নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘গণফোরামের একাংশের প্রধান ড. কামাল হোসেনকে ইমাম মেনে বিএনপির সব চিন্তাভাবনা ধূলিসাৎ হয়ে গেছে।’
আজ বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত এক সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। ‘সরকার ইভিএম-এ নির্বাচন করতে চায় কেন?’ শীর্ষক এই গোলটেবিল আলোচনা সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরাম।
ফ্রন্টের জন্য যে রূপরেখা তৈরি করা হয়েছিল তা ধূলিসাৎ হয়ে গেছে উল্লেখ করে মোশাররফ বলেন, ‘নির্বাচন ঘোষণার পর ড. কামাল হোসেন বললেন তিনি নির্বাচনই করবেন না। আমরা যে রূপরেখা তৈরি করেছিলাম, আমাদের সকল ভবিষ্যৎ চিন্তাভাবনা সেদিন সব ধূলিসাৎ হয়ে গেছে। ফলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মতো একটি দলকে এই ফ্যাসিবাদ সরকার ৫ না ৬টা আসন দিয়ে বিদায় করে দেয়।’
সরকারবিরোধী অন্যান্য দলের সঙ্গে আলোচনার পর একটি রূপরেখা জনগণের সামনে আসবে উল্লেখ করে মোশাররফ বলেন, ‘আমরা তাদের মতামত নিয়ে এটা সমৃদ্ধ করতে চাই। আজকেও আমাদের মহাসচিব একটি দলের সঙ্গে আলোচনা করছেন। এই আলোচনা শেষে অবশ্যই আমরা দেশে একটা মঞ্চ করতে পারব নাকি আমরা যুগপৎ আন্দোলন করতে পারব, এটার একটা সিদ্ধান্ত হবে এবং একটা রূপরেখা সবার মতামতে তৈরি হবে।’
মোশাররফ বলেন, ‘সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাস্তায় নামতে হবে। আমরা সেই লক্ষ্যে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করছি।’
ইভিএমকে ভোট ডাকাতির মেশিন উল্লেখ করে মোশাররফ বলেন, ‘সংলাপে অংশ নেওয়া অধিকাংশ রাজনৈতিক দলই ইভিএমের বিপরীতে মত দিয়েছে। আমরা তো চাই না। সুতরাং এটা তো এখানেই মীমাংসা হওয়া উচিত। যে দেশের মানুষ নিজের হাতে ভোট দিতে পারে না। তারা কীভাবে মেশিনে ভোট দেবে? আমরা বলেছি এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাব না। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস এই সরকার আগামী ২৩ সালের নির্বাচন করে যেতে পারবে না।’
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘বেশির ভাগ দলই তো ইভিএমের পক্ষে না। তাহলে ভোট হবে কি রকম করে? ইভিএমে তো ভোট হতে পারে না। এই সরকারের অধীনে নির্বাচন নয় এমন সিদ্ধান্তে যদি সব বিরোধী দল ঐক্যবদ্ধ থাকে তাহলে এই সরকার ইভিএম তো নয়ই নির্বাচনের স্বপ্নও দেখতে পারবে না।’
মান্না আরও বলেন, ‘সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশটাকে বদলানোর লড়াই করতে চাই। আমি মনে করি, যাঁরা এই সমাজ বদলাতে চান, গণতন্ত্র চান তাঁরা সবাই এই আন্দোলনের সঙ্গে থাকবেন।’
বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের উপদেষ্টা সাঈদ আহমেদ আসলামের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘গণফোরামের একাংশের প্রধান ড. কামাল হোসেনকে ইমাম মেনে বিএনপির সব চিন্তাভাবনা ধূলিসাৎ হয়ে গেছে।’
আজ বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত এক সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। ‘সরকার ইভিএম-এ নির্বাচন করতে চায় কেন?’ শীর্ষক এই গোলটেবিল আলোচনা সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরাম।
ফ্রন্টের জন্য যে রূপরেখা তৈরি করা হয়েছিল তা ধূলিসাৎ হয়ে গেছে উল্লেখ করে মোশাররফ বলেন, ‘নির্বাচন ঘোষণার পর ড. কামাল হোসেন বললেন তিনি নির্বাচনই করবেন না। আমরা যে রূপরেখা তৈরি করেছিলাম, আমাদের সকল ভবিষ্যৎ চিন্তাভাবনা সেদিন সব ধূলিসাৎ হয়ে গেছে। ফলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মতো একটি দলকে এই ফ্যাসিবাদ সরকার ৫ না ৬টা আসন দিয়ে বিদায় করে দেয়।’
সরকারবিরোধী অন্যান্য দলের সঙ্গে আলোচনার পর একটি রূপরেখা জনগণের সামনে আসবে উল্লেখ করে মোশাররফ বলেন, ‘আমরা তাদের মতামত নিয়ে এটা সমৃদ্ধ করতে চাই। আজকেও আমাদের মহাসচিব একটি দলের সঙ্গে আলোচনা করছেন। এই আলোচনা শেষে অবশ্যই আমরা দেশে একটা মঞ্চ করতে পারব নাকি আমরা যুগপৎ আন্দোলন করতে পারব, এটার একটা সিদ্ধান্ত হবে এবং একটা রূপরেখা সবার মতামতে তৈরি হবে।’
মোশাররফ বলেন, ‘সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাস্তায় নামতে হবে। আমরা সেই লক্ষ্যে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করছি।’
ইভিএমকে ভোট ডাকাতির মেশিন উল্লেখ করে মোশাররফ বলেন, ‘সংলাপে অংশ নেওয়া অধিকাংশ রাজনৈতিক দলই ইভিএমের বিপরীতে মত দিয়েছে। আমরা তো চাই না। সুতরাং এটা তো এখানেই মীমাংসা হওয়া উচিত। যে দেশের মানুষ নিজের হাতে ভোট দিতে পারে না। তারা কীভাবে মেশিনে ভোট দেবে? আমরা বলেছি এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাব না। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস এই সরকার আগামী ২৩ সালের নির্বাচন করে যেতে পারবে না।’
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘বেশির ভাগ দলই তো ইভিএমের পক্ষে না। তাহলে ভোট হবে কি রকম করে? ইভিএমে তো ভোট হতে পারে না। এই সরকারের অধীনে নির্বাচন নয় এমন সিদ্ধান্তে যদি সব বিরোধী দল ঐক্যবদ্ধ থাকে তাহলে এই সরকার ইভিএম তো নয়ই নির্বাচনের স্বপ্নও দেখতে পারবে না।’
মান্না আরও বলেন, ‘সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশটাকে বদলানোর লড়াই করতে চাই। আমি মনে করি, যাঁরা এই সমাজ বদলাতে চান, গণতন্ত্র চান তাঁরা সবাই এই আন্দোলনের সঙ্গে থাকবেন।’
বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের উপদেষ্টা সাঈদ আহমেদ আসলামের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ।
৭ নভেম্বরকে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসেবে পালন করে বিএনপি। দিনটি উপলক্ষে এবার টানা ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে দলটি। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৩৪ মিনিট আগেচীনের কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে দেশটি সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চার নেতা। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সই করা এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দারুস সালাম থানায় দায়ের করা নাশতার আরও এক মামলা বাতিল করে দিয়েছেন হাইকোর্টে। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের বেঞ্চ এ রায় দেন।
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান আব্দুস সালামসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। অপর দুজন হলেন—একুশে টেলিভিশনের সাবেক প্রধান প্রতিবেদক মাহাথীর ফারুকী ও সিনিয়র সাংবাদিক কনক
৪ ঘণ্টা আগে