জমির উদ্দিন, আনোয়ারা থেকে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বক্তব্যের শুরুতেই চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় বলেন, ‘দইজ্জার তল দিয়ে গাড়ি চলে (নদীর তল দিয়ে গাড়ি যাবে)। এটি আপনাদের জন্য উপহার।’ এই কথা বলেই মুখে হাসি শেখ হাসিনার।
কিন্তু বক্তব্যের শেষে প্রায় ১৫ সেকেন্ড নীরব থেকে বক্তব্য শেষে অংশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এক বোন ছাড়া আপনজন বলতে আমার কেউ বেঁচে নেই। সবাইকে তারা মেরে ফেলেছে। আপনারই আমার আপনজন। আমার জন্য দোয়া করবেন।’
আজ শনিবার দুপুরে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার কেইপিজেড মাঠে জনসভায় তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে দেশের, তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম পানির নিচে দিয়ে যাওয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের উদ্বোধন করেন।
প্রধানমন্ত্রী ২০ মিনিট বক্তব্য দেন। বক্তব্যে নিজের দুঃখকষ্ট ও পরিবার হারানোর বেদনা তুলে ধরেন। বিএনপি-জামায়াতের সমালোচনা করার পাশাপাশি আগামী নির্বাচনে নিজের জন্যও ভোট চান।
জনগণের ভোট নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আছে উল্লেখ শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদেরকে ওই সমস্ত ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। খালেদা জিয়া ভোট চুরি করেছিল। এ কারণে তাদেরকে একবার ক্ষমতা ছাড়তে হয়েছিল। আজকে আমার কাছে ওয়াদা করেন নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আপনারা আবার আমাকে জেতাবেন কি না?’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘জাতির পিতার স্বপ্ন ছিল দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে, বাংলার মানুষের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থানের ব্যবস্থা করবেন। তাঁর সেই আদর্শ নিয়ে আমি এগিয়ে যাচ্ছি।’
এরপর প্রধানমন্ত্রী দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ‘ভাই-বোনেরা আমার। আমি তো সবই হারিয়েছি। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট আমার পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নির্মমভাবে হত্যা করে। একই সাথে আমার মা, তিন ভাই...১০ বছরের ছোট ভাইকেও হত্যা করে। আমি আর ছোট বোন বিদেশে ছিলাম, তাই বেঁচে গিয়েছিলাম। ৬ বছর জিয়াউর রহমান আসতে দেয়নি। জোর করেই দেশে ফিরে আসি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে আপনাদের জন্য আমি একটি ছোট্ট উপহার নিয়ে এসেছি। এটি হলো টানেল। এখন দইজ্জার তল দিয়ে গাড়ি চলে। দক্ষিণ এশিয়ায় এত বড় আর টানেল নেই। আগামীকাল টানেল জনসাধারণ চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এখন ঢাকা থেকে কক্সবাজার যেতে চট্টগ্রামের ভেতরে ঢুকে যানজটে পড়তে হবে না। টানেলটি এশিয়ান হাইওয়ের সঙ্গে যুক্ত হবে। যা আমাদের উন্নয়নের ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখবে।’
খালেদা জিয়া ভোট চুরি করেছিলেন দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এ কারণে তাদেরকে একবার ক্ষমতা ছাড়তে হয়েছিল। আমরা বাবা-মা সব হারিয়েছি। দুই বোন বাইরে থাকায় বেঁচে গেছি। বাংলাদেশের যখন এসেছি তখন খুনিদের দল ক্ষমতায় ছিল। এখানে আসার পর অনেক বাধা পেয়েছি। আমাকে বারবার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল। আমার একটাই কাজ, দেশের মানুষের কল্যাণ করা। আর কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘চট্টগ্রামকে বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে বিবেচনা করে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড হাতে নেওয়া হয়েছে। আমরা উন্নয়ন করছি, আর বিএনপি জ্বালাও-পোড়াও করছে। আমরা বয়স্ক, বিধবা ও প্রতিবন্ধী ভাতা দিচ্ছি। যাতে কোনো লোক যাতে কষ্ট না পায়। আজকে বিনা পয়সায় বই দেওয়া হচ্ছে। আমরা বৃত্তি-উপবৃত্তি দিচ্ছি। আজকে সকালের হাতে মোবাইল ফোন। