নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পৃথিবীতে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম কখনো সহজ ছিল না—এমন মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘সরকার গুলি করবে। আমরা সেই কঠিন সংগ্রামে নেমেছি। আমাদের বুকে বল আছে। আমরা সেই সংগ্রামের শেষ পর্যন্ত দেখব।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৮৮তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান।
মঈন খান বলেন, ‘আজকের বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের সবচেয়ে বড় চাওয়া যেটি, তাদের ভোটের অধিকার, বেঁচে থাকার অধিকার, গণতন্ত্রের অধিকার, একটি সুষম অর্থনীতির অধিকার, একটি সুন্দর সমাজ ব্যবস্থার অধিকার—প্রতিটি অধিকার আমরা এই দেশের মানুষকে ফিরিয়ে দিতে পারব। সেই প্রতীতি নিয়ে আজকে আমাদের রাজপথে থাকতে হবে।’
দেশের মানুষের ক্ষমতা মানুষকে ফিরিয়ে দিতে রাজপথে বিএনপি জানিয়ে মঈন খান বলেন, ‘আমরা রাজপথে নেমেছি এ দেশের মানুষের ক্ষমতা মানুষকে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য। বাংলাদেশে আমরা এমন পরিবর্তন আনতে চাই, যে পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে কোটি-কোটি মানুষের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে। যে গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়েছে, সেই গণতন্ত্রকে আমরা পুনরুজ্জীবিত করব। জীবন বাজি রেখে আমরা আবার বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনব। আমাদের ওপর এই দায়িত্ব বর্তেছে। ১৮ কোটি মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমাদের রাজপথে থাকতে হবে।’
মঈন খান বলেন, ‘জনগণের শক্তি দিয়ে আমরা আজকে বর্তমান সরকারের বন্দুকের শক্তি, বুলেটের শক্তি, হ্যান্ড গ্রেনেডের শক্তি, টিয়ারগ্যাসের শক্তি, জলকামানের শক্তি—এ রকম অন্যায় যত রকম শক্তি আছে, সেগুলোকে পরাভূত করব। এটাই হচ্ছে আজকে আমাদের প্রতিজ্ঞা। আমাদের সংগ্রাম খুব কঠিন এবং দুরূহ। কিন্তু ইতিহাস প্রমাণ করে সত্যের জয় হবেই, মানুষের জয় হবেই। অন্যায় পরাজিত হবে।’
‘বিএনপি শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বিশ্বাস করে’—মন্তব্য করে মঈন খান বলেন, ‘বিএনপি লগি-বইঠার রাজনীতি করে না, সভ্য মানুষের রাজনীতি করে। হতে পারে আমাদের এই আন্দোলনের পথ অনেক দীর্ঘ। যেহেতু গণতন্ত্রের সংগ্রাম, তাই এই সংগ্রাম শান্তিপূর্ণ ও নিয়মতান্ত্রিক হবে। শান্তিপূর্ণ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা নিরস্ত্র জনগণ রাজপথে থেকে সরকারের বন্দুক বুলেটকে মোকাবিলা করে, এই সরকারকে পরাজিত করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনব, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করব।’
সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুকসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
পৃথিবীতে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম কখনো সহজ ছিল না—এমন মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘সরকার গুলি করবে। আমরা সেই কঠিন সংগ্রামে নেমেছি। আমাদের বুকে বল আছে। আমরা সেই সংগ্রামের শেষ পর্যন্ত দেখব।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৮৮তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান।
মঈন খান বলেন, ‘আজকের বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের সবচেয়ে বড় চাওয়া যেটি, তাদের ভোটের অধিকার, বেঁচে থাকার অধিকার, গণতন্ত্রের অধিকার, একটি সুষম অর্থনীতির অধিকার, একটি সুন্দর সমাজ ব্যবস্থার অধিকার—প্রতিটি অধিকার আমরা এই দেশের মানুষকে ফিরিয়ে দিতে পারব। সেই প্রতীতি নিয়ে আজকে আমাদের রাজপথে থাকতে হবে।’
দেশের মানুষের ক্ষমতা মানুষকে ফিরিয়ে দিতে রাজপথে বিএনপি জানিয়ে মঈন খান বলেন, ‘আমরা রাজপথে নেমেছি এ দেশের মানুষের ক্ষমতা মানুষকে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য। বাংলাদেশে আমরা এমন পরিবর্তন আনতে চাই, যে পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে কোটি-কোটি মানুষের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে। যে গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়েছে, সেই গণতন্ত্রকে আমরা পুনরুজ্জীবিত করব। জীবন বাজি রেখে আমরা আবার বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনব। আমাদের ওপর এই দায়িত্ব বর্তেছে। ১৮ কোটি মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমাদের রাজপথে থাকতে হবে।’
মঈন খান বলেন, ‘জনগণের শক্তি দিয়ে আমরা আজকে বর্তমান সরকারের বন্দুকের শক্তি, বুলেটের শক্তি, হ্যান্ড গ্রেনেডের শক্তি, টিয়ারগ্যাসের শক্তি, জলকামানের শক্তি—এ রকম অন্যায় যত রকম শক্তি আছে, সেগুলোকে পরাভূত করব। এটাই হচ্ছে আজকে আমাদের প্রতিজ্ঞা। আমাদের সংগ্রাম খুব কঠিন এবং দুরূহ। কিন্তু ইতিহাস প্রমাণ করে সত্যের জয় হবেই, মানুষের জয় হবেই। অন্যায় পরাজিত হবে।’
‘বিএনপি শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বিশ্বাস করে’—মন্তব্য করে মঈন খান বলেন, ‘বিএনপি লগি-বইঠার রাজনীতি করে না, সভ্য মানুষের রাজনীতি করে। হতে পারে আমাদের এই আন্দোলনের পথ অনেক দীর্ঘ। যেহেতু গণতন্ত্রের সংগ্রাম, তাই এই সংগ্রাম শান্তিপূর্ণ ও নিয়মতান্ত্রিক হবে। শান্তিপূর্ণ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা নিরস্ত্র জনগণ রাজপথে থেকে সরকারের বন্দুক বুলেটকে মোকাবিলা করে, এই সরকারকে পরাজিত করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনব, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করব।’
সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুকসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১ ঘণ্টা আগেসেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
২১ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১ দিন আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
১ দিন আগে