নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সংগঠনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন অনুষ্ঠানের মঞ্চ করেছিল আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ। কিন্তু সেই অনুষ্ঠান বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এর পরপরই আয়োজকদের মঞ্চ সরিয়ে নিতে দেখা যায়। আওয়ামী লীগের নাম জড়িয়ে গড়ে ওঠা সংগঠনগুলোতে দলীয় নেতাদের অতিথি হয়ে না যাওয়ারও নির্দেশনা দিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় এ বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ অফিসের সামনে কিছুক্ষণ অগে খবর পেলাম প্রচার লীগ নামে এক ভূঁইফোড় দোকান, প্রতিষ্ঠালগ্নের কী আয়োজন করেছে আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ। মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মের ব্যাপারে আমাদের কোনো দ্বিমত নেই। কিন্তু লীগ আর আওয়ামী যখন যুক্ত হয় তখন এখানে আমাদের সংশ্লিষ্টতা এসে যায়। এখানে আমাদের ভাবমূর্তির সঙ্গে বিষয়টি এসে যায়। কারণ এসব দোকান অনেকে খুলে থাকে চাঁদাবাজির জন্য, এগুলো আসলে চাঁদাবাজির প্রতিষ্ঠান।
সবাই করে তা না, কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান আছে, এরা চাঁদাবাজি নির্ভর। চাঁদাবাজি পার্টি এরা দলের নাম ভাঙায়। কাজেই এই সব সংগঠনের কোনো প্রকার আয়োজনে, বৈঠকে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী হোক, যেটাই হোক, আমি আমাদের কেন্দ্রীয় নেতাদের আহ্বান জানাবো, আপনারা কোনো অবস্থাতেই এসব সংগঠনের সভায় আনুষ্ঠানিক ভাবে উপস্থিত থাকবেন না, থাকতে পারেন না। এটা আমাদের পার্টির নীতি কৌশলের বিরুদ্ধে। যোগ করে ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন- দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, ডা. দীপু মনি, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দি, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সংগঠনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন অনুষ্ঠানের মঞ্চ করেছিল আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ। কিন্তু সেই অনুষ্ঠান বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এর পরপরই আয়োজকদের মঞ্চ সরিয়ে নিতে দেখা যায়। আওয়ামী লীগের নাম জড়িয়ে গড়ে ওঠা সংগঠনগুলোতে দলীয় নেতাদের অতিথি হয়ে না যাওয়ারও নির্দেশনা দিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় এ বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ অফিসের সামনে কিছুক্ষণ অগে খবর পেলাম প্রচার লীগ নামে এক ভূঁইফোড় দোকান, প্রতিষ্ঠালগ্নের কী আয়োজন করেছে আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ। মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মের ব্যাপারে আমাদের কোনো দ্বিমত নেই। কিন্তু লীগ আর আওয়ামী যখন যুক্ত হয় তখন এখানে আমাদের সংশ্লিষ্টতা এসে যায়। এখানে আমাদের ভাবমূর্তির সঙ্গে বিষয়টি এসে যায়। কারণ এসব দোকান অনেকে খুলে থাকে চাঁদাবাজির জন্য, এগুলো আসলে চাঁদাবাজির প্রতিষ্ঠান।
সবাই করে তা না, কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান আছে, এরা চাঁদাবাজি নির্ভর। চাঁদাবাজি পার্টি এরা দলের নাম ভাঙায়। কাজেই এই সব সংগঠনের কোনো প্রকার আয়োজনে, বৈঠকে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী হোক, যেটাই হোক, আমি আমাদের কেন্দ্রীয় নেতাদের আহ্বান জানাবো, আপনারা কোনো অবস্থাতেই এসব সংগঠনের সভায় আনুষ্ঠানিক ভাবে উপস্থিত থাকবেন না, থাকতে পারেন না। এটা আমাদের পার্টির নীতি কৌশলের বিরুদ্ধে। যোগ করে ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন- দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, ডা. দীপু মনি, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দি, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
নির্বাচন কমিশন নিয়োগে নগ্নভাবে দলীয়করণ করা হয়েছে বলে দাবি করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির দাবি, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন ও নির্বাচন কমিশনাররা বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত
৮ ঘণ্টা আগেশক্ত হাতে দেশের ঘোলাটে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান
১০ ঘণ্টা আগেদেশের চলমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় সামগ্রিকভাবে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। আজ বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১১ ঘণ্টা আগে৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বেড়েছে এবং বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এদেশে বিপন্ন অবস্থায় আছে বলে ক্রমাগত প্রচারণা চালাচ্ছে ভারত। বিভিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত বাংলাদেশে একটি সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তারা বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র হিস
১৩ ঘণ্টা আগে