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার ঘোষণা ২০০৮ সালে দিয়েছিলাম। আজকের সমস্ত বাংলাদেশে ডিজিটাল নেটওয়ার্ক আছে। সারা দেশে বহুমুখী উন্নয়ন প্রকল্প দিয়ে আমরা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘২০১৮ সালে সরকারে এসে আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক দ্বারা অব্যাহত রেখেছে। যার কারণে বাংলাদেশে আজকে মানুষের ভাতের কষ্ট নেই। সবাই দুই বেলা খেতে পারছে। আমরা বিনা পয়সার ঘর করে দিচ্ছি। ১৯৯১ সালে ঘূর্ণিঝড়ে যারা বাড়িঘর হারিয়েছে, তাদের জন্য আমরা কক্সবাজারে ফ্ল্যাট করে দিয়েছি। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর বাংলায় কেউ গৃহহীন থাকবে না। প্রত্যেক মানুষকে জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। আমাদের যুবসমাজের ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। যারা বিদেশে যান, আমার অনুরোধ দালালকে টাকা দিয়ে যাবেন না। আমি কর্মসংস্থান ব্যাংক করে দিয়েছি। সেখান থেকে জামানত ছাড়া ঋণ পাবেন। লোকজনকে বিভিন্ন ভাষা শেখার জন্য আমরা সুযোগ করে দিয়েছি। আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় এসে দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইউক্রেন ও রাশিয়ার যুদ্ধ, এখন আবার গাজা ও ইসরাইল যুদ্ধ। এ কারণে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। তবে আমরা এক কোটি পরিবারকে কার্ড দিয়েছি। এটি দিয়ে তারা স্বল্পমূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য নিতে পারছে। করোনার সময় আমরা বিনা মূল্যে টিকা দিয়েছি। পৃথিবীর অনেক ধনী দেশ দিতে পারেনি। আমরা দিয়েছি আপনারা যাতে সুরক্ষিত থাকেন। গ্রাম পর্যায়ের রাস্তাঘাট করে দিয়েছে। চট্টগ্রামের এত উন্নয়নের করেছি, এর আগে কেউ করেনি। বিএনপির কাজ মানুষ খুন, লুটপাট ও দুর্নীতি করা। খালেদা জিয়া এতিমের টাকা আত্মসাৎ করেছে। এ মামলায় যিনি সাজাপ্রাপ্ত। তার ছেলে তারেক রহমান বিভিন্ন মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে বিদেশে পালিয়ে আছে। সে ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে মুচলেকা দিয়ে দেশ ছেড়েছিল।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বক্তব্যের শুরুতেই চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় বলেন, ‘দইজ্জার তল দিয়ে গাড়ি চলে (নদীর তল দিয়ে গাড়ি যাবে)। এটি আপনাদের জন্য উপহার।’ এই কথা বলেই মুখে হাসি শেখ হাসিনার।
কিন্তু বক্তব্যের শেষে প্রায় ১৫ সেকেন্ড নীরব থেকে বক্তব্য শেষে অংশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এক বোন ছাড়া আপনজন বলতে আমার কেউ বেঁচে নেই। সবাইকে তারা মেরে ফেলেছে। আপনারই আমার আপনজন। আমার জন্য দোয়া করবেন।’
আজ শনিবার দুপুরে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার কেইপিজেড মাঠে জনসভায় তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে দেশের, তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম পানির নিচে দিয়ে যাওয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের উদ্বোধন করেন।
প্রধানমন্ত্রী ২০ মিনিট বক্তব্য দেন। বক্তব্যে নিজের দুঃখকষ্ট ও পরিবার হারানোর বেদনা তুলে ধরেন। বিএনপি-জামায়াতের সমালোচনা করার পাশাপাশি আগামী নির্বাচনে নিজের জন্যও ভোট চান।
জনগণের ভোট নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আছে উল্লেখ শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদেরকে ওই সমস্ত ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। খালেদা জিয়া ভোট চুরি করেছিল। এ কারণে তাদেরকে একবার ক্ষমতা ছাড়তে হয়েছিল। আজকে আমার কাছে ওয়াদা করেন নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আপনারা আবার আমাকে জেতাবেন কি না?’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘জাতির পিতার স্বপ্ন ছিল দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে, বাংলার মানুষের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থানের ব্যবস্থা করবেন। তাঁর সেই আদর্শ নিয়ে আমি এগিয়ে যাচ্ছি।’
