নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনগণকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। সিঙ্গাপুর বানাতে গিয়ে সরকার দেশকে আজিমপুর বানিয়ে ফেলেছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এই মন্তব্য করেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কুৎসাপূর্ণ বক্তব্যের প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) স্বেচ্ছাসেবক দল এই সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে গয়েশ্বর বলেন, ‘অনেক উদ্ভট প্রতিশ্রুতি দিয়ে সরকারে এসে সর্বপ্রথম বললেন যে, বাংলাদেশকে সিঙ্গাপুর বানাবেন। এখন বাংলাদেশটা আজিমপুরে ধাক্কা খাইছে। সুতরাং সিঙ্গাপুর বানাতে গিয়ে দেশটাকে আজিমপুর বানিয়ে ফেলেছে। বিদ্যুৎ দেব? ২৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ, আমাদের প্রয়োজন ১১ হাজার মেগাওয়াট। এখন বলছে তাও পাওয়া যাচ্ছে না। কুইক রেন্টালের নামে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা যে লুটপাট করেছে, এই টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে। পদ্মাসেতুর স্টিমেট হয়েছিল ১১ হাজার কোটি টাকা আজকে এই সেতু নির্মাণে কত টাকা ব্যয় হয়েছে তা কিন্তু এখনো আমরা জানি না।’
সরকারের পতন ঘটাতে রাজপথের আন্দোলনের আহ্বান জানিয়ে গয়েশ্বর বলেন, ‘চাপে হোক আর স্বেচ্ছায় হোক প্রচারযন্ত্র শেখ হাসিনা সরকারের এত প্রচারের পরও তার (সরকার) নগ্ন চেহারা দেশের জনগণের কাছে স্পষ্ট। মানুষের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গেছে। আমাদের বক্তব্য মানুষ বোধ হয় আর শুনতে চায় না। সবাই চায় অ্যাকশন। যে অ্যাকশন করলে সরকারের বিদায় হবে, সব পর্যায়ের জনগণ রাজপথে নামবে।’
নেতা কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আপনারা (নেতা কর্মী) যতই প্রতিবাদ করেন, খালেদা জিয়া, তারেক রহমান আমার আপনার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ নেতাদের কটূক্তি থামানো যাবে না। একটি মাত্র কাজ করলে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সব থামবে, তা হচ্ছে তাদের অবৈধ ক্ষমতা থেকে নামাতে হবে। এই অবস্থার থেকে পরিত্রাণের একটাই পথ শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে নামানো।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, সিইসি বলেছেন, ভোটের দিন যদি কেউ তলোয়ার নিয়ে আসে, তাহলে পাল্টা রাইফেল নিয়ে নামবেন। আমরা যদি তলোয়ার আর রাইফেলই হাতে নেই, তাহলে আবার নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করব কেনো, তার আগেই তো আপনাদের বিদায় করতে পারি।
গয়েশ্বর আরও বলেন, একটি সাংবিধানিক পদে থেকে সন্ত্রাসকে উসকানি দেওয়া, জনগণকে আতঙ্কগ্রস্ত করে ভোট কেন্দ্র শূন্য রাখার একটি প্রয়াস মাত্র। এটা মনে করবেন না যে, না বুঝে তিনি (সিইসি) এমন কথা বলেছেন। বুঝেই তিনি বলেছেন। আজকে আমাদের মূল দায়িত্বটা হলো এই সরকারকে বিদায় করা। রাজপথেই আমাদেরকে এর ফয়সালা করতে হবে। তাহলেই এসব পাগলামি দূর হবে।
জনগণকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণে সরকার ব্যর্থ হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। সিঙ্গাপুর বানাতে গিয়ে সরকার দেশকে আজিমপুর বানিয়ে ফেলেছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এই মন্তব্য করেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কুৎসাপূর্ণ বক্তব্যের প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) স্বেচ্ছাসেবক দল এই সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে গয়েশ্বর বলেন, ‘অনেক উদ্ভট প্রতিশ্রুতি দিয়ে সরকারে এসে সর্বপ্রথম বললেন যে, বাংলাদেশকে সিঙ্গাপুর বানাবেন। এখন বাংলাদেশটা আজিমপুরে ধাক্কা খাইছে। সুতরাং সিঙ্গাপুর বানাতে গিয়ে দেশটাকে আজিমপুর বানিয়ে ফেলেছে। বিদ্যুৎ দেব? ২৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ, আমাদের প্রয়োজন ১১ হাজার মেগাওয়াট। এখন বলছে তাও পাওয়া যাচ্ছে না। কুইক রেন্টালের নামে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা যে লুটপাট করেছে, এই টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে। পদ্মাসেতুর স্টিমেট হয়েছিল ১১ হাজার কোটি টাকা আজকে এই সেতু নির্মাণে কত টাকা ব্যয় হয়েছে তা কিন্তু এখনো আমরা জানি না।’
সরকারের পতন ঘটাতে রাজপথের আন্দোলনের আহ্বান জানিয়ে গয়েশ্বর বলেন, ‘চাপে হোক আর স্বেচ্ছায় হোক প্রচারযন্ত্র শেখ হাসিনা সরকারের এত প্রচারের পরও তার (সরকার) নগ্ন চেহারা দেশের জনগণের কাছে স্পষ্ট। মানুষের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গেছে। আমাদের বক্তব্য মানুষ বোধ হয় আর শুনতে চায় না। সবাই চায় অ্যাকশন। যে অ্যাকশন করলে সরকারের বিদায় হবে, সব পর্যায়ের জনগণ রাজপথে নামবে।’
নেতা কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আপনারা (নেতা কর্মী) যতই প্রতিবাদ করেন, খালেদা জিয়া, তারেক রহমান আমার আপনার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ নেতাদের কটূক্তি থামানো যাবে না। একটি মাত্র কাজ করলে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সব থামবে, তা হচ্ছে তাদের অবৈধ ক্ষমতা থেকে নামাতে হবে। এই অবস্থার থেকে পরিত্রাণের একটাই পথ শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে নামানো।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, সিইসি বলেছেন, ভোটের দিন যদি কেউ তলোয়ার নিয়ে আসে, তাহলে পাল্টা রাইফেল নিয়ে নামবেন। আমরা যদি তলোয়ার আর রাইফেলই হাতে নেই, তাহলে আবার নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করব কেনো, তার আগেই তো আপনাদের বিদায় করতে পারি।
গয়েশ্বর আরও বলেন, একটি সাংবিধানিক পদে থেকে সন্ত্রাসকে উসকানি দেওয়া, জনগণকে আতঙ্কগ্রস্ত করে ভোট কেন্দ্র শূন্য রাখার একটি প্রয়াস মাত্র। এটা মনে করবেন না যে, না বুঝে তিনি (সিইসি) এমন কথা বলেছেন। বুঝেই তিনি বলেছেন। আজকে আমাদের মূল দায়িত্বটা হলো এই সরকারকে বিদায় করা। রাজপথেই আমাদেরকে এর ফয়সালা করতে হবে। তাহলেই এসব পাগলামি দূর হবে।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৪ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৭ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১০ ঘণ্টা আগে