নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ জাতীয়তাবাদী দলের ভাইস চেয়ারম্যান শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকায় নিজ বাসভবনে মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।
শাহ মোয়াজ্জেমের জামাতা মেজর (অব) মোয়াজ্জেম হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গুলশানের ১৪২ রোডের বাসায় রাত নয়টার দিকে মারা যান তিনি।
শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ১৯৩৯ সালে মুন্সিগঞ্জ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন এবং ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।
রাজনৈতিক জীবনের শুরুতে তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ১৯৭৩ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের প্রার্থী হিসেবে প্রথমবারের মত সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পর তিনি খন্দকার মোশতাক আহমেদের মন্ত্রিসভার একজন সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি এইচ এম এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন। তিনি এরশাদ সরকারের উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৯২ সালে তিনি বিএনপিতে যোগ দেন। তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় অভিযুক্ত ছিলেন। পরবর্তীতে আদালতের রায়ে তিনি খালাস পান।
শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন এক ছেলে ও এক মেয়েসহ বহু স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তাঁর স্ত্রী ২০০৭ সালে মারা যান। তাঁর ছেলে শাহ ইফতেখার হোসেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক।
তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ জাতীয়তাবাদী দলের ভাইস চেয়ারম্যান শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকায় নিজ বাসভবনে মারা যান তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।
শাহ মোয়াজ্জেমের জামাতা মেজর (অব) মোয়াজ্জেম হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গুলশানের ১৪২ রোডের বাসায় রাত নয়টার দিকে মারা যান তিনি।
শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ১৯৩৯ সালে মুন্সিগঞ্জ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন এবং ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।
রাজনৈতিক জীবনের শুরুতে তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ১৯৭৩ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের প্রার্থী হিসেবে প্রথমবারের মত সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পর তিনি খন্দকার মোশতাক আহমেদের মন্ত্রিসভার একজন সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি এইচ এম এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন। তিনি এরশাদ সরকারের উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৯২ সালে তিনি বিএনপিতে যোগ দেন। তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় অভিযুক্ত ছিলেন। পরবর্তীতে আদালতের রায়ে তিনি খালাস পান।
শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন এক ছেলে ও এক মেয়েসহ বহু স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তাঁর স্ত্রী ২০০৭ সালে মারা যান। তাঁর ছেলে শাহ ইফতেখার হোসেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক।
তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সংবিধান সংস্কার বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরবে বিএনপি। এ জন্য আজ মঙ্গলবার সকালে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল আলী রিয়াজের নেতৃত্বে গঠিত সংবিধান সংস্কার বিষয়ক কমিটির সঙ্গে দেখা করবে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দলটির তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল ডেলিগেশন অব ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মি. সেবাস্টিয়ান রিগার ব্রাউনের আমন্ত্রণে রাজধানী ঢাকার গুলশানে তাঁর বাসায় ইইউ অন্তর্ভুক্ত আটটি দেশের প্রতিনিধির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন
১১ ঘণ্টা আগেবিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে তাঁকে পবিত্র ওমরাহ পালনের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়েছেন
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আমরা মনে করি এই অন্তর্বর্তী সরকারের সকল সিদ্ধান্ত, সকল নীতি, সকল ভূমিকার মধ্যে জনআকাঙক্ষার প্রতিফলন থাকা উচিত। কিন্তু তিন মাস অতিবাহিত হচ্ছে। আমরা লক্ষ্য করছি দুর্ভাগ্যজনক হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো নীতি, কোনো কোনো সিদ্ধ
১৪ ঘণ্টা আগে