এরপর প্রধানমন্ত্রী দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ‘ভাই-বোনেরা আমার। আমি তো সবই হারিয়েছি। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট আমার পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নির্মমভাবে হত্যা করে। একই সাথে আমার মা, তিন ভাই...১০ বছরের ছোট ভাইকেও হত্যা করে। আমি আর ছোট বোন বিদেশে ছিলাম, তাই বেঁচে গিয়েছিলাম। ৬ বছর জিয়াউর রহমান আসতে দেয়নি। জোর করেই দেশে ফিরে আসি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে আপনাদের জন্য আমি একটি ছোট্ট উপহার নিয়ে এসেছি। এটি হলো টানেল। এখন দইজ্জার তল দিয়ে গাড়ি চলে। দক্ষিণ এশিয়ায় এত বড় আর টানেল নেই। আগামীকাল টানেল জনসাধারণ চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এখন ঢাকা থেকে কক্সবাজার যেতে চট্টগ্রামের ভেতরে ঢুকে যানজটে পড়তে হবে না। টানেলটি এশিয়ান হাইওয়ের সঙ্গে যুক্ত হবে। যা আমাদের উন্নয়নের ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখবে।’
খালেদা জিয়া ভোট চুরি করেছিলেন দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এ কারণে তাদেরকে একবার ক্ষমতা ছাড়তে হয়েছিল। আমরা বাবা-মা সব হারিয়েছি। দুই বোন বাইরে থাকায় বেঁচে গেছি। বাংলাদেশের যখন এসেছি তখন খুনিদের দল ক্ষমতায় ছিল। এখানে আসার পর অনেক বাধা পেয়েছি। আমাকে বারবার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল। আমার একটাই কাজ, দেশের মানুষের কল্যাণ করা। আর কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘চট্টগ্রামকে বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে বিবেচনা করে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড হাতে নেওয়া হয়েছে। আমরা উন্নয়ন করছি, আর বিএনপি জ্বালাও-পোড়াও করছে। আমরা বয়স্ক, বিধবা ও প্রতিবন্ধী ভাতা দিচ্ছি। যাতে কোনো লোক যাতে কষ্ট না পায়। আজকে বিনা পয়সায় বই দেওয়া হচ্ছে। আমরা বৃত্তি-উপবৃত্তি দিচ্ছি। আজকে সকালের হাতে মোবাইল ফোন। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার ঘোষণা ২০০৮ সালে দিয়েছিলাম। আজকের সমস্ত বাংলাদেশে ডিজিটাল নেটওয়ার্ক আছে। সারা দেশে বহুমুখী উন্নয়ন প্রকল্প দিয়ে আমরা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘২০১৮ সালে সরকারে এসে আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক দ্বারা অব্যাহত রেখেছে। যার কারণে বাংলাদেশে আজকে মানুষের ভাতের কষ্ট নেই। সবাই দুই বেলা খেতে পারছে। আমরা বিনা পয়সার ঘর করে দিচ্ছি। ১৯৯১ সালে ঘূর্ণিঝড়ে যারা বাড়িঘর হারিয়েছে, তাদের জন্য আমরা কক্সবাজারে ফ্ল্যাট করে দিয়েছি। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর বাংলায় কেউ গৃহহীন থাকবে না। প্রত্যেক মানুষকে জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। আমাদের যুবসমাজের ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। যারা বিদেশে যান, আমার অনুরোধ দালালকে টাকা দিয়ে যাবেন না। আমি কর্মসংস্থান ব্যাংক করে দিয়েছি। সেখান থেকে জামানত ছাড়া ঋণ পাবেন। লোকজনকে বিভিন্ন ভাষা শেখার জন্য আমরা সুযোগ করে দিয়েছি। আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় এসে দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইউক্রেন ও রাশিয়ার যুদ্ধ, এখন আবার গাজা ও ইসরাইল যুদ্ধ। এ কারণে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। তবে আমরা এক কোটি পরিবারকে কার্ড দিয়েছি। এটি দিয়ে তারা স্বল্পমূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য নিতে পারছে। করোনার সময় আমরা বিনা মূল্যে টিকা দিয়েছি। পৃথিবীর অনেক ধনী দেশ দিতে পারেনি। আমরা দিয়েছি আপনারা যাতে সুরক্ষিত থাকেন। গ্রাম পর্যায়ের রাস্তাঘাট করে দিয়েছে। চট্টগ্রামের এত উন্নয়নের করেছি, এর আগে কেউ করেনি। বিএনপির কাজ মানুষ খুন, লুটপাট ও দুর্নীতি করা। খালেদা জিয়া এতিমের টাকা আত্মসাৎ করেছে। এ মামলায় যিনি সাজাপ্রাপ্ত। তার ছেলে তারেক রহমান বিভিন্ন মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে বিদেশে পালিয়ে আছে। সে ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে মুচলেকা দিয়ে দেশ ছেড়েছিল।’
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৩ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৯ ঘণ্টা আগে