলার কোনো নৈতিক অধিকার আপনাদের নেই।’
কেন্দ্রীয় সদস্য সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেন, ‘গণবিরোধী সরকার তার গণবিরোধী কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। এই সিদ্ধান্তে জনগণের ন্যূনতম সমর্থন নেই। গতকাল থেকেই পরিবহনে নৈরাজ্য শুরু হয়ে গেছে।’
সমাবেশে সিপিবির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ‘এই সরকার অগণতান্ত্রিক এবং জুলুমে দেশ চালাচ্ছে। বর্তমানে আওয়ামী লীগ সিন্ডিকেটের এবং লুটেরাদের সরকার। পার্লামেন্টের ৬২ শতাংশ সদস্য ব্যবসায়ী, তারা নিজেদের স্বার্থে দেশ চালাচ্ছে। এই সরকার জনগণের পেটে লাথি মারছে। তীব্র গণসংগ্রামের মধ্য দিয়ে এই ব্যবস্থা বদল করে জনগণের বিকল্প শক্তি গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই।’
প্রতিবাদ সমাবেশ পরবর্তী একটি বিক্ষোভ মিছিল প্রেসক্লাবে গিয়ে শেষ হয়। সমাবেশ থেকে জ্বালানি তেল, সারের দাম না কমানো পর্যন্ত সারা দেশে সভা-সমাবেশ বিক্ষোভ অব্যাহত রাখতে ও ঘেরাও-অবরোধ-হরতাল সংগঠিত করার প্রস্তুতি নিতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৭ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১১ ঘণ্টা আগে